Placeholder canvas
কলকাতা মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | জিতনি আবাদি উতনা হক, আটকাতে চাইছে আরএসএস-বিজেপি (24.03.23)
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  • | Edited By: কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৩, ০১:৩৭:৪৫ পিএম
  • / ১৪১ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By: কৃশানু ঘোষ

বাংলার প্রথম চারজন লেখকের নাম– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলার চারজন মনিষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, রামমোহন রায়, বিবেকানন্দ, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। বাংলার চারজন কবির নাম রবি ঠাকুর, নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, সুভাষ মুখোপাধ্যায়। বাংলার চারজন চলচ্চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন, ঋত্বিক ঘটক, তপন সিংহ। বাংলার চারজন অভিনেতা অরুণকুমার চট্টোপাধ্যায়, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, সুচিত্রা সেন, সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। বাংলার চারজন গায়ক হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, কিশোরকুমার গাঙ্গুলি, আরতি মুখোপাধ্যায়। আর বেশি উদাহরণে যাব না, বাংলার মনীষী, লেখক, সিনেমা, অভিনয়, গান কবিতার উল্লেখযোগ্য নামগুলো শোনার পরে কি একবারও ভাবার ইচ্ছে হচ্ছে না যে এই নামের ৯৫ শতাংশ কেন ব্রাহ্মণ? কেন একজন মুসলমান, কেন দু’জন কায়স্থ? কেন একজনও দলিত নেই? কেন একজনও আদিবাসী নেই? কেন একজনও পিছিয়ে পড়া বা অত্যন্ত পিছিয়ে পড়া জাতের মানুষ নেই? আর যদি সে প্রশ্ন মাথায় এসে থাকেও, তা হলেও তার উত্তর নিয়ে আমরা কতজন ভেবেছি? কেন এরকম হয়েছে? ব্রাহ্মণদের বেশি বুদ্ধি বলে, যত প্রতিভা সব ব্রাহ্মণ, ব্রাহ্ম আর উচ্চবর্ণের মানুষদের? এতদিনে তো আমাদের ভাবার প্রয়োজন ছিল কেন জনসংখ্যার মাত্র ১৫ শতাংশ মানুষ যাবতীয় ক্ষেত্রের ৯৫ শতাংশ দখল করে আছে? তারাই কেন পড়াশুনো থেকে, গানবাজনা, সিনেমা, অভিনয়, লেখা, কবিতা উপন্যাসে এগিয়ে? কেন? তারাই প্রতিভাবান? বাকিরা নয়? ঠিক এই মুহূর্তের হিসেব বলছে দেশের আইএএস, আইপিএস, ইউপিএসসি পাশ করা আমলাদের মাত্র ৭ শতাংশ ওবিসি, ইবিসি, দলিত বা আদিবাসীদের হাতে আছে, বাকিটা উচ্চবর্ণের?

যুগ যুগ ধরে ব্রাহ্মণরাই নিয়ম করেছে বেদপাঠের অধিকার ব্রাহ্মণ আর ক্ষত্রিয়দের আছে, পাঠশালায় সেই লক্ষ লক্ষ মানুষদের ঢুকতেই দেওয়া হয়নি যাদের শূদ্র বলা হয়েছে। সেই শূদ্রদের মধ্যেও কত শ্রেণিবিভাগ। ডোম, চামার, ভাঙ্গি, গান্ধীজি নতুন নাম দিলেন হরিজন, নতুন নাম নিয়েও কি তারা অধিকার পেল? সমান অধিকার? সেই হরিজন, শূদ্র, নমঃশূদ্রদের পাঠশালায় ঢুকতে দিল না ব্রাহ্মণরা, অথচ তাদের কেউ মারা গেলে শ্রাদ্ধশান্তি স্বস্ত্যয়ন করে সেই মৃত ব্যক্তিকে স্বর্গে পাঠানোর জন্য এগিয়ে এল ওই ব্রাহ্মণরা, বদলে পেল দক্ষিণা। মানে, বেঁচে থাকতে পড়াশুনো করার অধিকার যাকে দেওয়া হল না, মারা যাওয়ার পরে তাকেই স্বর্গে পাঠানোর নৌটঙ্কি করা হল, তার বদলেও কামিয়ে নিল ব্রাহ্মণ। যুগ যুগ ধরে এই অস্পৃশ্যরা, দলিতেরা পিছিয়ে পড়ল, শিক্ষায়, দীক্ষায়, জীবনযাপনে, অর্থনৈতিক যে কোনও মাপদণ্ডে। অথচ দেশে নাকি গণতন্ত্র আছে, মানুষের নাকি সমানাধিকার আছে। ঠিক সেইখানেই এসে আজ দেশের পিছিয়ে পড়া মানুষজনের একটা দাবি ক্রমশ এক আকার নিচ্ছে, যা আগামী দিনে ভারতবর্ষের রাজনীতিকে অন্যখাতে বইয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। সেই দাবি হল কাস্ট বেসড সেনসাস, জাতিভিত্তিক জনগণনা। মানে যখন জনগণনার কর্মীরা আপনার বাড়ি যাবেন, তাঁরা অন্য বাকি সব তথ্যের সঙ্গে জেনে নেবেন আপনি কোন কাস্ট, কোন সাবকাস্ট থেকে উঠে এসেছেন? এটা শুনে আপনি বলতেই পারেন, এই জাতিভেদ নিয়ে আমরা এত কথা বলি, তাহলে তার গণনার কেন দরকার? আর এর গণনা জরুরিই বা কেন? সে আলোচনার প্রথমেই আমাদের বুঝতে হবে আমাদের দেশের এই জাতিপ্রথার এক বিরাট অর্থনৈতিক ভিত্তি রয়েছে। মোটের ওপর উঁচু জাতির মানুষজনদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো, পিছিয়ে পড়া মানুষদের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ। মানে আমাদের দেশে কাস্ট অনেকটাই ক্লাস বেসড। আপনি দু’ চারটে ব্যতিক্রম দেখাতেই পারেন, কিন্তু সংখ্যাতত্ত্বের বিচারে তা নেহাতই ব্যতিক্রম। দু’ চারটে ব্রাহ্মণ গরিব হতেই পারে, দু’ চারটে অতি পিছড়ে বা পিছড়ে বর্গের মানুষ বড়লোক হতেই পারে, সেগুলো ব্যতিক্রম। এবার আপনি যদি দেশের মানুষের বিকাশের জন্য প্রকল্প চান, বিকাশের এক দিশা তৈরি করতে চান, আপনার তথ্য লাগবে, সেই তথ্য পেতে হলে আপনাকে কেবল ইনকাম বেসড নয়, কাস্ট বেসড সেনসাসও করাতে হবে, জাতিভিত্তিক জনগণনা।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | মোদি-শাহের নজরদারি, অঘোষিত জরুরি অবস্থা 

আপনি এবার বলতেই পারেন যে কেন, আমরা গরিব মানুষজনদের তথ্য নিয়েই তো এই কাজ করতে পারি, জাতিভিত্তিক জনগণনার দরকারটা কেন? সমান অধিকার পেয়ে বড় হওয়া একজন গোষ্ঠীর বিকাশের জন্য কেবল তার অর্থনৈতিক তথ্য থাকাটাই জরুরি। কিন্তু আমাদের দেশে তো তেমনটা হয়নি। বিভিন্ন সামাজিক, ধার্মিক নিয়মকানুনের বেড়াজালেই বিরাট সংখ্যক মানুষকে এগোতেই দেওয়া হয়নি, এক বিরাট বৈষম্য তৈরি হয়ে আছে। তাই কিছু মানুষকে সংরক্ষণ দিতে হবে, অতিরিক্ত সুবিধে দিতে হবে। যেমন ধরুন আপনার পরিবারের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষটার জন্য, অসুস্থ শিশুটির জন্য একগ্লাস দুধ বা ফল, বা ডিম-মাছের ব্যবস্থা আলাদা করে করতে হয়। ঠিক তেমন যাদের যুগ যুগ ধরে অধিকার থেকে বঞ্চিত রেখে পেছনে ফেলে রাখা হয়েছে, তাদের জন্যও কিছু আলাদা ব্যবস্থা করতে হবে। এবং মাথায় রাখতে হবে এঁরাই সংখ্যাগুরু, এঁরাই ৭০-৭৫ শতাংশ। কিন্তু কাস্ট বেসড সেনসাস না করে এই তথ্য তো পাওয়া যাবে না। আর এই জাতিভিত্তিক জনগণনা হয়েছিল সেই ১৯৩১-এ, তারপর থেকে দেশের বহু পরিবর্তন হয়েছে, সমাজনীতি, অর্থনীতি বদলেছে। আজ যাঁদের পিছিয়ে পড়া জাতিভুক্ত বলা হয়েছে, তাঁরা সত্যি করে অর্থনৈতিকভাবে কতটা পিছিয়ে সে তথ্যও তো দরকার। তাই দাবি উঠছে জাতিভিত্তিক জনগণনার। নীতীশ তেজস্বী বিহারে জাতিভিত্তিক জনগণনা শুরু করে দিয়েছেন, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী স্তালিন কিছুদিন আগে এক সেমিনার করলেন, সেখানেও দাবি উঠল জাতি ভিত্তিক জনগণনার। ২০১১-তে মনমোহন সিং-এর সময়ে যে শেষ জনগণনা হয়, তাতে জাতিভিত্তিক জনগণনাও হয়েছিল, যার রিপোর্ট আজও প্রকাশ করা হয়নি, এখন কংগ্রেসও আবার নতুন করে জাতিভিত্তিক জনগণনা চাইছে। রাহুল গান্ধী কর্নাটকে গিয়ে স্লোগান দিলেন, জিতনি আবাদি, উতনা হক। যার যত জনসংখ্যা, তার ততটাই অধিকার। মানে বিরোধীরা এই জাতিভিত্তিক জনগণনার দাবি করছেন। এবং এইখানেই এসে প্রশ্ন উঠছে, আরএসএস–বিজেপি সেই দাবি তুলছে না কেন? মোদি সরকার জাতিভিত্তিক জনগণনা করাতে রাজি নয় কেন? আরএসএস–বিজেপির প্রবক্তারা জাতি নিয়ে দুটো কথা বরাবর বলে আসছেন, প্রথমটা হল দলিত, অতি পিছড়ে বা পিছড়ে বর্গের মানুষজনও হিন্দু। কেন বলছেন? কারণ এই অতি পিছিয়ে, পিছিয়ে পড়া মানুষজন, দলিত জনসংখ্যা এবং আদিবাসীদের বাদ দিলে হিন্দুদের সংখ্যা তলানিতে ঠেকবে, কাজেই তাদেরকে এক ব্রাকেটে রাখতেই হবে। তাদেরকে, যাদের বেদপাঠের অধিকার দেওয়া হয়নি, যাদের পাঠশালাতে ঢোকার অধিকার দেওয়া হয়নি, যাদেরকে কুয়ো থেকে জল নেওয়ার জন্য পিটিয়ে মারা হয়েছে, যাদেরকে মন্দিরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি, তাদেরকে আরএসএস–বিজেপি হিন্দু ব্রাকেটের মধ্যে রাখতে চায়, কারণ তারা না থাকলে হিন্দু জনসংখ্যা এত নগণ্য হবে যে মন্দির ঝাড়ু দেওয়ার লোক পাওয়া যাবে না। আর দ্বিতীয় কথাটা যা ওনারা বলেন তা হল হিন্দুরাষ্ট্র, সে হিন্দুরাষ্ট্র চলবে কোন সূত্র মেনে? তাঁদের কর্মসূচিই বলছে হিন্দুরাষ্ট্র চলবে মনুসংহিতা মেনেই। অর্থাৎ চারবর্ণের যে ভেদ তা রেখেই ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়দের নেতৃত্বেই চলবে হিন্দুরাষ্ট্র। মানে সবাই হিন্দু, কিন্তু দলিত, পিছিয়ে পড়া মানুষজন শূদ্র।

মনুসংহিতা বলছে “লোকানান্তু বিবৃদ্ধ্যর্থং মুখবাহু রুপাদতঃ। ব্রাহ্মণং ক্ষত্রিয়ং বৈশং শূদ্রঞ্চ নিরবর্তয়ৎ।।” (মনুসংহিতা – ১:৩১)— লোকবৃদ্ধির জন্য স্রষ্টা মুখ, বাহু, ঊরু ও পদ থেকে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র সৃষ্টি করলেন। এখানে পরিষ্কার। শূদ্রদের জন্মই হয়েছে পদ বা পা থেকে। নির্দেশ যাদের পা থেকে তারা মাথায় উঠবে কীভাবে! তাই এদের স্থান তো পায়ের নীচেই হতে হবে! অতএব জন্মও পায়ের নীচে, কর্মও পায়ের নীচে। কাজেই আরএসএস–বিজেপি যখন বলে আমরা পিছিয়ে পড়া মানুষকে প্রধানমন্ত্রী করেছি, আদিবাসী মহিলাকে রাষ্ট্রপতি করেছি, জানবেন তাহল আসলে হাতির দেখানোর দাঁত, খাবার দাঁত আলাদা, সেখানে তারা মনুবাদী। দু’ চারজন পিছিয়ে পড়া মানুষকে তুলে আনাটা আসলে ভোটের রাজনীতি, আসল দর্শন এক কট্টর হিন্দুত্ববাদের যা আদতে মনুবাদী, যা নারীবিরোধী, যা যাবতীয় যুক্তিবাদের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকা এক মতবাদ যা সমাজকে দেশকে পিছিয়ে নিয়ে যাবে। ঠিক তাই জাতিভিত্তিক জনগণনাতে তাঁরা রাজি নন। কারণ জাতিভিত্তিক জনগণনা হলেই দেশের আদত চেহারাটা মানুষের সামনে এসে দাঁড়াবে, লক্ষ বছর ধরে শোষিত নিপীড়িত মানুষেরা বুঝতে পারবে এই ভূখণ্ডের আসল অধিকারী তারা, ধর্মের আড়ালে কিছু মানুষ তাদের অধিকার কেড়ে নিতে চায়। আবারও বলি আমাদের ঠাকুরের কথা, সেই কবেই তিনি বলে গিয়েছেন এই একই কথা, যিতনি আবাদি, উতনা হক।

যারে তুমি নীচে ফেল সে তোমারে বাঁধিবে যে নীচে
পশ্চাতে রেখেছ যারে সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে।
অজ্ঞানের অন্ধকারে আড়ালে ঢাকিছ যারে
তোমার মঙ্গল ঢাকি গড়িছে সে ঘোর ব্যবধান।
অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান।
শতেক শতাব্দী ধরে নামে শিরে অসম্মানভার,
মানুষের নারায়ণে তবুও কর না নমস্কার।
তবু নত করি আঁখি দেখিবারে পাও নাকি
নেমেছে ধূলার তলে হীনপতিতের ভগবান,
অপমানে হতে হবে সেথা তোরে সবার সমান।
দেখিতে পাও না তুমি মৃত্যুদূত দাঁড়ায়েছে দ্বারে,
অভিশাপ আঁকি দিল তোমার জাতির অহংকারে।
সবারে না যদি ডাকো, এখনো সরিয়া থাকো,
আপনারে বেঁধে রাখো চৌদিকে জড়ায়ে অভিমান–
মৃত্যু-মাঝে হবে তবে চিতাভস্মে সবার সমান।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
আগামিকাল মুর্শিদাবাদে সেলিমের পরীক্ষা, ১৩ মে বহরমপুরে অধীরের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team