Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
চতুর্থ স্তম্ভ: উদয়পুরের জঘন্য হত্যাকাণ্ড এবং আজকের ভারতবর্ষ
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৪ জুলাই, ২০২২, ১০:৪৫:৫৮ পিএম
  • / ৪০৫ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

সেই ক্রুসেড থেকে শুরু করে, হিটলারের ইহুদি নিধন যজ্ঞ৷ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ইসলামের নামে জঘন্য হিংসা, হত্যা, নেলী থেকে শুরু করে আলিগড়, মুজফফরনগরে আমাদের দেশে বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া দাঙ্গা দেখে বার বার একটা কথাই মনে হয়, ধর্ম যদি ব্যক্তি মানুষের বিকাশ, তার সমাজের উন্নতির জন্যই হয়ে থাকে, তাহলে ধর্মের নামে এত রক্তপাত কেন? ইতিহাস বলছে, প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের উদ্ভবের আগে জমি নিয়ে, সম্পদ নিয়ে লড়াই দখলদারির যুদ্ধ ছিল৷ কিন্তু সে যুদ্ধ সম্পত্তির দখলেই শেষ হত৷ প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের কারণে যে লড়াই, যে হত্যা, যে ধ্বংস, তা শেষ হওয়ার কোনও রাস্তাই রাখে না। উদাহরণ? এক গোঁড়া মুসলমান সুলতান বা সম্রাট ধর্মকে সামনে রেখে বেশ কিছু মানুষকে হত্যা করে৷ কোনও এক মন্দির ধ্বংস করেছিল ৩০০/৪০০ বছর আগে৷ আজ সেখানে আবার হত্যা, আবার হিংসা, কেন? এবার সেই মন্দির পুনরুদ্ধারের জন্য। পৃথিবীতে যত মানুষ ধর্মকে কেন্দ্র করে নানান যুদ্ধ, হিংসা বা দাঙ্গায় মারা গিয়েছেন, আর কোনও ঘটনায় তত মানুষ মারা যাননি৷ ইতিহাস তাই বলছে। সেই জন্যই সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে, ধর্ম হয়ে উঠেছে ব্যক্তির নিজস্ব বিশ্বাস, নিজস্ব আচরণ। রাষ্ট্র নিজেকে ধর্মের থেকে সরিয়ে নিয়েছে, জন্ম নিয়েছে ধর্মনিরপেক্ষতা, সেকুলারিজম। আধুনিক পৃথিবীর সমাজবিজ্ঞানে এটাই ছিল সব থেকে বড় অ্যাচিভমেন্ট৷ তার বিকাশের প্রথম চাবিকাঠি।

কিন্তু এই সময়েই সবথেকে বড় প্রশ্ন এসেছে, তাহলে ধর্মের কী হবে? ধার্মিক মানুষদের কী হবে? দেশে দেশে সমাজতন্ত্র, সমাজতান্ত্রিক সরকার, সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন ইত্যাদি থেকে এক ধারনা উঠে এসেছিল, ধর্ম আর রাষ্ট্র, ধর্ম আর মানব সমাজ যেন একে অপরের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে, সেকুলারিজম, ধর্মনিরপেক্ষতা ধর্মহীন বা নাস্তিক ধারণা থেকে উদ্ভুত, হ্যাঁ এরকম ধারণা ছড়িয়েছে, ছড়ানো হয়েছে, আর সেটা ছড়ানোর জন্য মাঝে মধ্যেই মার্কসের এক কোটেশন আপ্তবাক্যের মতো পড়ে যাওয়া হয়েছে৷ ধর্ম হল আফিম, রিলিজিওন ইজ ওপিয়াম, এই ধারণা তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ধর্মনিরপেক্ষতা নিজের অজান্তেই ধর্মের উল্টোদিকে দাঁড়িয়ে গেল৷ বলা যায় ধর্মনিরপেক্ষতার ধারণাটাই গুলিয়ে ঘেঁটে ঘ হয়ে গেল৷ দুনিয়ার ধর্মীয় মৌলবাদীরা, ইউরোপিয় সেকুলারিজমের উদ্ভবের সঙ্গে সঙ্গে খানিক পিছিয়ে পড়েছিল৷ খেই পাচ্ছিল না, সেই তারা আবার নিজেদের অবস্থান সাজিয়ে নিতে থাকল৷ দীর্ঘদিন মধ্যযুগীয় সমাজে, ধর্মীয় নেতারা, পুরুত, পান্ডা, মোল্লা, চার্চের ফাদারেরাই ছিল রাজা, নবাব, সম্রাট, সামন্তদের শোষণের হাতিয়ার, উল্টোদিকে গুটিকয়েক নাস্তিক অবিশ্বাসী, তারা কল্কেও পেত, জেলে যেত, মারা পড়ত। কিন্তু ইউরোপীয় সমাজে, পরে পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে ধর্মনিরপেক্ষতার উদ্ভবের সঙ্গে সঙ্গেই, আধুনিক রাষ্ট্রে এই পাদরি, পুরোহিত, মোল্লার দল সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছিল৷ কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতা যেই নাস্তিকতার অবস্থানে যেতে থাকল, তখনই আবার ওই পাদরি, পুরুত, মোল্লাদের দল নতুন করে শক্তিশালী হয়ে উঠল। কেন? আসুন ওই মার্কসসাহেবের কথাতেই যাওয়া যাক, রিলিজিওন ইজ ওপিয়াম। তো মার্কসাহেব, কেবল এইটুকু বলেই পেন বন্ধ করে ঘুমোতে গিয়েছিলেন? না, তাঁর ওই বক্তব্যের পুরোটা হল এই রকম,

Religion is the sigh of the oppressed creature, the heart of a heartless world, and the soul of soulless conditions. It is the opium of the people. The abolition of religion as the illusory happiness of the people is the demand for their real happiness.

মানে তিনি বলছেন, ধর্ম হল শোষিত, নিপিড়িতদের দীর্ঘশ্বাস৷ এই হৃদয়হীন দুনিয়ায় একটা আস্ত হৃদয়, এক সান্ত্বনাহীন অসহায় একাকীত্বের মধ্যে এক আশ্বাস, মানুষের জন্য আফিম। তাদের কেবল ভালো থাকার ধারণার বদলে সত্যিই ভালো থাকা, দাবি করে এই ধর্মের অবসানের। তিনি বলতে চাইছেন, যতদিন না তাদের সত্যি ভালো করে বেঁচে থাকার সুযোগ আসছে, যতদিন তারা নিপীড়িত, প্রতিটা পদক্ষেপে শোষিত, ততদিন তাদের ব্যাথার ওপরে ধর্ম এক প্রলেপ, তাদের অসহায় বিচ্ছিন্নতাবোধের মধ্যে একমাত্র সম্বল, আফিমের মতো ব্যাথা ভুলিয়ে দেয়৷ হ্যাঁ সাময়িক হলেও, সে একটু তো স্বস্তি পায়। এবং আমাদের দেশে, এই উপমহাদেশে প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম, সে যাই হোক না কেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন, মুসলমান, প্রত্যেকের জীবনের পরতে পরতে ধর্ম হয়ে উঠেছে এক অবিচ্ছেদ্দ ধারণা, জীবন পদ্ধতি। সেখানে সেই পদ্ধতির মধ্যেই, আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে আছে অদ্ভুত সহনশীলতা। কারণ? কারণ ইউরোপে শেষমেষ প্রাধান্য পেয়েছিল খ্রিশ্চানিটি, খৃষ্টধর্ম। মধ্যপ্রাচ্যে ইসলাম।

আমাদের এই উপমহাদেশে সবাই ছিল, সবাই এসেছে, মিশেছে, রয়ে গিয়েছে৷ সামাজিক স্তরে নিজের স্বত্ত্বা বিসর্জনও দেয়নি, অন্যের স্বত্ত্বা ধরে টানাটানিও করেনি৷ তুলসিদাস তাঁর রামচরিত মানস লিখেছেন আকবর – জাহাঙ্গিরের আমলে৷ দারাশুকো রামায়ণ অনুবাদ করেছেন ফারসিতে। রাজনৈতিক স্তরে বহু ঘটনাই ঘটেছে৷ কিন্তু সামাজিকস্তরে ছবিটা ছিল মোটের ওপর জিও আউর জিনে দো৷ এক কোএকজিসটান্সের সম্মিলিত সম্মতি। এবং তাই, এখানে সেকুলারিজমের ইউরোপিয় ধারণা গড়ে তুলতে বহু সময় লাগবে। তাই বিচক্ষণ মানুষজন, শিক্ষিত, শান্তিপ্রিয়, পন্ডিত মানুষজন সর্বধর্মসমভাব, সর্বধর্মসমন্বয়কেইএ আঁকড়ে ধরে ধর্মে ধর্মে হানাহানি, বিভেদ থেকে বাঁচতে চেয়েছেন। দেখুন না গান্ধিজীকে, নিষ্ঠাবান হিন্দু, ধর্মীয় আচার বিচারেও গোঁড়ামি আছে, কিন্তু বিভেদ নেই, ঘৃণা নেই। আর ঠিক তার উল্টোদিকে দাঁড়িয়েছিল, দাঁড়িয়ে আছে হিন্দু মহাসভা, হিন্দু রাষ্ট্র বাহিনী, আরএসএস, জনসংঘ, বিজেপি, বজরঙ্গ দল ইত্যাদিরা। যত ঘৃণা বাড়বে, তাদের তত লাভ, না এটা ভাববেন না যে, হিন্দু মুসলমানকে ঘৃণা করলেই তাদের কাজ শেষ, আরএসএস – বিজেপি চায়, মুসলমানরাও হিন্দুদের ঘৃণা করুক, তারা লড়ুক, আমরাও লড়বো, লড়াই জারি থাক দুই ধর্মে, আরএসএস – বিজেপি এইখানে সেকুলার, ধর্ম নিরপেক্ষ, নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী এবং সেই সমস্ত হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, অন্যান্য ধর্মের মানুষজন যাঁদের ধর্মে নিষ্ঠা আছে, আস্থা আছে কিন্তু অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা নেই, প্রত্যেককে তাদের শত্রু বলে চিহ্নিত করে?

না, তারা অন্তত নিষ্ঠাবান হিন্দু মানুষজনকে সঙ্গে পেতে চায়, সেই মানুষ যিনি অষ্টমীতে উপোশ করে, অঞ্জলি দেয়, সেই মানুষ যিনি সত্যনারায়ণের সিন্নি দেন, সেই মানুষ যিনি শিবরাত্রিতে শিবের পুজো করেন, এই প্রত্যেককেই তারা পেতে চায়, পদ্ধতি খুব সোজা, তারা ইসলাম বা অন্য সংখ্যালঘু ধর্ম নিয়ে নোংরা কথা বলবে, তাদের ধর্মীয় গুরু, উপাসনা পদ্ধতি, ধর্মীয় রিতী নিয়ে নোংরা কথা বলবে, প্রকাশ্যে বলবে, যাতে সেই সংখ্যালঘু মানুষজন রিঅ্যাক্ট করে, উত্তেজিত হয়, তাদের মধ্যেকার গোঁড়া অংশ হাতিয়ার তুলে নেয়, দাঙ্গায় নামে, খুন করে। তাহলে যাঁরা ছিলেন কেবল হিন্দু, যাঁদের মনে মুসলিম বা খ্রিস্টান নিয়ে ঘৃণা ছিল না, যাঁরা একসঙ্গেই ছিলেন, তাঁদের একটা অংশ হঠাৎই মুসলিম বিদ্বেষী, খ্রিস্টান বিরোধী হয়ে উঠবে, তাই নূপুর শর্মা বিবৃতি দিয়ে, নবীন জিন্দল টুইট করে ঘরে ঢুকে গিয়েছেন৷ সরকারের পুলিস তাদের পাহারা দিচ্ছে, অন্যদিকে উন্মাদ কিছু মুসলিম যুবক হত্যায় নেমে পড়ল, এরকম যত ঘটবে, তত ওই উদার হিন্দু মানুষজনের একটা অংশ হঠাৎই বিশ্বাস করবে, সংখ্যালঘুরা তাদের শত্রু। আচ্ছা, এটা কেন করবে আর এস এস – বিজেপি? দেশে হিন্দু জনসংখ্যা ৭৯.৮%। কিন্তু বিজেপির ভোট? এখনও ৩৭ – ৩৮%, মানে হিন্দু মানুষজনের প্রতি দুজনের একজন আরএসএস – বিজেপিকে ভোট দেয় না৷

এদের মধ্যেই আছে বিরাট সংখ্যক সেইসব নিষ্ঠাবান অথচ উদার হিন্দু, যাঁরা বিজেপি – আরএসএসের টার্গেট৷ নুপুর শর্মা, নবীন জিন্দলরা একদিকের কাজ সেরে ফেলেছেন৷ এবার দায়িত্ব সেই সমস্ত উগ্র, গোঁড়া, মৌলবাদী মানুষজনদের ওপরে, তারা হত্যা করবে, বিজেপি খুশিই হবে। তাই ঠিক এই মুহূর্তে কেবল কমিউনিস্ট, নাস্তিক, ইউরোপীয় ধারণার সেকুলার মানুষজনই শুধু নয়, সেই সব উদার কিন্তু ধার্মিক মানুষজনদেরও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, সমস্ত ধর্মের সেই সব মানুষদের বলতে হবে তাদের ধর্মের সেই সব কথা, যা মানুষকে উদার হতে প্রেরণা দেয়, যা মানুষকে সহনশীল হতে সাহায্য করে, যা মানুষকে অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল করে তোলে, যিনি নামাজ পড়েন পাঁচ ওয়ক্ত এর, যিনি প্রতি পূর্ণিমা, অমাবস্যায় উপোস করেন, শনিবার নিরামিষ খান, কিন্তু অন্য ধর্মের প্রতি সহনশীল, তাঁকে সঙ্গে নিতে হবে, তাঁদেরকে সঙ্গে না পেলে এই লড়াই এ হার নিশ্চিত। সেই ৭৮ বছরের মানুষটিকে আবার স্মরণ করা যাক, নিজের অশক্ত শরীরকে বাজি রেখে উপোসে বসেছেন৷ বেলেঘাটার এক বাড়িতে, হিন্দু, মুসলমান ধর্মীয় নেতারা, রাজনৈতিক নেতারা, পুলিস কর্মকর্তা এসে হাজির, আপনি অনশন তুলুন, দাঙ্গা হচ্ছে না৷ তিনি জানালেন, এখনও বহু মানুষ অস্ত্র ধরে আছে, তারা অস্ত্র ফেলুক, তারপর আমাকে একটু লেবুর রস মিশিয়ে জল দিও, সেদিন দাঙ্গা থেমেছিল, হ্যাঁ নিষ্ঠাবান হিন্দু ওই মানুষটা, নোয়াখালিতেও এই ম্যাজিক দেখিয়েছিলেন, মারা যাবার কদিন আগে দিল্লিতেও। ধর্মকে রিডিফাইন করতে হবে, নতুন প্রেক্ষিতে তার বিচার করতে হবে, অনেক ভুল হয়ে গিয়েছে৷ নতুন করে বিজেপির হাতে আর কোনও অস্ত্র, একটাও অস্ত্র তুলে দেওয়া যাবে না।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
আগামিকাল মুর্শিদাবাদে সেলিমের পরীক্ষা, ১৩ মে বহরমপুরে অধীরের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
শাহের মুখে সন্দেশখালি আছে, নেই ভিডিও নিয়ে কোনও কথা
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
বেহাল সড়ক, প্রশাসনকে জানিয়েও হয়নি লাভ
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team