পেট ভরা থাকলেও অনেকেরই খাই খাই ভাব যায় না। এই সমস্য বেশি হয় তাদের যারা খাওয়ার ব্যাপারে বেশি সচেতন, খাদ্যরসিক কিংবা ডায়েট করে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দিনে এক হাজার ক্যালোরির কম খেলে এই সমস্যা দেখা দেয়। এজন্য দরকার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলা। খাবারে যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন থাকে। ওবেসিটি জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধ থেকে জানা যায়, খাবারের মোট ক্যালোরির ২৫ শতাংশ প্রোটিন থেকে আসলে ভুলভাল খাবার খাওয়ার প্রবণতা প্রায় ৬০ শতাংশ কমে যায়। তবে এই ফুড ক্রেভিং আটকানোর কয়েকটি উপায় রয়েছে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
১) সাধারণত দৈনন্দিন জীবনে কোনও চাপের মধ্যে থাকলে চকোলেট অথবা মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি আমাদের আসক্তি বেড়ে যায়।আমাদের উচিত সেটিকেই নিয়ন্ত্রণে রাখা।এর জন্য হাঁটা এবং ব্যায়াম করা দরকার।
২) অনেক সময়ই হয় আমাদের মস্তিস্ক বুঝতে পারে না যে আমাদের খিদে লাগছে কি না। তবে যখনই ক্ষুধার্ত বোধ করবেন এক গ্লাস জল খেয়ে নিলে খিদে কমে যাবে। এর কিছুক্ষণ পর খাবার খাওয়া যায়।
৩) যারা কম ঘুমান এবং ক্লান্ত বোধ করেন তাদের খাই খাই ভাব বেশি হয়। যেহেতু তাদের শরীর ক্লান্ত থাকে তাই সব সময় সক্রিয় থাকতে শরীরের কিছু খাবারের প্রয়োজন হয়। তাই প্রত্যেক দিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরি।
এবার জেনে নেওয়া যাক, খাই খাই ভাব হলে কী খাওয়া জরুরি, বা আপনার শরীরের জন্য উপযোগী