একসঙ্গে থেকে ঝগড়া-অশান্তি করার থেকে আলাদা হয়ে গিয়ে শান্তিতে বসবাস করা ভাল, বললেন সারা আলি খান। বহু দিনই আলাদা থাকেন সারা মা- বাবা। সইফ আর অমৃতা আলাদা থাকলেও বাবা- মায়ের সঙ্গে সারার সম্পর্ক কোনও দিনই খারাপ নয়।
তাঁর যখনই ইচ্ছে করে তখনই বাবাকে ফোন করতে পারেন সারা। ইচ্ছে হলেই সইফের বাড়িতেও চলে যেতে পারেন। আর মা অমৃতা সিং তো সারার বেস্টফ্রেন্ড! মাকে ছাড়া তাঁর এক মুহূর্তও চলে না। তাঁর মা- বাবার বিচ্ছেদ সম্পর্কে সারার মত, তাঁরা ঠিক সময়ে ঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। অশান্তিতে জিইয়ে না রেখে বিচ্ছি্ন্ন হয়ে গিয়ে সইফ- অমৃতা এখন অনেক ভাল আছেন। গোটা পরিবারই সুখে আছে।
সইফ- পত্নী করিনা কাপুরের সঙ্গে দিব্যি ভাল সম্পর্ক সারার। সারার মতে, যিনি বা যারা তাঁর বাবাকে খুশি করতে পারবেন তারাই সারার কাছে ভীষণ পছন্দের। করিনাও তার ব্যতিক্রম নয়। করিনার সঙ্গে সইফ ভাল থাকেন, তাতেই খুশি সারা। বেবোর সঙ্গে সারার বন্ডিং-ও খুব ভাল। করিনা তাঁর অন্যতম বেস্ট ফ্রেন্ড। করিনাকে বেস্ট ফ্রেন্ড ভাবার নেপথ্যেও কিন্তু আছে সারার মা অমৃতা সিং-এর অবদান। সারার মতে তাঁর সঙ্গে মা আছেন, অতএব বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী-কে মেনে নিতে কোনও সমস্যাই হয়নি সারার।
আরও পড়ুন : মেলবোর্নে ‘শেরনি’, ‘লুডো’
বেবোর পাশাপাশি তৈমুরও সারার খুব কাছের। তাঁর নিজের ভাই ইব্রাহিম যেমন তাঁর কাছের মানুষ তেমনই তৈমুরকেও নিজের ভাই-ই ভাবেন সারা। তাঁদের তিন ভাই-বোনের বন্ডিংয়েও কোনও ফাঁকি নেই বলেই মনে করেন সারা।
আরও পড়ুন : কাজলের বন্ধুত্বে আপ্লুত প্রসূন