বাঁকুড়া: পরিযায়ী পাখির (Migratory Birds) গননা শুরু করল বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগ (Bishnupur Panchet Forest Division)। দুটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ৯ দিন ধরে পাখি গণনার কাজ করবে বলে জানিয়েছে বন দফতর। বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বিভাগের বিভিন্ন বড় জলাশয় ও বাঁধে কত প্রজাতির পরিযায়ী পাখি রয়েছে, তা জানার চেষ্টা হবে। পাখির সংখ্যা ও তাদের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হবে এই গণনার মধ্য দিয়ে। শুক্রবার বিষ্ণুপুরের যমুনা ও কালিন্দী বাঁধ দিয়ে শুরু হল এই গননা প্রক্রিয়া। দুটি পাখি বিশেষজ্ঞ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হাত ধরে বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বন বিভাগ এই কাজ করবে। গণনার কাজ চলবে নয়দিন ধরে।
বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগ (Bishnupur Panchet Forest Division of Bankura) এবার শুরু করল জলজ পরিযায়ী পাখি গননার কাজ। শুক্রবার বিষ্ণুপুরের যমুনা ও কালিন্দী বাঁধ দিয়ে শুরু হল এই গননা প্রক্রিয়া। দুটি পাখি বিশেষজ্ঞ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হাত ধরে বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগ জলজ পরিযায়ী পাখিদের যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ ও পাখির পরিসংখ্যান জানার প্রক্রিয়া শুরু করল। বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগের তরফে জানানো হয়েছে বিষ্ণুপুর পাঞ্চেত বনবিভাগের বিভিন্ন বড় বড় জলাশয় ও ড্যাম্প গুলি আগামী ৯ দিন ধরে ঘুরে ঘুরে জলজ পরিযায়ী পাখির সংখ্যা জানার পাশাপাশি কোন কোন প্রজাতির পাখির দেখা মিলছে তা জানার চেষ্টা করা হবে।
আরও পড়ুন: দেশের সব থেকে নোংরা শহর হাওড়া!
এর পাশাপাশি যে সব জলাশয়গুলিতে পরিযায়ী পাখির দল এসেছে সেই সব জলাশয়গুলি বিশেষ ভাবে নজরদারি চালাবে বনবিভাগ। এলাকার মানুষকে সচেতন করা হবে এই বিষয়ে। পাখি শিকারের তা রুখতে বড় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলেও জানাচ্ছে বনদফতর। বিষ্ণুপুর যমুনা বাঁধ সহ আশেপাশের জলাশয়ে গননার শুরুতে গাদোয়াল, ছোট পানকৌড়ী, মেটে রাজহাস, মেঠো আবাবিল, রাঙামুড়ি, সরাল, হরিয়াল, মার্স সারিয়ার, কমন কুট, মোহনচূড়া সহ এমন ৩৫ রকমের প্রজাতির পাখির খোজ পেয়েছে বনদফতর। শুধু পাখির প্রজাতি নয় কত সংখ্যক পাখি রয়েছে তাও খতিয়ে দেখা হবে এই গননা পর্যায়ে। দিনের দিন পরিযায়ী পাখির সংখ্যা কমছে না বাড়ছে তাও বিশেষ ভাবে জানা যাবে এই পরিযায়ী পাখি গননার মধ্য দিয়ে।
আরও অন্য খবর দেখুন