Placeholder canvas
কলকাতা রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | মহারাষ্ট্রে যে খেলা চলছে, তার পিছনের রাজনীতির ছকটা কেমন?      
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৭ জুলাই, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ১৫৫ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

এখনও অনেকের বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে যে এই সেদিনের ছোকরা, অজিত পাওয়ার, শরদ পাওয়ারের সমর্থন ছাড়াই ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টিকে ভেঙে দিল। মহারাষ্ট্রের রাজনীতি যাঁরা বোঝেন, শরদ পাওয়ারকে যাঁরা চেনেন, তাঁরা এখনও বলছেন, ইয়ে বাত হজম নহি হুই। দল ভাঙায়, জোড়ায়, নতুন নতুন জোট তৈরি করায়, ঘোঁট তৈরি করায় এই মারাঠা মানুষ শরৎচন্দ্র পাওয়ার এতটাই দক্ষ যে ৮২ বছর পেরিয়ে ৮৩ হতে চলা শরদ পাওয়ার হারতে পারেন, তাঁকে বোকা বানিয়ে, জানতে না দিয়ে, তাঁরই দল ভাঙা যায়, তা বহু মানুষই মেনে নিচ্ছেন না। আর সেই সন্দেহের আগুনে ক্রমাগত ঘি ঢালছেন অজিত দাদা পাওয়ার নিজে, তাঁর বাঁ-হাত, ডান হাত প্রফুল্ল প্যাটেল, ছগন ভুজবল, হাসান মুসরিফের মতো নেতারা। এই কদিন আগে যখন শরদ পাওয়ার তাঁর বইয়ের নতুন সংস্করণের অনুষ্ঠানে মিডিয়ার ভাষায় ‘হঠাৎ’ই বললেন আমি আর দলের কোনও পদে থাকব না, তখন এই তিনজনের কান্না ছিল দেখার মতো। নিজের বাবা মার জন্য এত কান্না দেখা যায় না, সেদিন যতটা কেঁদেছিলেন ছগন ভুজবল, প্রফুল্ল প্যাটেল, হাসান মুসরিফ। তাঁরা চুপচাপ দল ভেঙে চলে গেলেন বিজেপির সঙ্গে। এবং মজার কথা হল, ওই অজিত দাদা পাওয়ার থেকে এই শরদ পাওয়ার অনুগামীরা তাঁদের ভেঙে বেরিয়ে যাওয়া দলের শক্তি প্রদর্শনের মঞ্চে সবথেকে বড় করে ছবি রেখেছেন কার? শরদচন্দ্র পাওয়ারের। ক্ষুব্ধ শরদ পাওয়ার বলছেন, যাঁরা দল ভাঙলেন, তাঁরা আমার ছবি ব্যবহার করছেন কোন সাহসে? কিন্তু সে কথা কি শুনলেন অজিত পাওয়ার, প্রফুল্ল প্যাটেল, ছগন ভুজবল বা হাসান মুসরিফের মতো নেতারা? মোটেও না, তাঁরা ওই কথায় কান না দিয়েই বলেছেন, শরদচন্দ্র পাওয়ারই হলেন আমাদের নেতা, ওঁর আশীর্বাদ নিয়েই আমরা চলছি। 

ভারতবর্ষে এমন রাজনৈতিক দল ভাঙা আর কখনও কি দেখেছেন? অনেকেই বলবেন, হ্যাঁ দেখেছেন। প্রয়াত বালাসাহেব ঠাকরের ছবি পিছনে রেখে একনাথ শিন্ডে শিবসেনা ভেঙেছেন, প্রয়াত জয়ললিতার ছবি পিছনে রেখে এআইডিএমকে ভাঙার চেষ্টা হয়েছে। আমাদের বাংলাতেই প্রয়াত রাজীব গান্ধীর ছবি রেখেই তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসেছে। কিন্তু সেসব ছিল প্রয়াত নেতাদের ছবি। এখানে জ্যান্ত নেতাকে মাথায় রেখেই তাঁর দল কেবল ভাঙা হচ্ছে না, বলা হচ্ছে তাঁদের মাথায় নাকি শরদ পাওয়ারের আশীর্বাদও আছে। ফেলুদা থাকলে নিশ্চয়ই বলতেন, সব গুলিয়ে যাচ্ছে রে তোপসে। তাহলে এটাই হল গন্ডগোল নম্বর ওয়ান। এরপর চলুন গন্ডগোল নম্বর দুইয়ে। একনাথ শিন্ডে ৩৯ জনের মতো শিবসেনা বিধায়ক ভেঙে বিজেপির সঙ্গে হাত মেলালেন, মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ির সরকার ভেঙে গেল। শিন্ডে মুখ্যমন্ত্রী হলেন। বড় দল কে? বিজেপি। রাজ্যে শিন্ডের প্রভাব বেশি না দেবেন্দ্র ফড়নবিশের? নিশ্চয়ই দেবেন্দ্র ফড়নবিশ অনেক বড় নেতা। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হলেন একনাথ শিন্ডে। তো সেই বিজেপি, শিবসেনা শিন্ডে জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে কোনও সমস্যা ছিল? না, এক্কেবারেই না। তাহলে হঠাৎ এই এনসিপি ভাঙার কারণ কী? কেউ কেউ বলছেন দেশের নিয়ম মেনে মহারাষ্ট্রের স্পিকার যদি একনাথ শিন্ডে সমেত ১৬ জন শিন্ডে গোষ্ঠীর বিধায়ককে বহিষ্কার করেন, তাহলেই সমস্যা দেখা দেবে। যাঁরা বলছেন, তাঁরা বলতে চাইছেন বিজেপির স্পিকার, বিজেপির সরকার ফেলে দেওয়ার জন্য একনাথ শিন্ডে সমেত ১৬ জনকে বহিষ্কার করে দেবেন। আচ্ছা এটা সম্ভব? ১ শতাংশ সম্ভাবনাও আছে? হ্যাঁ, এখন এই কাজটা বিজেপির স্পিকার করতেই পারেন কারণ একনাথ শিন্ডে এখন এক ফুরিয়ে যাওয়া হাউই, যার আর আকাশে ওড়ার ক্ষমতাই নেই, উলটে বোঝা। কাজেই এখন তাঁকে ঝেড়ে ফেলে দিয়ে অজিত দাদা পাওয়ারকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়ে, তাঁকেই সামনে রেখে ২০২৪-পার করতে চায় বিজেপি, এটাই মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক মহলে ভাসছে। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ইউনিফর্ম সিভিল কোড আমাদের সমাজ আর দেশকে ভেঙে টুকরো টুকরো করে দেবে       

শিন্ডে গোষ্ঠীর নেতা বিধায়কদের মধ্যে অসন্তোষ বাড়ছে। রাষ্ট্রপতির অনুষ্ঠান ছেড়ে শিন্ডে ফিরে এলেন মুম্বই। ২০২৪ কেটে গেলে তারপরে অজিত পাওয়ারের পালা আসবে, কিন্তু তার আগেই কোপ পড়তেই পারে একনাথ শিন্ডের উপর। অজিত পাওয়ার মিডিয়ার সামনেই বলেছেন, ডেপুটি চিফ মিনিস্টার বনতে বনতে ম্যায় থক গয়া, আর কতবার ডেপুটি চিফ মিনিস্টার হব? আমি মুখ্যমন্ত্রী হতে চাই। কাজেই এটা হল গন্ডগোল নম্বর দুই। পরের আলোচনায় চলুন। মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে ভূগোল বিরাটভাবে কাজ করে। শিল্প এলাকা, রাজধানী মুম্বই ইত্যাদি জায়গায় শিবসেনার বিরাট উপস্থিতি, ঠিক উলটো হল এনসিপির দখলদারি। আখচাষিদের এলাকা, গ্রামীণ বড়লোকেদের এলাকা, তুলোচাষিদের এলাকাতে মজবুত সংগঠন শরদ পাওয়ারের। কংগ্রেসের সারা মহারাষ্ট্র জুড়েই সংগঠন ছিল, কিছুটা আছে, গ্রামীণ এলাকাতে তাদের জোর কমেছে শরদ পাওয়ারের জন্য। আর বিজেপি, শহর মুম্বই বাদ দিলে মহারাষ্ট্র জুড়েই আছে তবে গ্রামীণ এলাকাতে বিজেপির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী শরদ পাওয়ারের এনসিপি। এনসিপির এই কর্মকর্তারা, সমর্থকেরা আগে কংগ্রেসে ছিলেন, এখন শরদের কাছে, কিন্তু তাদের মূল লড়াই বিজেপির সঙ্গে। শিবসেনার সঙ্গে মুখোমুখি লড়াই, ওয়ান টু ওয়ান ফাইট এনসিপির নেই বললেই চলে। যার জন্য এনসিপি শিবসেনা কংগ্রেসের জোট, মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ি তৈরি হওয়া সম্ভব ছিল, হয়েছিল। প্রফুল্ল প্যাটেল কি ছগন ভুজবল কি হাসান মুরসিত না হয় বিজেপির হাত ধরলেন, এবং ধরে নিলাম কিছু কনস্পিরেসি থিয়োরি অনুযায়ী, ওনাদের মাথায় শরদ পাওয়ারের হাত বা আশীর্বাদও আছে, কিন্তু এই বিরাট মহারাষ্ট্রের গ্রামীণ এলাকার মানুষজনদের বিজেপির দিকে নিয়ে যাবে কে? যাঁরা শুরু থেকেই এক ঘোষিত নাস্তিক নেতা শরদ পাওয়ারের নেতৃত্বে বিজেপির বিরুদ্ধেই লড়ে আসছেন, তাঁরা বিজেপির দিকে ঢলে পড়বেন? মানে রাজ্যজুড়ে জেলা, ব্লক, গ্রামের এনসিপি কর্মকর্তারা বিজেপির সঙ্গে হাত মেলাবেন, এটা সম্ভব? সম্ভব হলে কতখানি? এমন তো হতেই পারে যে তাঁরা কংগ্রেসে যোগ দিলেন, কিন্তু কংগ্রেসে তেমন বড় নেতা নেই, কিন্তু শরদ পাওয়ার যদি জীবন সায়াহ্নে আবার কংগ্রেসে ফিরে যান, তাহলে? এটা হল গন্ডগোল নম্বর তিন। 

এবার সবথেকে বড় গন্ডগোল, এবং সেই গন্ডগোলের প্রথম ভিক্টিম হবে বিজেপি। আসুন সেই চতূর্থ গন্ডগোলের হদিশ দেওয়া যাক। মহারাষ্ট্রের এই রাজনৈতিক উথল পুথল-এর মূল কারণ তো ওই ২০২৪-এর নির্বাচন। কেন বলছি এই কথা? কারণ এর মধ্যেই সি ভোটারের সমীক্ষা বেরিয়েছে, বলা হয়েছে এমনকী ভাঙা শিবসেনা নিয়েও মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ি ৪৮ শতাংশের মতন ভোট পাবে, ২৮টার মতো আসন এর কথা বলেছে সকাল পত্রিকার সমীক্ষা। বিজেপিও নিশ্চয়ই তাদের সমীক্ষায় এমন কিছু পেয়েছে, যার ফলে মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়িকে ভাঙা খুব জরুরি ছিল। শিবসেনাকে ভাঙা হয়ে গেছে, ভাঙা হল এনসিপিকে, আমার অনুমান ভুল না হলে ক’দিনের মধ্যেই মহারাষ্ট্র কংগ্রেসেও এরকম ভাঙন দেখা দিতেই পারে। ২০২৪-এ মহারাষ্ট্রে এই ১৮-২০টা আসন নিয়ে দিল্লি দখলে সমস্যা হবেই, সেই জন্যই এই ভাঙন খুব দরকার ছিল, ওনারা ভাঙলেন। কিন্তু এর ফলে এক অন্য সমস্যাও তৈরি হয়ে গেল, সেটাও বলছি। ২০১৯-এ বিজেপি শিবসেনা এবং তাঁদের সমর্থিত একজন নির্দল মিলে ৪২টা আসন পেয়েছিল। বিজেপি লড়েছিল ২৫টা আসন, জিতেছিল ২৩টাতে। শিবসেনা লড়েছিল ২৩টা আসন জিতেছিল ১৮টাতে। এনসিপি লড়েছিল ১৯টা আসনে, পেয়েছিল ৪টে আসন, কংগ্রেস লড়েছিল ২৫টা আসন, জিতেছিল ১টা, আসাদুদ্দিন ওয়েইসির দল লড়েছিল ১টা আসনে, সেটা জিতেছিল। একটা আসনে একজন নির্দল জিতেছিলেন, তিনিও বিজেপির সঙ্গে বা এনডিএ-র সঙ্গে আছেন। এবার ২০২৪-এ বিজেপির জোটটা হবে শিবসেনা শিন্ডে আর অজিত পাওয়ারের এনসিপিকে নিয়ে। আসন ভাগাভাগি কীভাবে হবে? সেবার শিবসেনা লড়েছিল ২৩টা আসনে, ১৮টাতে জিতেছিল, যার বেশিরভাগই এখন শিন্ডের সঙ্গেই আছে, এনসিপির ক্ষেত্রে ঠিক উলটো। জিতে যাওয়া এমপিদের তিনজন শরদের দিকে একজন অজিতের দিকে, হেরে যাওয়া প্রায় প্রত্যেকেই শরদ পাওয়ারের দিকে। অজিত পাওয়ার তো চাইবেন এনসিপি অন্তত, খুব কম করেও ২০টা আসনে লড়ুক, ২০২৪-এ অজিতের এনসিপি কে যদি ৪-৫ টা আসনে লড়তে বলা হয়, তাহলে অজিত পাওয়ার এনসিপিকে ধরে রাখতে পারবেন? শিবসেনা শিন্ডে বলবে আমরাই তো আসল শিবসেনা, আমরা অন্তত ২৩টাতে তো লড়ব। বিজেপির হাতে কী থাকবে? এর থেকে কম প্রার্থী দেওয়া হলে শিবসেনা শিন্ডে থেকে বেরিয়ে আসবেন অনেকে, একই ঘটনা ঘটবে অজিত পাওয়ারের সঙ্গে। 

সমস্যা এখানেই শেষ নয়। বিজেপির অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা বা সি ভোটারের সমীক্ষা বলছে শিন্ডেকে মুখ্যমন্ত্রিত্বে রেখে নির্বাচনে গেলে বৈতরণী পার করা যাবে না, ২০টা আসনও পাওয়া সম্ভব হবে না। তাহলে? শিন্ডে আউট? মুখ্যমন্ত্রী পদ ছাড়া শিবসেনা শিন্ডে গোষ্ঠী থাকবে বিজেপির সঙ্গে? ২০২৪-এই মহারাষ্ট্র বিধানসভা ভোট, কে হবেন মুখ্যমন্ত্রী মুখ? শিন্ডে? অজিত পাওয়ার? দেবেন্দ্র ফড়নবিশ কি আঙুল চুষবেন? তাঁকে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হবে? কী দেওয়া হবে? হোম? ফিনান্স? ডিফেন্স? সম্ভব নয়। তাহলে তিনি কার ভরসায় থাকবেন? আবার উপমুখ্যমন্ত্রিত্বের জন্য? অজিত পাওয়ারের মতো দুর্নীতির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকা একজনকে সামনে রেখে নির্বাচনে নামা হারাকিরি হবে, বিজেপি জানে। কিন্তু এ হল স্বখাত সলিলে ডুবে মরার কল, নিজেই নিজের কবর খুঁড়েছে বিজেপি, দেশজোড়া দুর্নীতির বিরুদ্ধে মোদিজির প্রচারে ইতিমধ্যেই এনসিপি, অজিত পাওয়ার এক প্রশ্নচিহ্ন হয়ে উঠেছে। সব মিলিয়ে মনে হচ্ছে খুব তাড়াহুড়ো করে ক্রিজ থেকে বেরিয়ে এসে বলটাকে বাউন্ডারির ওপাশে পাঠিয়ে ছক্কা মারার জায়গায় বিজেপি লোপ্পা ক্যাচ তুলে দিয়েছে বিরোধীদের হাতে। বিরোধীরা সেটা লুফে নিতে পারলেই অন্তত মহারাষ্ট্রে বিজেপির খেল খতম, বিরোধীরা সেই লোপ্পা ক্যাচ লুফে নিতে পারেন নাকি সেটাও ফসকাবেন, সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই। 

 

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মুখ্যমন্ত্রীর চটি ছিঁড়ে যাওয়াকে কটাক্ষ দিলীপের
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
উধাও বিজেপির পতাকা, ঝাড়গ্রামে রাজনৈতিক তরজা
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
ভরাডুবির মরসুম নিয়ে কী সাফাই দিলেন হার্দিক
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team