Placeholder canvas
কলকাতা সোমবার, ২০ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | আগুন লাগানোর নতুন খেলায় মেতে উঠেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী      
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৪ জুলাই, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ২৬৬ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

আগে বেশ কয়েকবার বলেছি, আবারও বলছি, আমাদের চওকিদার কাম চায়ওয়ালা কাম পরধান সেভক নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদিজির দুটো মোড আছে। প্রথমটা হল বিদেশ ভ্রমণ, দ্বিতীয়টা হন নির্বাচন। তো তিনি দেশে ফিরেছেন। ৬০ দিনে পা দিচ্ছে মণিপুরের জাতিদাঙ্গা, থামার লক্ষণ পর্যন্ত নেই, তিনি আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতিতে নেমে পড়েছেন। এটা জেনেই নেমেছেন যে গদি তাঁর হাত থেকে পিছলে যাচ্ছে, তিনি কোনওভাবেই পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে পারবেন না। কাজেই এবার মরণ কামড় দেবার পালা। রাম মন্দির হয়ে গেছে, ৩৭০ ধারা তোলা হয়ে গেছে, গোহত্যা নিয়ে কিছু করা সম্ভব নয় কারণ সেখান থেকে বিরাট পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা আসছে, মোদিজি ব্যবসা বোঝেন না এটা ওনার শত্রুরাও বলবেন না, সে গোমূত্রেরই হোক বা গোমাংসের, কাজেই গোহত্যা নিবারণ আপাতত তাকে তোলা আছে। পড়ে ছিল ইউনিফর্ম সিভিল কোড, ঝোলা থেকে সেই অস্ত্র বের করেছেন মোদিজি। ভোপালে মধ্যপ্রদেশে নির্বাচনকে মাথায় রেখে মেরা বুথ মজবুত ইভেন্টের মধ্যেই ঝোলা থেকে সেই বেড়াল বার করা হল, ইউনিফর্ম সিভিল কোড, দেশের প্রত্যেক নাগরিকের জন্য সমান আইন। কিন্তু এই আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করলেন কেবলমাত্র মুসলিম পার্সোনাল কোডের, তালাক নিয়ে কথা বললেন, মুসলিমদের নিয়েই কথা বললেন। সারা দেশে একটা খবর ছড়িয়ে দেবার চেষ্টা করলেন যে দেশের মুসলমান জনসংখ্যা এক অন্য আইনের অধীনে আছে, তাদের জন্য অন্য আইন আছে, এইজন্যই তাঁরা পিছিয়ে আছেন। তাঁদেরকে ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে দেখা হয়েছে, আমরা দেশের প্রত্যেক মানুষের জন্য একই আইন চাই, তাই জন্যই আমরা ইউনিফর্ম সিভিল কোডের কথা বলছি, বিরোধীরা তার বিরোধিতা করছে। 

কোটি কোটি মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে এই মিথ্যাচার, অবিরাম মিথ্যে কথা বলে যেতে এর আগে আমরা জোশেফ হিটলারকে দেখেছি, এখন নরেন্দ্র মোদিকে দেখছি। আসুন এই কমপালসিভ লায়ারের মিথ্যেগুলোকে একটু খুঁটিয়ে দেখা যাক। উনি তিন তালাক নিয়ে বিস্তর কথা বললেন, বিভিন্ন দেশে নেই এই তিন তালাকের প্রথা, সেটাও বললেন। কিন্তু এসব বললেন কেন? কারণ উনি নিজেই তো তিন তালাক বাতিলের আইন এনেছেন, যা এখন কার্যকর। মানে কোনও মুসলমান মহিলা চাইলেই আদালতে যেতে পারেন, গিয়ে অভিযোগ জানাতে পারেন যে তাঁকে তিন তালাক দেওয়া হয়েছে, সেক্ষেত্রে দোষী ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে আগে জেলে পোরা হবে, তারপর বিচার শুরু হবে, বিচারে দোষী প্রমাণিত হলে কড়া শাস্তির ব্যবস্থা আছে। সে আইন তো আনা হয়েছে, ওনার আমলেই আনা হয়েছে। যদিও সে আইনে বলা নেই যে সেই মহিলা বা তার সন্তানদের ভরণপোষণ কোন আইনে হবে, স্বামী জেলেই থাকলে তাঁর বা তাঁর সন্তানের পেট চলবে কোথা থেকে? না এসব বলা নেই, কিন্তু মোদিজি তিন তালাকের আইন এনেছেন, আইনে কড়া শাস্তির ব্যবস্থা আছে। তিনি কি একবারও জানালেন যে এই আইনকে সামনে রেখে কতজন মুসলমান মহিলা মামলা করলেন? কতজন মুসলমান পুরুষকে তিন তালাক দেবার দায়ে জেলে পোরা হল, এমন এক চরম পুরুষতান্ত্রিক প্রথার বিরুদ্ধে কত মুসলমান মহিলা এগিয়ে এলেন? আজ মুসলমান সমাজে মেয়েরাও পড়াশুনো করছেন, কলেজ, ইউনিভার্সিটিতে যাচ্ছেন, চাকরি করছেন, অন্যান্য বাকি সমাজের মতো সেখানেও দাম্পত্য কলহ আছে, কতজন মুসলমান মহিলা পুলিশের কাছে গেলেন যে তাঁর স্বামী তাঁকে তিন তালাক দিয়ে আরেকজনকে বিয়ে করেছে? পলিগ্যামি বা বহু বিবাহের কথা পরে আসব, অন্তত তিন তালাক দিয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে মুসলমান মহিলা পুলিশের কাছে গেছেন এবং আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে পুরুষটিকে গ্রেফতার করা হয়েছে, এই সংখ্যা ৪ বছরে ৩০০-ও পার করেনি। দেশের মুসলমান জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৫ শতাংশ, সাড়ে সতেরো কোটি। ৩০ জুলাই ২০১৯ এই আইন লাগু হয়েছে, মানে ঠিক ৪ বছর হয়ে গেল আইন এসেছে, তিন তালাক নিয়ে মুসলমান মহিলাদের মামলা ২২১ ছাড়ায়নি। আচ্ছা এটার মানে কি এমন নাকি যে তিন তালাক দেয়নি কোনও পুরুষ? তিন তালাকের প্রথা মুসলমান সমাজে মেনে নেওয়া হয়েছে, এই প্রথার অবসান হয়েছে? না তাও নয়। সমাজের বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে খবর নিয়ে বলছি, আগে যতটা ছিল, ততটাই চালু আছে। না তালাকপ্রাপ্ত মহিলা, না সেই মহিলার বাবা-মা আদালতের কাছে যাচ্ছেন, কিছু ক্ষেত্রে সমাজের লোকজন ডেকে সমস্যা মিটিয়ে নেবার কথা বলা হচ্ছে, কিন্তু তাঁরা আদালতে যাচ্ছেন না। কেন? কারণ চাই বা না চাই মানুষের কাছে ধর্ম এখনও এক বড় ব্যাপার, ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা এক বড় ব্যাপার। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | চরম মিথ্যেবাদী প্রধানমন্ত্রী, চরম সুবিধেবাদী প্রধানমন্ত্রী       

যে ধর্মের ধ্বজা তুলে আদালতে আদেশ অমান্য করে বাবরি মসজিদ ভাঙা যায়, যে ধর্মের ধ্বজা সামনে রেখে কেবল গোমাংস রাখা আছে ফ্রিজে, তার জন্য মানুষকে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারা যায়, যে ধর্মের স্যাংটিটি বজায় রাখার জন্য নবরাত্রির সময় ফতোয়া দিয়ে আমিষ রেস্তরাঁ বন্ধ করে দেওয়া যায়, সেই ধর্মকেই সামনে রেখে এক মুসলমান পরিবার নিজের ধর্মের অন্যায় ফতোয়া মেনে নেন। তাহলে এটাই চলবে? জানাই আছে যে এই তিন তালাক এক জঘন্য নারী বিরোধী প্রথা, এমনকী বহু মুসলমান পণ্ডিত মানুষ, যেমন এস ওয়াই কুরেশি, যিনি দেশের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ছিলেন, উনি ছাড়াও বহু ইসলামিক পণ্ডিত বলেছেন এই প্রথা ইসলাম ধর্ম বিরুদ্ধ, কিন্তু আইন করেও তা বন্ধ করা যাচ্ছে না, সেই সত্যটাও আমাদের সামনে। তাহলে কি এটা চলতেই থাকবে? না চলতে দেওয়া উচিত নয়, কিন্তু সেই প্রথা বন্ধের তাগিদ উঠতে হবে মুসলমান সমাজ থেকেই, বাইরে থেকে নয়। মুসলমান শিক্ষিত মানুষজনকে এগিয়ে আসতে হবে, তাঁদেরকে বলতে হবে এই কুপ্রথার বিরুদ্ধে, এক চরম উগ্র হিন্দুত্ববাদী নরেন্দ্র মোদি আইন আনবেন মুসলমান নারী অধিকারের জন্য, যিনি নিজের স্ত্রীকে ত্যাগ করেছেন, তাঁর ভরণ পোষণের দায় তো ছেড়েই দিন ২০১৪-র আগে বিয়ে করেছেন একথা চেপে গিয়েছিলেন, সেই মিসোজিনিস্ট আনবে তিন তালাকের বিরুদ্ধে আইন আর মুসলমান সমাজ মেনে নেবে? হয় নাকি। সতীদাহের বিরুদ্ধে আইন করেছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসকরা, বন্ধ হয়েছিল? না হয়নি, রামমোহন নিজে মাঠে নেমেছিলেন, সতীদাহ বন্ধ করার জন্য হিন্দু জনমত তৈরি করেছিলেন, হিন্দুদের মধ্যে থেকে সেই আন্দোলন শুরু হয়েছিল, সেই জন্যই এই বাংলায় সতীদাহ প্রথা কেবল বন্ধই হয়নি, এক ঘৃণ্য প্রথা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছিল। যেখানে রামমোহনের আন্দোলন পৌঁছয়নি, সেই উত্তর ভারতে, সেই রাজস্থানে এখনও সতী প্রথার সমর্থন আছে, সেই সতীদের পুজো করা হয়। বেশিদিন আগে নয় ১৯৮৭, ৪ সেপ্টেম্বর রাজস্থানের দেওরালাতে রূপ কানওয়ারকে জ্যান্ত পুড়িয়ে সতী ঘোষণা করা হয়েছিল, রূপ কানওয়ারকে এখন সতী বলেই পুজো করা হয়। উত্তর ভারত, রাজস্থানে বিজেপি তো ছেড়েই দিন, কংগ্রেসের কোনও নেতার আজও এই প্রথার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কোনও কথা বলা সম্ভব নয়। আপনারা যাঁরা জয়সলমির গেছেন, ওখানে গড়িসর লেকে যে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড অনুষ্ঠান হয়, সেটা মন দিয়ে শুনে আসুন, সেখানে সতী মাহাত্ম্যের কথা বলা আছে, সতীদাহের গুণকীর্তন আছে। কিন্তু এই প্রথা তেমনভাবে চালু নেই কারণ হিন্দু ধর্মের ভেতর থেকে উঠে আসা প্রতিবাদ এবং সংস্কার। একইভাবে আইন করে নয়, বিধবা বিবাহ চালু হয়েছিল বিদ্যাসাগরের জন্য। তিনি হিন্দু সমাজের সামনে পুরাণ পুঁথি ঘেঁটে দেখিয়েছিলেন, সেখানে বিধবা বিবাহের পক্ষে সায় আছে। তিনি এক আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন, অসম্ভব বিরোধিতা, লাঞ্ছনা সহ্য করেও বিধবা বিবাহ চালু করেছিলেন। আজও তা চালু আছে, কিন্তু সমাজে তা নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই এমনও নয়। কিন্তু আইন করে নয়, হিন্দু সমাজের ভেতর থেকেই এই আন্দোলন তৈরি হয়েছিল বলেই তার প্রভাব আমাদের সমাজে পড়েছে, বাংলায় যতটা পড়েছে, উত্তর ভারত, পশ্চিম ভারতে ততটা পড়েনি, আজও সেখানে বিধবাদের একঘরে করেই রাখা হয়, আজও সেখানে এক পুরুষতান্ত্রিক সমাজ, যেখানে পরিবারের নারীরা যাবতীয় অত্যাচার মেনে নেন। 

তাকিয়ে দেখুন যশোদাবেন মোদির দিকে, তিনি মুখ ফুটে কোনও অভিযোগই কি করেছেন আমাদের চায়ওলা কাম চওকিদারের বিরুদ্ধে। করেননি। কারণ এখনও ধর্ম আর ধর্মীয় অনুশাসন আমাদের সমাজকে চালনা করে। একে ভাঙতে হলে বাইরে থেকে নয়, ভেতর থেকেই আঘাত হানতে হবে। সেক্ষেত্রে মুসলমান সমাজের সমস্যা আরও বেশি, কারণ আইন তৈরি করছে কে? সেই নরেন্দ্র মোদি, আরএসএস–বিজেপির সরকার যারা আইনকে, সুপ্রিম কোর্টকে কলা দেখিয়ে বাবরি মসজিদ ভেঙেছিল। যাদের আমলে প্রায় প্রতিদিন, প্রতিদিন দেশের কোথাও না কোথাও মারা যাচ্ছে মুসলমান যুবক, প্রৌঢ়, বৃদ্ধ, তাদের পিটিয়ে মারা হচ্ছে। তাদের ধর্মে হালাল খাওয়ার কথা বলা আছে, বাজারে এসে সেই দোকান বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। যে সরকারের মন্ত্রিসভায় একজনও মুসলমান প্রতিনিধিও নেই, যে দল একজন মুসলমান প্রার্থী দাঁড় করানোর কথা মাথাতেও আনে না। সেই দল যখন হঠাৎ মুসলমান নারীদের জন্য কুমিরের কান্না কাঁদতে থাকে, তাহলে সংশয় জাগবে না? মুসলমান সমাজের মনে হবে না যে দাল মে কুছ তো কালা হ্যায়? আমাদের ঘরের সোমত্থ যুবককে পিটিয়ে মেরে দেওয়া হচ্ছে আর আমদের ঘরের নারীদের নিয়ে তাঁর এত চিন্তা কেন? এবং তার সুযোগ নিচ্ছে মুসলমান সমাজের গোঁড়া মোল্লাতন্ত্র, তারা এই সুযোগে ফতোয়া জারি করছে, তাঁরাই হয়ে উঠছেন মুসলমানদের মসিহা। এমনকী শিক্ষিত মুসলমান, জাজ, ব্যারিস্টার, আমলা, অধ্যাপক, কবি, যাঁরা আনতে পারতেন মুসলমান সমাজের ভেতর থেকে এক আমূল পরিবর্তন, তাঁদের কথাও কেউ শুনছে না। মুসলমান সমাজের বাইরে এই আগ্রাসী হিন্দু, মোদি–শাহ, আরএসএস–বিজেপি, আর ভেতরে কাঠমোল্লাদের ফতোয়ার মধ্যে চাপা পড়ে যাচ্ছে চিন্তা, চেতনা, সৎ বুদ্ধি, ইসলামের সেই অংশ যারা ইসলামকে শান্তির ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠা দিতে চান। কিন্তু এবার আপনি প্রশ্ন তুলতেই পারেন এর সঙ্গে ইউনিফর্ম সিভিল কোডের সম্পর্ক কী? হ্যাঁ, বলব সেটা নিয়ে কথা, আজ নয় কাল। হঠাৎ মোদিজির মাথায় এই ভূত চেপেছে, এমনটা তো নয়, এ এক সোচি সমঝি চাল, অনেক ভেবেই নির্বাচনের আগে এই ইস্যুকে তিনি হাওয়া দিচ্ছেন। কারণ তিনি তো চান দেশ জ্বলুক, আগুন লাগুক, সেই আগুনে উনি রুটি সেঁকে নেবেন। সে আলোচনা নিয়ে আসব কাল, আজ আপাতত এখানেই শেষ করছি চতুর্থ স্তম্ভ।

 

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মুখ্যমন্ত্রীর চটি ছিঁড়ে যাওয়াকে কটাক্ষ দিলীপের
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
উধাও বিজেপির পতাকা, ঝাড়গ্রামে রাজনৈতিক তরজা
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
ভরাডুবির মরসুম নিয়ে কী সাফাই দিলেন হার্দিক
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team