Placeholder canvas
কলকাতা সোমবার, ২০ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Netaji Subhash Chandra Bose: নেতাজির মালিকানা নিয়ে কাড়াকাড়ি চলছে, সত্য জানতে আগ্রহ তলানিতে
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৬:১৪:৪২ পিএম
  • / ৩৩৯ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

শুভাশিস মৈত্র: নেতাজি পুজোয় আড়ম্বর বেড়েই চলেছে। কিন্তু মৃত্যু নিয়ে অস্পষ্টতা এখনও কাটল না। নেতাজির মালিকানা কার, এই নিয়ে বাগযুদ্ধ চরমে ওঠে প্রতিটি জন্মদিনে। কিন্তু কংগ্রেস সরকারের অনুরোধে প্রতুলচন্দ্র গুপ্ত-এর লেখা নেতাজির আইএনএ বাহিনীর ইতিহাস এখনও কেন্দ্রীয় সরকার চেপে রেখেছে। প্রকাশ করেনি। বা নেতাজি মৃত্যু নিয়ে বিচারপতি মনোজ মুখার্জি কমিশনের রিপোর্ট, যে কমিশন গঠিত হয়েছিল বাজপেয়ীর আমলে। আর যে রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করে মনমোহন সরকার। সেই রিপোর্ট আজও গ্রহণ করেনি মোদি সরকার।  

আজ আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত বলেছেন, নেতাজির আদর্শ আর তাঁদের ভাবনায় কোনও ফারাক নেই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি থেকে শুরু করে বিজেপির ছোট-বড় সব নেতাই দাবি করছেন, জওহরলাল নেতাজিকে অবজ্ঞা করেছেন। নেতাজি তাঁদেরই। দুটো কথা বলা দরকার। যখন লালকেল্লায় আইএনএ বাহিনীর বিচার চলছে ব্রিটিশের আদালতে, তখন কালো কোট গায়ে যে ব্যক্তিকে আইএনএ-র হয়ে মামলা লড়তে দেখা গিয়েছিল, তিনি জওহরলাল নেহরু। কোনও হিন্দুত্ববাদীকে দেখা যায়নি।

আজকের বিজেপিতে একজনও মুসলিম সাংসদ নেই। যে ১৬-১৭টি রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায়, তার প্রায় এক হাজার বিজেপি বিধায়কের মধ্যে মাত্র একজন মুসলিম। নরেন্দ্র মোদি মন্ত্রিসভায় ৭৭ জন মন্ত্রীর মধ্যে একজনও মুসলিম মন্ত্রী নেই। অথচ কলকাতা কর্পোরেশনের নির্বাচনে জয়লাভ করে চিত্তরঞ্জন দাশ যখন মেয়র হলেন, তাঁর প্রধান সেনাপতি, চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার পদে সুভাষচন্দ্র বসু। তাঁদের কার্যকালে কলকাতা কর্পোরেশনে মোট ৩৩টি শূন্য পদে কর্মী নিয়োগ করা হয়েছিল। তার মধ্যে ২৫টি পদে নিয়োজিত হয়েছিলেন মুসলিম প্রার্থীরা। বিন্দুমাত্র মিল পাওয়া যাচ্ছে কি হিন্দুত্ববাদী দলের কাজকর্মের সঙ্গে?    

এখনও দেশে-বিদেশে নেতাজি সংক্রান্ত কত ফাইল আছে, যা দিনের আলো দেখেনি? দীর্ঘদিনের নেতাজি গবেষক, অধ্যাপক পূরবী রায়ের মতে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বিষয়ে এখনও রয়ে গিয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার না-দেখা ফাইল।

আরও পড়ুন: Netaji Birth Anniversary: নেতাজি সম্পর্কে ৬ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যা জানলে আপনি বিস্মিত হবেন 

নেতাজি নিয়ে দুটো খুব স্পষ্ট শিবির আছে। একপক্ষ বিশ্বাস করেন, তাইহোকুতে ১৯৪৫ সালের ১৮ অগাস্ট বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়। অন্যপক্ষের মত, ওই বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়নি। ১৯৫৬ সালে শাহনওয়াজ কমিটির পর খোশলা কমিশনেও বলা হয়েছিল তাইহোকুতে বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু হয়। আর ওই খোশলা কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে ইন্দিরা গান্ধী সরকারের এতটাই অস্বস্তি ছিল যে, সেই রিপোর্ট সংসদের দুই কক্ষে পাশ করানো হয়েছিল জরুরি অবস্থা চলাকালীন কার্যত বিনা আলোচনায়।

১৯৭৭ সালে মোরারজি দেশাই প্রধানমন্ত্রী। বহু মহল থেকে ওঠা দাবি মেনে, মোরারজি চাইলেন নেতাজি অন্তর্ধান বিষয়ে জানতে নতুন কমিশন হোক। মোরারজি প্রধানমন্ত্রী হয়ে কেন্দ্রের হাতে থাকা প্রায় এক হাজার নেতাজি সংক্রান্ত ফাইল সাধারণের জন্য প্রকাশ করলেন। অনেক পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দু’দফায় আরও বেশ কিছু ফাইল ‘ডি-ক্লাসিফাই’ করে প্রকাশ্যে আনেন।

১৯৭৮-এ, মারাঠি লেখক, গান্ধীবাদী নারায়ণ গণেশ গোরে যিনি লন্ডনে ভারতীয় হাইকমিশনার পদে কর্মরত ছিলেন, তিনি চিঠি লিখেছিলেন মাউন্টব্যাটেনকে। জানতে চেয়েছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ‘মৃত্যু’ নিয়ে ব্রিটিশ সরকারের কাছে কী তথ্য আছে। উত্তরে মাউন্টব্যাটেন বলেছিলেন (তখন তিনি ‘লর্ড লেফটেন্যান্ট, আইল অফ উইট’ সাম্মানিক পদে কর্মরত), ব্রিটিশ মহাফেজখানায় এমন কোনও ফাইল নেই যেখানে সুভাষের মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে।

মোরারজি শুধু নয়, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর অন্তর্ধান বিষয়ে সত্য খুঁজতে বিভিন্ন সময়ে উৎসাহ দেখিয়েছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ডঃ শঙ্করদয়াল শর্মা, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বেঙ্কট রমণ, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ভি পি সিং, চন্দ্রশেখর, আই কে গুজরাল। অবশেষে অটলবিহারী বাজপেয়ীর সময়, ১৯৯৯-এর ১৪ মে গঠিত হল বিচারপতি মনোজ মুখার্জি কমিশন। ২০০৫ সালে রিপোর্ট জমা পড়ল। ২০০৬ সালের ১৭ মে সংসদে পেশ হল সেই রিপোর্ট। রিপোর্টে বলা হয়েছিল, তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু হয়নি। সংসদে আলোচনার পর রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করল ইউপিএ সরকার। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর জাস্টিস মনোজ মুখার্জিকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম তিনি কমিশনের রিপোর্ট বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে কিছু বলবেন কি না? তিনি বলেছিলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করবেন ওই রিপোর্টকে যেন মান্যতা দেওয়া হয়। জানি না তিনি প্রধানমন্ত্রীকে সেই অনুরোধ জানিয়েছিলেন কি না। এরপর প্রয়াত হন বিচারপতি মুখার্জি।  

কোথায় কোথায় আছে নেতাজি সংক্রান্ত ফাইল? গবেষক পূরবী রায়ের দাবি, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে এখনও বেশ কিছু ফাইল আছে যেগুলো ডিক্লাসিফাই করা হয়নি। বিশ্বভারতীর প্রাক্তন উপাচার্য প্রতুলচন্দ্র গুপ্তকে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে আইএনএ-র ইতিহাস কয়েক খণ্ডে লেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সেই ইতিহাস তিনি যথাসময়ে লিখে ভারত সরকারের কাছে জমাও দেন। তার পর সেই পাণ্ডুলিপির যে কী হল, তা আর জানা যায় না। প্রতুলচন্দ্র গুপ্ত আত্মজীবনী ‘দিনগুলি মোর’-এ লিখেছেন সংসদে বহুবার এই নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুকে। তিনি কার্যত এড়িয়ে গিয়েছেন সে প্রশ্ন। সেই পাণ্ডুলিপির ব্যাপারে জানতে আরটিআই করা হয়েছে, সেও অনেক বছর হল। জবাব মেলেনি। সেখানে কোনও নতুন তথ্য আছে কি না আমরা জানি না। কিন্তু কেন এত গোপনীয়তা!

পূরবী রায়ের দাবি, আরও দু’টি জায়গায় বড় সংখ্যায় নেতাজি-ফাইল আছে। যেগুলো ভারত সরকার কূটনৈতিক স্তরে আলোচনার মাধ্যমে আনানোর ব্যবস্থা করতে পারে। ব্রিটিশ লেবার পার্টির প্রয়াত এমপি নেতাজি-ভক্ত লর্ড পিটার আর্চারের ব্যক্তিগত সংগ্রহে ছিল নেতাজি সংক্রান্ত বেশ কিছু ফাইল। তার প্রতিলিপি ভারতে আনার ব্যবস্থা করা উচিত। প্রাক্তন ব্রিটিশ গোয়েন্দা হিউ টয়-এর ব্যক্তিগত সংগ্রহেও ছিল আলমারি বোঝাই নেতাজি সংক্রান্ত ফাইল। কী করে তাঁর সংগ্রহে এই বিপুল সংখ্যক নেতাজি-ফাইল গেল সেটাও একটা প্রশ্ন! লন্ডনে গিয়ে হিউ টয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন পূরবী রায়। হিউ টয় তাঁকে ফাইলগুলি দেখিয়েছেন, কিন্তু পড়তে দেননি। নেতাজি নিয়ে এই ব্রিটিশ গোয়েন্দার বই ‘সুভাষচন্দ্র বোস দ্য স্প্রিঙ্গিং টাইগার’-এর যে ‘কপি’ আমরা হাতে পাই, সেখানে তিনি কিন্তু লিখেছেন সুভাষের মৃত্যু হয়েছিল তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায়।

আরও পড়ুন: KIFF Netaji Durga Pujo Documentary: চলচ্চিত্র উৎসবে তথ্যচিত্র: ব্রিটিশ বিরোধী প্রচারে দুর্গা পুজোকে কাজে লাগিয়েছিলেন নেতাজি 

কিন্তু পূরবী রায়ের দাবি, এই বইয়ের প্রথম সংস্করণে হিউ টয় লিখেছিলেন, তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় সুভাষের মৃত্যু হয়নি, কিন্তু সেই বই প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে তার সব কপি রহস্যজনকভাবে বাজার থেকে উধাও হয়ে যায়। পরবর্তী সংস্করণে বলা হয়, বিমান দুর্ঘটনাতেই সুভাষের মৃত্যু হয়েছিল। হিউ টয় প্রয়াত। তাঁর সংগ্রহের ফাইল কী করে দেশে ফিরিয়ে আনা যায়, তা নিয়ে ভারত সরকারের সক্রিয় হওয়া উচিত বলে মনে করেন পূরবী রায়।  

নেতাজি সংক্রান্ত যাবতীয় ফাইল প্রকাশ্যে এলে রাজনীতিতে লাভ-লোকসান কার, কতটা, সে অন্য কথা। কিন্তু ইতিহাসের স্বার্থে সত্য প্রকাশ জরুরি। সুভাষ বসু যত চিঠি লিখতেন সহকর্মীদের উদ্দেশে, সেই সব চিঠিতে তিনি সম্বোধন করতেন ‘কমরেড’ বলে। কিন্তু কমিউনিস্টরা তাঁকে বিশ্বাস করেনি। বিশ্বাসঘাতক বলেছে। তোজোর কুকুর বলেছে। কিন্তু পরে কমিউনিস্টরা কেউ কেউ তাঁদের ভুল বুঝতে পারেন। সিপিআই নেতা রণেন সেন তাঁর বই ‘ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির ইতিবৃত্ত’-য় লিখেছেন, ‘১৯৭৩ সালে ডঃ গঙ্গাধর অধিকারী ফোন করে আমাকে অজয় ভবনে ডেকে পাঠান। যাওয়ামাত্র তিনি উত্তেজিত হয়ে আমাকে বলেন, “আমি জীবনে দুটি পাপ কাজ করেছি। একটি ‘পাকিস্তান ও জাতীয় ঐক্য’ বই লিখে। বইতে আমি আমি জিন্না ও মহাত্মাজিকে এক পংক্তিতে ফেলেছি… দ্বিতীয় মহাপাপ, পিবি-র অন্যতম সভ্য হিসেবে নেতাজির অবমাননা করে্ছি”। প্রায়শ্চিত্তের সুযোগ অবশ্য তিনি পাননি, এরপরই সম্পূর্ণ দৃষ্টিহীন হয়ে গিয়েছিলেন তিনি।

সুভাষ বসুকে হিন্দুত্ববাদীরা আইকন বানানোর চেষ্টা করছেন। সুভাষের ভারতে কোনও হিন্দু-মুসলমান ছিল না। তাঁর রাজনৈতিক স্বপ্ন ছিল ঐক্যবদ্ধ ভারত। স্বপ্ন সফল হয়নি, কিন্তু সেই আদর্শর সঙ্গে হিন্দুত্ববাদীদের আদর্শের কোনও-ই মিল নেই। কমিউনিস্টরা যে সুভাষের অবমাননা করেছিল, তা নিয়ে জ্যোতি বসু ১৯৭০-এ একটি প্রকাশ্য সভায় ভুল স্বীকার করে বলেছিলেন, সুভাষের মতো দেশপ্রেমিক সম্পর্কে কমিউনিস্ট পার্টির মূল্যায়ন ভুল ছিল। তবে এই নিয়ে সিপিএমের পলিটব্যুরো বা কেন্দ্রীয় কমিটির কোনও বিবৃতি আছে বলে জানা নেই।

বিমান দুর্ঘটনায় যদি সুভাষের মৃত্যু না হয় তাহলে সুভাষের মৃত্যু কী ভাবে হল? ১২৬ বছর তো কোনও মানুষ বেঁচে থাকতে পারেন না। এই ব্যাপারে একটা মত হল, যুদ্ধবন্দি হিসেবে রাশিয়ার সাইবেরিয়ার কারাগারে সুভাষের মৃত্যু হয়েছে। ২০১৩-র ২৮ জানুয়ারি মস্কো রামকৃষ্ণ মিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত মহারাজ স্বামী জ্যোতিরূপানন্দ (রথীন মহারাজ) অসমের করিমগঞ্জে একটি অনুষ্ঠানে এসে বলেছিলেন, (এই খবর একটি বাংলা সংবাদপত্র এবং টাইমস অফ ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছিল) মস্কোতে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রদূত জওহরলাল নেহরুর বোন বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত সাইবেরিয়ার ওমসক শহরের কারাগারে নেতাজিকে দেখতে গিয়েছিলেন। তাঁকে একটি ছোট ‘জানালা’ দিয়ে দেখতে দেওয়া হয়েছিল। কথা বলতে পারেননি, প্রবল ঠান্ডায় উদভ্রান্তের মতো দেখাচ্ছিল নেতাজিকে। প্রসঙ্গত ওমসক শহরেই (তখন জাপান অধিকৃত) প্রভিনসিয়াল গভর্নমেন্ট অফ ফ্রি ইন্ডিয়া-র দফতর খুলেছিলেন সুভাষ। রথীন মহারাজের সঙ্গে ছিলেন রুশ গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবি-র এক উচ্চপদস্থ প্রাক্তন আধিকারিকের কন্যা লিলিয়ানা মালাকোভা। তিনি ছিলেন মস্কো রামকৃষ্ণ মিশন শাখার সচিব। লিলিয়ানা অবশ্য বলেছিলেন, তিনি খোঁজ করে জেনেছেন সুভাষ নামে কাউকে ওই জেলে বন্দি করা হয়নি। তবে গোপনীয়তার জন্য সুভাষকে যদি অন্য নামে বন্দি করা হয়ে থাকে, তাহলে এই নিয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা কঠিন। কারণ বন্দিদের ফাইল যেখানে আছে, তাতে নামের পাশে কোনও ছবি নেই। সুভাষের মালিকানা নিয়ে তরজা চলছে। কিন্তু কোথায় হারিয়ে গেলেন নেতাজি, সেই উত্তর আন্তরিকভাবে কেউ খুঁজছে বলে মনে হয় না।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মুখ্যমন্ত্রীর চটি ছিঁড়ে যাওয়াকে কটাক্ষ দিলীপের
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
উধাও বিজেপির পতাকা, ঝাড়গ্রামে রাজনৈতিক তরজা
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
ভরাডুবির মরসুম নিয়ে কী সাফাই দিলেন হার্দিক
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team