Placeholder canvas
কলকাতা সোমবার, ২০ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | মোদিজির হাতে এক পরমাণু বোমা, যা উনি ২০২৪-এর জন্যই ব্যবহার করবেন
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৫ জুলাই, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ২৭৭ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক নেতারা কী না করেন, রাস্তায় পিচ ঢালা শুরু হলেই আমরা বুঝেই ফেলতাম ভোট আসছে। জনসভায় বিশাল বিশাল প্রতিশ্রুতি আর মনোহরণ স্লোগান, যেমন ধরুন গরিবি হাটাও, দেশ বাঁচাও, এসব শুনলেই বোঝা যেত ভোট আসছে। তারপর এক সময় এল যখন পাথর পোঁতা শুরু হল, আজ এই প্রকল্প তো কাল ওই প্রকল্প, শিলান্যাস হয়, আমরা বুঝি ভোট আসছে। এরপরে আপাতত সারা বছরই ভোট, কখনও পঞ্চায়েত, কখনও মিউনিসিপ্যালিটি, কখনও বিধানসভা, কখনও রাজ্যসভা। কাজেই এখন সারা বছর ধরেই কন্যাশ্রী, স্বাস্থ্যশ্রী, শিক্ষাশ্রী এই বাংলায়, প্রায় একই প্রকল্প দেশের বিভিন্ন রাজ্যে, ডাইরেক্ট ট্রান্সফার, সরাসরি টাকা বা সুবিধে পৌঁছে দাও মানুষের হাতে। মোদিজি বলছেন আমি ৮০ কিলো মানুষকে আনাজ দিতে পারছি, এ কি কম কথা। মোদিজি সমেত দেশের বিভিন্ন নেতারা কেউ তাঁদের বাপের পয়সা খরচ করে এই দানধ্যান করছে না, আমাদের ট্যাক্সের পয়সাতেই এসব খয়রাতি চলছে। এবং এমন নয় যে কেবল গরিবগুর্বোরাই এই সুবিধে পাচ্ছেন, না এমনটা মাথাতেও আনবেন না। সারা বছর ধরে শিল্পপতিদের কোটি কোটি টাকা ঋণ মাফ করা হয়, ট্যাক্সে ছাড় দেওয়া হয়, বিভিন্ন ভরতুকি দেওয়া হয়, তার পরিমাণ দেশের গরিব মানুষজনদের যে সাহায্য করা হচ্ছে তার ১০০ গুণ বেশি। কিন্তু কেবল শুকনো প্রতিশ্রুতির চেয়ে এ তো তবু ভালো, তবু তো খানিক পেল ওই মানুষজন যাঁরা এতদিন কিছুই পাননি। এবং বিভিন্ন রাজ্য সরকার, বাংলা, কর্নাটক, রাজস্থান, তামিলনাড়ু বা গুজরাত সমেত বিভিন্ন রাজ্য সরকার মোদিজির ভাষায় যে রেওড়ি বাঁট রহে হ্যাঁয়, যে খয়রাতি বিলোচ্ছেন, তা তো নির্বাচনের দিকেই তাকিয়ে, এ নিয়ে কোনও দ্বিমত নেই। মোদিজির সরকার তো এক নতুন শব্দই বের করে ফেলেছে, লাভ্যার্থী, মোদিজি তো বলছেন প্রকাশ্যেই, ওহ লাভ্যার্থী জরুর সমঝেঙ্গে কিসনে ইয়ে আনাজ ভেজে হ্যায়। জরুর জরুর সমঝেঙ্গে, না বুঝে উপায় কী? আনাজের বস্তাতেও তো আপনারই ছবি। কিন্তু এগুলো তো ওই যে বললাম, সরকারের কাজ যা সরকারে থাকা দলকে সাহায্য করবে। কাজেই সরকার যদি বলে আমরা ১৫০০ টাকা দেব, বিরোধীরা বলতেই পারেন আমরা ২০০০ দেব, বলছেনও। এতেও অন্যায় নেই। সংসদীয় গণতন্ত্রে রাজনৈতিক দল সরকারে গেলে মানুষের জন্য কাজ করবেন, মানুষকে সাহায্য করবেন এবং বিনিময়ে ভোট চাইবেন, আবার নির্বাচিত হয়ে আসার জন্য, এটা খুব স্বাভাবিক। কিন্তু বিজেপি, মোদি-শাহ গণতন্ত্রের এই ধারণাকে ছেঁড়া তমসুকের মতো উড়িয়ে দিয়েছে। অর্থনীতি ডুবছে, বেকারত্ব আবার রেকর্ড ৮ শতাংশ ছুঁয়েছে, মূল্যবৃদ্ধির চোটে মানুষ নাকানি চোবানি খাচ্ছে, ফ্রিতে চাল এনে রান্না করার চুলো জ্বালানোর সামর্থ্য নেই মানুষের, চূড়ান্ত ব্যর্থ এক সরকার নির্বাচন জেতার জন্য যে কোনও হাতিয়ার ব্যবহার করতে রাজি, তাতে দেশ থাকুক, না থাকুক, মানুষ মরুক, দেশে দাঙ্গা হোক, দেশে গৃহযুদ্ধ লেগে যাক, হানাহানি কাটাকাটি হোক, গণতন্ত্রের সমস্ত শর্ত মায়ের ভোগে যাক, মোদিজিকে প্রধানমন্ত্রী হতেই হবে। 

এবার এক স্বৈরাচারী, মিথ্যেবাদী, অশিক্ষিত প্রধানমন্ত্রী হাতে তুলে নিয়েছেন এক পরমাণু বোমা, যা দিয়ে উনি নির্বাচন জিতে যাবেন, অন্তত সেটাই তাঁর ধারণা। সে পরমাণু বোমা ব্যবহারের ফলে আর কী কী হতে পারে তা নিয়ে তিনি লিস্ট বদার্ড, চিন্তাই করেন না। তাঁর শেষ বোমাটা হল ইউনিফর্ম সিভিল কোড, যা নিয়ে ২০২৪-এর আগেই তিনি বাজারে নামতে চান। সাধারণভাবে মানুষের কাছে এই ইউনিফর্ম সিভিল কোডের মানে কী? মানুষ বলে থাকেন, এটা হল, এক দেশ এক আইন। আরও একটু বলুন, এরকম অনুরোধ করলেই সেই মানুষটি বলবেন ওই যে মুসলমানদের চারটে বিয়ের অধিকার আছে, হিন্দুদের তো নেই, এক দেশের নাগরিকদের জন্য দুটো আলাদা আইন থাকবে কেন? ব্যস, ইউনিফর্ম সিভিল কোড নিয়ে সাধারণভাবে এই আলোচনার পরে নীরবতা ছাড়া আর কিছুই পড়ে থাকে না। ধরে নেওয়াই যায় যে ওই মানুষটিকে চারটে বিয়ের অনুমোদন দেওয়া হলেই, সমস্যার সমাধান হয়ে যবে। এটাই হল জেনারেল পারসেপশন। আর ঠিক এটার ওপর ভিত্তি করেই মোদিজি মাঠে নামছেন, আমরা হিন্দু মুসলমানদের জন্য সমান আইন চাইছি, দেখুন মুসলমানরা বিরোধিতা করছেন আর বিরোধিতায় নেমেছে দেশের বিরোধী দলগুলো। হিসেব সোজা, হিন্দুদের গরিষ্ঠাংশ আমাকে ভোট দিন, মুসলমানদের ভোট আমার না পেলেও চলবে। গত ২০১৯-এর বিপুল জয়ের পরেও বিজেপির হাতে ছিল ৩৭.৩৬ শতাংশ। এবারে বিরোধীরা খানিক ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছে, কাজেই আরও তীব্র মেরুকরণ হোক, চাকরি নেই, মূল্যবৃদ্ধি, গণতন্ত্রের গঙ্গাযাত্রা, দেশের অর্থনীতির খাস্তা হাল এসবের বিপরীতে মানুষ শিবির বেছে নেবে, সরকার বেছে নেবে কিসের ভিত্তিতে? উত্তর সোজা, মুসলমানেরা কেন চারটে বিয়ে করার অধিকার পাবে? ইউনিফর্ম সিভিল কোড সাধারণ মানুষের কাছে ই ইজ ইকুয়াল টু এমসি স্কোয়ার, কাজেই মানুষকে বিভাজিত করো, তীব্রতম মেরুকরণ হোক, দেশে লেগে যাক গৃহযুদ্ধ, মানুষকে বোকা বানিয়ে আবার গদিতে বসতেই হবে মোদি–শাহকে। আমার এই রক্তাক্ত, দ্বিখণ্ডিত স্বদেশে যদি দেশবিরোধী কেউ থাকে তাহলে দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | আগুন লাগানোর নতুন খেলায় মেতে উঠেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী       

আসুন আমাদের খুব স্বল্পপরিসরে এই ইউনিফর্ম সিভিল কোডকে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা অন্তত করা যাক। দেশের প্রত্যেকের জন্য সমান আইন আছে? না নেই। ৩৭১ ধারা অনুযায়ী আদিবাসীদের সম্পত্তি ইত্যাদি নিয়ে আলাদা আইন আছে, নাগাল্যান্ডে তাদের আইনে রাজ্য চলে। আপনাকে আমাকে বাইকে চড়লে মাথায় হেলমেট পরতে বাধ্য করা হয়, না পরলে জরিমানা, শিখদের এ নিয়ম বাধ্যতামূলক নয়। আমি আপনি একটা সেফটিপিন নিয়ে প্লেনে উঠলে তা কেড়ে নেওয়া হবে কিন্তু শিখরা ৬ ইঞ্চি ফলা সমেত ৯ ইঞ্চির কৃপাণ নিয়ে প্লেনে উঠতে পারেন। মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ছড়িয়ে আছে আমাদের দেশে, কাজেই সেখানে সম্পত্তির উত্তরাধিকারের নিয়ম বিভিন্ন রাজ্যে আলাদা। হিন্দুরা মরে গেলে তাকে পোড়ানো হয়, মুসলমান ক্রিস্টানদের কবর দেওয়া হয়। হিন্দুদের মাংস কাটার নিয়ম ঝটকা বা বলি, মুসলমানদের আলাদা, সেখানে হালাল করা হয়। মুসলিম দেশে কোনও খাদ্যবস্তু রফতানি করতে গেলে তাকে বাধ্যতামূলকভাবেই হালাল সার্টিফিকেট নিতে হয়, সেটা আবশ্যিক। বোহরা মুসলমান মহিলাদের প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই তাঁদের যৌন অঙ্গচ্ছেদের মতো ভয়ঙ্কর নিয়ম আছে। হিন্দুদের বিয়ের সময় পাত্রকে পণ দেওয়ার রীতি জবরদস্ত ভাবে আছে উত্তর, পশ্চিম বা দক্ষিণ ভারতে। মুসলমানদের বিয়ের সময় মহিলাদের জন্য দেনমোহর ধার্য করার পরেই বিয়ে হয়, মানে একটা টাকার পরিমাণ বলা থাকে যা বিয়ে ভেঙে গেলে সেই পুরুষটি সেই মহিলাকে দিতে বাধ্য থাকবে। এরকম হাজার নিয়ম, রীতি, আইন কানুন আছে। দেশের আইন সব্বার জন্য এক নয়। ধরুন কেবল খুনের কথা হত্যার কথা, আমাদের দেশের কোনও একজন মানুষকে দেখান যাঁর সম্পত্তি ৩০-৪০-৫০ কোটি, এবং কোনও খুনের অভিযোগে তার ফাঁসি হয়েছে? একজনও দেখাতে পারবেন? তার মানে হল যে আইন সব্বার জন্য এক বলে মেনে নেওয়া হয়েছে সেই আইপিসি-ও বড়লোকেদের জন্য নয়, অন্তত বিচার এবং দোষীদের শাস্তি দেওয়ার ঘটনা থেকেই তা বোঝা যাবে। 

ধরুন সঞ্জয় দত্তের কথা, গাড়ি থেকে একটা পাইপগান পাওয়া গেলে জেল থেকে বেরনো যায় না, উনি একে ফর্টি সেভেন রাখার পরেও বেরিয়ে এলেন, সেটাও আবার মুম্বই ব্লাস্টের অপরাধীদের সঙ্গে যোগাযোগ প্রমাণিত হবার পরে। এক দেশ এক আইন? একের পর এক মহিলা কুস্তিগিরেরা বিজেপির এমপি ব্রিজভূষণ সিংয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েই যাচ্ছিলেন, তাঁকে গ্রেফতার করা হয়নি, অভিযোগ দায়ের করার পরেও নাবালিকা তাঁর অভিযোগ ফিরিয়ে নিয়েছেন, বাকিরা একে একে তাঁদের কথা বলা বন্ধ করছেন। এক দেশ এক আইন? বিরোধী দলের নেতার অ্যাকাউন্টে সম্পদ বৃদ্ধি ১১৩ শতাংশ, ইডি হাজির, অমিত শাহের পুত্র জয় শাহের বৃদ্ধি হাজার গুণ, ইডি দরজা ছেড়েই দিন বাউন্ডারির ৫ কিলোমিটারের মধ্যে ঢুকতে পারবে? এক দেশ এক আইন? সারদা মামলা সুদীপ্ত সেন এখনও জেলে, হিমন্ত বিশ্বশর্মা অসমের মুখ্যমন্ত্রী। এক দেশ এক আইন? তার মানে যা বলতে চাইছি তা হল দেশে প্রত্যেক মানুষের জন্য এক আইন নেই। তাহলে এই ইউনিফর্ম সিভিল কোডটা কী? এই সব আইনের ফারাককে এক করে দেবে? না, ইউনিফর্ম সিভিল কোড হল বিভিন্ন ধর্মের মানুষদের তাঁদের ধর্মের ভিত্তিতে বিয়ে, ডিভোর্স, সম্পত্তির উত্তরাধিকার, সন্তান দত্তক ইত্যাদি সম্পর্কিত যে ভিন্নতা আছে, তা দূর করে একটা আইন এনে হাজির করা। আচ্ছা এটা হলে কেমন হয়? দারুণ হয়, এককথায় উত্তর চাইলে দারুণ হয়, এটাই তো কাম্য, মানুষের পরিচয় তো তার ধর্মে নয়, তার মনুষ্যত্বে, কাজেই প্রতিটা মানুষ এক আইন মেনেই চলবে সেটাই তো কাম্য। কিন্তু এটা বলার পরে বহু এমন কথা পড়ে থাকে যা নিয়ে আলোচনা করা জরুরি। এবং এই ইউনিফর্ম সিভিল কোড তো আজকের বিতর্ক নয়, সংবিধান রচনার সময় থেকে এই বিতর্ক চলে আসছে। 

যাঁরা সংবিধান লিখেছিলেন, যাঁরা ওই সংবিধান সভায় হাজির ছিলেন তাঁদের যে কেউ, হ্যাঁ যে কেউ মোদিজির থেকে সব অর্থে বেশি শিক্ষিত ছিলেন, এ নিয়ে তর্কের কোনও অবকাশ নেই। সেই তাঁরা মৌলিক অধিকারের তালিকায় এই ইউনিফর্ম সিভিল কোডকে রাখেননি। এবং তার বহু পরেও বহুবার এই আলোচনা সত্ত্বেও এই পরমাণু বোমার বোতামে হাত দেননি, কারণ সেই মানুষজন জানতেন এ নিয়ে একটাও ভুল পদক্ষেপ দেশে আগুন লাগিয়ে দেবে। মোদিজি কি সেটা জানতেন না। বিলক্ষণ জানতেন এবং জানেন। সেই কারণেই ক্ষমতায় আসার পরে ২০১৬তে তিনি ২১তম ল কমিটির মাথায় বসান সুপ্রিম কোর্টের মুখ্য বিচারপতির পরেই সিনিয়রমোস্ট জাস্টিস বি এস চৌহানকে। তাঁকে চেয়ারম্যান করে এই ইউনিফর্ম সিভিল কোড নিয়ে মতামত দিতে বলেন। তাঁরই নির্দেশে জাস্টিস চৌহান দু’ বছর ধরে ৭৫ হাজারেরও বেশি মানুষের সাক্ষ্য ইত্যাদি নিয়ে শেষপর্যন্ত রায় দেন, এই ইউনিফর্ম সিভিল কোড এই সময়ে লাগু করার না কোনও জরুরি প্রয়োজনীয়তা আছে, না এটা করা উচিত, নট অ্যা নেসেসিটি, নট ইভেন ডিজায়ারেবল। কে এই ল কমিশন তৈরি করলেন? মোদিজি। কে জাস্টিস চৌহানকে চেয়ারম্যান করলেন? মোদিজি। কিন্তু ল কমিশনের রিপোর্ট আসার পরে কে এই নিয়ে একটা কথাও বললেন না? সেই মোদিজি। এবং আবার একটা ল কমিশন তৈরি হয়ে গেল। আসলে উনি যা চেয়েছিলেন, রায়ে তা বলা হয়নি, অতএব আবার একটা ল কমিশন। এটাই হলেন মোদিজি। এখন সামনে নির্বাচন, হারের খাঁড়া ঝুলছে মাথার ওপর, দল ভাঙাও, যা খুশি করো, এমনকী এই ইউনিফর্ম সিভিল কোডের মতো এক পরমাণু বোমাকেও ব্যবহার করো, তার ফলে লাগুক আগুন সারা দেশ জুড়ে, উনি নির্বাচনে জিততে চান, এটাই হল বটম লাইন। আগামিকাল আলোচনা, এই ইউনিফর্ম সিভিল কোড লাগু হলে তার পরিণাম কী হবে তা নিয়ে। আজ এখানেই শেষ করছি চতুর্থ স্তম্ভ।  

    

 

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মুখ্যমন্ত্রীর চটি ছিঁড়ে যাওয়াকে কটাক্ষ দিলীপের
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
উধাও বিজেপির পতাকা, ঝাড়গ্রামে রাজনৈতিক তরজা
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
ভরাডুবির মরসুম নিয়ে কী সাফাই দিলেন হার্দিক
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team