Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | মোদি সরকারের দুর্নীতি ফাঁস হয়ে গেল
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ১৫৭ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

মোদিজির তিন অস্ত্র। বংশানুক্রমিক শাসন, কংগ্রেসের শুধু নয়, উনি লালুপ্রসাদ থেকে মমতা, করুণানিধি স্তালিনকেও এই তালিকাতেই রেখেছেন, অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, অজিত পাওয়ার ইত্যাদিদের অবশ্য এই তালিকায় রাখেননি। অন্য অস্ত্র হল তুষ্টিকরণ, বিরোধী প্রত্যেক দল সংখ্যালঘুদের তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে এটা ওঁর নয় আরএসএস–বিজেপির সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে হেট স্পিচের প্রথম পাঠ। তিন নম্বর হল দুর্নীতি। বিরোধীদের দুর্নীতির বিরাট লিস্ট উনি শুনিয়ে থাকেন, ১০ বছর ধরে উনি সরকারে অথচ বিরোধীরা দুর্নীতি চালিয়েই যাচ্ছে, এটাই তাঁর বক্তব্য। কিন্তু এরই মধ্যে হঠাৎই দেশের ক্রম্পটোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল, সিএজি রিপোর্ট বেরিয়েছে, তাতে বিরাট বিরাট দুর্নীতির অভিযোগ এবং সিএজি তো বিরোধীদের দুর্নীতির কথা বলে না, তারা সরকারি দফতরে হিসেব পরীক্ষা করে দুর্নীতির কথা জানায়। সেই রিপোর্ট পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটির কাছে যায়, সংসদে পেশ করা হয়। গত আট বছর ধরে এই সিএজির কোনও রিপোর্ট ছিল, ছিল হয় তো, কিন্তু কোনও দুর্নীতির একটা অভিযোগও ছিল না, কয়েকটা নন পারফর্ম্যান্সের ফিরিস্তি ছিল কিন্তু সরকারের দফতরের দুর্নীতির খবর সিএজি রিপোর্ট থেকে পাওয়া যায়নি। এ বছরেও সিএজি কি স্বরাষ্ট্র দফতরের হিসেব দিয়েছে? শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের হিসেব দিয়েছে? না দেয়নি। কিন্তু যে কয়েকটা দফতরের হিসেব এসেছে তাতে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি, ঘাপলা আর নন পারফর্ম্যান্সের কথা লেখা আছে। হ্যাঁ, মোদি সরকারের দুর্নীতির থরে থরে হিসেব দিয়েছে সিএজি। শুনেই ভাবছেন তো দাল মে কুছ কালা হ্যায়। মোদি জমানায় কার এত সাহস হল যে মোদি সরকারের দুর্নীতির হিসেব ফাঁস করে দিল? এ কী কথা শুনি আজ মন্থরার মুখে? প্রথমে আসুন দুর্নীতির কোন তথ্যগুলো বেরিয়ে এল? প্রথম তথ্য এল তথাকথিত মিঃ ক্লিন নীতিন গডকরির দফতর থেকে। কী বলছে সিএজি রিপোর্ট? ভারতমালা প্রজেক্ট যেখানে ৭০-৭৫ হাজার কিলোমিটার রাস্তা তৈরি হওয়ার কথা, যার পয়সা ক্যাবিনেট কমিটি অন ইকনমিক অ্যাফেয়ার্স, যার মাথায় বসে রয়েছেন স্বয়ং নরেন্দ্র মোদি, সেই কমিটিই কেমনভাবে এই পয়সা খরচ হচ্ছে তার দেখরেখও করে। এই কমিটির হিসেবে ১৫ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকায় এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরি হওয়ার কথা, কিন্তু সিএজি জানাচ্ছে ৩২ কোটি ১৭ লক্ষ টাকা প্রতি কিলোমিটারে খরচ হয়েছে, তার মানে প্রায় দ্বিগুণ খরচ হয়েছে। সিএজি যখন এই ছানবিন করে, তখন দফতরের লোকজনকে জিজ্ঞেসও করে যে এরকম খরচ হল কেন? তারা যা বলে সেটাও রিপোর্টে থাকে, এখানে কোনও কারণ দেওয়া নেই। কেবল তাই নয়, এই রিপোর্টে এটাও বলা হচ্ছে যে বিভিন্ন নকল নথিপত্র দাখিল করে টেন্ডার পেয়েছে, টেন্ডার প্রক্রিয়াতেও ঘোটালা আছে। আমরা বলছি না, দেশের সিএজি রিপোর্ট বলছে।

এই রিপোর্টেই আছে যে কোনও বড় সড়ক প্রকল্পে সেফটি কনসালটেন্ট রাখা হয় যাঁরা এই রাস্তায় গাড়ি যাতায়াতের ক্ষেত্রে সুরক্ষার দিকগুলো দেখেন। কঠিন বাঁক বা অন্য রাস্তার সঙ্গে সংযোগ ইত্যাদির মতো গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো দেখা হয়, কিন্তু এই প্রকল্পে শুরু থেকেই কোনও সেফটি কনসালট্যান্ট ছিল না, মানে এই সড়কে আপনি চলবেন, নিজের দায়িত্বে চলবেন, সরকারের কোনও দায়িত্ব নেই। ভারতমালা প্রকল্পের ৭০-৭৫ হাজার কিলোমিটার রাস্তায় একজনও সেফটি কনসালট্যান্ট, নিরাপত্তা দেখার জন্য কেউ ছিল না, কেউ নেই। এরপরের দুর্নীতির খবরও ওই সড়ক নির্মাণ মন্ত্রকের, মানে নীতিন গডকরির। এবার রিপোর্ট দ্বারকা এক্সপ্রেসওয়ে নিয়ে, সেখানে প্রকল্প ঘোষণায় বলা হয়েছিল ১৮ কোটি টাকা প্রতি কিলোমিটার খরচ হবে। আদতে কত হয়েছে? ২৫০ কোটি টাকা প্রতি কিলোমিটারে খরচ হয়েছে, হ্যাঁ ১৮ কোটি খরচ বেড়ে ২৫০ কোটি খরচ হয়েছে প্রতি কিলোমিটারে, কার পকেটে বাকি টাকা ঢুকল? সিএজির রিপোর্টে এর কোনও জবাব নেই, কেবল ঘাপলার কথা জানানো হয়েছে। মানে ২৭.২ কিলোমিটার দ্বারকা এক্সপ্রেসওয়ের মাত্র দু’ কিলোমিটারের খরচায়, ৫০০ কোটি টাকায় মহাকাশযান চলে গেল চাঁদে। যে প্রকল্পের বরাদ্দ ছিল ৪৮৯.৬ কোটি টাকা, সেই প্রকল্পে আসল খরচ হল ৬৮০০ কোটি টাকা, হ্যাঁ দেশের অন্যতম সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সিএজি-র রিপোর্ট এই কথা জানাচ্ছে, বিরোধীরা নয়, বিদেশি কোনও এজেন্সি নয়। এরপরের ঘাপলার খবরও ওই একই দফতর থেকে এসেছে, সিএজি বলেছে, আমার আপনার পকেটের টাকা লুঠ হয়েছে, টোল ট্যাক্সে লুট হয়েছে। ন্যাশনাল হাইওয়েজ অথরিটির নিয়ম অনুযায়ী, টোলের রাস্তায় কোথাও কনস্ট্রাকশন, ডাইভারসন চলতে থাকলে সেখানে টোল আদায় ৭৫ শতাংশ কম করতে হবে, মানে ১০০ টাকার জায়গায় কেবল ২৫ টাকাই দিতে হবে। টোল কর্তৃপক্ষ এই নিয়ম না মেনে মানুষের কাছ থেকে  পুরো টাকাই নিচ্ছে। পুরো দেশের হিসেব সিএজি নেয়নি, মাত্র ৫টা টোল প্লাজার হিসেব তাঁরা নিয়েছেন এবং তাতে দেখা গেছে মানুষের কাছ থেকে ১৩২ কোটি টাকা বেশি কালেকশন করা হয়েছে। কারা এই টাকা পেল? কারা তার থেকে কমিশন পেল? কেন বেআইনিভাবে এই তোলাবাজি চলছে? একটা বাস কলকাতা থেকে শিলিগুড়ি গেলে কমবেশি ১৫০০ টাকা টোল দেয়, যে রাস্তায় কাজ চলছে তো চলছে, নেওয়ার কথা ৩৭৫ টাকা, কেন পুরো টাকা নেওয়া হচ্ছে? সংসদে সিএজি রিপোর্ট পেশ হয়েছে, আমাদের দেশের একচোখো প্রধানমন্ত্রী কেবল বিরোধীদের দুর্নীতি দেখছেন, তাই নিয়েই কথা বলছেন।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ২০১৪-২০২৩, মোদিজির আসল চেহারা বেরিয়ে এসেছে 

এরপরের দুর্নীতির রিপোর্ট এসেছে আয়ুষ্মান ভারত দফতর থেকে, যে দফতরের কথা সেই দফতরের মন্ত্রীর কাছ থেকে আপনি শোনেননি, বা বলা ভালো সে দফতরের মন্ত্রীর নামও সম্ভবত শোনেননি। কারণ আয়ুষ্মান ভারত নিয়ে কথা তো কেবল মোদিজিই বলেন, সে দফতরে একটা মোবাইল নম্বরে সাড়ে সাত লক্ষ মানুষের রেজিস্ট্রেশন হয়েছে, মানে একটা মোবাইল নম্বর, একটা আধার কার্ডে সাড়ে সাত লক্ষ মানুষের নাম আছে। এছাড়াও এই রিপোর্টে বলা হচ্ছে ৮৮ হাজার এমন রোগীদের টাকা দেওয়ার কথা যারা সেই সময়ে মৃত, ভূতেরা হাসপাতালে যায় না, তাহলে কারা গেল? আরও এক কোটির বেশি কিছু মানুষের নাম শ’ খানেক ফোন নম্বরে রেজিস্ট্রি করা আছে। এই সব ভুয়ো আক্যাউন্টের তদন্ত সিবিআই করছে? ইডি যাচ্ছে মন্ত্রীর দরজায়? যারা দুর্নীতি দুর্নীতি বলে গলা ফাটাচ্ছেন, তাঁদের এই দুর্নীতি কেন চোখে পড়ছে না? দিলীপ ঘোষ, কাঁথির খোকাবাবু থেকে আমাদের উকিল সাহেব বিকাশবাবু কোনও কথা বলেছেন? না, বলেননি। এরপর দুর্নীতির খবর এসেছে রামলালার অযোধ্যা থেকে, এমনিতে বিজেপি ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা কমদামে জমি কিনে ৩০-৪০ গুণ দামে সেই জমি অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট বোর্ডকে বেচেছেন, সে খবর তো আমরা জানি। এবার জানা গেল অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের বহু এমন কন্ট্রাক্টর আছে যাদের রেজিস্ট্রেশন ক্যানসেল হয়ে গিয়েছে কিন্তু তাদের জিএসটি পেমেন্ট করা হচ্ছে, রিপোর্টে বলা হয়েছে কনট্রাকটারদের অনুচিত লাভ পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে। এবং এগুলো সব ওই অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট বোর্ড এর প্রজেক্টে, মানে সেই রাম নাম জপনা পরায়া মাল অপনা। পারফরম্যান্স গ্যারান্টির জন্য যে টাকা নেওয়া হয়, তাও নেওয়া হয়নি, কেন? কাদের লাভ বাড়ানোর জন্য? 

এর পরের ঘাপলার খবর এসেছে রুরাল ডেভেলপমেন্ট মিনিস্ট্রি থেকে, গ্রামীণ বিকাশ মন্ত্রক থেকে। এই দফতরে বৃদ্ধাদের জন্য, বিধবাদের জন্য আর বিকলাঙ্গদের জন্য পেনশনের ব্যবস্থা করা আছে, সেই খাতের টাকা চলে গেল প্রচারের খরচে, গ্রাম সমৃদ্ধি স্বচ্ছ ভারত অভিযানের হোর্ডিং লাগানো হয়েছে এই পয়সায়। ১৯টা রাজ্যের প্রত্যেক জেলাতে। সিএজি রিপোর্টের শেষ ঘোটালা হল হিন্দুস্থান এরোনটিক্স লিমিটেডের যেখানে ১৫৪ কোটি টাকার হিসেবে গরমিল বলে জানাচ্ছে আমাদের সিএজি রিপোর্ট। এবং সবশেষে এই সিএজি রিপোর্টে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার বিমান চলাচল দফতরের নন পারফর্ম্যান্সের কথা বলেছেন, বলা হয়েছে বহু কাজ এই দফতরে অসম্পূর্ণ আছে। সব শুনে আপনার মনে হতেই পারে, সরকার কী মিষ্টি, নরেন্দ্র মোদি কী ভালো, নিজের সরকারের দুর্নীতির কথা ফাঁস করতে দিয়েছে সিএজি-কে যে সিএজি-র মাথায় আপাতত বসে আছেন গিরীশচন্দ্র মূর্মু। ইনি কে? ইনি ২০০১-এ যখন নরেন্দ্র মোদি গুজরাতেরর মুখ্যমন্ত্রী হলেন, তখন ত্রাণ দফতরের কমিশনার ছিলেন। ২০০৪-এ অমিত শাহের হাতে হোম দফতর তো দিলেন মোদিজি, কিন্তু দফতরে রাখলেন এই গিরীশবাবুকে। তার আগে ২০০২-এ যখন অমিত শাহ জেলে, তখন এই গিরীশবাবুই গুজরাত দাঙ্গা সামলেছেন এবং অমিত শাহ মামলার পেপারও দেখভাল করেছেন। নরেন্দ্র মোদির অনুপস্থিতিতে উনিই ছিলেন গুজরাতে মোদিজির চোখ এবং কান। ২০১৯-এ কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা সরানোর পরে কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হল, তার উপরাজ্যপালের দায়িত্ব সামলেছিলেন এই গিরীশচন্দ্র মুর্মু। সেই তিনিই এখন সিএজি। আগেই বলেছিলাম সিএজি রিপোর্ট গত ৮ বছরে তেমন কোনও ঘাপলার খবর দেয়নি, কিন্তু এবারে ঘাপলার পর ঘাপলা, সামনেই নির্বাচন এতগুলো দুর্নীতির খবর এল কেন? তাও আবার মোদিজির একান্ত অনুগত গিরীশচন্দ্র মূর্মু থাকতেও। ওদিকে বহু দফতরের সিএজি রিপোর্ট বেরই হয়নি, স্বরাষ্ট্র দফতরের রিপোর্ট আসেনি। এমন নয় তো যে নীতিন গডকরিকে নরেন্দ্র মোদি মাঠ থেকে সরাতে চাইছেন? যে নীতিন গডকরির সঙ্গে বিরোধীদের ভালো সম্পর্ক, যে নীতিন গডকরি বিজেপি ১৮০-১৭০ পেলে অনেক বিরোধীদের কাছে হয়ে উঠতেই পারেন প্রথম পছন্দ? এমন নয় তো যে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া অন্য সুরে গাইছেন? তাই তাঁকে লোকসভায় বলানো হল এবার সামান্য চাপে রাখা হল? একই ভাবে চাপে রাখা হল আদিত্যনাথ যোগীকে? কুছ তো পক রহা হ্যায়। কিন্তু দুর্নীতির অভিযোগ তো করেছে সিএজি, কাজেই এবার সেই দুর্নীতির তদন্ত হোক, গডকরি থেকে মনসুখ মালব্য, স্মৃতি জুবিন ইরানির ঘরে ইডি যাক, সিবিআই জেরা করুক। না হলে দুর্নীতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর যাবতীয় কথার ফুটো পয়সা দামও থাকবে না। হ্যাঁ, নরেন্দ্র মোদি সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত, সিএজি রিপোর্ট সেটা বলছে, আমরা এই দেশজোড়া দুর্নীতির তদন্ত চাইছি।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মুখ্যমন্ত্রীর চটি ছিঁড়ে যাওয়াকে কটাক্ষ দিলীপের
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
উধাও বিজেপির পতাকা, ঝাড়গ্রামে রাজনৈতিক তরজা
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
ভরাডুবির মরসুম নিয়ে কী সাফাই দিলেন হার্দিক
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team