Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | নরেন্দ্র মোদি কি ক্লান্ত?
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  মনোজিৎ মালাকার
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ২৫২ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • মনোজিৎ মালাকার

বয়স ৭৩, হোক না কর্ণাটক, সর্বত্র আবহাওয়া তো বেঙ্গালুরুর মতো নয়, গত সাতদিনে নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদি ১৯টা বিশাল জনসভায় গড়ে ১ ঘণ্টা করে ভাষণ দিয়েছেন, ৬টা রোড শো করেছেন, শেষের রোড শো-টা ছিল বাঙ্গালোরে, যাত্রাপথ ২৬ কিলোমিটার। ২৬ কিলোমিটারের যাত্রাপথে লক্ষ লক্ষ মোবাইল ছিল, হাজার হাজার ক্যামেরা ছিল, অতএব এক মূহূর্তের জন্য মুখের চওড়া হাসি মুছে ফেলা যায়নি, ২৬ কিলোমিটার পথজুড়ে মাথার ওপর উড়ে এসেছে ফুলের পাপড়ি, উনি হাত নেড়েছেন। তথ্য বলছে নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর থেকে বিজেপি কর্নাটকে ৩১১৬ টা বিশাল জনসভা করেছে, মাঝারি জনসভা জুড়ে দিলে সেই সংখ্যাটা ৯১২৫, ১৩৭৭ টা রোড শো করা হয়েছে, ৯০৭৭ টা ওই পাড়ার মোড়ে বক্তৃতা যেমন হয় তাই করেছে এবং ৩১১টা মঠ আর মন্দিরে গেছেন বিজেপি নেতারা, এই সময়ের মধ্যেই। প্রধানমন্ত্রীর ১৯টা মেগা র‍্যালি বা ৬টা রোড শো-র প্রত্যেকটাতে পাশে ছিলেন প্রাক্তন বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী ইয়েদুরিয়াপ্পা, তাঁর বয়স এই ফেব্রুয়ারিতে ৮০ বছর পার করেছে। কিন্তু তিনি সঙ্গে, কেন? কারণ এই লিঙ্গায়েত নেতাকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরানো হয়েছে, আরেকজন লিঙ্গায়েত নেতা বাসব রাজ বোম্মাইকে সেই আসনে বসানোর পরেও বিজেপির কাছে খবর ছিল যে উনি, মানে বিএস ইয়েদুরিয়াপ্পা ক্ষুব্ধ হলে কিন্তু লিঙ্গায়েত ভোট সরে যাবে, এর আগের ইতিহাস তো সবার মনে আছে। লিঙ্গায়েত ভোট তো কংগ্রেসের দিকেই ছিল, থাকারই কথা, কারণ লিঙ্গায়েতরা তো বেদ বিরোধী, সেই অর্থে হিন্দুও নন, এখন তো নিজেদের অন্য ধর্মীয় গোষ্ঠ হিসেবে মান্যতা দেওয়ার লড়াই চালাচ্ছেন। 

কিন্তু কংগ্রেসের ভুলেই এই লিঙ্গায়েত ভোট সরে যায় কংগ্রেসের কাছ থেকে। তখন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী, কর্নাটকে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন্দ্র পাতিল, এক বড় লিঙ্গায়েত নেতা। রাজ্যে দাঙ্গা হয়েছে, রাজীব গান্ধী এলেন, হঠাৎই ঘোষণা করে দিলেন, মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে বীরেন্দ্র পাতিলকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এক বিশাল লিঙ্গায়েত চেহারাকে আচমকা কোনও আলোচনা ছাড়াই সরিয়ে এস বঙ্গরাপ্পাকে সেই পদে বসানো হল যিনি ইডিগা জাতির মানুষ, যে ইডিগাদের কর্নাটকে ওবিসি-র মধ্যেই ফেলা হয় এবং যাঁরা কর্নাটকের জনসংখ্যার ২.৫%। ব্যস, ওই শেষ, লিঙ্গায়েতদের ভোট আর কংগ্রেসের দিকে ফিরে আসেনি। ওদিকে ভোক্কালিগাদের ভোটের সিংহ ভাগ পাবে দেবেগৌড়া, কংগ্রেসের ডিকে এস। মানে ডি কে শিবকুমার একজন ভোক্কালিগা নেতা বটেই, কিন্তু হারদানাহাল্লি দদ্দেগৌড়া দেবেগৌড়ার চেয়ে বড় নন। কাজেই কংগ্রেসকে ওবিসি ভোট, মুসলমান ভোট আর দলিত ভোট নিয়েই থাকতে হয়েছে। আবার কর্নাটকে দলিতদের দুভাগ আছে, দলিত রাইট, দলিত লেফট, দলিত লেফটরা হলেন অস্পৃশ্য গোত্রের, মজার কথা হল এঁদের ভোট যায় বিজেপির দিকে আর দলিত রাইটদের ভোট পেয়ে এসেছে কংগ্রেস। তাহলে ভোটের বিন্যাসটা দেখে নেওয়া যাক। ভোক্কালিগাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষজন থাকেন ওল্ড মাইশুরু এলাকায়, এঁরা মূলত ভূস্বামী, বড় জমিদার, টিপু সুলতানের সময় যে মাইশুরু গড়ে ওঠে তার প্রশাসনে এই ভোক্কালিগাদের বিরাট ভূমিকা ছিল। টিপু সুলতানকে ব্রিটিশরা হারান, যুদ্ধে টিপু সুলতানের মৃত্যু হয়, কিন্তু ভোক্কালিগাদের জমির অধিকার যায়নি। গৌড়া টাইটেল দেখলেই জানবেন, তাঁরা হলেন ভোক্কালিগা। তাই এই ওল্ড মাইশুরু এলাকা হল দেবেগৌড়ার জেডিএস-এর গড়, এখান থেকেই তাঁরা ৩০/৩৫ টা আসনে জিতে কিং মেকারের রোলে যেতেন, কিং ও হয়েছেন। এই অঞ্চলে বিজেপির কিছুই ছিল না, এখানে লড়াই ছিল কংগ্রেস আর জেডিএস-এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তো কিছুদিন আগে বিজেপির সমর্থনে, প্রচেষ্টায় আর পরিকল্পনায় দুজন ভোক্কালিগাদের এক কল্পনার চরিত্রকে  ইতিহাসের নাম দিয়ে তুলে আনা হয়, নানজে গৌড়া আর উরি গৌড়া, এঁরাই নাকি আসলে টিপু সুলতানকে খুন করেছিলেন, কেন? কারণ সোজা, টিপু নাকি এক অত্যাচারী মুসলমান শাসক ছিলেন, তাই। মানে ভোক্কালিগাদের মুসলমান বিরোধী করে তোলার চক্রান্ত, হিন্দু বনাম মুসলমান রাজনীতির চেনা ছক। এরফলে ওল্ড মাইশুরু অঞ্চলে বিজেপির ভোট বাড়বে, আসন বাড়বে, এটাই উদ্দেশ্য। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | কর্নাটকের সরকার কাদের হাতে?

আবার অন্যদিকে সেন্ট্রাল কর্নাটক, মুমবাই কর্নাটক, হায়দ্রাবাদ কর্নাটক এমন কি বেঙ্গালুরুতে লিঙ্গায়েতদের সংখ্যা অনেক বেশি, সেখানে নির্বাচনের ঠিক আগে বাসব রাজ বোম্মাই সরকার মুসলমান ইকোনমিক্যালি ব্যাকওয়ার্ড কাস্টের লোকজনদের জন্য ৪% সংরক্ষণকে তুলে তার ২% লিঙ্গায়েত, ২% ভোক্কালিগাদের দেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন, এটা জেনেও যে কিছুতেই আদালত এটা মেনে নেবে না, কিন্তু ঘোষণাই তো চাই, লিঙ্গায়েত বা ভোকালিগাদের বোঝানোটাই তো জরুরি। আদালত এই ঘোষণাকে স্থগিত রাখার রায় দেন, কিন্তু বিজেপির প্রচার চলতে থাকে, আমরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ চাই না, তাই মুসলমানদের জন্য ৪% সংরক্ষণ বাতিল করে তা লিঙ্গায়েত বা ভোক্কালিগাদের দেবার কথা বলেছিলাম। একবারও বললেন না যে লিঙ্গায়েতরাও একটা ধর্ম মানেন, ওনাদের ৫ টা মঠ আছে, মঠের নির্দেশেই তাঁরা চলেন, ব্রাহ্মণদের মত তাঁদের পুত্রদের ৫ বছর বয়সে শিব লিঙ্গ পরানো হয়, লিঙ্গায়েতদের গলায় বা হাতে এই শিব লিঙ্গ থাকবেই। ওদিকে ভোক্কালিগারাও এক প্রতিবাদী ধর্ম, তাঁদেরও একটাই মঠ আছে। মঠের নির্দেশেই তাঁরা চলেন। না এসব বিলকুল চেপে গেলেন। তাঁরা ৩১১ টা মঠে গেছেন প্রচার পরিকল্পনার অঙ্গ হিসেবে তা চেপে গেলেন, চেপে গেলে যোগী আদিত্যনাথকে এনে ধর্মীয় মেরুকরণের চেষ্টার কথা। ওদিকে কোস্টাল কর্ণাটকে চলুন, সেখানে লিঙ্গায়েত ভোক্কালিগাদের সংখ্যা নগণ্য, তাই ওখানে লক্ষ্য ওবিসি, দলিত লেফট, ওখানে দরকার তীব্র মেরুকরণ, ওখানেই আরএসএস-এর প্রচারকদের গড়। ওখানেই হিজাব বিতর্ক, হালাল মাংসের দোকানও রাখতে দেবে না ওই বজরঙ্গ দল, হিন্দুত্ববাদীরা। এই ভাবে অঞ্চল ধরে ধরে আর এস এস বিজেপির প্রচার চালানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর র‍্যালিগুলোর ভাষণ শুনুন, পরিস্কার হয়ে যাবে। কিন্তু মানুষ কি এই প্রচার মেনে নিয়েছে? আমাদের কাছে থাকা তথ্য বলছে হ্যাঁ, অন্তত দুটো জায়গায় মানুষ বিরাটভাবে এই তথ্য, এই মিথ্যে প্রচার শুনেছেন, গ্রহণ করেছেন। দুটো অঞ্চলের প্রথমটা হল কোস্টাল কর্নাটক, এখানে তীব্র হিন্দু মুসলমান মেরুকরণের জন্যই রাজ্য জুড়ে অ্যান্টি ইনকমবান্সির হাওয়া থমকে গেছে, রাজ্য জুড়ে মানুষ যখন এই সুপরিকল্পিত বিষ প্রচারের সামনে রেখেছেন ১২০০ টাকার গ্যাস সিলিন্ডারের প্রশ্ন, বেকারত্বের প্রশ্ন, মূল্যবৃদ্ধির প্রশ্ন, উন্নয়ন বা বিকাশের প্রশ্ন, গণতন্ত্রের প্রশ্ন, ঠিক তখন কোস্টাল কর্নাটকে ওই গ্যাস সিলিন্ডারের দাম বাড়াটা কাজ করেনি। 

ওখানের ১৯টা আসনে মিলিয়ে নেবেন বিজেপি কমবেশি ১৬/১৭ টা আসন পাবে, কংগ্রেস দুটো পাবেই কারণ সেসব আসনে মুসলমান জনসংখ্যা প্রায় নির্ণায়ক জায়গায় আছে, একটা আসনে নেক টু নেক লড়াই হবে, ১৬টা আসন বিজেপির থাকবে। আরেকটা অঞ্চল হল অল্ড মাইশুরু রিজিয়ন। এখানেও বিজেপির কথা বহু মানুষ শুনেছেন শুধু নয়, গ্রহণও করেছেন, করেছেন বলেই ভোক্কালিগাদের এক অংশ বিজেপিকে ভোট দিয়েছে, কিন্তু উল্টোদিকে ওই বজরঙ্গবলী প্রচারের জন্যই মুসলমান ভোটারের এক বিশাল অংশ দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেসের পিছনে, কাজেই কংগ্রেস পেয়েছে ওবিসি, দলিত রাইট, মুসলমান আর ভোক্কালিগাদের এক অংশের ভোট, কারণ এখানথেকেই কংগ্রেসের ভোক্কালিগা নেতা ডি কে শিভকুমার লড়েন, বিজেপি পেয়েছে উচ্চবর্ণ আর ভোক্কালিগাদের এক অংশ, জে ডি এস যথারীতি ভোক্কালিগাদের ভোট পেয়েছে। সব মিলিয়ে বিজেপি এবং ভোক্কালিগাদের সমর্থন পেয়ে জে ডি এস এর ভোট ২৫/২৬% করেই থাকবে, সেখানে কংগ্রেসের ভোট বেড়ে দাঁড়াবে ৪০ % এর কাছাকাছি, কাজেই এই অংশের ৬৪ টা আসনের ফলাফল নির্বাচনের রেজাল্ট বদলে দেবে। কর্ণাটকের বাকি অংশের ভোট কিন্তু এবার গ্যাস সিলিন্ডার, মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব, ৪০% কমিসনের সরকার ইত্যাদির ভিত্তিতেই হয়েছে, কাজেই সেখানেও অ্যাডভানটেজ কংগ্রেস। ভোট শেষ, আপাতত মোদিজীকে এ রাজ্যে দেখা যাবেই না ধরে নেওয়া যায়। কিন্তু একদিন, ঠিক একদিন অপেক্ষার পরেই অন্যসব ভোটের দিনের মতই মোদিজী পাশাপাশি কোনও রাজ্যে যাবেন, ভাষণ দেবেন, র‍্যালি করবেন, উন্নয়ন আর বিকাশের কথা বলবেন, সারাদিন ধরে চলবে এই ধ্যাস্টামো, যা প্রতিটা চ্যানেলে ফলাও করে দেখানো হবে, সেই নিয়ম মেনেই চলে গেলেন রাজস্থানে, সারা দিন কর্নাটকের মানুষজন, যাঁরা ভোট দিতে যাবেন, তাঁরা সাত সকাল থেকে মোদিজীর কর্মযজ্ঞের ছবি দেখতে থাকলেন, যদিও রাজ্যে ভোটের প্রচার বন্ধ হয়েছে ৪৮ ঘণ্টা আগেই। মোদিজী তাঁর পদ কে কাজে লাগিয়ে, আইন কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্রচারে নামলেন, কে কী করবে? কিন্তু তাকিয়ে দেখুন, মুখে চিন্তার ছাপ, মুখে শরীরে ক্লান্তি নেমে আসছে। কিন্তু কিচ্ছু করার নেই, বাঘের পিঠে সওয়ার তিনি, নামার অধিকার তাঁর নেই, তাঁকে অনর্গল মিথ্যে বলে যেতেই হবে, ধর্মের নামে বিষ ছড়াতেই হবে। মানুষ সেসবের বদলে সিলিন্ডার নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, প্রশ্ন তুলছে বেকারেরা, প্রশ্ন উঠছে দূর্নীতির। এই বেঙ্গালুরুতেই রাজরাজেশ্বরী নগরে এক সন্ধ্যে নামার পরে এক লেখিকা, অ্যাকটিভিস্ট, এক প্রতিবাদী মহিলার গৌরি লঙ্কেশের দেহে আততায়ীদের ৭ টা গুলি পাওয়া গ্যাল, পাওয়া গিয়েছিল রক্তে ভাসা গৌরীর মৃত দেহ, পেছনে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের সংগঠনের মাথারা ছিল, কয়েকজন শ্যুটার কে ধরা হয়েছে, মাথারা এখনও অধরা। সেই বেঙ্গালুরু থেকেই সম্ভবত ভারতের রাজনীতি আবার এক অন্য মোড় নিতে চলেছে, রাজ্য জুড়ে কর্নাটকের শিল্পী বুদ্ধিজীবী, অভিনেতা, লেখক, কবিরা এবার পথে নেমেছিলেন, পরিষ্কার প্রচার বিজেপিকে হারাতে যে প্রার্থী সক্ষম তাঁকে ভোটটা দিন, না তাঁরা কাকে ভোট দেবেন না সেটা বলেই ক্ষান্ত হননি, তাঁরা বলেছিলেন, এই আসনে এই ক্যান্ডিডেটকে ভোট দিন, গৌরি লঙ্কেশ বেঁচে থাকলে হাততালি দিতেন, তিনিই তো শিখিয়েছিলেন ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে কীভাবে ঐক্যবদ্ধ লড়াইটা লড়তে হয়।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মুখ্যমন্ত্রীর চটি ছিঁড়ে যাওয়াকে কটাক্ষ দিলীপের
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
উধাও বিজেপির পতাকা, ঝাড়গ্রামে রাজনৈতিক তরজা
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
ভরাডুবির মরসুম নিয়ে কী সাফাই দিলেন হার্দিক
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team