Placeholder canvas
কলকাতা রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | ২০২৪, মোদিজী প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন?     
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ জুন, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ১৮৮ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

আপনার পাড়া, মহল্লা, কালোদার চায়ের দোকানের সামনে এমনটা আপনি নিশ্চয়ই দেখেছেন। কোনও এক ঠ্যাঁটা মাস্তান এসে কাউকে হুমকি দিচ্ছে, জানে মেরে দেব, বংশে প্রদীপ জ্বালানোর কেউ থাকবে না, রাস্তায় বেরনো বন্ধ করে দেব ইত্যাদি ইত্যাদি। যাকে বলছে সে তখন অবশ্যই সামনে নেই। ঠিক সেরকম ছবিই আমরা দেখলাম। বিবরণে আসছি, তার আগে বলি, গতকালই বলেছিলাম, আরএসএস বুঝেছে, বিজেপি বুঝেছে, মোদিজিও বুঝেছেন, হাত থেকে পিছলে পিছলে যাচ্ছে ২০২৪। গতকালই বলেছিলাম, মোদিজি বিদেশ ভ্রমণের শেষে দেশে ফিরেই জিজ্ঞেস করেছিলেন দেশে কী চলছে? দেশ মে কেয়া চল রহা হ্যায়? এবং তারপরের দিনেই তিনি চলে গিয়েছিলেন ভোপাল। মানে দেশের মাটিতে পা দিয়েই দেশের প্রধানমন্ত্রী চলে গেছেন ইলেকশন মোডে। ওঁর দুটো মোড আছে, এক হল পর্যটন, কখনও বাইডেন, কখনও ট্রাম্প, কখনও সুনক কখনও মাক্রঁ, বেড়াচ্ছেন, হেঁ হেঁ করছেন, ২১ কোটি টাকার হিরে বিলোচ্ছেন, ছবি তুলছেন যেন সম্রাট বিক্রমাদিত্য। দ্বিতীয় মোড হল ইলেকশন। মধ্যে আর কিচ্ছু নেই। একটু খেয়াল করে দেখলেই স্পষ্ট বোঝা যাবে যে উনি দেশে থাকলে ইলেকশন না থাকলে বিদেশে পর্যটন নিয়েই দিন কাটান। তো সেই তিনি দেশে ফিরেই যথারীতি ইলেকশন মোডে ফিরে এসেছেন। চলে গেলেন ভোপালে। ক’মাস পরেই মধ্যপ্রদেশে ভোট, কাজেই বিজেপি কারিয়াকর্তাদের নিয়ে মেরা বুথ মজবুত। তো সেখানে কী বললেন? বিজেপি কার্যকর্তাদের মানুষের কাছে যেতে হবে? মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে, সরকারি প্রকল্পের লাভ যেন মানুষ পায় তা দেখতে হবে। এগুলো বললেন? হরির নাম খাবলা খাবলা। ওসব বলার আরও অনেক লোক আছে। 

মোদিজি মঞ্চ থেকে বললেন, বিরোধীরা প্রত্যেকে দুর্নীতিগ্রস্ত, প্রত্যেকে জেল হাজত থেকে বাঁচার জন্য একজোট হওয়ার চেষ্টা করছে, প্রত্যেককে জেলেই পাঠানো হবে। নির্ভেজাল ধমকি। দেশের প্রধানমন্ত্রী মনে করেন দেশের প্রত্যেক বিরোধী নেতা আসলে দুর্নীতিগ্রস্ত এবং তাঁর কাজ তাঁদের জেলে পাঠানো। কে ছিলেন সেই মঞ্চে? আমাদের দেশের সর্ববৃহৎ শিক্ষা কেলেঙ্কারির মাথা মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মামাজি, শিবরাজ সিং চৌহান। সমস্ত সাক্ষী বা সহ অভিযুক্তদের রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যাওয়া বা দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে, সেই ব্যাপম কেলেঙ্কারির মাথা শিবরাজ চৌহান। একজনও জেলে নেই। কিন্তু মঞ্চে তাঁকে বসিয়েই দেশের প্রধানমন্ত্রী সাফ হুমকি দিচ্ছেন দেশের বিরোধী নেতাদের। এর আগে এই হুমকি আমরা শুনেছি পাড়ায় মহল্লায় ছেনো, কালু, পানু গুন্ডাদের মুখে। তারপর শুনেছি রাজ্যের ছকড়া নকড়া বিজেপি নেতাদের মুখে, শুনেছি শুভেন্দু বা দিলু ঘোষের মুখে। এবার শোনা গেল দেশের প্রধানমন্ত্রীর মুখে যিনি ক’দিন আগে আমেরিকা বেড়াতে গিয়ে গণতন্ত্রের কথা বললেন। যে গণতন্ত্র আসলে সংখ্যালঘু মতামতের সংরক্ষণের কথা বলে, বিরোধীদের বিরোধিতার অধিকারকে স্বীকৃতি দেয়। মোদিজি সেই বিরোধীদের জনসভা থেকে জেলে পোরার কথা বলেন। দেশের বিচারপতি, বিচারব্যবস্থা শুনছে এই কথা, তাঁরা শুনছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী বিরোধীদের জেলে পাঠাতে চায় এবং তাঁরা এও দেখেছেন তেমন অনুগত হলে অবসরের ক’দিনের মধ্যে রাজ্যসভাতেও জায়গা মিলতেই পারে, এছাড়াও রয়েছে রাজ্যপাল সমেত বিভিন্ন লোভনীয় পদ। আমরা একবারও বলছি না যে বিচারপতিরা এই হুমকিতে প্রভাবিত হচ্ছেন, কিন্তু এটা তো বলাই যায় যে প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | মোদিজির হাত থেকে কীভাবে পিছলে বেরিয়ে যাচ্ছে ২০২৪?      

এতটা অ্যাগ্রেসিভ কেন মোদিজি? কারণ তাঁর কাছে খবর আছে মাটি খসে যাচ্ছে পায়ের তলা থেকে। তিনি পরিষ্কার বুঝতেই পাচ্ছেন যে রামের কথায় চিঁড়ে ভিজছে না, যে টেকনোলজি আর গুগলের কথা তিনি বলছেন সেই গুগল থেকে মোদিজি লায়েঙ্গে দেশ মে সুশাসন আউর রামরাজ, মোদিজি বনায়েঙ্গে হিন্দুরাষ্ট্র হিন্দুরাজ এসব গান ডাউনলোড করা যায় বটে কিন্তু রুটি ডাউনলোড করা যায় না। কাজেই মানুষ বেসুরো গান গাইছে, সে গান পৌঁছেছে আরএসএস মোদি–শাহের কানে। আমাদের নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদিজির একটা গুণ নিয়ে কেউ কোনও প্রশ্ন করবে না, তা হল ওনার কমিউনিকেশন স্কিল। মানুষকে কী বলবেন, কীভাবে বলবেন, কী বললে মানুষ বুঝবে সেটা উনি দারুণ বোঝেন। যাকে আমরা বলি বক্তিমেতে দড়, সেইরকম আর কী। কাজে ঠন ঠন গোপাল কিন্তু কথায় মারিতং জগৎ। তো সেই তেনার বক্তৃতার দিকে খেয়াল করুন, আজ থেকে নয়, সেই তখন থেকে যখন তিনি গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। উনি ওনার বিরোধীদের, যাঁদের বিরুদ্ধে উনি বলছেন, তাঁদের নাম উনি নেন না। মুখে নয়, কাগজে ছাপা লিস্টের একটা নাম হাত দেখিয়ে বলেছিলেন, আলোচনার টেবিল থেকে এঁকে বাদ দাও, মুখে নামও নেননি যোগেন্দ্র যাদবের। বক্তৃতায় ২০১৪তে মিঁইয়া মুশররফ-এর নাম নিয়েছিলেন কিন্তু রাহুল গান্ধীকে পাপ্পুই বলেছেন, গান্ধী পরিবারকে বহু, গান্ধী পরিবারকে বেটে বেটিয়াঁ ইত্যাদি বলেছেন সোনিয়া, রাহুল প্রিয়াঙ্কাকে। অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে বলেছেন এ কে ফর্টি সেভেন, মনমোহন সিংকে বলেছেন হামারে আগে যো মৌনিবাবা থে, মমতা ব্যানার্জিকে তো সেই কবে থেকেই দিদি ও দিদি, দিদি ও দিদি বলে ডাকতেই অভ্যস্ত, চারা ঘোটালাকে বেটা বলেছেন তেজস্বীকে। না, নাম মুখে নেননি। এর মধ্যে দিয়ে তাঁর প্রচণ্ড ঘৃণা আর তাচ্ছিল্য ফুটে উঠেছে, উনি এইভাবেই বিরোধীদের তাচ্ছিল্য করে এসেছেন চিরটা কাল, না, নাম মুখে নেননি, নাম নেওয়ার প্রয়োজনটুকুও মনে করেননি, সৌজন্য শব্দটা বাদই দিন, ওটা তিনি ওই পুকুরে মগরমচ্ছ মানে কুমির ধরার সময়েই হারিয়ে ফেলেছেন। কিন্তু সেই তিনি ভোপালের মঞ্চে দাঁড়িয়ে একে একে শরদ পাওয়ার, লালু যাদব, করুণানিধি, শেখ আবদুল্লা, কে চন্দ্রশেখর, মমতা ব্যানার্জির নাম নিলেন। বললেন, এরা সব ডাইনাস্ট পার্টি, মানে বংশানুক্রমে দল চালায়, এবং দুর্নীতি করে, এদের প্রত্যেকে মিলে কম সে কম ২০ লক্ষ কোটি টাকা দুর্নীতিতে যুক্ত, এদের কাউকে আমি ছাড়ব না, প্রত্যেকে জেলে যাবে। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | মাদার অফ ডেমোক্রেসির ফাদার অফ পাওয়ার      

শুনেই আপ্লুত নারদা অভিযুক্তদের অন্যতম আমাদের কাঁথির খোকাবাবু, বলেছেন ২০২৪-এ মোদিজি ফিরছেন, আমরা ৩৬টা আসন পাব, এবং তিনমাসের মধ্যে সরকার ভেঙে দেব। তিনটে আসন জুটবে কোথা থেকে তা জানা নেই, উনি ৩৬টার খোয়াব শুধু দেখছেন না, তিনমাসের মধ্যে সরকার ফেলে দেওয়ার হুমকিও দিচ্ছেন। কিন্তু এটা বড় কথা নয়, বড় কথা হল, এতদিন পরে কী এমন ঘটল যে নরেন্দ্র মোদি প্রকাশ্য জনসভায় এই নেতাদের নাম নিলেন, নাম ধরে ধরে আক্রমণ শানালেন। এই অমোদিসুলভ আচরণের পিছনে রয়েছে নার্ভাসনেস। হ্যাঁ, স্পষ্টতই বক্তৃতা দেওয়ার সময়ে তিনি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছিলেন না, ঠিক যেমন কোনও অভিনেতা চুন চুন কর মারেঙ্গে ডায়ালগ দেওয়ার পরে, মানে ডাইরেক্টর কাট বলার পরেই খুব নর্মাল গলায় বলেন, ঠিক ছিল? মানে যতটা রাগ দেখানোর কথা ততটা রাগ দেখাতে পেরেছি? ঠিক সেইরকম রাজনৈতিক নেতারা বক্তৃতা দেওয়ার পরেই নর্মাল গলায় ফেরেন, তিন চারজন বাঘা বাঘা নেতা টেলিভিশন ডিবেটের মধ্যে বিরতির সময় একসঙ্গে মোগলাই পরোটা খাওয়ার প্ল্যান করেন। কিন্তু সেদিন মোদিজি অভিনয় করছিলেন না, দৃশ্যতই তাঁর চোখে মুখে ছিল প্রচণ্ড রাগ, সিংহাসন কেড়ে নেওয়ার যে পরিকল্পনা চলছে, তাই নিয়েই তিনি সেদিন ক্রুদ্ধ এবং নার্ভাস ছিলেন। নিজের এতদিনের ইমেজ ভেঙে, তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার বদলে সেদিন তিনি বিরোধীদের নাম নিয়ে আক্রমণ করলেন এবং সেটা এই প্রথমবার। দাল মে কুছ নহি, বহত কুছ কালা হ্যায়। ডাইনাস্ট পলিটিক্সের কথা বললেন কিন্তু তার মধ্যে বিজু পট্টনায়কের কথা বললেন না, বললেন না নবীন পট্টনায়কের কথা। নামও করলেন না ওয়াই এস আর রেড্ডি বা তার ছেলে জগন রেড্ডির কথা, বললেন না এন টি রামারাও বা তার জামাই চন্দ্রবাবু নাইডুর কথা, কাদের কথা বললেন? যাঁরা পাটনায় তাঁর বিরোধিতায় ঐক্য বৈঠকে হাজির ছিলেন, এবং কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের কথা বললেন না, কারণ তেলঙ্গানায় কিছুদিন পরেই নির্বাচন। কিন্তু হলফ করে বলছি মিলিয়ে নেবেন, তেলঙ্গানাতে যদি হাং অ্যাসেম্বলি হয়, তাহলে এই মোদি-শাহ ল্যা ল্যা ল্যা ল্যা করে ওই বিআরএস-এর নেতা সি চন্দ্রশেখর রাওয়ের হাত ধরবে। 

আসলে মোদিজি বিরোধী ঐক্যের মধ্যে আসল বিপদটা বুঝতে পারছেন। হবে কি না জানা নেই, কিন্তু ধরুন বিহারে আরজেডি, জেডিইউ, কংগ্রেস আর বামেরা একসঙ্গে বিজেপির প্রতিটা প্রার্থীর বিরুদ্ধে একজন প্রার্থী দাঁড় করায়, তাহলে বিহারের ৪০টা এমপি আসনের ৪টে বিজেপি পাবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ থাকবে। ধরুন মহারাষ্ট্রে উদ্ধব গোষ্ঠীর সঙ্গে শরদ পাওয়ারের এনসিপি, কংগ্রেস এবং প্রকাশ আম্বেদকরের বঞ্চিত বহুজন আগাড়ির ঐক্যবদ্ধ প্রার্থী বিজেপির বিরুদ্ধে দাঁড়ায়, তাহলে ৪৮টা আসনের ৮টা বিজেপি পাবে, তার বেশি নয়। ৩৮টা আসন তামিলনাডুতে, সেখানেও বিরোধীরা ঐক্যবদ্ধ প্রার্থী দেবেন, বিজেপি একটা আসনও পাবে না। এই বাংলায় যদি কংগ্রেস তৃণমূল জোট হয়, কংগ্রেস তৃণমূল সিপিএম জোট আপাতত সম্ভব নয়, কিন্তু কংগ্রেস তৃণমূল জোট সম্ভব, তা যদি হয় তাহলে বিজেপি ১৮টার বদলে বড়জোর দুটো আসন পাবে, সেক্ষেত্রে প্রকাশ্যে জোট না হলেও রায়গঞ্জে দুধুভাতু প্রার্থী দিয়ে কমরেড সেলিমকে জিতিয়ে আনারও কথা ভাসছে। রাজনীতিতে সব সম্ভব। আর এই সম্ভাবনার কথা মাথায় ঢুকেছে বলেই মোদি-শাহ, বিজেপি-আরএসএস তাদের ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্ট-এ এই জোট নিয়ে চিন্তিত। এই জোট যাতে না হয়, তার জন্য যা যা করার তা করা শুরু করেছে। মানে কিছুদিন আগে পর্যন্তও যে ২০২৪ কেক ওয়াক মনে হচ্ছিল মোদিজির কাছে, সেই ২০২৪ ক্রমশ হাতের থেকে বেরিয়ে যেতে দেখছেন নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদি। রেগে যাচ্ছেন, বিরোধীদের বলছেন জেল মে যাইং, ফির চাক্কি পিসিং পিসিং অ্যান্ড পিসিং, কিন্তু মোদিজি, বীরু মানে ধর্মেন্দ্র যখন এই ডায়ালগ দিচ্ছিলেন তখন উনি মাতাল, বাজে বকছিলেন। আপনিও কি…? জানিই তো আমরা, ক্ষমতা এক চূড়ান্ত নেশা। থাক এখানেই, আজ এই পর্যন্ত, কাল আবার হাজির হব চতুর্থ স্তম্ভ নিয়ে।     

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মুখ্যমন্ত্রীর চটি ছিঁড়ে যাওয়াকে কটাক্ষ দিলীপের
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
উধাও বিজেপির পতাকা, ঝাড়গ্রামে রাজনৈতিক তরজা
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
ভরাডুবির মরসুম নিয়ে কী সাফাই দিলেন হার্দিক
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team