নয়াদিল্লি: সোমবার রাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীবর্গ এবং কৃষক সংগঠনের (Farmers Union) নেতাদের বৈঠকে কোনও রফাসূত্র বেরোয়নি। মঙ্গলবার সকালেই তাই ‘দিল্লি চলো’ কর্মসূচি নিয়েছে ২০০টিরও বেশি কৃষক ইউনিয়ন। সকাল থেকেই পঞ্জাব-হরিয়ানা সীমান্ত (Punjab-Haryana Border) রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছে। আন্দোলনকারী কৃষকদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের (Tear Gas) শেল ছুড়েছে পুলিশ।
ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনার পরেও দাবিদাওয়া নিয়ে সুরাহা হয়নি। যদিও কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) দাবি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রফাসূত্র মিলেছে। সমাধান না হওয়া দাবির মূল্যায়নের জন্য এক কমিটি গঠন করার কথাও জানানো হয়েছিল।
আরও পড়ুন: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপির পথে অশোক চৌহান
মঙ্গলবার সকাল থেকেই যে হাজার হাজার কৃষক রাজধানীর দিকে ‘মার্চ’ করবে তা আঁচ করেছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) পুলিশ। সে কারণেই শৃঙ্খলা বজায় রাখতে একাধিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার আয়োজন করা হয়েছে। জমায়েতের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে এবং দিল্লির বিভিন্ন সীমান্ত আটকে দেওয়া হয়েছে।
Agenda⚔️
>pretends at anndata
>real agenda is Khalist
>Create ruckus & obstruct roads
>Attack police personnel
>Damage public propertyKhalistanis demands🤡
>MSP
>withdraw police cases
>Pension
>Loan waiver
>Memorial#DelhiChalo#FarmersProtest2024pic.twitter.com/26G3nrNB6k— Rāghuvāṃśā🦁 (@Raghuvamsa_) February 13, 2024
কৃষকদের বিক্ষোভ কর্মসূচির জেরে দিল্লির অভিমুখে যাওয়া রাস্তার বেহাল দশা। গাজিপুর, চিল্লা সীমান্তে রাস্তায় সার দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে গাড়ি। এই দুই সীমান্ত দিল্লির সঙ্গে গাজিয়াবাদ এবং উত্তরপ্রদেশের নয়ডার যোগস্থাপন করে।
দিল্লি যাওয়ার জন্য কৃষকরা হরিয়ানার আম্বালা রুট ধরেছিল। তার আগে পড়ে রাজপুরা বাইপাস যেখানে কৃষকদের যাওয়ার ছাড়পত্র দেয় পঞ্জাব পুলিশ। কিন্তু সমস্যা দেখা দেয় পঞ্জাব-হরিয়ানা শম্ভু সীমান্তে। আন্দোলনকারী কৃষকদের ছত্রভঙ্গ করতে একের পর এক কাঁদানে গ্যাস ছাড়ে হরিয়ানার পুলিশ। এদিকে গন্ডগোলের আশঙ্কায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে লালকেল্লা।
দেখুন অন্য খবর: