Placeholder canvas
কলকাতা শনিবার, ২৫ মে ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | আমার দেশ, মর্যাদা পুরুষোত্তম রাম এবং খাদ্য পানীয়ের রাজনীতি
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By: 
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৪:৪০:৫০ পিএম
  • / ৯৫ বার খবরটি পড়া হয়েছে

তখনও রামায়ণ লেখাই হয়নি। নারদ এসে বাল্মীকিকে এক মহান পুরুষের কথা বলছেন। বাল্মীকি প্রশ্ন করছেন,
কহ মোরে কার নাম অমর বীণার ছন্দে বাজে।
কহ মোরে বীর্য কার ক্ষমারে করে না অতিক্রম,
কাহার চরিত্র ঘেরি সুকঠিন ধর্মের নিয়ম
ধরেছে সুন্দর কান্তি মাণিক্যের অঙ্গদের মতো,
মহৈশ্বর্যে আছে নম্র, মহাদৈন্যে কে হয় নি নত,
সম্পদে কে থাকে ভয়ে, বিপদে কে একান্ত নির্ভীক,
কে পেয়েছে সব চেয়ে, কে দিয়েছে তাহার অধিক,
কে লয়েছে নিজশিরে রাজভালে মুকুটের সম
সবিনয়ে সগৌরবে ধরামাঝে দুঃখ মহত্তম–
কহ মোরে, সর্বদর্শী হে দেবর্ষি, তাঁর পুণ্য নাম।”
নারদ কহিলা ধীরে, “অযোধ্যায় রঘুপতি রাম।”
“জানি আমি জানি তাঁরে, শুনেছি তাঁহার কীর্তিকথা”–
কহিলা বাল্মীকি, “তবু, নাহি জানি সমগ্র বারতা,
সকল ঘটনা তাঁর– ইতিবৃত্ত রচিব কেমনে।
পাছে সত্যভ্রষ্ট হই, এই ভয় জাগে মোর মনে।”
নারদ কহিলা হাসি, “সেই সত্য যা রচিবে তুমি,
ঘটে যা তা সব সত্য নহে। কবি, তব মনোভূমি
রামের জনমস্থান, অযোধ্যার চেয়ে সত্য জেনো।”

উনি যা বললেন তার সারমর্ম হল, একটা আইডিয়া দিয়েছি এক মহান পুরুষের যিনি নাকি রাজা, যিনি নাকি সত্যবাদী, যিনি নাকি প্রজাবৎসল। এবার কল্পনার ঘুড়িটা আকাশে তোলো, লিখে ফেলো সেই কাহিনি। সেখানে সেই রাম, সেই পুরুষোত্তম রাম কোথায় জন্মেছিলেন, কী খেতেন বা খেতেন না, কী পরতেন বা পরতেন না তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল তাঁর আদর্শ মানব চরিত্র, মর্যাদা পুরুষোত্তম রাম। তাই সে রামায়ণ একবার নয় বহুবার লেখা হয়েছে, বহুরকমভাবে লেখা হয়েছে। তার বিভিন্ন স্ববিরোধিতা আছে, কোনও একটা সত্যি কোনও একটা মিথ্যে বলে চিল চিৎকার আসলে পণ্ডশ্রম, কারণ ওই যে তব মনোভূমি, রামের জন্মস্থান। এই রাম, এই কৃষ্ণ কি কেবল হিন্দুদের? যদি সিন্ধু উপত্যকার মানুষজনকেই হিন্দি, বা হিন্দু বলা হয় তাহলে তা সত্য নয়। এ তল্লাটের যাবতীয় ধর্মবিশ্বাসীদের মনেই রামের এক জায়গা ছিল, আছে। পরবর্তীতে একদল হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের জন্যই তাকে কুক্ষিগত করার চেষ্টা করল। একদল মোল্লা যাজকের দল তাদের অনুগামীদের বোঝাল, রাম আমাদের ধর্মের নয় আর নাস্তিক যুক্তিবাদীরা তো হেসেই কুটিপাটি, রাম? সে আবার কে? সে তো এক গল্পগাছা, তার সামাজিক ভিত্তি সেদিন তাঁদের মাথায় ঢোকেইনি, আজও ঢুকেছে কি? সন্দেহ আছে। সে যাই হোক আপাতত রাম যেন আরএসএস–বিজেপির বাপকেলে সম্পত্তি। তাদের কাছে রাম একজন সনাতন ধর্মের প্রতীক, তাদের রামের জন্মভূমি অযোধ্যার ঠিক কত স্কোয়ার ফুট জমিতে তাও তাদের জানা। সে রাম কী খায়, কী পরে সবটাই নির্দিষ্ট, তারা সেই রামকেই দেশের মানুষের সামনে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে চায়। রামায়ণের যে পাঠে রাম শুদ্ধ শাকাহারী, রাম-সীতার জীবনে সনাতন ধর্ম ছাড়া কিছুই নেই। বিলাস, ব্যসন, ক্রোধ, প্রেম, ইত্যাদির ঊর্ধ্বে এক মহোত্তম পুরুষ, সেই পাঠ সামনে রেখেই তারা রাম চরিত্র তৈরি করেছে। অন্যদিকে আরও সহস্র রামায়ণ পাঠে রাম সীতা আমিষভোগী, অন্যান্য আর দশটা ক্ষত্রিয়ের মতোই। তাদের কেবল খাদ্য নয় পানেও রুচি আছে, সেই রাম কোথাও বা অধর্মের বিরুদ্ধে শঠতার, ছলের আশ্রয় নেন যুদ্ধে জেতার জন্য, কোথাও স্ত্রীর উপর অবিচার করেন, প্রজাদের মন রাখতে। এই পাঠের দ্বন্দ্বও আছে। কারণ সেই মনোভূমি, যে যাঁর কল্পনার মতো আদর্শ পুরুষকে সাজিয়েছেন, নিজের মতো করে।

আরও পড়ুন: মোদি রাজত্বের দশ বছর, হিসেব নিকেশ

এক পণ্ডিত কেবল রামের আমিষ খাওয়া নিয়েই তাঁর লেখনী ধরেন, অন্য পণ্ডিত রাম শুদ্ধ শাকাহারী ছিলেন বলে রাম মন্দিরের ২৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধজুড়ে আমিষ রান্নাই বন্ধ করার ফতোয়া দেন। সে ফতোয়া মানতেই হবে কারণ রাম ক্রোধকে জয় করেছিলেন বলেই তো রামভক্ত আদিত্যনাথ যোগী ক্রোধ জয় করেছেন ভেবে নিলে তো হবে না, বুলডোজার এসে চুরমার করে দেবে সেই আমিষ আয়োজন। এক পণ্ডিত রাম-সীতা কোন মদ কী ভাবে খেয়েছেন তাই জানাচ্ছেন অন্য আরেকজন রাম মন্দিরের ৮৪ কিলোমিটার ব্যাসার্ধজুড়ে মদ বিক্রিতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা জারি করছেন। অন্ধের হস্তিদর্শন হচ্ছে, কেউ কান, কেউ শুঁড় ধরে হাতিকে বোঝার চেষ্টা করছেন। রামকে আপনি ঐতিহাসিক ভাবুন বা অনৈতিহাসিক, দেশের এক বিরাট মানুষ তাঁকে ভগবান বলেই মানেন। বিশাল সংখ্যক মানুষ এই রামের মধ্যেই এক সৎ প্রজাবৎসল সত্যবাদী, ন্যায় বিচার করেন এমন এক মানুষকে খুঁজে পান, তাঁর রাজত্বকে রাম রাজত্ব বলে মনে করেন। মনে করেন বলেই তিনি ভগবান, মনে করেন কারণ বাস্তবে এই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাতেও সেই মানুষজন না পান ন্যায়বিচার না আছে এক সত্যবাদী শাসক। সেই মানুষজনের মনোভূমিতে এক রামের বাস আছে, সে মনোভূমি আরএসএস–বিজেপি–বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেরামতিতে আপাতত অযোধ্যা। তার কারণ আমরা অনেকেই রামকে প্রথমে অনৈতিহাসিক, নেহাতই কল্পনা, আসলে গপ্পোগাছা, ওসব তো অবৈজ্ঞানিক ইত্যাদি বলে হয় পাশ কাটিয়েছি, না হলে এইসব বলেই মুখোমুখি দাঁড়িয়েছি। এদিকে সাধারণ মানুষ যাঁরা এই রাম, তাঁর প্রজাবাৎসল্য, তাঁর সততা, তাঁর বীরত্ব, তাঁর ন্যায়পরায়ণতার কথা পড়ে বা শুনে এক বিশ্বাস ধারণ করেছেন, তাঁরা বা তাঁদের এক বড় অংশ তথাকথিত সেকুলার, তথাকথিত নাস্তিক, তথাকথিত গণতান্ত্রিক মানুষের কাছ থেকে সরে গেছেন। আজ তার ফল বোঝা যাচ্ছে। আজ সেই বিশ্বাসকে নির্লজ্জভাবে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কাজে লাগানো হচ্ছে। সেই ধারণাকে সামনে রেখে অন ধর্মের মানুষদের শত্রু বানানোর চেষ্টা হচ্ছে। আপাতত রামের ন্যায়পরায়ণতা, তাঁর বীরত্ব, সুশাসন, সততা, প্রজাবাৎসল্য গেছে গড়ের মাঠে ঘাস খেতে। এখন ইস্যু মদ্যপান আর আমিষ খাবার।

টার্গেট খুব পরিষ্কার, দেশের সংখ্যালঘু মানুষ। কাউকে তো সাহস করে বলতেই হবে, আমি বলছি, নরেন্দ্র মোদি অমিত শাহ আদিত্য যোগী শুনুন, যে দেশ আপনারা চালাচ্ছেন, তার সম্বন্ধে একটু জেনে নিন। ২০১৪-র হিসেব অনুযায়ী আমাদের দেশের ৭১ শতাংশ মানুষ আমিষ খায়, মাংস খায়, মানে খেতে চায়, বিরিয়ানি খেতে চায়, আর ২৯ শতাংশ মানুষ নিরামিশাষী। এবং যতই ভেজ ভেগান এসবের কথা চলুক না কেন, আমিষ খাবারের কদর বেড়েই চলেছে, কারণ তা প্রোটিনের সস্তা সোর্স। ঘরে ১০০ শতাংশ নিরামিষ মানুষজন সন্ধেতে মাটন বিরিয়ানি মেরে দেয় টুক করে। আমিষ খায় বা খেতে চায় যারা তাদের তালিকার মাথায় তেলঙ্গানা, পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশা, কেরল। একটাও আপনাদের দখলে নেই, আর নিরামিষ খান যাঁরা সেই তালিকার মাথায় রাজস্থান, পঞ্জাব, হরিয়ানা, সেখানেও পঞ্জাব আপনাদের হাতে নেই, রাজস্থান পেন্ডুলাম। এবং মোটাভাইদের দেশ গুজরাতে ১০০তে ৬০ জন নিরামিষ আর ৪০ জন আমিষ। যোগীজির উত্তরপ্রদেশে ৫৩ শতাংশ আমিষ আর ৪৭ শতাংশ নিরামিষ। গোটা দেশের বেশিরভাগ মানুষ আমিষ খায় বা খেতে চায় বলেই নিরামিষ খাবার নিয়ে ঠাট্টা করা যায় না। আবার বিরিয়ানি মানেই মুসলমানদের খাবার? এরকম মূর্খদের মতো কথাও বলা যায় না। এই তো সেদিন যোগীজির গোরখপুরে ১০ পার্ক স্ট্রিট নামে এক হোটেলে ভেজ বিরিয়ানি খেয়ে এলাম, লখনউতে গোস্ত বিরিয়ানি, অযোধ্যাতে কড়ক তন্দুরি রোটি, কালি দাল আর পনির পালক। আমাদের খাবার নিয়ে তো জাত চেনাতে হয় না, খাবার দিয়ে জাত চেনা যায়ও না। যে মূর্খরা এরকম কথা বলে তাদের জন্য একটা তথ্য, আওরঙ্গজেব ছিলেন নিরামিষভোজী, রৌকতে আলমগিরি, একটা বই যাতে আওরঙ্গজেব তার ছেলেকে লেখা চিঠিগুলো রাখা আছে। তাতে তিনি লিখছেন তাঁর প্রিয় খাবার নিয়ে, যোগীজি জানেন? কী ছিল সেটা? কুবুলি, এক ধরনের বিরিয়ানি যা ছোলা, শুকনো অ্যাপ্রিকট, পুদিনা পাতা আর আমন্ড দিয়ে তৈরি হত। আওরঙ্গজেব মদ্যপান করতেন না, কিন্তু তিনি ধর্মের নামে শাসন করতেন। জিজিয়া কর লাগু করেছিলেন, বা করতে চেয়েছিলেন বলা ভালো কারণ সব জায়গায় করে উঠতে পারেননি। নিরামিষ খেতেন বলেই কি খুব ভালো সম্রাট ছিলেন? কাজেই মাটন বিরিয়ানি খান না আর গোমূত্র খান বলেই কেউ সন্ন্যাসী হওয়ার দাবি করতে পারেন না।

আমার কাছে একটা বই আছে। নাম বিরিয়ানি, লেখিকা প্রতিভা করণ। অসাধারণ বই। সারা ভারতের বিরিয়ানির রেসিপি আছে তাতে। দেশকে উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব আর পশ্চিমে ভাগ করে সব ক’টা অঞ্চলের বিরিয়ানির রেসিপি। তারমধ্যে ৫টা বিরিয়ানি লখনউ থেকে, গোস্ত বিরিয়ানি, আনারস বিরিয়ানি, রোজ বিরিয়ানি, মোতিয়ে কা বিরিয়ানি, দমপক্ত বিরিয়ানি, এমনকী পর্ক বিরিয়ানিও আছে। হ্যাঁ, এগুলোর বেশ কিছু নমুনা যোগীজির রাজ্য রাজধানীর বিরিয়ানি, হ্যাঁ লখনউয়ে দস্তরখান রেস্তরাঁয় চলে যান, পাবেন। দিল্লি, যেখানে এসব বক্তৃতা চলছে, সেখানে ১২টা আলাদা আলাদা বিরিয়ানি তৈরি হয়। পুরানি দিল্লি কি অন্ডে আউর সবজিও কি বিরিয়ানি, পুরানি দিল্লি কি গোস্ত বিরিয়ানি, কোফতা বিরিয়ানি, বাবু শাহি মটকা পির বিরিয়ানি, মোতি পুলাও, এও এক ধরনের বিরিয়ানি। এই দিল্লিতেই পর্ক বিরিয়ানি পাওয়া যায়, যা মুসলমানরা খান না। এসব অবশ্য শাহ-যোগীদের জানা নেই। বাংলার বিরিয়ানির কথা বাদই দিলাম, এমন আলু আর ডিম, এক পিস মাংস দেওয়া বিরিয়ানি ভূ-ভারতে নেই। এবং গুজরাত, মোটাভাইদের দেশ, সেখানকারও একটা বিরিয়ানির রেসিপি আছে এই বইয়ে। কচ্ছ খোজা বিরিয়ানি, দারুণ মশালেদার বিরিয়ানি।

এই বিরিয়ানি নিয়ে নোংরা কথাগুলোর শুরুয়াত কবে হয়েছিল জানেন? মনে আছে মুম্বইয়ে টেররিস্ট হামলা। আজমল কাসভ ধরা পড়ল। সেই সময় সরকারি পক্ষের উকিল উজ্জ্বল নিগম বলেছিলেন, আজমল কাসভ বিরিয়ানি খেতে চেয়েছে এবং সরকার তাকে বিরিয়ানি দিচ্ছে, এ নিয়ে প্রচুর হইচই হয়। চালু হয়ে যায় এ কথাও যে সরকার উগ্রপন্থীদের বিরিয়ানি খাওয়াচ্ছে। নরেন্দ্র মোদি০অমিত শাহ তাঁদের ভাষণে একথা বলেন যে আমরা এই বিরিয়ানি খাওয়ানো বন্ধ করব ইত্যাদি ইত্যাদি। এর পর থেকে বহুবার এই বিরিয়ানির কথা উঠেছে, যেন জেলে গেলেই বিরিয়ানি পাওয়া যায় এরকম একটা ধারণাও তৈরি হয়েছে, তাই এই সেদিনও কিছু মানুষ বললেন, রেপিস্টদের জেলে বসিয়ে বিরিয়ানি খাওয়ানোর চেয়ে গুলি করে মেরে ফেলা ভালো। হলও তাই। এক গুলি মারার সংস্কৃতি। বহু পরে সেই সরকারি উকিল উজ্জ্বল নিগম জানান যে ওই বিরিয়ানি খাওয়ানোর ব্যাপারটা তাঁর কল্পনাপ্রসূত। তিনি বানিয়ে বানিয়ে বলেছিলেন। তিনি এটা টুইটও করেন। কিন্তু তাতে কী? ততদিনে বিরিয়ানির মানে হয়ে গিয়েছে উগ্রপন্থীদের খাবার, বিরিয়ানির মানে হয়ে গিয়েছে মুসলমানদের খাবার। এবং যোগী সেই কথাই তাঁর বক্তৃতায় বলছেন। তো ধান ভানতে শিবের গীত এসেই গেল। খাবার নিয়ে যা বলার তা হল এক রামায়ণে ভাত ও কন্দ রান্না করার ভারি সুন্দর বর্ণনা আছে, প্রায় ওয়ান পট মিলের রেসিপি আবার অন্য আরেক রামায়ণে সুপক্ক মাংস, মধুর মদ আর তন্ডুল সহকারে দুপুরের খাবারের কথা বলা আছে। দুটোই রামায়ণ, আলাদা কেন? কারণ ওই যে মনোভূমিতেই রামের জন্ম, যে যার মতো করে তাঁর আদর্শ পুরুষের বর্ণনা করেছেন। কিন্তু একদল অত্যন্ত ধূর্ত মানুষ এর আড়ালে নিজেদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের জন্য সুশাসন নয়, ন্যায়বিচার নয়, সততা নয়, মানুষের জীবনমান নিয়ে নয়, রামের আলোচনাকে আমিষ নিরামিষ, হিন্দু মুসলমানে নিয়ে যাচ্ছেন। রাম নয়, রাম রাজত্বও নয়, ২০২৪-এর ভোট আর তাঁদের রাজনীতিই হল মূল উদ্দেশ্য।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

মুখ্যমন্ত্রীর চটি ছিঁড়ে যাওয়াকে কটাক্ষ দিলীপের
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
উধাও বিজেপির পতাকা, ঝাড়গ্রামে রাজনৈতিক তরজা
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
ভরাডুবির মরসুম নিয়ে কী সাফাই দিলেন হার্দিক
শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪
বজরংবলীর আশীর্বাদ পাবেন ৫ রাশির জাতক
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০২৪
Stadium Bulletin | কোন ৫ কারণে প্লে-অফের দোরগোড়ায় KKR?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে সতর্কবার্তা নির্বাচন কমিশনের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
কখন শচীনের দ্বারস্থ হন কোহলি?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
চোটে জর্জরিত ম্যান ইউয়ের আজ কঠিন লড়াই
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মমতার দিদিগিরি বরদাস্ত করব না, কলকাতায় ফিরেই হুঙ্কার রাজ্যপালের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি কলকাতায়
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সুদীপের বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ বিজেপির
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
মঙ্গলবার ৪ কেন্দ্রে ভোট, সব বুথে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
সন্দেশখালি ভাইরাল ভিডিওতে কন্ঠস্বর গঙ্গাধর-জবারানির, দাবি শান্তি দলুইয়ের
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
জিতলে গম্ভীরের কৃতিত্ব হারলে দায় শ্রেয়সের? প্রশ্ন কিংবদন্তির  
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
রক্ষাকবচ সত্ত্বেও গ্রেফতার বিজেপি নেতা?
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team