একদিকে হাতে রয়েছে একগাদা কাজ. শুটিং এর পাশাপাশিই চলছে ছবির প্রচারপর্ব। তার সাথে সাথেই চলে বিভিন্ন রকম এন্ডোর্সমেন্টের মিটিং এবং অন্যান্য প্রমোশনাল প্রোগ্র্যাম এর জন্য পরিকল্পনা। নুসরাত রীতিমতো নাজেহাল নিজের কাজ নিয়ে। এর পরে রয়েছে সাংসদ হিসেবে কিছু নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় কাজকর্ম। এদিকে ঈশানের সঙ্গে সময় না কাটালে চলে না. দিনের শেষে বেশ কিছুটা সময় রাখতেই হয় ঈশানের জন্য। কিন্তু এখানেও দুশ্চিন্তায় রয়েছেন নুসরত।কোরোনার তৃতীয় ঢেউ এ ছাড় মিলছে না শিশুদের। এদিকে ঈশান একরত্তি। মা ছাড়া সময় কাটে না তার। ওদিকে মা পেশাগত এবং রাজনৈতিক কারণে বেশিরভাগ সময়েই মানুষের সাথে মিশছেন। সবসময় দূরত্ববিধি মানা সম্ভব হচ্ছে না. আর দিনের শেষে ঈশানের সঙ্গে একটু খুনসুটি না করলেই নয়. বাড়ি ঢুকলেই মা এর কোলে ঝাঁপিয়ে পড়বে ঈশান। সংক্রমণের আশংকায় ভয়ে কাঁটা হয়ে রয়েছেন মা নুসরাত। প্রতি মুহূর্তে তার একটাই লক্ষ্য – যে করেই হোক মা এবং ছেলে যেন কোনোভাবেই সংক্রমিত না হন।