Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
চতুর্থ স্তম্ভ: গণতন্ত্র,দিশা,শিক্ষা
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১, ০৫:৩০:৩৫ পিএম
  • / ৭৪০ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

ব্যক্তি মানুষের বিকাশ, ব্যক্তি মানুষের জীবনের মানোন্নয়ন, সাধারণভাবে নির্ভর করে রাষ্ট্রের ওপরে, দেশের ওপরে, সমাজের ওপরে। ব্যতিক্রম থাকে, কিন্তু সাধারণভাবে এটাই সত্যি। এক অগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে, এক স্বৈরাচারী শাসিত দেশে, এক অজ্ঞানতার অন্ধকারে পড়ে থাকা সমাজে ব্যক্তি মানুষের পূর্ণ বিকাশ, সার্বিক বিকাশ সম্ভব নয়। ঠিক সেরকমই এক রাষ্ট্রের বিকাশের জন্যও কিছু শর্ত আছে, সারা পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রের ইতিহাস বলে, রাষ্ট্র বিকাশ, তার উন্নয়ন, অগ্রগতির জন্যও অন্তত তিনটে শর্ত আছে, তার প্রথমটা হল গণতন্ত্র। কী রকম গণতন্ত্র?

গণতন্ত্র মানে কেবল ভোট নয়, ৫ বছর পরে ভোট এবং নির্বাচিত সরকার মানেই গণতন্ত্র নয়, রাষ্ট্রের প্রতিটা প্রতিষ্ঠানের গণতন্ত্র, তত্ত্বগতভাবে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ গণতন্ত্রের কথা কার্ল মার্ক্স বলেছিলেন, বলেছিলেন রাষ্ট্রের বৃহত্তম শ্রেণির হাতে থাকবে মিন্স অফ প্রোডাকশন, উৎপাদন যন্ত্রের মালিকানা, প্রতিটা বিষয় স্থির হবে সেই বৃহত্তম অংশের মানুষের সায় নিয়ে, কেবল আইন সভা নয়। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে কমিউনিস্ট পার্টি যেখানে ক্ষমতায় এসেছে, সেখানেই এই গণতন্ত্র কোনও না কোনও কারণে, বা অকারণেই খর্বিত হয়েছে, মার্কসের তত্ত্বের প্রয়োগের সময়ে বিচ্যুতি হয়েছে, ভুল হয়েছে বারবার, কিন্তু তারপরেও ১৯১৭র পরেই সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের পরেই সোভিয়েত রাশিয়া প্রথম কেবল নির্বাচন করার অধিকার নয়, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ফেরত নেবার অধিকারও দিয়েছিল, সেখানে কেবল যারা আইন তৈরি করেন, তাঁরাই নয়, যারা কারখানার প্রশাসন চালাবেন?

যারা কৃষিখামারের প্রশাসন চালাবেন, তাঁদের ভুল হলে যারা বিচার করবেন, তাঁদেরও নির্বাচিত করার অধিকার দিয়েছিল, স্ট্যান্ডিং আর্মি তুলে দিয়ে গণ ফৌজ তৈরি করা হয়েছিল, যেখানে প্রত্যেক সবল মানুষ সেই ফৌজের অংশ হতে পারতো, উঠে গিয়েছিল স্যালুটেশন, জি হুজুর বলে কপালে হাত তোলা, কিছুদিনের জন্য হলেও এ সবই হয়েছিল, কিন্তু তারপর বিচ্যুতি, গণতন্ত্রের অভাব রাষ্ট্রের বিকাশকে করেছিল স্তব্ধ, মানুষ কিছুদিন চুপ করেছিল, তারপর প্রতিবাদ হতে শুরু করে, শেষমেষ ভেঙে যায় সোভিয়েত রাশিয়া। পৃথিবীর সমস্ত দেশের ইতিহাস একইরকমভাবে, রাষ্ট্রের বিকাশের ক্ষেত্রে গণতন্ত্রকে প্রধান আর প্রথম শর্ত হিসেবে গ্রহণ করেছে, সার্বিক গণতন্ত্র। প্রত্যেকটা মানুষের কথা বলার গণতন্ত্র, প্রশ্ন করার গণতন্ত্র, সমালোচনা করার গণতন্ত্র। ধরা যাক একটা কোম্পানি, তার ম্যানেজিং ডিরেক্টর আছে, ফিনান্স ডিরেক্টর আছে, প্রোডাকশন অ্যান্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোলের মাথায় একজন আছেন, এবার সেই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর একটা সিদ্ধান্ত নিলেন, এমন তো হতেই পারে যে ফিনান্স ডিরেক্টর বললেন, এর ফলে কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তিনি বোঝালেন, বোর্ড অফ ডিরেক্টরের বৈঠকে সেই কথা বলা হল, সবাই শুনলো, তাঁর কথা মানা হল, বা মানা হল না। প্রোডাকশন হয়েছে, কোয়ালিটি কন্ট্রোল হেড বললো, চলবে না। প্রোডাকশন বাতিল হল। হয় না? হয়, বহু ক্ষেত্রেই হয়। এটাই স্বাভাবিক। যদি না হয়, তাহলে নিশ্চিত জানবেন, সে কোম্পানি উঠে যাবে।

ঠিক সেরকমই এক রাষ্ট্রের বহু প্রতিষ্ঠান আছে, আইন সভা আছে, বিচার বিভাগ আছে, পুলিশ আছে, বিভিন্ন প্রফেসনালসরা আছেন, বিশিষ্ট জ্ঞানী মানুষজন আছেন, বিরোধী রাজনৈতিক দল আছে। এই সবাই যেন তাঁদের কথা বলতে পারেন, আর তাঁদের কথা শোনার মত ধৈর্য্য যেন শাসকদলের নেতাদের, রাষ্ট্রপ্রধানের থাকে। একটা উদাহরণ দিই, ভ্যাক্সিন শুরু হয়েছে, তা দু’মাস তো হল। দেশে দুটো সংস্থা ভ্যাক্সিন তৈরি করছে, ভারত বায়োটেক করছে কোভ্যাক্সিন, সিরাম ইন্সটিটিউট তৈরি করেছে কোভিশিল্ড, এদের কাছে বলা হয়েছিল কি, আমাদের দেশের জন্য এতটা ভ্যাক্সিন চাই, সেই ভ্যাক্সিন তৈরি করার বরাত দেওয়া হয়েছিল? না হয়নি। বিভিন্ন দেশ তাঁদেরকে বরাত দিয়েছে, অ্যাডভান্স দিয়েছে, শুরু হয়েছে ভ্যাক্সিন তৈরি করা, তখন নরেন্দ্র মোদী আমাদের রাষ্ট্র প্রধান ব্যস্ত বাংলা তেনার চাই, হাতের মোয়া আর কি! তারপর অ্যাডভান্স দেওয়া হয়েছে। দেশের ১৩৫ কোটি মানুষের জন্য? না হয়নি। কিন্তু দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। কেন্দ্র সরকার ৫০% ভ্যাক্সিন কিনবেন। কিসের ৫০%? বিদেশের অর্ডার ইত্যাদি বাদ দিয়ে যা তৈরি হবে তার ৫০% কিনবে কেন্দ্র সরকার, কাদের জন্য? দেশের মানুষের জন্য? না, কেন্দ্র সরকার সেই ভ্যাক্সিনের খানিক পাঠাবে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ইত্যাদি দেশে। কত দামে কিনবে? ১৫০ টাকা। এবার রাজ্য সরকার ২৫% কিনতে পারে, বায়োটেক জানালো কোভ্যাক্সিনের জন্য দাম পড়বে ৪০০ টাকা, সিরাম ইন্সটিটিউট জানালো রাজ্যকে দিতে হবে ৩০০ টাকা।

বেসরকারি হাসপাতালও কিনতে পারে, কোভ্যাক্সিন জানালো তাঁদের জন্য দাম ১২০০, সিরাম ইন্সটিটিউট জানালো বেসরকারি হাসপাতালকে তাঁরা বিক্রি করবে ৬০০ টাকা দামে, তাহলে কি দাঁড়ালো? কেন্দ্র সরকার এক দামে কিনবে, রাজ্য সরকার আর এক দামে কিনবে, বেসরকারি হাসপাতাল আর এক দামে কিনবে। দু মাস আগে এই তামাশা শুরু হল। একই দেশ, মাথার ওপর অশোকচক্র, একই জাতীয় সঙ্গীত, জনগণ মন অধিনায়ক। একই ত্রিবর্ণ পতাকা, বেসরকারি হাসপাতালের কথা বাদই দিলাম, রাজ্য সরকার কিনবে ৪০০ কিম্বা ৩০০ টাকায়, কেন্দ্র সরকার কিনবে ১৫০ টাকায়। ধরুন এদেশে যদি গণতন্ত্র থাকতো, ন্যূনতম গণতন্ত্র, অন্তত নীতীন গড়করি বা রাজনাথ সিংয়েরও কথা বলার স্বাধীনতা থাকতো, তাহলে তারা প্রশ্ন করতেন, এটা আবার কী? পি এম ও র আমলারা বলতেন, স্যর এটা হয় না। চিফ সেক্রেটারি, দু দুজন উপদেষ্টা বলতেন, এটা আবার হয় নাকি? কিন্তু কেউ বলার নেই। বললো কে? কিছু মানুষ আদালতে গেলেন, জাস্টিস চন্দ্রচূড়, হ্যাঁ ইনি সিনিয়র জাস্টিস ওয়াই ভি চন্দ্রচূড়ের ছেলে ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, তিনি তাঁর অবজার্ভেশনে বললেন, সংবিধান পড়ছি, আর্টিকল ওয়ানে বলা আছে এটা ইউনিয়ন অফ স্টেটস, এখানে ফেডারেল স্ট্রাকচার আছে, তা মেনে চলতে হবে, কেন্দ্র সরকার এর ভ্যাক্সিন নীতিটা কী? তাঁদেরকেই এই দায় নিতে হবে, ৬০ এর ওপরে, ৪৫ এর ওপরে ভ্যাক্সিন দেওয়া হবে, এগুলোর যুক্তি কী? কবে বললেন? ৩১ মে।

ধ্যাঁতানি খেয়ে নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদী দেশের সামনে এলেন, একবারও সুপ্রিম কোর্টের এই অবজার্ভেশনের কথা বললেন না, অনেক মিথ্যে বলার পর বিনামূল্যে ১৮ র ওপরে, প্রত্যেককে ভ্যাক্সিন দেবার কথা বললেন। সুপ্রিম কোর্টের এই ভূমিকা, আমরা মাত্র কিছুদিন হল দেখছি, ২ রা মের পর থেকে দেখছি বললেও ভুল বলা হয় না। অন্তত এটা তো বলাই যায় যে ২ রা মে তে, বাংলায় অমন ধাক্কা না খেলে এই অবজার্ভেশনের কথা কানেও তুলতেন না আমাদের রাষ্ট্রপ্রধান, এটাই হল দেশের, রাষ্ট্রের বিকাশে গণতন্ত্রের ভূমিকা। মনে করে দেখুন না ডিমনিটাইজেশনের কথা, তাবড় অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ফেরত নিন, রোল ব্যাক করুন। তিনি কালো টাকা ধরতে বেরিয়েছেন, আর সেই সুযোগে, তাঁর কাছের লোকজন কালোকে সাদা করে কমিশন খাচ্ছেন, যদি পিএমওর আমলাদের কথা বলার অধিকার থাকতো, দেশের রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্ণর জি হুজুর না হতেন, এবং যদি আমাদের প্রধান সেবকের কথা শোনার ন্যূনতম অভ্যেস থাকতো, তাহলে দেশ এক বড় সর্বনাশের থেকে বাঁচতো, একই কথা বলা যায় তড়িঘড়ি করে জিএসটি লাগু করার ক্ষেত্রে, কাশ্মীর এ ৩৭০ ধারা তোলার ক্ষেত্রে, সিএএ বিল পাস করানোর ক্ষেত্রে, কৃষি বিল পাস করানোর ক্ষেত্রে, তাহলে দেশ অনেকগুলো বিপর্যয়ের হাত থেকে বেঁচে যেত। যায়নি কারণ গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে না, বা তাঁরা তাঁদের স্বাধীনতা হারিয়েছে, তাঁরা মতামত দিতে ভয় পাচ্ছে,

পরের বিষয়টা হল, রাষ্ট্রপ্রধানের ভিসন থাকতে হবে, এক স্বচ্ছ দিশা, কেবল মুখে সবকা সাথ সবকা বিকাশ বলবো, আর নির্বাচনের সময় প্রকাশ্যে দেশের ২০ শতাংশ সংখ্যালঘু মানুষের বিরুদ্ধে বিষ ছড়াবো, এই মানসিকতা নিয়ে রাষ্ট্রের দিশা নির্ধারণ সম্ভব নয়, যাদের মাথায় আছে সেই রাষ্ট্র, সেই কল্পিত রামরাজ্যের কথা, যার রাষ্ট্রপ্রধান তাঁর স্ত্রীকে কেবল অপবাদ সহ্য করতে হবে বলে ত্যাগ করেন, তাঁকে বনবাসে যেতে হয়, সেই রাষ্ট্র যেখানে ঘৃণ্য চক্রান্ত করে, ছলনা করে হত্যা করা হয় প্রতিদ্বন্দ্বীকে, সেই রাষ্ট্র যেখানে কেবল হিন্দুরা থাকে, যেখানে বর্ণাশ্রম আছে, যেখানে শুদ্রদের কাজ কেবল ব্রাহ্মণ আর ক্ষত্রিয়দের সেবা করা, যেখানে রাজার বচনই হল শেষ কথা। যাঁরা এই রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেন, যাঁরা এই রাষ্ট্র গড়ে তোলার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তাদের দিশা থাকার কথা নয়, কারণ পৃথিবীর অন্য দেশ তাদের বিজ্ঞান নিয়ে, গবেষণা নিয়ে এগোচ্ছে, প্রত্যেকটা মানুষের বিকাশের জন্য কাজ করছে বহু মানুষ, শ্রম আর তার ভূমিকাকে মেনে নিয়েছে সবাই, তাঁরা আজ থেকে ৫০ বছর পরে মেরু প্রদেশের পরিবেশ নিয়ে ভাবছেন, তাঁরা পরিবেশ নিয়ে ভাবছেন, তাঁরা ভবিষ্যত পরিকল্পনা করছেন সে সব মাথায় রেখে, আমার দেশের রাষ্ট্রপ্রধান মনে করেন রামমন্দির প্রতিষ্ঠার দিন হল, দেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা দিবস। ফলে যা হবার তাই হচ্ছে।

আর দরকার শিক্ষা, জ্ঞান, বিজ্ঞান, ইতিহাস ভূগোলের জ্ঞান। দেশের রাষ্ট্রপ্রধান মনে করেন, গণেশের মাথা কেটে হাতির মাথা বসানো হয়েছিল, সেটা ছিল প্ল্যাস্টিক সার্জারি। যে রামদেব বাবাকে দেখলে জড়িয়ে ধরেন, সেই বাবাজি প্রকাশ্যে বলেন অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা ভুল, তিনি গোমূত্র, গোবর বিক্রি করছেন, এই অশিক্ষা আর এস এস – বিজেপির শিরায় শিরায়, তারা দেশকে মধ্যযুগীয় অন্ধকারের দিকে ঠেলে নিয়ে যাবার আপ্রাণ চেষ্টা করছে, মানুষের মধ্যে অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কারকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, প্রকৃত শিক্ষার বিপ্রতীপে দাঁড়িয়ে থাকা এই রাষ্ট্রপ্রধান, দেশের বিকাশ নয় দেশের সর্বনাশ ডেকে নিয়ে আসছেন, রাষ্ট্র গঠনের তিন প্রধান শর্ত, গণতন্ত্র, দিশা, শিক্ষা, তিনটেই আজ চূড়ান্ত অবহেলিত, যাঁরা আজ এই অপশাসনের বিরুদ্ধে লড়বেন, তাঁদের মাথায় থাকতেই হবে রাষ্ট্র গঠনের এই প্রাথমিক তিন শর্তের কথা।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩
১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০
২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫২৬ ২৭
২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

গরমে বাংলায় ভোটের নামে কমিশন অত্যাচার করছে, অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রীর
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
শাসক দলের ভয়ে বুথ ছেড়ে পালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী!
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
সন্দেশখালিতে বিস্ফোরকের সন্ধানে রোবট দিয়ে তল্লাশি এনএসজির
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
যোগীর রাজ্যে পরীক্ষার খাতায় ‘জয় শ্রীরাম’, তাতেও মিলল নম্বর   
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
বিজেপিকে চাকরিখেকো বলে কটাক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
গরমে বাড়ির পোষ্যকে সুস্থ রাখবেন কিভাবে?
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
Aajke | কাঞ্চন কল্যাণ কথামৃত ও সেমসাইড গোলের আখ্যান
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
Fourth Pillar | মোদি–শাহ ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্রের আয়ু কতদিন?
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
পেশি শক্তির জেরে জয়, শাসকের সদস্যপদ খারিজ আদালতের
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
ভোট দিতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থা KGF স্টার যশের
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
প্লে অফে যেতে নাইটদের আর ক’টা ম্যাচ জিততে হবে?
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
আগামী সপ্তাহেও টানা ৪২ ডিগ্রি, পূর্বাভাস আলিপুরের
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
তিন লোকসভা কেন্দ্রে গড়ে ভোট পড়েছে ৪৭.২৯ শতাংশ
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
প্রাইভেট টিউশন পড়াতে পারবেন না স্কুল শিক্ষকরা, চিঠি ডিআই অফিস থেকে
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
সন্দেশখালির অস্ত্র ভোটে ব্যবহার করা হত, বিস্ফোরক শান্তনু
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team