নয়াদিল্লি: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) মুখে বিরোধীদের চাপে রাখতে ও প্রচারে বাধা দিতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে কাজে লাগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার, এমনটাই অভিযোগ বিরেধীদের। ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে (Central Agencies) কাজে লাগিয়ে তৃণমূল নেতৃত্বকে হেনস্তা করা হচ্ছে। নির্বাচনী প্রচারে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই অভিযোগ তুলে শুক্রবার দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনে (Election Commission) তৃণমূলের পাঁচ প্রতিনিধি। তৃণমূলের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলে শশী ছাড়াও ছিলেন ডেরেক ও’ব্রায়েন, দোলা সেন, সাকেত গোখেল এবং সাগরিকা ঘোষ। তাঁরা কমিশনের দফতরে গিয়ে একাধিক বিষয় নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন। কমিশনের দফতরের বাইরে শশি পাঁজা সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানান, তাঁদের চিঠি গ্রহণ করেছে কমিশন। আগামী সোমবার এই নিয়ে আলোচনা হবে।
আরও পড়ুন: কংগ্রেসের কাছে বড় অঙ্কের জরিমানা চেয়ে আয়কর নোটিস
শশী পাঁজা বলেন, কমিশনের আধিকারিকদের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘক্ষণ কথা হয়েছে। আধিকারিকরা মনোযোগ দিয়ে সমস্ত কথা শুনেছেন। নির্বাচন কমিশনে স্মারকলিপি জমা দিয়েছি। আগামী সোমবার আবার নির্বাচন কমিশন আমাদের সময় দিয়েছে। এখন আদর্শ আচরণবিধি লাগু হয়ে গিয়েছে। তা সত্ত্বেও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমরা চাই নির্বাচন কমিশন হস্তক্ষেপ করুক। ওরা বাংলাকে টার্গেট করেছে। আমাদের প্রার্থী মহুয়া মৈত্র, মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ, কাউন্সিলর জুঁই বিশ্বাসদের বাড়িতে তারা হানা দিচ্ছে। নির্বাচনী প্রচারে বাঁধা দিচ্ছে বিজেপি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা নিয়ে এটা করা হচ্ছে। বিজেপিশাসিত রাজ্যে যাচ্ছে না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন করানোর দায়িত্ব কমিশনের। আমরাও সেটাই চাইছি।
#WATCH | Delhi: TMC leader Shashi Panja says, “… A memorandum has been submitted to the ECI, and ECI will be giving us time on Monday again. We will have a long talk with them and express our concerns… AITC is extremely disturbed by the way Jharkhand CM Hemant Soren was… https://t.co/HjInPaIW9r pic.twitter.com/5IdYDrvaBO
— ANI (@ANI) March 29, 2024
অন্য খবর দেখুন