এবার আসি আজকের শেষ টপিকে। এই টপিকে যাওয়ার আগে প্রয়াত প্রবাদপ্রতিম সঙ্গীতশিল্পী মান্না দে-র একটি জনপ্রিয় গানের কলি মনে পড়ে গেল– সবাই তো খুশী হতে চায়, কেউ সুখী হয় কেউ হয় না। আমার সঙ্গে আপনিও গাইছেন তো?
আসলে আজ ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস ডে, মানে বিশ্ব সুখ দিবস।
আসলে সুখ বা খুশির বিষয়টি আপেক্ষিক। কেউ চাইলেই সুখী বা খুশি হতে পারেন না আবার কেউ না চাইতেই সুখী বা খুশি হন। কেউ কোনও ভালো খাবার পেয়ে খুশি হন, কেউ পছন্দের উপহার পেলে খুশি হন। কেউ প্রিয়জনকে কাছে পেলে খুশি হন, কেউ বিপুল সম্পত্তির অধিকারী হলে খুশি হন। আবার কেউ সামান্য কিছু পেলেও খুশি হন।
তবে আজ কেন সুখ দিবস সেটা জেনে নেওয়াটা সবার আগে জরুরি।
আরও পড়ুন: Talk on facts | দেশের মাটিতে পাটা উইকেটে খেলে নিজেদের ক্ষতি করছে ভারত?
২০১৩ সাল থেকে ২০ মার্চ দিনটিকে খুশি দিবস হিসেবে পালন করা হয়। আসলে ভুটানের দাবি মেনেই রাষ্ট্রপুঞ্জ এই খুশি দিবস নির্ধারণ করেছে। ২০১২ সালের ১৮ জুন রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদের এক অধিবেশনে এই সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়। অধিবেশনে রাষ্ট্রপুঞ্জের ১৯৩টি দেশের প্রতিনিধি এই দিবসটিকে স্বীকৃতি দেন। এরপর থেকেই প্রতি বছর বিশ্বের একাধিক দেশ এই দিনটি পালন করে থাকে। এ বছরের খুশি বা সুখ দিবসের থিম হল ‘মননশীল হও, কৃতজ্ঞ হও, দয়ালু হও’।
আসলে মানুষকে খুশি করতে, খুশি দেখতেই এই সিদ্ধান্ত। তাহলে কি শুধু টক অন ফ্যাক্টস দেখলে হবে? খুশীও হতে হবে। আর খুশি হয়ে আমাদের এই শো শেয়ার, লাইক সেইসঙ্গে কমেন্ট করতে ভুললে চলবে না।
আর অবশ্যই দেখুন কলকাতা টিভি অনলাইন, নজর থাকুক কলকাতা টিভির ২টো ফেসবুক পেজ, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম আর আমাদের ডিজিটাল বতডকাস্ট পার্টনার ডেইলি হান্টে।