মাত্র ১২ দিনের মধ্যে ৩ জন মডেলের অস্বাভাবিক মৃত্যু। হটাৎ করে এই আত্মহত্যার কারণ কি? প্রাথমিক তদন্তে উঠে আসছে যে সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং আকাশচুম্বী আকাঙ্খা এবং কাজ না পাওয়ার কারণেই অবসাদ। এবং এই নিয়েই শুরু হয়েছে তরজা। প্রবীণ অভিনেত্রী লিলি চক্রবর্তী সাংবাদিকদের সামনেই বলে ফেললেন সত্যি কথাটা। তার মতে, সাফল্যটা বাচ্চার হাতের মোয়া নয় যে বললেই উঠে আসবে। বহু ঠোক্কর খেয়ে যারা টিকে থাকতে পারে তাদের কপালেই সাফল্য জোটে। হাতে অফুরন্ত টাকা, দামি গাড়ি আর স্মার্ট ফোন সাফল্যের সঙ্গে হতে পারে না. এটা যে না বুঝবে তার এমনই পরিণতি হবে। অন্যদিকে অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জী আরও চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ করেছেন নবীন প্রজন্মকে। তার মতে উশৃঙ্খলতার শেষ পরিণতি এটাই হয়. শুধু কষ্ট লাগে এদের বাবা মার জন্য। কত কষ্ট করে সন্তানদের মানুষ করেছেন তারা। এই তার প্রতিদান। ২১ এই অবসাদ চলে এলো যখন জীবন শুরুই হলো না. মডেলিং করলেই অভিনেত্রী হয়ে যাওয়া যায়? আর অভিনয় করলেই টাকা, জনপ্রিয়তা ঝরে ঝরে পরে? আসলে এরা বোকা শুধু নয়, একটা নিজেদের বানানো পৃথিবীতে এরা বাস করে আর বাস্তবের মাটিতে পা পড়লেই ধাক্কা খায়। অভিনেতা অর্কদীপ আবার সরাসরি রচনার বিরুদ্ধে টপ দেগেছেন। তার দাবি, রচনা এভাবে আজকের প্রজন্মকে একই ব্রাকেটে রাখতে পারেন না। কেউ হয়তো অবসাদে নিজের জীবন শেষ করে দিয়েছে তার জন্য গোটা একটা প্রজন্মকে তোপ দাগার কোনো কারণ নেই। আসলে মঞ্জুষা, বিদিশা এবং পল্লবী অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়ে গেছেন।