হুগলি: ভোটপ্রচারে বেরিয়ে (Election Campaign) কখনও ঘুগনি তো টকদই খেতে দেখা গিয়েছে তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Rachna Banerjee)। এবার খেলেন আলু পোস্ত। আলু পোস্তর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রচনা। শনিবার গড়ার বলাগড় একতারপুরের গাজিপাড়ার এক আদিবাসী পরিবারের সঙ্গে মধ্যাহ্ন ভোজনে রচনা। মধ্যাহ্ন ভোজনে গিয়ে হুগলির (Hooghly) তৃণমূল(TMC) প্রার্থী বলেন, ‘আমি বাঙাল,ঘটি নই, তবু আলু পোস্ত খেতে ভালোবাসি’।
তৃণমূল প্রার্থীর জন্য শাক,ভাত,শুক্তো,ডাল,পটল ভাজা,আলু পোস্ত,আলু পটলের তরকারি,দই এর ব্যবস্থা হয়েছিল।মাটির থালায় কলাপাতা দিয়ে সাজিয়ে খেতে দেওয়া হয় তাঁকে বারান্দায় বসে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে মধ্যাহ্ন ভোজন করেন রচনা। এদিন আদিবাসী পাড়ায় আদিবাসী রমনীদের সঙ্গে ধামসার তালে নাচেনও রচনা।
আরও পড়ুন: তদন্তই করেনি ইডি, দাবি মানিকের
তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে আমজনতা। পারদ ঊর্ধ্বমুখী। হাওয়া অফিস তীব্র তাপপ্রবাহের সতর্কতার জারি করেছে। রোদ গরমকে উপেক্ষা করেই প্রচারের ময়দানে ঝড় তুলছেন দিদি নম্বর ওয়ান রচনা। তবে বিরোধীদের আক্রমণের পাশাপাশি তাঁর বলা কথা নিয়ে মিম-ট্রোলের পাহাড়। এ নিয়ে পাল্টা জবাব দেন রচনা। জবাব রচনার। তিনি বলেন, আমি যা ই করি, তাতেই মিম! আমি সব সময় হাসি। সেটাও সাংঘাতিক একটা মিমের কারণ?
রচনা বলেন, “আলু পোস্ত ভালবাসি খেতে। আমি সব বাঙালি খাবারই খেতে ভালবাসি। তিনি বলেন, প্রচারে বেরিয়ে একটি বিয়েবাড়িতে নিমন্ত্রণ পেয়েছেন। বলাগড়ের একতারপুর পঞ্চায়েত এলাকায় গাড়ি নিয়ে প্রচার করার সময় গ্রামের মহিলারা তাঁদের জলকষ্টের অভিযোগ জানান তাঁকে। রচনা তাঁদের আশ্বস্ত করে বলেন, সবাই ভালবাসা দিও আর আশীর্বাদ করো। তার পর পাঁচ বছর দেখো, আমি কী করি। সব সময় পাশে পাবে। কাউকে নিরাশ করব না। বিশ্বাস রেখো।
অন্য খবর দেখুন