আলিপুরদুয়ার: শীত হোক বা গ্রীষ্ম, কিংবা ভর বর্ষার সন্ধ্যায় কাঁচা আমের সবুজ চাটনি সহযোগে তেলেভাজা আর কি চাই। তেলেভাজা খেতে ভালো ভাসে না এমন কম লোকই আছে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় কাঁচা আমের চাটনি সঙ্গে চপ,পকোড়া খেতে ভিড় জমে যায় আলিপুরদয়ার (Alipurduar) জেলার হ্যামিল্টনগঞ্জের
ইন্দ্রজিৎ সাহার দোকানের (Indrajit shop) সামনে। ইন্দ্রজিৎ সাহা হ্যামিল্টনগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা। প্রায় ১৭ বছর ধরে চপের দোকান চালাচ্ছেন এই ব্যবসায়ী। চপ, পকোড়ার বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় হ্যামিল্টনগঞ্জ এলাকায় রয়েছে তার দুটি দোকান। বিশেষত চপের সঙ্গে পরিবেশন করা কাঁচা আম ও পুদিনার সবজু চাটনি (Green Chutney) এই দোকানের অন্যতম ইউএসপি।এই সবুজ চাটনি হজম করাতে সহায়তা করে বলে জানান চপ বিক্রেতা ইন্দ্রজিৎ সাহা।
এই দোকানে মেলে ভেজ চপ,চিকেন পকোড়া, চিংড়ি, মটন, চিকেনের চপ, এগ ডেভিলও তৈরি করেন তিনি। প্রতিটি তেলেভাজা যথেষ্ট জনপ্রিয়। তেলের ভাজার সঙ্গে শীতের মরশুমেও মেলে কাঁচা আমের চাটনি। এই বিষয়ে তিনি জানান, “অনেকের মনে একটা ধারণা থাকে তেলেভাজা খেলেই অম্বলের সমস্যা হবে। রাতে কিছুখাওয়া যাবে না। সবুজ চাটনি কাঁচা আম,পুদিনা পাতা ব্যবহার করে তৈরি হয়। যা হজমে সহায়তা করে। এছাড়া এই অসময়েও বাজারে কোনো সময় কাঁচা আম মিললে তা চাটনির জন্য সংরক্ষণ করে রাখি।
আরও পড়ুন: সন্ধ্যায় অফিস টাইমে মেট্রোতে আত্মহত্যার চেষ্টা
ইন্দ্রজিৎ বাবু ও তার ছেলে মিলে এই দোকান চালান।তাদের দুটি দোকান রয়েছে। তবে হ্যামিল্টনগঞ্জ বাস স্ট্যান্ডের সামনের দোকানটিতে দেখা যায় প্রচুর ভিড়। ভেজ চপ,চিকেন পকোড়া সহ চিংড়ি,মটন,চিকেনের চপ তৈরি করেন তিনি।
অন্য খবর দেখুন