কলকাতা: এক একটি ঋতুতে প্রকৃতি, এক এক ধরনের রূপ ধারণ করে। পাহাড়ই হোক বা জঙ্গল কিংবা সমুদ্র। বর্ষায় তারা যেন আরও সবুজ, আরও সতেজ হয়ে ওঠে।
গোকর্ণ, কর্নাটক
আরব সাগরের উপকূলে কর্ণাটকের এই শহর মন্দির নগরী বলেই বেশি পরিচিত। গোকর্ণে একাধিক সমুদ্র সৈকত রয়েছে। তবে হাফ মুন বিচ এবং কুড়লি বিচ তুলনায় শান্ত, নিরিবিলি। দোকানপাঠও কম। একান্তে সময় কাটাতে চাইলে এই শহর পছন্দের তালিকায় থাকতেই পারে। কাছেই রয়েছে মহাবালেশ্বর মন্দির, গণপতি মন্দির, কোটি তীর্থ, মীরজান দুর্গ।
আরও পড়ুন: Mamata Banerjee | Panchayat Election | ভোটে সীমান্তে বিএসএফ ভয় দেখাতে পারে, অভিযোগ মমতার
রক বিচ, পুদুচেরি
যেন গোটা পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন শান্ত, নিরিবিলি এই দ্বীপ পুদুচেরিতে। বিশ্বের সব শান্তি যেন সেখানে উজাড় করে দিয়েছে কেউ। তবে পুদুচেরিতে একাধিক বিচ রয়েছে। তার মধ্যে প্রমনেড সৈকতও খুব সুন্দর। স্থানীয়দের কাছে এটি ‘রক বিচ’ নামে বেশি পরিচিত। পাশেই রয়েছে অরোভিল বিচ। চাইলে অটো করে ঘুরে আসতে পারেন। রয়েছে অরবিন্দ এবং শ্রীমায়ের সমাধিও।
গোপালপুর সি, ওড়িশা
সপ্তাহান্তের অবসরের জন্য গোপালপুর-অন সি আদর্শ। তবে দিন দুই সময় হাতে থাকলে এখান থেকেই গাড়ি নিয়ে এক দিনের জন্য যাওয়া যায় চিল্কা হ্রদের দিকে। সৈকত ধরে হাঁটতে হাঁটতে চলে যাওয়া যায় লাইটহাউজ দেখতে। ১৫০টিরও বেশি সিঁড়ি ভেঙে উপরে উঠতে পারলে এক স্বর্গীয় দৃশ্যের সাক্ষী হয়ে থাকতে পারবেন। রম্ভা, চিল্কা হ্রদে নৌকাবিহার যেমন মনে থাকবে, তেমনই মুখে লেগে থাকবে সেখানকার চিংড়ি, কাঁকড়ার স্বাদ।