Placeholder canvas
কলকাতা সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: হাল্লা চলেছে যুদ্ধে
সম্পাদক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০২২, ১১:৩২:৫৪ পিএম
  • / ৫৭৮ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

মিথ্যে অস্ত্র শস্ত্র ধরে

প্রাণটা কেন যায় বেঘোরে।

রাজ্যে রাজ্যে পরস্পরে

দ্বন্দ্বে অমঙ্গল,

ওরে রাজ্যে রাজ্যে পরস্পরে

দ্বন্দ্বে অমঙ্গল-

তোরা যুদ্ধ ক′রে করবি কি তা বল!

যুদ্ধ নিয়ে এটাই সার কথা, তবুও যুদ্ধ হয়, পৃথিবীর বহু প্রান্তেই যুদ্ধ, অস্ত্রের ঝংকার, মৃত্যু, ধ্বংস লেগেই আছে। আছে বটে ইউনাইটেড নেশনস, কিন্তু সে এক ঠুঁটো জগন্নাথ, তার কথায় পাত্তা দেবার লোক নেই, যুদ্ধ, যুদ্ধের মতই চলছে। কার লাভ? সবাই জানে যুদ্ধ ডেকে আনে ধ্বংস, ক্ষয় ক্ষতি, মৃত্যু, তবুও যুদ্ধ হয়। কেন? কারণ অস্ত্রের বাজার, বিরাট বাজার, লক্ষ কোটি টাকার বাজার, অস্ত্র বিক্রি করো, মুনাফা কামাও, নতুনতর অস্ত্রের গবেষণা চলতে থাকুক, আরো মারাত্মক অস্ত্রের গবেষণায় কোটি কোটি টাকা ঢালা হচ্ছে, বিক্রি হচ্ছে, লাভের কড়ি ঘরে আসছে। এই বাজার চলতে থাকার প্রথম শর্ত হল যুদ্ধ জারি রাখা, যুদ্ধের হুমকি জারি রাখা, যুদ্ধের পরিস্থিতি জারি রাখা। তাই যুদ্ধ হয়, আধুনিক পৃথিবীতে যুদ্ধের আর কোনও কারণ নেই, থাকতেও পারেনা।

অন্য দেশের কথা ছেড়েই দিলাম, আমাদের দেশের উদাহরণটাই প্রথমে আনা যাক, আমাদের দেশ, দেশের মোট সম্পদের, মোট আয়ের, মোট জিডিপির ২,৯% টাকা, ৭২.৯ বিলিয়ন ইউ এস ডলার বরাদ্দ করেছে প্রতিরক্ষা খাতে, আর স্বাস্থ? জিডিপির ১.৩৫% খরচ হয় স্বাস্থ খাতে। বোঝা গ্যালো? শিক্ষা? জিডিপির ৩.১% ব্যয় হয় শিক্ষা খাতে, তারও বেশিরভাগটা উচ্চশিক্ষা খাতে, প্রাথমিক শিক্ষাখাতে বড়জোর ১.৭%। মানে শিক্ষা নয়, স্বাস্থ নয়, পানীয় জল নয়, খরচ কোথায়? প্রতিরক্ষায়। কেন? পাকিস্থান আক্রমণ করতে পারে, চীন আক্রমণ করতে পারে, তাহলে এই টেনশন জারি রাখো, সীমান্তে কিছু গুলি গোলা চলুক, মাঝে মধ্যে ঘর মে ঘুস কর মারেঙ্গে ইত্যাদি বলা হোক, যদিও হাতে ইন্টার কন্টিনেন্টাল ব্যালাস্টিক মিসাইল রয়েছে, ঘরে ঢোকার প্রয়োজনই তো নেই। অস্ত্র কেনো, অস্ত্র কেনো। সারা পৃথিবীর তথাকথিত তৃতীয় বিশ্বের দিকে তাকিয়ে দেখুন, একই অবস্থা, প্রত্যেক সীমান্তে কেউ না কেউ আছেই, প্রত্যেক দেশে যুদ্ধ জিগির আছে, যুদ্ধ আছে, কারণ অস্ত্র বাজার আছে।

আপাতত চোখের সামনে রাশিয়া তার সমস্ত শক্তি নিয়ে ইউক্রেনের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে, সরাসরি পাশে দাঁড়িয়েছে, চীন, পাকিস্থান। ভারতবর্ষ বিচ দরিয়া মে, জহরলাল নেহেরুর সময়ের নন অ্যালায়েন্ট মুভমেন্ট শেষ হয়ে গেছে কবেই, কিন্তু ভারত না রাশিয়ার পক্ষে, না ইউক্রেনকে সমর্থন করতে পারছে, মোদিজীর বিদেশনীতির দোদুল্যমান অবস্থা চোখের সামনে। কারণ পরিস্কার। রাশিয়া পুরনো বন্ধু, আর আমেরিকার সঙ্গে নয়া সখ্যতা। কিন্তু তাতে কিছু থেমে নেই, যুদ্ধ চলছে, চলবে। এখানে থামলে আবার অন্য কোথাও, অন্য কোনওখানে, কারণ মারণাস্ত্রের বাজার, নরকের পিশাচেরা মানুষ মারার নতুন নতুন কল নিয়ে হাজির, তাদেরই ষড়যন্ত্রের জাল বেছানো চারপাশে, নতুন যুদ্ধ জিগির তোলার জন্য তৈরি, কোটি কোটি টাকা ব্যবসার স্ট্রাটেজি, এক্কেবারে নিখুঁতভাবে পৃথিবীর চারপাশে।

আরও পড়ুনচতুর্থ স্তম্ভ: রামজাদা হারামজাদা

আজকের রাশিয়া ইউক্রেনের লড়াইকে বুঝতে গেলে ইতিহাস আর ভূগোল, দুটোকেই বুঝতে হবে, প্রথমে আসুন ইতিহাসের প্রেক্ষিতে এই লড়াইকে দেখা যাক, একি আজকের হঠাৎ গজিয়ে ওঠা সমস্যা? নাকি বহুদিন ধরেই এই সমস্যাকে জল আর সার দিয়ে লালল পালন করে বড় করা হয়েছে? সেটা বোঝা যাক।

৪৭ এ ট্রিটি অফ ডানকার্ক হয়েছিল, ফ্রান্স আর ব্রিটেনের মধ্যে, মূলত সোভিয়েত আর জার্মানির দিক থেকে আসা বিপদকে সামলাতে, তারপর ট্রিটি অফ ব্রাসেলস হয়ে, ৪ এপ্রিল ১৯৪৯ এ নর্থ অ্যাটলান্টিক ট্রিটি, ন্যাটোর জন্ম। কারা ছিল? ইউ এস এ, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইত্যাদি ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের দেশ, কানাডা পর্তুগাল, ইটালি, নরওয়ে ডেনমার্ক। ক্রমশ সেখানে গ্রিস, টার্কি, পশ্চিম জার্মানিও এল।

সে ছিল সোভিয়েতের সঙ্গে শীত যুদ্ধের সময়, অতএব পালটা জোটও তৈরি হল, ওয়ারশ প্যাক্ট হল সোভিয়েত আর পূর্ব ইউরোপের সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে। দুই পক্ষ, যুযুধমান দুই পক্ষ, অতএব অস্ত্র ব্যবসার চুড়ান্ত অগ্রগতি। নন অ্যালায়েনমেন্ট মুভমেন্ট থাকলেও দুনিয়া এই দুই শিবিরের মধ্যে বিভক্ত ছিল, কাজেই তথাকথিত জোট নিরপেক্ষ দেশ, তৃতীয় বিশ্বেও জোরদার ব্যবসা করছিল আমেরিকা এবং সোভিয়েত সহ ন্যাটো আর ওয়ারশ ভুক্ত দেশগুলো।

জমজমাট ব্যবসা চলছিল, কখনও কোরিয়া, কখনও ভিয়েতনাম, কখনও কিউবা, বিক্রি হচ্ছে মারণাস্ত্র। দুনিয়ার কোণে কোণে কিছু কিছু স্থায়ী সীমান্ত সমস্যা, সেখানেও বিক্রিবাট্টা ভালই চলছিল, এমন একটা সময়ে হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ল সোভিয়েত রাশিয়া, তারও আগে জুড়ে গ্যালো জার্মানি। হায় হায় মারণাস্ত্রের কী হইবে? শীত যুদ্ধ শেষ, ওয়ারশ প্যাক্ট ভোগে, তাহলে? সেই সময় থেকে আজকের যুদ্ধের বীজ বোনা হয়েছিল, আজ এতদিনে তা ফলপ্রসূ হয়েছে।

১৯৮৯ এ সোভিয়েত ভেঙে যাবার পর ন্যাটোর তো আর কোনও উদ্দেশ্যই ছিল না, কারণ ন্যাটো তৈরিই তো হয়েছিল সোভিয়েত রাশিয়ার কমিউনিস্টদের আটকাতে, আর জার্মানি, কিন্তু জার্মানি তো ততদিনে ন্যাটোতে ঢুকে পড়েছে, সোভিয়েত ভেঙে টুকরো। অতএব ন্যাটোর স্বাভাবিক মৃত্যুওই ছিল কাম্য, তাতে বিশ্বে শান্তি ফিরতো, স্থায়ী শান্তি।

আরও পড়ুনচতুর্থ স্তম্ভ: খেলা হোবে, খদেড়া হোবে

কিন্তু সেই প্রশ্ন, অস্ত্র বাজারের কী হইবে? তাই ওই সময়েই সোভিয়েত থেকে ভেঙে বেরিয়ে আসা বা সোভিয়েত ব্লক থেকে বেরিয়ে আসা পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, চেক রিপাবলিক, বুলগেরিয়া, এস্টোনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভানিয়া, আলবেনিয়া, কর্শিয়া, মন্টিনিগ্রো আর নর্থ ম্যাসিডনিয়াকে কেবল ন্যাটোর মধ্যে আনা হল তাই নয়, তাদেরকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারে অস্ত্র কেনানো হল, সেসব ঋণেরও জোগাড় করে দিল মাথায় বসে থাকা দাদারা। কেবল পোল্যান্ডকে আমেরিকা বিক্রি করল ৬ বিলিয়ন ইউ এস ডলারের মারণাস্ত্র। ন্যাটো বাঁচিয়ে তুললো ওয়ার ইকোনমিকে।

এবারে ভূগোলে আসুন। হঠাৎই রাশিয়া দেখলো তার চারদিক জুড়ে দাঁড়িয়ে আছে ন্যাটো গোষ্টিভুক্ত দেশ, চারদিকে। কেবল মধ্যে একফালি ইউক্রেন। মানে সেই সময় থেকে ন্যাটো নিজেই তৈরি করল আরেক শত্রু, নয়া রাশিয়া। আরেকটু ভুগোলে মনোযোগ দিন, ইউক্রেনের তলায় ব্ল্যাক সি অঞ্চলে ক্রিমিয়া আর তার চার পাশ জুড়ে বিরাট প্রাকৃতিক গ্যাসের ভান্ডার, পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম। এই সেই ক্রিমিয়া, সেই ইউক্রেন, যার দিকে নজর ছিল হিটলারের। কেন? ইউক্রেনের বিশাল খনিজ ভান্ডার, শস্য ভান্ডার আর প্রাকৃতিক গ্যাসের বিরাট ভান্ডার। আপাতত তারদিকে নজর ইউরোপীয় ইউনিয়নের, নজর আমেরিকার, নজর রাশিয়ারও। মানে রাস্তায় এক সুন্দরী যুবতী, একলা, সহায় সম্বলহীন, চারদিকে কিছু লোফার, শিস দিচ্ছে। সেই ইউক্রেনের ক্রিমিয়া, দনেক্স আর লুনহেক্স মূলত রাশিয়ান ভাষাভাষিভুক্ত অঞ্চল, বহুদিন থেকেই সেই ভাষাভাষির মানুষজন রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত হতে চায়, ইউক্রেন সরকার তা চায় না, সে লড়াই চলছিল, তারমধ্যেই রাশিয়া ক্রিমিয়া দখল করেছে, এখন দনেক্স আর লুনহেক্সও চায়, কেবল তাই নয়, তারা ইউক্রেনে এক পুতুল সরকার চায়, যারা রাশিয়ার নির্দেশে চলবে, ন্যাটো বা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নও তাই চায়, দুদলেরই নজর ঐ প্রাকৃতিক খনিজ আর গ্যাস ভান্ডারের দিকে। অতএব লড়াই, যুদ্ধ।

বিভিন্ন আপাতবিরোধীতা, স্ববিরোধিতায় ভরা এই যুদ্ধের প্রেক্ষাপট। কিন্তু যুদ্ধ হচ্ছে, মানুষ মরছে, দু দিকেই, কম আর বেশি। ন্যাটো যে বীজ পুঁতেছিল ১৯৮৯ এর পরে, সেই বীজ এখন গাছ, যুদ্ধের ফল ধরেছে। আফগানিস্থান আর ইরাকে গণতন্ত্র ফিরেছে? কিন্তু যুদ্ধ হয়েছে, মারণাস্ত্রের প্রয়োগ হয়েছে, দুই কোরিয়ার টেনশন জারি আছে, চীন ভারত, পাক ভারত টেনসন জারি আছে, ইজরায়েল মিশর, আরব টেনশন জারি আছে, ইস্লামিক জেহাদ বলে যে টেনশন শুরু করা হয়েছিল, আজ তা শেষ হতে চলেছে, শেষের মুখে, অতএব পৃথিবীতে নতুন রণক্ষেত্র চাই, হাজির ইউক্রেন।

পোল্যান্ডের সীমান্ত, ১০০ কিলোমিটার দূরে রাশিয়া, সেখানে ন্যাটোর মিসাইল সেন্টার, কেন? টেনশন তৈরি করতে, আর তো কোনও কারণ নেই, খেয়াল করে দেখুন, আমেরিকা বা ন্যাটো ইউক্রেনে তাদের বাহিনী পাঠায় নি, কিন্তু ইউক্রেনকে দিয়েছে কোটি কোটি টাকার মারণাস্ত্র, আজ থেকে নয়, গত ৫/৬ বছর ধরে, উইকিলিক্স পেপারে আগেই ফাঁস হয়েছে এ তথ্য, রাশিয়া যে এ নিয়ে উদ্বিগ্ন, তারাও যে প্রস্তুতি নিচ্ছে, তাও জানা গেছে উইলিকস পেপার থেকে, তবুও মারণাস্ত্র ভর্তি জাহাজ ভিড়েছে ইউক্রেনে , পরে সুদে আসলে ফেরত নেবে, কিন্তু টেনশন বাড়ানো হয়েছে।

আরও পড়ুনচতুর্থ স্তম্ভ: সাইকেল, সাইকেল

১৯৯৭ এ ক্লিন্টন প্রশাসন জানিয়েছিল, ন্যাটোর আর কোনও সম্প্রসারণ হবে না, কিন্তু ইউক্রেনকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে নেওয়া হল, এরপরের স্টেপ স্বাভাবিক ছিল, ন্যাটোর অন্তর্ভুক্তি, ২০১৪তে ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ছিলেন ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ, রাশিয়া পন্থি বলেই পরিচিত ছিলেন, তার বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যুথ্যানের পরিকল্পনা হল, পেছন থেকে আমেরিকা আর ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, ন্যাটোর কলকাঠি নাড়ার কথা সব্বাই জানে, রাশিয়া সেই ছুতোকে সামনে রেখে ক্রিমিয়া দখল করল, এবার সামনে ছুতো দনেক্স আর লুনহেক্স, লড়াই জারি। ইউক্রেনের মানুষ বলছেন, আমাকে আমার মত থাকতে দাও, কিন্তু বললে কী হবে? তাদের চিৎকার শুনবে কে? তার প্রাকৃতিক খনিজ আর গ্যাসের ভান্ডারের ভাগ বাটোয়ারা না হওয়া পর্যন্ত এ লড়াই চলবে, কেউ থামাবে না, কারণ ওয়ার ইকোনমি, মারণাস্ত্রের ব্যবসায়ীরা চট করে এ যুদ্ধ, এ টেনশনের সমাপ্তি হোক তা চায় না।

এবং আবার সেই স্ববিরোধিতার কথায় আসি, রাশিয়া তেলের বাজারে ধস নামিয়ে দিতে পারে, রাশিয়া ব্ল্যাক সির প্রাকৃতিক গ্যাস ভান্ডারের দখল পেলে তাদের ইকোনমিকে আকাশে তুলে দেবে, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সেটা চিন্তা, কিন্তু কথা হচ্ছে কী নিয়ে? গণতন্ত্র, ভাষা আর স্বাশাসন নিয়ে। ভারতবর্ষ রাশিয়া থেকে ৫০% অস্ত্রশস্ত্র কেনে, কিন্তু পাকিস্থান এই যুদ্ধে রাশিয়ার পাশে, চীনও সরাসরি। আমেরিকা এবং ভারতবর্ষের আমদানি করা পণ্য সামগ্রীর সিংহ ভাগ আসে চীন থেকে, এখনও তাই আসছে, এই অজস্র স্ববিরোধীতার মধ্যে ইউক্রেনের মানুষ মরছে, তাদের ওপর এক যুদ্ধ নামিয়ে আনা হয়েছে, তারা রেজিস্ট করছেন, এখনও লড়ছেন, রাস্তায় ঘাটে প্রতিরোধ করছেন, স্বাধীনতার জন্য দেশের জন্য।

ওদিকে রাশিয়ার সাধারণ মানুষ, বহু বিখ্যাত মানুষ রাস্তায়, তাঁরা নো ওয়ার প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে, তাদের পুতিনের পুলিশ ধরে জেলে পাঠাচ্ছে, আমার বন্ধু ভলগোগ্রাদের ডিমিত্রি, একাতিরিন বার্গ এর কনস্টানটাইন জানালো, তাঁরাও রাস্তায়, মানুষ শান্তি চায়, তারা তাদের সন্তানদের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠাতে চায় না। কিন্তু যুদ্ধ হচ্ছে, যুদ্ধ অর্থনীতির এটাই নিয়ম, এরফলে শেয়ার বাজার চাঙ্গা হবে, মুনাফার ফসল ঢুকবে ঘরে, কাজেই যুদ্ধ করে করবি কী তা বল? যুদ্ধ করে, মানুষের মৃত্যুর বিনিময়ে তারা পয়সা কামাবে, এটাই তাদের জবাব।

আরও পড়ুনচতুর্থ স্তম্ভ: কোকো লে গয়া

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪
১৫১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১
২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮
২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

কবে আসতে পারে ‘খাদান টু’? টলিপাড়ায় জোর চর্চা
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
সুপ্রিম কোর্টের দৈনন্দিন কাজের সময়ে বড় বদল, জারি নির্দেশিকা
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
বিছানায় শার্টলেস দেব, সুপারস্টারের প্রেমে বিভোর তরুণীরা
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
শচীনের অনুরোধ শুনল ইসিবি, সিরিজে রইল পতৌদির নাম
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
খিদিরপুর বাজারে বিধ্বংসী আগুন, ঘটনাস্থলে মুখ্যমন্ত্রী, কী কী নির্দেশ
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
পুণের পর এবার মধ্যপ্রদেশে ভেঙে পড়ল নির্মীয়মাণ সেতু
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
ভয়াবহ ভূমিকম্পের কবলে পেরু, মৃত ১
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
পকসো অভিযুক্তকে নরম মনোভাব দেখানোর সুযোগ নেই: হাইকোর্ট
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
১ ঘন্টা ৫ মিনিটে ইজরায়েলের কোমর ভাঙল ইরান
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
উত্তাল বিধানসভা, আগে জিতে আসুন… বলেন মুখ্যমন্ত্রী
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
যাঁদের দোকান পুড়ে গেছে, তাঁদের ক্ষতিপূরণ, খিদিরপুরে বিরাট ঘোষণা মমতার
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
Aajke | সন্দেশখালি, নির্বাচনের আগে রেখা পাত্রও কি তৃণমূলে চলে আসতে পারেন?
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
তিন চিকিৎসকের বদলি মামলায় রাজ্যের কাছে রিপোর্ট চাইল হাইকোর্ট
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
সুপ্রিম অনুমোদন সত্ত্বেও বিচারপতি নিয়োগে পদক্ষেপ নেয়নি হাইকোর্ট!
সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team