Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | বিরোধী ঐক্য বাক্য মাণিক্য নিয়ে আরও কিছু কথা
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  Buddhadeb Pan
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩, ১০:৩০:০০ পিএম
  • / ১৮২ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • Buddhadeb Pan

আমরা এমন এক রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে আছি, যা সব দিক থেকেই নতুন। এর আগেও দেশজুড়ে এক শক্তিশালী দল ছিল, কিন্তু সে ছিল এমন এক রাজনৈতিক দল, যাকে দল না বলে প্ল্যাটফর্ম বলাই উচিত হবে, এখনও তাই। একেবারে কমন কিছু এজেন্ডা (Agenda) ছিল বৈকি। কিন্তু সেগুলিকে দলের আদর্শ না বলে, যে কোনও গণতান্ত্রিক কাঠামোর (Democratic Structure) মূল ধারণা বলা ভালো। যেমন গণতান্ত্রিক অধিকার (Democratic Rights), সংবিধান, সংবিধানে লেখা ধর্মনিরপেক্ষতা (Secularism), এক যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো (Federal Structure), বিভিন্ন ভাষা-সংস্কৃতির মান্যতা ইত্যাদি। এরপরে যা ছিল, তা কোহেসিভ (Cohesive) নয়, মানে দলের সব্বাই অমনটাই ভাবছে বা করছে অমন নয়। মানে ধরুন, কংগ্রেস পার্টির (Congress Party) এক বড় নেতা ছিলেন শরদ পাওয়ার (Sharad Pawar), তিনি নাস্তিক ছিলেন, কিন্তু গান্ধীবাদে (Gandhism) বিশ্বাসী ছিলেন, অন্যদিকে কংগ্রেসেরই বড় নেতা মণিশঙ্কর আইয়র (Mani Shankar Aiyar), তিনি নাস্তিক আবার বামপন্থী। সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল (Sardar Vallabhbhai Patel), নিষ্ঠাবান ব্রাহ্মণ (Bhahmin) ছিলেন, জহরলাল নেহেরু (Jawaharlal Nehru) তেমন ধর্মকর্ম করেননি, কিন্তু সমাজতান্ত্রিক (Socialist) ছিলেন। আবুল কালাম আজাদ (Abul Kalam Azad) মনেপ্রাণে মুসলমান (Muslim) ছিলেন, কিন্তু জিন্নার পাকিস্তানকে সমর্থন করেননি। 

কংগ্রেসে গোঁড়া হিন্দুরা (Hindu) ছিলেন এবং আছেন, নাস্তিকরা (Atheist) ছিলেন ও আছেন, মুসলমানরা ছিলেন ও আছেন, ক্রিস্টানরা (Christian) ছিলেন ও আছেন। মানে এক মনোলিথিক (Monolithic) দল নয়, বরং এক প্ল্যাটফর্ম ছিল কংগ্রেস, কাজেই প্রবল মতানৈক্য ছিল। নেহেরু সুভাষের ছিল, গান্ধী-নেহেরুর ছিল, প্যাটেল নেহেরুর ছিল, জিন্না আজাদের ছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরেও কংগ্রেসে প্রবল মতানৈক্য ছিল। ফিরোজ গান্ধী সংসদে দাঁড়িয়ে নেহেরুর বিরোধিতা করেছিলেন, এটাও ইতিহাস। ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থা জারি করলেন, মেনে নেননি জগজীবন রাম, চন্দ্রশেখর, মোহন ধারিয়ার মতো কংগ্রেসী নেতারা। কংগ্রেসের বিভিন্ন শাখা ছিল, ছাত্র, যুব, শ্রমিক, কৃষক ইত্যাদি। আর কংগ্রেসের বিপরীতে কারা ছিল? সেখানে মূলত দু’টো দল। তাদের আদর্শ নীতি নিয়ে হাজির ছিল কমিউনিস্ট পার্টি আর হিন্দু মহাসভা (Hindu Mahasabha), পরে জনসঙ্ঘ (Bharatiya Jana Sangh)। কমিউনিস্ট পার্টির আদর্শ মার্কসবাদ (Marxism), কাজেই এদল এক মনোলিথিক দল, একটাই আদর্শ, একই লক্ষ্য, একই সাংগঠনিক কাঠামো, এবং কমিউনিস্ট পার্টিরও (Communist Party) অনেক শাখা সংগঠন ছিল। ছাত্র, যুব, মহিলা, শ্রমিক কৃষক এমনকি কিশোরদের সংগঠনও ছিল বা আছে। 

সমাজতন্ত্রীরা ছিলেন, এখনও আছেন, ছড়িয়ে ছিটিয়ে, তাঁদেরও এক প্ল্যাটফর্ম বলাই ভালো, এক বিচ্ছিন্ন প্ল্যাটফর্ম। এরপরে জনসঙ্ঘ, যা লুপ্ত হয়ে, পরে বিজেপি। আর এইখানেই এসে আমরা প্রথম দেখলাম, সংসদীয় রাজনীতির পরিভাষায় (Terminology) এটা একটা রাজনৈতিক দল বটে, কিন্তু এই দলের মাথায় আছে আরেকটা সংগঠন, সেটা হলো আরএসএস (RSS)। তারা দিশা নির্ধারণ করে, তারা পথ বাতলে দেয়, তাদের এক নিশ্চিত আদর্শ এবং লক্ষ্য আছে, যা তার তলায় থাকা বিজেপিকে বা অন্যান্য শাখা সংগঠনকে মেনে চলতে হবে। মানে এই প্রথম এক রাজনৈতিক দল, যার পরিচালনা আরেক সংগঠন করে, যে সংগঠনের নেতারা মানুষের দ্বারা নির্বাচিত নয়, কোনও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াতেও নির্বাচিত নয়। কাজেই আমরা আপাতত এমন এক রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে আছি, যা সবদিক থেকেই নতুন। 
আরএসএস তার অক্টোপাসের মতো কাঠামো নিয়ে হাজার একটা সংগঠনকে চালাচ্ছে, সরকার সেই লক্ষ্যেই চলছে। তার বিরুদ্ধে বিরোধীরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে বললে চিড়িয়াখানার হায়না হেসে উঠবে। ঐক্যবদ্ধ হওয়া তো ছেড়েই দিন, একে অন্যের বিরুদ্ধে লড়ে যাচ্ছে, সে লড়াই দেখে মোদি-শাহ আমোদ পাচ্ছেন, হাততালি দিচ্ছেন, একের পর এক নির্বাচনে জিতছে, বিরোধীদের হতাশা আরও বাড়ছে। সামান্য উদাহরণ এরাজ্য থেকেই দেওয়া শুরু করি। যে কোনও দিন গণশক্তি খুলে দেখুন, যে কোনও দিন সিপিএমের মেজ সেজ ছোট নেতার ভাষণ শুনুন। আধ ঘণ্টার বক্তৃতায় ২০ মিনিট তৃণমূলের বিরুদ্ধে শুধু নয়, অভিযোগ হলো, তৃণমূল-বিজেপি আঁতাঁত আছে। আবার তৃণমূল নেত্রী প্রায় রোজ বলছেন, সিপিএম-কংগ্রেস-বিজেপি এরাজ্যে হাতে হাত মিলিয়েই চলছে। মেঘালয়ে ভোট, রাহুল গান্ধীর নির্বাচনী ভাষণের সিংহ ভাগ, তৃণমূল যে বিজেপিকে সুবিধে করে দিতেই আসরে, তাঁর ব্যাখ্যা, উল্টোদিকের প্রচারেও তাই। ব্রাত্য বসু জানালেন, বাম আমলের দুর্নীতির তদন্ত করুক ইডি, সিবিআই। 

এদিকে আজই ১৪টা রাজনৈতিক দল গেল সুপ্রিম কোর্টে, হুজুর ধর্মাবতার, সিবিআই-ইডি (CBI-ED) আমাদের টিকতে দিচ্ছে না, এই ১৪টা দলে কে কে আছে? সিপিএম (CPM) আছে, কংগ্রেস আছে, তৃণমূল (TMC) আছে, আপ (AAP) আছে। এদিকে এরাজ্যে ইডি বা সিবিআই’য়ের যাবতীয় রেইড, যাবতীয় খবর প্রথম পাতায় ছাপছে গণশক্তি। লেখা হচ্ছে, দেখুন, কত বড় চোর, মিছিল হচ্ছে, স্লোগান – চোর ধরো চোর ভরো। এরাজ্যে অধীর চৌধুরী আনন্দিত, কিন্তু রাহুল গান্ধীকে ইডি ডাকলে দিল্লিতে তাঁরা জেল ভরো আন্দোলন করছেন, দিল্লিতে আপের বিরুদ্ধে ইডি’র অভিযানকে সমর্থন করছেন, আবার একসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে বলছেন, হুজুর মাই বাপ, আমাদের ওপর ইডি-সিবিআই বাড়াবাড়ি করছে। গ্রেপ্তার করার আগের বা পরের নিয়মও মানছে না, আপনারা একটা গাইডলাইন ঠিক করে দিন। ক’দিন আগে পর্যন্ত নীতীশ কুমার বলতেন, য্যায়সি করনি, ওয়সি ভরনি। বাংলায় মানে হলো – যেমন করেছো, এখন তেমন মূল্য চুকোতে হবে। কাকে নিয়ে বলতেন? লালু যাদবের জেল যাওয়াকে নিয়েই বলতেন, হাসতেন মুচকি মুচকি। আর এখন? তিনি বিরোধী শিবিরে, তিনি আপাতত ১৪ দলের একজন, যাঁরা বুঝেছেন, রাস্তায় যা প্রতিবাদ হচ্ছে হোক, সংসদে যা করা যায় করা হোক, কিন্তু আদালতে গিয়েও বলতে হবে, যদি সেখানে কোনও সুরাহা মেলে। 

সমস্যাটা কোথায়? এই যে বিরোধীদের দুর্নীতি, তা কি সবটাই মিথ্যে? কেবল এরাজ্যেই নয়, দিল্লি, হায়দরাবাদ বা মুম্বইতে বিরোধী নেতাদের বাড়ি থেকে কি পাওয়া যাচ্ছে না কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা, বিভিন্ন যোগাযোগ? এরাজ্যে নিয়োগ নিয়ে কি দুর্নীতি হয়নি? সবটাই কি বানানো? না তাও নয়। তাহলে? আসল ব্যাপারটা হলো, থিওরি অফ ইনক্লুসনের (Inclusion) নয়, থিওরি অফ এক্সক্লুসনের (Exclusion)। মানে কাকে ধরা হচ্ছে, কেন ধরা হচ্ছে, তা নিয়ে সমস্যাটা নয়। সমস্যা হলো, কাকে ধরা হচ্ছে না? কেন ধরা হচ্ছে না? সেটা নিয়ে। কুন্তল ঘোষের চুরির পরিমাণ কতটা? কত টাকার দায়? ১০০ কোটি টাকা? সম্ভবত তাও নয়। যদি ধরেও নিই যে ১০০ কোটি টাকার দুর্নীতি, এই গোটা চাকরি দুর্নীতিতে যদি ধরেও নিই ৫০০ কোটি টাকার দুর্নীতি, তাহলেও তো প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে যে ৭৬০০ কোটি টাকার ব্যাপম দুর্নীতির কী হল? শিক্ষা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নাম বাড়ছে, আপাতত সংখ্যা ২০ পার করেছে, কিন্তু ব্যাপম দুর্নীতির চিহ্নিত অভিযুক্তদের ২৭ জন আশ্চর্যজনকভাবে উবে গিয়েছেন, খুন হয়েছেন বা তাঁদের মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে কিংবা তাঁদের দুর্ঘটনায় মরতে হয়েছে। সেই দুর্নীতি নিয়ে ইডি বা সিবিআই কেন কোনও কথা বলছে না? গরুপাচার বিরাট দুর্নীতি, বেআইনি সম্পত্তির পাহাড় পাওয়া গিয়েছে এই কেলেঙ্কারিতে জড়িত কেষ্ট মোড়ল বা অন্যান্য অভিযুক্তদের কাছ থেকে, অন্তত ইডি আর সিবিআই তো তাই বলছে। বিচার হোক। জেল হোক। কিন্তু দেখে নেওয়া যাক টাকার পরিমাণ, ওই এজেন্সির হিসেব ধরলেও টাকার অঙ্কটা ৪০০ কোটি পার করবে না। সেটাই বা কম কী? ৪০০ কোটি, কত স্কুলের ছাত্রদের মিডডে মিলে (Midday Meal) একটা গোটা ডিমের স্বপ্ন। কিন্তু বেনামে কোম্পানি তৈরি করে টাকা ঢেলে, এমনকি প্রতিরক্ষার বরাত পাওয়ার প্রমাণ আমাদের সামনে, আদানির (Gautam Adani) শেয়ার দুর্নীতির প্রমাণ আমাদের সামনে, কত কোটি টাকার? লক্ষ কোটি টাকার, কিন্তু ইডি বা সিবিআই কি সেখানে গিয়েছে? যায়নি। 

১৩ হাজার কোটি টাকা নিয়ে দেশের বাইরে চলে গেল মেহুল চোকসি। সিবিআই’য়ের নির্দেশেই ইন্টারপোল রেড কর্নার নোটিস (Red Corner Notice of Interpol) জারি করেছিল, এখন তা তুলে নেওয়া হল, কেন? কেউ জানে না। মানে কাকে ধরব, সেটা ঠিক করা হচ্ছে রাজনৈতিকভাবে, তার সঙ্গেই কাকে ধরব না সেটাও ঠিক করা হচ্ছে ওই রাজনীতির ভিত্তিতেই। সমস্যাটা সেখানেই আর সেই আবহে বিরোধীদের এই বিচ্ছিন্নতা আরও ভয়ঙ্কর। আমাদের মনে পড়ে যাবেই হিটলারের অভ্যুত্থানের কথা, বিরোধীদের চরম বিচ্ছিন্নতার মধ্যেই স্বৈরতন্ত্র জন্ম নেয়, আজ সেরকমই এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি আমরা। আরএসএস–বিজেপি সরকার (RSS-BJP Govt) কোনও নীতি-নৈতিকতার ধার ধারে না। একজন বিরোধী দলের অন্যতম নেতা নির্বাচনী প্রচারে কী বললেন, তাই নিয়ে মামলা হলো, আর মামলার রায় বের হওয়ার পরের দিনে তাঁর সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়া হলো। মঞ্চে দাঁড়িয়ে গোলি মারোঁ শালো কো বলার পরে সেই মন্ত্রীর আরও দায়িত্ব বেড়েছে, গডসেকে দেশপ্রেমিক বলছেন বিজেপি সাংসদ। এটা হিন্দুরাষ্ট্র তো, মেনে নিতে হবে মুসলমানদের, বলছেন বিজেপি সাংসদ। নরেন্দভাই দামোদরদাস মোদি (Narendra Modi, Prime Minister of India) এই বাংলায় এসে অশ্লীলভাবে একজন মহিলাকে, একজন নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীকে কটুক্তি করলেন। না এসব নিয়ে কোনও মামলা হচ্ছে না, হলো কী নিয়ে? রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) মন্তব্য নিয়ে। মামলার রায় বের হওয়ার ২৪ ঘণ্টার ভেতরেই জানিয়ে দেওয়া হলো, খারিজ করা হচ্ছে তাঁর সাংসদ পদ। খুব পরিষ্কার এক দুর্যোগ নেমে আসছে আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোর ওপর। আজও যদি বিরোধী রাজনৈতিক দলের মগজে তা না ঢোকে, আজও যদি তাঁরা একে অন্যের বিরুদ্ধে কাজিয়ায় ব্যস্ত থাকেন, তাহলে আগামী ইতিহাসে তাঁদের বিলুপ্তি কেউ রুখতে পারবে না।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩
১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০
২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫২৬ ২৭
২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

গরমে বাংলায় ভোটের নামে কমিশন অত্যাচার করছে, অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রীর
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
শাসক দলের ভয়ে বুথ ছেড়ে পালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী!
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
সন্দেশখালিতে বিস্ফোরকের সন্ধানে রোবট দিয়ে তল্লাশি এনএসজির
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
যোগীর রাজ্যে পরীক্ষার খাতায় ‘জয় শ্রীরাম’, তাতেও মিলল নম্বর   
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
বিজেপিকে চাকরিখেকো বলে কটাক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
গরমে বাড়ির পোষ্যকে সুস্থ রাখবেন কিভাবে?
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
Aajke | কাঞ্চন কল্যাণ কথামৃত ও সেমসাইড গোলের আখ্যান
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
Fourth Pillar | মোদি–শাহ ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্রের আয়ু কতদিন?
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
পেশি শক্তির জেরে জয়, শাসকের সদস্যপদ খারিজ আদালতের
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
ভোট দিতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থা KGF স্টার যশের
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
প্লে অফে যেতে নাইটদের আর ক’টা ম্যাচ জিততে হবে?
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
আগামী সপ্তাহেও টানা ৪২ ডিগ্রি, পূর্বাভাস আলিপুরের
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
তিন লোকসভা কেন্দ্রে গড়ে ভোট পড়েছে ৪৭.২৯ শতাংশ
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
প্রাইভেট টিউশন পড়াতে পারবেন না স্কুল শিক্ষকরা, চিঠি ডিআই অফিস থেকে
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
সন্দেশখালির অস্ত্র ভোটে ব্যবহার করা হত, বিস্ফোরক শান্তনু
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team