Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | গণতন্ত্র বড্ড বেশি দামি
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ০২:০১:০৩ পিএম
  • / ৭২ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

আপনি তো আব্রাহাম লিঙ্কনের কথা আউড়েই খালাস। ওই যে, অফ দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল। গণতন্ত্র নাকি মানুষের, মানুষের দ্বারা, মানুষের জন্য। তারজন্যই আমরা নির্বাচনে ভোট দিয়ে আমাদের সরকার নির্বাচিত করি। কিন্তু ভেবে দেখুন সেই নির্বাচনের এক বিরাট অঙ্গ হল প্রচার। কেবল সরাসরি বলা যে ওহে আমাদের ভোট দাও, এই দেখো আমাদের চিহ্ন এই দেখো আমাদের পতাকা, এই যে আমাদের ম্যানিফেস্টো। আমাদের ভোট দাও। ব্যাপারটা এত সোজাও নয়। তার বাইরে আছে আপনার চারপাশের ঘটনা নিয়ে ক্রমাগত প্রচার, আপনি খবরের কাগজ পড়েন না? রিল দেখেন? তাও দেখেন না? খাবার খেতে ভালোবাসেন? আপনি বেড়াতে ভালবাসেন? আপনি বই পড়তে ভালবাসেন? আপনি যা করতে ভালোবাসেন, সেটাই টার্গেট সেখানেই পৌঁছে যাবে এক প্রচার। কিচ্ছু না সাধারণ ইনফরমেশন, এই প্রথম ভারতের প্রধানমন্ত্রী পড়শি দেশ পাকিস্তানের মুখের উপর বলতে পারলেন, ঘর মে ঘুস কর মারেঙ্গে। বা ধরুন এই তো প্রথমবার আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের কোনও বড় সংগঠনের মাথায় বসলেন, ২০টা দেশের নেতারা আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে তাঁদের নেতা হিসেবে মেনে নিলেন। বা ধরুন আমাদের দেশ তো ভাগ হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতে, মুসলমানদের জন্য পাকিস্তান, হিন্দুদের জন্য ইন্ডিয়া। তাহলে মুসলমানরা এখানে কেন? এরকম মিথ্যে আর অর্ধসত্য ভরা প্রচার সর্বত্র। কিন্তু এসব প্রচার কোথায় পৌঁছে দিতে হবে? কীভাবে দিতে হবে? কারা দেবে? তারজন্য সারা বছর ধরে এক ফ্যাক্টরি চালাতে থাকে বিজেপি। বাকিরা সেই খেলায় লক্ষ যোজন পিছিয়ে আছে। আর সেই জন্য দরকার প্রচুর টাকা। আজ নয় সেই ৫২ সাল থেকেই টাকা লাগত, কিন্তু এখন তা বিশাল এবং যে যত বেশি টাকা খরচ করতে পারবে সে তত বেশি এগিয়ে থেকে খেলবে। মানে নির্বাচনের মাঠটা এখন অসমান। অসমান মাঠ ছিলই, আগেও প্রচারের জন্য টাকা লাগতো, কিন্তু বিজেপি সেটাকে এক শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। এই গণতন্ত্র বজায় রাখতে আমাদের মানে আম আদমির কত খরচ হয়, মাথায় রাখবেন গণতন্ত্র বজায় রাখার সরকারি খরচ কিন্তু ভীষণ গণতান্ত্রিক, মানে তার জন্য আপনি যত দেন আর মিঃ আম্বানি বা আদানি যত দেন, তার মধ্যে কোনও ফারাক নেই।

গণতন্ত্র বজায় রাখতে প্রথম খরচ নির্বাচনের, তার হিসেবটা দেখুন। ১৯৫২-তে আমাদের দেশের প্রথম নির্বাচনের জন্য খরচ হয়েছিল ১০.৪৫ কোটি টাকা, তখনকার জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে মাথা পিছু ৬০ পয়সা। ৫৭তে খরচ কমে দাঁড়ায় ৫.৯ কোটিতে, মাথাপিছু ৩০ পয়সা। ৬২তে ৭.৩২ কোটি টাকা, মাথাপিছু আবার সেই ৩০ পয়সা। নেহরু মারা গেছেন ৬৭তে ভোট, ১০.৮ কোটি টাকা খরচ হল, মাথা পিছু ৪ পয়সা। এরপর ৭১, ইন্দিরা গান্ধী, নব কংগ্রেস, মোট খরচ ১১.৬১ কোটি, মাথা পিছু ৪ পয়সা। ৭৭-এ জনতা সরকার এল, নির্বাচনে মোট খরচ ২৩.৪ কোটি টাকা, মাথা পিছু ৭ পয়সা। সরকার টিকলো না, ৮০তে আবার নির্বাচন। খরচ ৫৪.৭৭ কোটি টাকা, মাথাপিছু ১.৫ টাকা। ৮৪-৮৫র নির্বাচন ৮১.৫১ কোটি টাকা, মাথাপিছু ২ টাকা। ৮৯-এর নির্বাচন, মোট খরচ ১৫৪.২২ কোটি টাকা, মাথাপিছু খরচ, ৩.১ টাকা। ৯১-৯২ এর নির্বাচন, মোট খরচ হল ৩৫৯.১ টাকা, মাথাপিছু ৭ টাকা। ৯৬ সালের নির্বাচনে খরচ হল ৫৯৭.৩৪ কোটি টাকা, মাথাপিছু খরচ দাঁড়াল ১০ টাকা। দু’ বছর পরেই আবার ভোট, ৯৮ সালের নির্বাচনে খরচ হল ৬৬৬.২২ কোটি টাকা, মাথাপিছু খরচ দাঁড়াল ১১ টাকা। এক বছর পরে আবার ভোট, ১৯৯৯তে নির্বাচনের খরচ ৯৪৭.৬৮ কোটি টাকা, ভোটার সংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে মাথাপিছু ১৫ টাকা। ২০০৪-এর নির্বাচনে ১১১৩.৮৮ কোটি টাকা, মাথাপিছু খরচ ১৭ টাকা, ২০০৯-এর নির্বাচনে মোট খরচ হল ৮৪৬.৬৭ কোটি টাকা, মাথাপিছু, ১২ টাকা। আগের নির্বাচনে একটু কম খরচ হয়েছিল, ২০১৪তে তা একলাফে বেড়ে দাঁড়াল ৩৮৭০ কোটি টাকায়, ৪ গুণ খরচ বাড়ল, ৪৬ টাকা মাথাপিছু খরচ হল। ২০১৯-এ ৬৫০০ কোটি টাকা মোট খরচ, মাথাপিছু খরচ ৭২ টাকা। মানে ৫২-র গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার খরচ মাথা পিছু ৬০ পয়সা, ২০১৯ সালে সেই গণতন্ত্রকে বজায় রাখার খরচ মাথাপিছু বেড়ে দাঁড়াল ৭২ টাকায়, মানে ১২০ গুণ।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | আমাদের সম্পাদক জেলে, আমরা মাথা নোয়ালেই তিনি মুক্তি পাবেন

অন্য হিসেবটা দেখুন, ১৯৪৮ সালে কলকাতায় জুট মিলে একজন শ্রমিকের ন্যূনতম মজুরি ছিল ২৬ টাকা, (আজকের মুল্যের পরিপ্রেক্ষিতে) কোথা থেকে পেলাম? অস্কার ওরনাটি, শিকাগো প্রেস জার্নালে তাঁর গবেষণা পত্র ওয়েজেস ইন ইন্ডিয়াতে লিখছেন, ১৯৪৮-এর আগে কলকাতার জুটমিল মজুরদের কোনও নির্দিষ্ট মজুরি ছিল না, ১৯৪৮ এ ইন্ডাস্ট্রিয়াস ট্রাইবুনাল অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল নুন্যতম মজুরি ধার্য করে ২৬ টাকায়। ২০১৯-এ ১৫ মার্চ ২১টা ট্রেড ইউনিয়ন লাগাতার ধর্মঘটের ডাক দেয়, তার আগেই সরকার আলোচনায় বসে এবং ১৪ মার্চ মজুরি চুক্তি সম্পন্ন হয়, তাতে ঠিক হয় জুট মিল ওয়ার্কারদের ন্যূন্যতম মজুরি হবে ৩৮৫ টাকা। মানে ১৯৪৮-এর ২৬ টাকা বেড়ে ৩৮৫ টাকা, মানে মজুরি বাড়লো ১৪ গুণ, ওদিকে গণতন্ত্র বজায় রাখতে নির্বাচনের খরচ বেড়েছে ১২০ গুণ। কি গণতান্ত্রিক তাই না? এবং এখানেই তো শেষ নয়, নির্বাচনের খরচ তো সরকারের, দলের খরচ? সেখানে অবশ্য আপনার, মানে আম আদমির ভূমিকা বড্ড কম। টাকা আসছে, বড় বড় শিল্পপতিরা টাকা দিচ্ছে, ১০০, ১৫০, ৩০০ কোটি টাকা, সেখানে কেবা আগে প্রাণ করিবেক দান, তারি লাগি কাড়াকাড়ি। কারণ যত দেবেন, তার ১০০ গুণ উসুল করে নেবেন।

এবং এরকম ভাবার কোনও কারণই নেই যে শিল্পপতিরা কেবল যাঁরা সরকারে আছেন, যাঁরা জিতে ক্ষমতায় আসবেন, তাঁদেরই টাকা দেবেন। তাঁরা ব্যবসায়ী, সক্কলকে কিছু করে দেবেন, সব দলের সঙ্গেই তাদের সুসম্পর্ক। হ্যাঁ টাকার পরিমাণ কমবে, কংগ্রেস জমানায়, কংগ্রেস বেশি টাকা পেত, বিজেপি জমানায় বিজেপি। কিন্তু মোদিজির জমানা অন্য কথা বলে, তার চালচলনই আলাদা। তিনি ন্যূনতম বিরোধিতাও পছন্দ করেন না, মনে রেখে দেন। তাঁর জমানায় তাঁর ঘনিষ্ঠ শিল্পপতিদের আঙুল ফুলে কলাগাছের গল্পবতো সবাই জানে। আমরাও বলেছি, কেমন করে আম্বানি সুযোগ পাচ্ছেন, কেমন করে আদানির সদ্য গজিয়ে ওঠা কোম্পানিকে ৬টা এয়ারপোর্ট বেচে দেওয়া হল, আম্বানিও পেয়েছেন। ২০১৯-এ নির্বাচনী প্রচারে খরচ হয়েছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা, ৯০০০ কোটি খরচ হয়েছিল ১৯৯৮ এর নির্বাচনে, এবং ওই ৫৫ হাজার কোটি টাকার প্রায় অর্ধেক ২৭ হাজার টাকা খরচ করেছে বিজেপি, বাকিরা কেউ ধারেকাছেও আসবে না। গণতন্ত্রের জন্য এ খরচের পাই পাই বুঝে নেবেন শিল্পপতিরা। কিন্তু এক জুট মিল শ্রমিক কোনওরকমে সংসার চালাতে হিমশিম খাবে, গণতন্ত্রের জয় হোক। আচ্ছা নির্বাচন কি লোকসভারই হয়? রাজ্যে রাজ্যে নির্বাচন হয়, তারও খরচ আছে, কেবলমাত্র লোকসভার নির্বাচন করাতেই ২০১৯-এ সরকারের খরচ ৬৫০০ কোটি টাকা, তাহলে ২৮টা রাজ্যের বিধানসভার নির্বাচনের কথাটা ভাবুন। খুব কনজারভেটিভ এস্টিমেট বলছে ১৯ হাজার কোটি টাকা, তারমানে আপনার বিধানসভার এমএলএ আর লোকসভার এমপি নির্বাচন করতেই খরচ ২৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

আপনি ভাবছেন, যাক বাবা ২৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দিয়ে গণতন্ত্র তো বাঁচানো গেল! ভাবছেন ভাবুন, কিন্তু মাথায় রাখুন, সারা দেশে পঞ্চায়েত, মিউনিসিপ্যালিটি, কর্পোরেশনের নির্বাচনও হয়। তার খরচ আরও ১০ হাজার কোটি। দেশজোড়া গণতন্ত্রের দাম দাঁড়াল ৩৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, এখানেই শেষ? আরে দাঁড়ান মশাই, গণতন্ত্র অত্যন্ত মূল্যবান আগেই বলেছি। এমপি, এমএলএ, কাউন্সিলর, পঞ্চায়েত প্রধান ইত্যাদির মাইনে ভাতা কে দেবে? সেও তো সরকারের খরচ। ২০১৫-তে কেবল লোকসভার সাংসদদের মাইনে দেওয়ার খরচ ছিল ১৭৬ কোটি টাকা। ২০১৯-এ সেটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। ৫৪৩ জন সাংসদের মাইনে ২১৪ কোটি টাকা। মাথাপিছু ৪০ লক্ষ টাকা, এটা কিন্তু মাইনে। তেনার প্লেনে, ট্রেনে, গাড়িতে চড়ার খরচ, হাসপাতাল, টেলিফোন, গ্যাস ইত্যাদির খরচ কিন্তু এতে ধরা নেই। এবং জেনে রাখুন এ সবের জন্য সাংসদ, এমপি সাহেবকে ইনকাম ট্যাক্স দিতে হয় না। কে এই আইন করল? কেন? সাংসদরাই, তাঁরা বসে গণতান্ত্রিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যে তাঁরা যেহেতু দেশের জন্যই কাজ করছেন, অতএব তার জন্য কোনও ইনকাম ট্যাক্স দিতে হবে না। এরপর রাজ্যসভা রয়েছে, ২৫০ জন সেখানেও, মাইনে ১ লাখ, ডেইলি আল্যাওয়েন্স, মানে যতদিন রাজ্যসভায় যাবেন ২০০০ টাকা, কন্সটিচুয়েন্সি আল্যাওয়েন্স ৭০ হাজার টাকা, অফিস এক্সপেন্স ৬০ হাজার টাকা, নিজের, পরিবারের যাতায়াত, টেলিফোন, মেডিক্যাল এক্সপেন্সেস, গাড়ি কেনার জন্য ইন্টারেস্ট ফ্রি লোন ৪ লাখ, গ্যাস, জল। সব মিলিয়ে ধরলে, তা লাখ আড়াই তো হবেই। রাজ্যসভার ২০১৮-২০১৯ এর মোট খরচ ৪১১ কোটি টাকা, এরপর দেশের প্রতিটা রাজ্যের এমএলএ আছেন, আছেন কাউন্সিলর, পঞ্চায়েত ইত্যাদির নির্বাচিত প্রতিনিধি, তাদের মাইনে সুযোগ সুবিধে। সব মিলিয়ে দেশের গণতন্ত্র বজায় রাখার জন্য যাদের নির্বাচিত করলেন, তাদের মাইনে আর সুযোগ সুবিধে দিতে খরচ হবে বছরে তা নয় নয় করে ২০০০ কোটি টাকা, পাঁচ বছরে ১০ হাজার কোটি টাকা। এরপর হেরে গেলে? ক্ষতি নেই, পেনশন আছে আজীবন, রেলের, প্লেনের টিকিট আছে, মেডিক্যাল ফেসিলিটি আছে, ফোনের বিল আছে। এবং সবই ট্যাক্স ফ্রি। গণতন্ত্র কি ভীষণ দামি তাই না? এরপরেও শুনলে অবাক হবেন যে, এই এমপি বা এমএলএদের কেউ জেলে থাকলে, গ্রেফতার হলে, এমনকী দোষী সাব্যস্ত হলেও তাঁরা মাইনে বা পেনশন পেতেই থাকবেন, হরিয়ানার চৌটালা বা বিহারের লালু যাদব পেয়ে যাচ্ছেন, ওই সামান্য টাকাও তাঁরা ছাড়েন না। এটাও গণতন্ত্রের মূল্য।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২
১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭১৮ ১৯
২০ ২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬
২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

হাঁটু গেড়ে বসে কার্তিককে প্রেম নিবেদন অনুরাগীর
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
সুনিধি-শ্রেয়া যুগলবন্দি
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
বাংলার ৬টি বিধানসভার উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা কমিশনের
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, বোমাবাজিতে মৃত্যু ১
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
কবে হবে মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা ভোট? জেনে নিন
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
প্রথম টেস্টে বৃষ্টির ভ্রুকুটি, কী বলছে আবহাওয়া?
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
তালিবান, আলকায়দাকে নিকেশ করা আমেরিকার শিকারি ড্রোন কিনল ভারত
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
রানি রাসমণি রোডে চিকিৎসকদের দ্রোহের কার্নিভালে অনুমতি হাইকোর্টের
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার রিপোর্ট পেশ সিবিআইয়ের
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
কেন্দ্রীয় রেফারেল পদ্ধতি চালু করল স্বাস্থ্য ভবন
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
‘আমার কি যথেষ্ট মৃত্যু হয়নি’? ‘দেশ’ খুঁজছেন তসলিমা
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
তৃণমূল বিধায়কের গাড়ির বনেটে বিজেপি কাউন্সিলরের কন্যা
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
গৃহবধূকে স্নান করার সময় শ্লীলতাহানির অভিযোগ
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
পঞ্জাব পঞ্চায়েত নির্বাচনে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
চিকিৎসা না পেয়ে উত্তরবঙ্গ মেকিক্যালে ভাঙচুর, আটক ৩
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team