বেলা ৪টে ৪৫:আসানসোলে ৬৮ নং ওয়ার্ডে বোমাবাজি। বুথ দখলের চেষ্টা করছিল তৃণমূল অভিযোগ বিজেপির। অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের।
বেলা ৩ টে ৪৫: বেলা ৩টা পর্যন্ত ভোটের হার সবচেয়ে বেশি আসানসোলে, ৬২.২৯ শতাংশ।বিধাননগরে, ৫৮.৬৪ শতাংশ। চন্দননগরে ৫৭.৬৩ শতাংশ। শিলিগুড়িতে ৬১.২৯ শতাংশ।
বেলা ৩ টে: আসানসোলে রানিগঞ্জের সুরমাপাড়া এলাকায় ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে সিপিএম প্রার্থী সঞ্জয় পরামানিক’কে মারধরের অভিযোগ উঠল শাসক দলের বিরুদ্ধে।জখম সিপিএম প্রার্থী ভর্তি হাসপাতালে।
বেলা ২টো ১৫: নিউ জলপাইগুড়িতে সাংসদদের বিরুদ্ধে প্রভাবিত করার অভিযোগ।সাংসদ জয়ন্ত রায়ের বিরুদ্ধে নিউ জলপাইগুড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের তৃণমূলের।
বেলা ১টা ৩১: বেলা ১টা পর্যন্ত ভোটের হার সবচেয়ে বেশি আসানসোলে, ৪৬.৬ শতাংশ।বিধাননগরে, ৪৫.০৫ শতাংশ। চন্দননগরে ৪১.৭৪ শতাংশ। শিলিগুড়িতে ৪৫.০১ শতাংশ।
বেলা ১টা ২০: আসানসোলের জামুড়িয়া ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে ৬ রাউন্ড চলল গুলি চালানোর অভিযোগ। সিপিএমের অভিযোগের তির তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দিকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিও। যদিও সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি কলকাতা টিভি ডিজিটাল।
বেলা ১২টা ৩০: ভোট দিলেন সিপিএম প্রার্থী অশোক ভট্টাচার্য। বললেন, শিলিগুড়িতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে বামফ্রন্ট। তারাই পুরবোর্ড গঠন করবে।
বেলা ১২টা ১০: অগ্নিমিত্রা পালকে নোটিস নির্বাচন কমিশনের।নির্দেশ, অগ্নিমিত্রা নিজের ওয়ার্ড ছাড়া অন্যত্র ঘোরাঘুরি করতে পারবেন না । আসানসোল পুরনিগম এলাকায় সকাল থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন তিনি। অভিযোগ তৃণমূলের।
বেলা ১২টা ১০: ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ফের ‘ভুয়ো’ ভোটার।বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস জানার অভিযোগ, শৌচাগারেও ভুয়ো ভোটারদের ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। একাধিক বুথের লাইনে ভুয়ো ভোটাররা দাঁড়িয়ে থাকায় অযথা লম্বা লাইন তৈরি হচ্ছে।
বেলা ১২টা ০৩: আসানসোলে আক্রান্ত বিজেপি প্রার্থী। বুথ দখলে বাধা দেওয়ায় হামলা করা হয় বলেই অভিযোগ। মাথা ফাটে ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থীর।
সকাল ১১টা ২৩: সকাল ১১টা পর্যন্ত ভোটের হার সবচেয়ে বেশি আসানসোলে, ৩০.৪২ শতাংশ।বিধাননগরে,২৯.৮১ শতাংশ। চন্দননগরে ২৫.৬৯ শতাংশ। শিলিগুড়িতে ২৮.০৭ শতাংশ।
সকাল ১০টা ৫০: বিধাননগরের ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী এবং বিজেপি প্রার্থীর মধ্যে হাতাহাতি। ঘটনার রিপোর্ট তলব রাজ্য নির্বাচন কমিশনের। রিটার্নিং অফিসারকে জানাতে নির্দেশ।
সকাল ১০টা ৩০: বিধান নগরের ৩৩ নং ওয়ার্ডে সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ করে ভোট করানোর অভিযোগ। অভিযোগ জানিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী মলি পাল।
সকাল ১০টা ১৫: আসানসোলের ২৭ নং ওয়ার্ডে তুলকালাম। বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারির স্ত্রী চৈতালি তিওয়ারিকে মারধরের অভিযোগ।
সকাল ৯টা ৩৫: সকাল ৯টা পর্যন্ত ভোটের হার সবচেয়ে বেশি বিধাননগরে, ১৩.৬৯ শতাংশ। আসানসোলে ১৩.৪৪ শতাংশ। চন্দননগরে ১১.১৯ শতাংশ। শিলিগুড়িতে ১২.৬২ শতাংশ।
সকাল ৯টা ২০: বিধাননগরে ২৭ নং ওয়ার্ডে ভুয়ো ভোটারের অভিযোগ। সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরা দেখে চম্পট এক ব্যক্তির।
সকাল ৯টা : আসানসোলের ৭৯ নং ওয়ার্ডে ভুয়ো ভোটারের অভিযোগ। চেলিডাঙা হাই স্কুলে পুলিসের গাড়িতে ‘তৃণমূলের’ স্টিকার সাটানোকে ঘিরে উত্তেজনা।
সকাল ৮টা ১৫: রানীগঞ্জের ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের ৬ নম্বর বুথে ইভিএম মেশিন বিকল থাকায় এখনও ভোটগ্রহণ শুরু হয়নি। লম্বা লাইন ভোটারদের।
সকাল ৭টা ৫০: সল্টলেকে ভুয়ো ভোটারদের আনাগোনার অভিযোগ। তাড়া করে ভুয়ো ভোটার ধরলেন ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী।
সকাল ৭টা ৩৫: সকাল সকাল বুথ পরিদর্শনে শিলিগুড়ি পুরনিগমের বিদায়ী মেয়র অশোক ভট্টাচার্য। তিনি জানান, শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট হচ্ছে। সব জায়গায় সমস্ত দলের পোলিং এজেন্ট রয়েছে।
সকাল ৭টা ৩০: কেষ্টপুরে সিপিএম প্রার্থী অলোক রায়কে হেনস্তার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৭টা ২০: বিধাননগরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডে উত্তেজনা। এজেন্ট বসানো নিয়ে সিপিএম প্রার্থী রিঙ্কু রহমানের সঙ্গে নির্দল প্রার্থীর বচসা।
সকাল ৭টা ১৫: আসানসোল পুরনিগমের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের ৮ নম্বর বুথে এজেন্ট আসার আগেই মক পোল শেষ হয়ে গিয়েছে। অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের।
সকাল ৭টা: বিধাননগর, আসানসোল, চন্দননগর এবং শিলিগুড়ি, চার পুরনিগমে ভোট গ্রহণ শুরু। নিরাপত্তায় সশস্ত্র পুলিস বাহিনী।
সকাল ৬টা ৫০: আসানসোলে ‘বহিরাগত’র অভিযোগ তুলে বিজেপির বিক্ষোভ। ২০ ও ২২ নং ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থীকে আটক করল পুলিস।
চার পুরনিগমে মোট ওয়ার্ড ২১৭টি। সবচেয়ে বেশি ওয়ার্ড রয়েছে আসানসোলে, ১০৬টি। এছাড়াও শিলিগুড়িতে ৪৭, বিধাননগরে ৪১ এবং চন্দননগরে ৩৩টি। ৪ পুরনিগমে মোট ভোটার ১৯ লক্ষ ৩৬ হাজার ৪৬২ জন। প্রত্যেক পুরনিগমের জন্য ৪ জন সাধারণ পর্যবেক্ষক এবং ১ জন বিশেষ পর্যবেক্ষক রয়েছেন। নিরাপত্তার জন্য প্রতিটি বুথের ভিতরে এবং বাইরে চলবে সিসিটিভির নজরদারি।
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, চার পুরনিগমের ভোটের জন্য ৯ হাজার পুলিসকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। ভোট কেন্দ্রে রয়েছে ৮ হাজার ৫০০ পুলিস। বাকি ৫০০ পুলিসকর্মীকে নাকা চেকিং-সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে। কমিশন জানিয়েছে, সশস্ত্র পুলিস রয়েছে ৫ হাজার ৫৫৭ জন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রেই সশস্ত্র প্রহরী এবং লাঠিধারী কনস্টেবল রয়েছেন। ৪ পুরসভার ২০৭৮টি বুথই স্পর্শকাতর বলে চিহ্নিত করেছে কমিশন।