কলকাতা: তৃণমূলের (TMC) বিধায়ক, মন্ত্রীদের বিধানসভার (Assembly) অধিবেশনে (Session) হাজির (Attendance) হওয়া বাধ্যতামূলক। এজন্য খাতায় সই করতে তাঁদের। বিধানসভায় তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক (MLA) এবং মন্ত্রীদের (Minister) উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। মুখ্য সচেতকের পাশাপাশি পরিষদীয় মন্ত্রীর ঘরেও থাকছে হাজিরা খাতা। বিধায়কদের মুখ্য সচেতক ও মন্ত্রীদের পরিষদীয় মন্ত্রীর ঘরে উপস্থিতির খাতায় সই করা বাধ্যতামূলক। এমনই তৃণমূলের তরফে জানানো হয়েছে। আগামী ২৪ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশন।
বুধবার বিধানসভায় সর্বদলীয় বৈঠক ও কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক, উপমুখ্যসচেতক তাপস রায়। চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, অরূপ বিশ্বাস ও নির্মল ঘোষ।। তবে বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের চেম্বারে তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়া অন্য কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি উপস্থিত হননি।
আরও পড়ুন: কেরল, তামিলনাড়ু, পুদুচেরিতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে বিধানসভা শীতকালীন অধিবেশন। এদিন বিজনেস অ্যাডভাইজারি কমিটির বৈঠকে যোগ দিলেন ইন্ডিয়ান সেকুলার ফন্টের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। বিএ কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আওগামী ২৪ তারিখ থেকে শুরু ৩০ তারিখ পর্যন্ত চলবে। ২৯ তারিখ আবার বিজনেজ অ্যাডভাইজারি কমিটির বৈঠক হবে।
স্পিকার জানিয়ছেন, সংবিধান দিবস নিয়ে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে ২৮ তারিখ। ২ ঘণ্টা আলোচনা। ২৯ তারিখ এমএলএ (MLA)-দের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে বিল বিধানসভায়। সেটা নিয়ে আলোচনা। ৩০ তারিখ মন্ত্রীদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে বিল বিধানসভায়। এর আলোচনা হবে। অফিসিয়ালি জানিয়েছি ২২টি বিল রাজ্যপালের কাছে পড়ে রয়েছে। আমার কাছে অফিসিয়াল কমিউনিকেশন নেই। রাজ্যপালের উচিত বিধানসভাকে জানানো। মনে হয় ওনাকে ভুল বোঝানো হয়েছে। ডিপার্টমেন্ট হয়তো সেই ভাবে বলছে না। মনে হয় না রাজ্যপাল অত খারাপ মানুষ।
আরও খবর দেখুন