Placeholder canvas
কলকাতা বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: সেটিং হ্যাঁ, সেটিং না
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৮ আগস্ট, ২০২২, ১০:৪৫:০৫ পিএম
  • / ২৬০ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

আগে রাজনৈতিক নেতাদের শিক্ষা, রসবোধ, তাঁদের উক্তি প্রভাবিত করত সমাজ জীবন৷ তাঁদের মজার মজার উক্তি ছড়িয়ে যেত সমাজের সর্বস্তরে। ইদানিং সেই মান যে নেমেছে, তা রাজনৈতিক নেতাদের কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার। তাই এখন উলটে রাজনৈতিক নেতারা রসদ পান খবরের কাগজের লেখা থেকে, প্রচলিত জনপ্রিয় গান থেকে, এমন কি জনপ্রিয় হয়ে ওঠা বিজ্ঞাপন থেকেও। আগে গণসঙ্গীত লিখতেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস, সলিল চৌধুরি, হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, বিনয় রায়। এখন গণসঙ্গীত, গণনাটক লেখেন সৌরভ পালোধি, কাজেই টুম্পা সোনা ছাড়া গতি নেই। সমাজের সর্বস্তরেই এই মধ্য মেধার জয়গান, আসলে নিম্নমেধার জন্ম দিচ্ছে৷ সেই সূত্র ধরেই এক বিজ্ঞাপনের শব্দ দারুণ জনপ্রিয় হল, সেটিং হো গয়া? ব্যস লুফে নিলেন সেলিম সুজন। তাঁদের মুজফফর আহমেদ বা প্রমোদ দাসগুপ্তর বামন সংস্করণও বলা যায় না। সে যাই হোক সেটিং হো গয়া, সেটিং হয়ে গিয়েছে বলে চিল চিৎকার। এবং সিপিএমের সবথেকে সক্রিয় এবং সংখ্যায় বেশি মানুষজন তো থাকেন ফেসবুকে, সেখানেও সেটিং এর গল্প।

কিসের সেটিং? বিজেপি আর তৃণমূলের সেটিং, মমতা – মোদির সেটিং। গত দু’দুটো নির্বাচন জুড়ে এই প্রচার চলছে, ২০১১তে এই প্রচার ছিল না৷ ছিল না কারণ বুদ্ধ, সুজন, সেলিমরা ভেবেছিলেন ২৩৫ না হোক, ২৩০ তো বটেই, তখনও পার্টি অফিস জমজমাট। হেরে যাওয়ার পরে হঠাৎই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেল সিপিএম, পাতলা হতে শুরু করল পাড়ড়টি অফিসের ভিড়। কিন্তু তাদের মনে হয়েছিল, এ নেহাতই ফ্লুক, হঠাৎ ঘটে যাওয়া ঘটনা, পাঁচবছর পরেই বোঝা যাবে। ইতিমধ্যে কংগ্রেস রাজ্যে জোট ভেঙে বেরিয়ে আসছে, ২০১৪ তে বিজেপি দিল্লির ক্ষমতায়, তখনও সেটিং তত্ত্ব আসেনি৷ ২০১৬তে আবার বিরাট হারের পর থেকে সেটিং তত্ত্বের গতি বাড়ল৷ সেটিং তত্ত্বের সমর্থনে কিছু বেফজুল লেখালেখিও হল, সেই থেকে সেটিং থিওরি হাজির।

এই থিওরি আনার প্রথম এবং একমাত্র কারণই হল তৃণমূল – বিজেপির বিরুদ্ধে নিজেদের দাঁড় করানো, দেখ আমরাই আছি বিরোধিতায়। সেটিং তত্ত্বের বিরোধিতায় কে? তৃণমূল? বয়েই গিয়েছে। তারচেয়ে কোথায় কোন খয়ারাতি দিলে কোন ভোট কোনদিকে যাবে, সেই ক্যালকুলেশন তাদের কাছে বেশি জরুরি। তাহলে? বিরোধিতায় বিজেপি, কারণ তারা নিজেদেরকে তৃণমূলের বিরোধী হিসেবে না দাঁড় করাতে পারলে তৃণমূল বিরোধী ভোট ভাগাভাগি হবে, কাজেই তাঁরা বলছেন তৃণমূল – বিজেপির কোনও সেটিং নেই। ঠিক সেটিং তত্ত্ব আনেননি মমতা, আনবেনই বা কী করে? তখনও তো বিজ্ঞাপণটাই বের হয় নি, তিনি ওই একই তত্ত্ব এনেছিলেন অন্য মোড়কে, তরমুজ তত্ত্ব, সেই সব কংগ্রেসী যাদের সঙ্গে সিপিএম এর সেটিং আছে, তারা বাইরে সবুজ হলেও, ভেতরে লাল। সে তত্ত্ব মানুষ বিশ্বাস করেছিল বৈকি, করেছিল বলেই মমতা দল ভেঙে সফল হয়েছিলেন, এমনকি ঘোষিত তরমুজেরাও হাত জোর করে কালিঘাটে হাজিরা দিয়েছিল। কিন্তু আজকের সেটিং তত্ত্ব কতটা কার্যকরী, কতটা বিশ্বাসযোগ্য? সবচেয়ে বড় কথা এই তত্ত্ব মানুষ কতটা বিশ্বাস করে? মমতার নিখাদ সিপিএম বিরোধিতায় কোনও খাদ ছিল না।

হ্যাঁ সচেতনভাবেই সিপিএম বিরোধিতা বলছি কারণ, বামফ্রন্টের বহু নেতা বহুভাবে মমতার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন, মমতাও যোগাযোগ ছিন্ন হতে দেন নি। ঠিক সেই রকম মমতার বিজেপি বিরোধিতাও নিখাদ। আসুন এর স্বপক্ষে কিছু যুক্তি নিয়ে আলোচনা করা যাক। মমতা সিপিএমের বিরোধিতা করেছিলেন কেন? সোজা উত্তর হল, যতই বামফ্রন্ট ইত্যাদি বলা হোক না ক্যানো, সিপিএমই ছিল রাজ্যের ক্ষমতায়, তাকে সরিয়ে ক্ষমতা পেতে গেলে নিজেকে তার আর্চ রাইভাল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করাটাই স্বাভাবিক, তিনি করেওছিলেন, সিপিএম শুনলে তিনি তেলেবেগুনে জ্বলে উঠতেন শুধু নয়, সিপিএম এর সঙ্গে ন্যুনতম যোগাযোগ আছে শুনলেই তিনি সেই সংশ্রব এড়িয়ে যেতেন। সিপিএম থেকে বেরিয়ে এলে তাকে সাদর অভ্যর্থনা দিয়েছেন, সে সমীর পুততুন্ডু বা নটবর বাগদি বা আমাদের নকশাল কাকা অসীম চট্টোপাধ্যায়, যেই হোক না কেন। সিপিএমকে সরিয়েছেন, অবশ্য সিপিএম নিজের হাতেই কবর খুঁড়েছিল বলা ভালো, তা না না না করে জ্যোতি বসুর মত হাল্কা শিল্পায়ন, হালকা কেন্দ্র সরকার বিরোধিতা চালিয়ে গেলেই হত, তেনারা এক ধাক্কায় বাংলায় শিল্প গড়ে তোলার খোয়াব দেখলেন, তাঁদের তাড়াহুড়ো র সঙ্গে একমাত্র তুলনীয় সত্তরের দশকই মুক্তির দশক স্লোগান। নন্দীগ্রাম আর সিঙ্গুর করতে নামলেন, কিন্তু উন্নয়নের এই মডেলের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো কড়া ধাঁচের সরকার ছিল না, কি করি যে ভেবে না পাই, বুদ্ধ বাবু ছিলেন।

ঘটি উল্টালো। তারপরের পাঁচ বছর খেয়াল করুন, মমতা তখনও লড়ে যাচ্ছেন সিপিএমেরই সঙ্গে। ২০১৬ ও ঠিক নয়, ২০১৯ এর আগে তিনি বুঝে ফেলেছেন এবারে বিপদটা আর সিপিএম নয়, বিপদ আসছে বিজেপির তরফ থেকে। বাঁচার রাস্তা বিজেপি বিরোধিতা আর মুসলমান ভোটকে জড়ো করা, মুসলমান মানুষজনের বিশ্বাস অর্জন করা, আমরা আছি আপনাদের পাশে। ২৭% মুসলমান ভোট চাই, বাকি কিছু অন্য সংখ্যালঘু, সব মিলিয়ে তিনি যতটা নিজেকে মোদি বিরোধী হিসেবে প্রজেক্ট করতে পারবেন, ঠিক ততটাই সংখ্যালঘু ভোট তাঁর বাক্সে পড়বে, আর তো দরকার ১৫/১৮% কি ২০% ভোট, তাহলেই তো ক্ষমতায় ফেরার পথ মসৃণ। তিনি সেটাই করছেন। করছেন কারণ মমতার রাজনীতি তো কোনও মার্কস লেনিন মাও বা গান্ধী বা সাভারকার, গোলওয়ালকর মেনে নয়, উনি যেটা করেন তার নাম ভদ্রভাষায় প্রাগম্যাটিক পলিটিক্স, যথাস্থানে যথাযুক্ত নিদান।

দুষ্টু লোকজন এটাকেই সুবিধেবাদী পলিটিক্স বলতেই পারেন, কিন্তু তাকিয়ে দেখুন ভারতবর্ষের দিকে বিজেডি, টি আর এস, জগন রেড্ডি কংগ্রেস, ডিএমকে, এডিএমকে এমনকি আরজেডি বা এসপিও এই একই প্রাগ্ম্যাটিক পলিটিক্সই করেন। সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতি মেনে ক্ষমতায় থাকতে গেলে ভোটে জিততে হবে, অতএব যে অংশের ভোট পেলে ক্ষমতায় থাকা যাবে, সেটা নিজের দিকে রাখতে হবে, সেই হিসেব করেই নিজের শত্রু মিত্র চিহ্নিত করতে হবে। মমতা তাই করছেন এবং তাঁর অতিবড় শত্রু বা বিরোধী কেউই আর যাই হোক মমতাকে বোকা মনে করেন না বরং উল্টোটা, মাঝে মধ্যেই সব্বাইকে চমকে দিয়ে তিনি নিজের জায়গা আরও পাকা আরও মজবুত করেছেন, কাজেই হঠাৎ করে তিনি বিজেপির সঙ্গে সেটিং করে নিজের সংখ্যালঘু ভোট খোয়াতে যাবেন কেন? মানে দিদিমণি সেটিং করছেন, সিপিএম এর সুজন সেলিম সৌরভ পালোধিরা বুঝতে পারবেন আর রাজ্যের সংখ্যালঘু মানুষজন বুঝতে পারবেন না, তা তো হয় না৷ তো রাজশেখরবাবুর গল্প নয়, হয় হয় জানতি পারোনার গল্প তো নয়। ন্যুনতম সেটিং এর চেষ্টা হলেও সংখ্যালঘু ভোট বুঝতে পারবেন এবং তা হলে মমতা ক্ষমতা হারাবেন, এটা সবচেয়ে বেশি যদি কেউ বুঝে থাকেন, তাহলে তিনি হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

অন্য দিকে বিজেপি, তারা নিশ্চই জানেন যে আদর্শগতভাবে বামেরা, কমিউনিস্টরা তাঁদের সবচেয়ে বড় শত্রু, কিন্তু এই বাংলায় তারা কোথায়? এবং এই বাংলায় তাদের ক্ষমতায় আসতে গেলে মমতাকে হারিয়েই আসতে হবে। দুটো যুযুধমান পক্ষ, তারা সেটিং করবেই বা কেন? এবং মাথায় রাখুন গতবার বাংলা থেকে মোদিজী, বিজেপি ১৮ টা আসন পেয়েছিলেন, এই আসনসংখ্যা তাদের কাছে বড্ড জরুরি, সেটা কি সেটিং করে পাওয়া সম্ভব? এবএং বিজেপির নেতাদের সঙ্গে কথা বলুন, তাঁরা জানেন মমতা কে ম্যানেজ করা অসম্ভব, তাঁর গতিবিধি আগাম বোঝা অসম্ভব, তিনি কখন কোন পদক্ষেপ নেবেন, তা বোঝা অসম্ভব, কাজেই সেটিং তত্ত্ব দাঁড়াচ্ছে না৷ কিন্তু, হ্যাঁ এখানে কিন্তুর অবকাশ আছে বৈকি।

এই সেদিন যিনি বাবরি মসজিদ ভাঙার স্বপক্ষে কথা বলেছেন, এই সেদিন যিনি রামদেবের মতো এক ফোরটোয়েন্টিকে ধরে কেন্দ্রে মন্ত্রীপদ নিয়ে বসেছিলেন, সেই বাবুল সুপ্রিয়কে হঠাৎ কেবল দলে নেওয়াই নয়, মন্ত্রী করার পিছনে কোন যুক্তি থাকতে পারে? কেবল বালিগঞ্জের নির্বাচনেই বোঝা গিয়েছে বেশ কিছু সংখ্যালঘু অঞ্চলের মানুষজন তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দেননি, সচেতন ভাবেই দেননি৷ বাবুল সুপ্রিয় আসানসোলে যে কথা বলেছেন, তারজন্য ক্ষমা চেয়েছেন? অনুতপ্ত? কই আমরা তো দেখিনি। কাজেই তা নিয়ে প্রশ্ন তো উঠবেই। প্রশ্ন উঠবে ধনখড়কে নিয়ে, বিরোধী ঐক্য ভেঙে নিরপেক্ষ থাকার সিদ্ধান্ত কতটা উচিত? কেবল কংগ্রেস আগে না দিয়েছে, আলোচনা হয়নি গোছের কথায় চিঁড়ে ভিজবে না। এই ঘটনা নিশ্চিত ভাবে সেটিং তত্ত্বের গোড়ায় জল ঢালবে। বিজেপি বিরোধিতার মধ্যেই লুকিয়ে আছে তৃণমূলের প্রাণ ভোমরা, সে ভোমরাকে দুভাবে মারা যেতে পারে, এক তার কাছ থেকে সংখ্যালঘু ভোট সরিয়ে দিয়ে, দুই, দুর্নীতির অভিযোগ এবং গ্রেফতারি আরও বাড়তে থাকলে। দুটোর দিকেই নজরদারি প্রয়োজন, না দিলে ইতিহাসে বাংলার আবার হিস্টোরিক্যাল ব্লান্ডারের পুনরাবৃত্তি অবশ্যম্ভাবী। প্রথম ড্যামেজ কন্ট্রোলটা মমতা করলেন নীতি আয়োগের বৈঠকে বসে, সাড়ে নমিটি সময় পেয়েছিলেন তিনি, এরমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পাঠ পড়িয়েছেন নরেন্দ্র মোদিকে৷ সাফ জানিয়ে দিয়েছেন নিউ এডুকেশন পলিসি মেনে নিচ্ছেন না। ওনার কিছু পরে সময় পেয়েছেন পিনারাই বিজয়ন, কেরেলের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি যা বললেন তা ছিল মোটামুটি মমতার বক্তব্যের প্রতিধ্বনী। এবার দেখা যাক দ্বিতীয় প্রশ্ন, মানে দুর্নীতির প্রশ্নে তৃণমূল নিজেদের কি ভাবে সামলে নিতে পারে।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২২৩ ২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

ভাইফোঁটায় এই তিন রাশির জীবনে সাফল্য
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
কলকাতা মেট্রোয় স্ট্রিট ডগ, নিরাপত্তা–স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে প্রশ্ন
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
উত্তরবঙ্গে বাড়ছে হাতির আনাগোনা, ক্ষতিগ্রস্ত ফসল, ভাঙছে ঘরবাড়ি, কোন রাস্তায় সমাধান?
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
সঞ্জয় রাইয়ের ভাগ্নির দেহ উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টা পর উঠে এল ভয়ঙ্কর তথ্য
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
আদৌ কি পৃথিবীর ‘দ্বিতীয় চাঁদ’ রয়েছে? জেনে নিন আসল সত্যিটা
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
মায়ের বিয়ের শাড়িতে অপরূপা জয়া
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
শুরু হল কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের নতুন ছবি ‘ওয়েটিং রুম’-এর শুটিং
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
অবসর নিচ্ছেন সিদ্দারামাইয়া? বিরাট মন্তব্য ছেলের, তোলপাড় কংগ্রেস
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
প্রয়াত ইসরোর টেলিযোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহের জনক শতায়ু মহাকাশবিজ্ঞানী
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
আচমকা গয়নার বাজারে ধস! সোনার দামে রেকর্ড পতন! কী কারণ?
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
দীপাবলির ছবিতে বড় চমক দীপিকা-রণবীরের
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
মহিলাদের জন্য অনলাইনে জিহাদি শিক্ষা জইশ-ই-মহম্মদের
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
‘কিঁউকি সাস ভি কভি বহু থি’তে বিল গেটস!
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
Aajke | SIR-এর পর CAA, ভোট হাতাতে জুজুর ভয় দেখাচ্ছে বিজেপি, হাসছে মানুষ?
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
কপ্টার দুর্ঘটনায় উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির দীর্ঘায়ু কামনা
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team