Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫ |
K:T:V Clock
চতুর্থ স্তম্ভ: মিনি সাধারণ নির্বাচন এবং কিছু কথা – পর্ব ৪
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  • | Edited By:
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ, ২০২২, ১০:৫০:২২ পিএম
  • / ৪৬২ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • • | Edited By:

এক মিনি সাধারণ নির্বাচন হয়ে গেল৷ ভগওয়া ঝান্ডা সর্বত্র৷ পঞ্জাবে বিজেপি শক্তিশালী নয়৷ সেখানে মানুষ কংগ্রেস আর অকালি দলের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে৷ আপ জিতেছে। বাকি চার রাজ্যে বিজেপির জয়জয়কার। তো কয়েকদিন ধরেই এই জয়, বিরোধীদের পরাজয় আর এই নির্বাচন থেকে উঠে আসা, রাজনৈতিক সমীকরণ নিয়ে আলোচনা করছি। আপাতত আজ তার শেষ পর্যায়।

আজ আলোচনা দেশের গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে নিয়ে, কংগ্রেসকে নিয়ে। ১৯৮৪তে যে দলের লোকসভায় সাংসদ সংখ্যা ছিল ৪২৬৷ সেদিন বিজেপির সাংসদ ছিল মাত্র ২ জন। সেই কংগ্রেস দল ২০১৯-এ ৫৩ তে এসে দাঁড়িয়েছে৷ বিজেপি একাই ৩০৩। ১৯৮৪-র পর থেকে প্রতিটা সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেসের সাংসদ সংখ্যা কমেছে৷ ভোট শতাংশ কমেছে৷ ধারাবাহিকভাবেই কমেছে৷ মাথায় রাখুন তখন কংগ্রেসের মাথায় রাহুল গান্ধী বা প্রিয়াঙ্কা কেউই ছিল না। মাত্র ক’বছর পরে ১৯৮৯-এ কংগ্রেসের সাংসদ ১৯৫ জন, ১৯৯১ এ ২৫২, ১৯৯৬ এ ১৪০, ১৯৯৮ এ ১৪১, ১৯৯৯ এ কংগ্রেস ১১৪, ২০০৪ এ ১৪১, ২০০৯ এ ২০৬, ২০১৪ তে ৫২ আর ২০১৯ এ ৫৩। রাজ্য হারাতে হারাতে আজ হাতে রাজস্থান আর ছত্তিসগড়৷ আর মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডে ছোট শরিক। হাতে ছিল পঞ্জাব৷ এখন সেটাও গিয়েছে। বাকি চার রাজ্যেও ধরাশায়ী কংগ্রেস৷ উত্তরপ্রদেশে ভোট শতাংশ কমে ৩ এরও কম৷ ২০১৭-তে ১১৪টা আসনে লড়ে ৬.৩% ভোট পেয়েছিল, ৭ টা আসন। এবারে ৩৯৯ টা আসনে লড়ে ২.৩৩% ভোট পেয়েছে৷ আসন দুটো, একটা কোনও রকমে৷ অন্যটা রামপুর খাস, সমাজবাদী দল প্রার্থী দেয়নি৷ তাই। হেরেছেন রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতি৷ গোয়াতে আগের আসনও ধরে রাখতে পারেনি৷ পঞ্জাবে ঘোষিত মুখ্যমন্ত্রী ছন্নি সমেত প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিও হেরেছেন। উত্তরাখণ্ডেও ঘোষিত মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়ত হেরেছেন৷ মণিপুরের কথা না বলাই ভাল।

এবং প্রত্যেকবার হারের পর নিয়ম করে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক বসে৷ এবারেও বসেছে৷ প্রত্যেকবারই নিয়ম করে গান্ধী পরিবারের লোকজন পদত্যাগ করার কথা বলেন৷ এবারেও সোনিয়া বলেছেন, দল চাইলে উনি, প্রিয়াঙ্কা, রাহুল পদত্যাগ করবেন৷ প্রত্যেকবারের মতই ওয়ার্কিং কমিটির নেতারা বলবেন, না না তা হয় নাকি৷ গান্ধী পরিবার ছাড়া কংগ্রেস চলবে কি করে? তো এবারেও বলেছেন৷ ইন ফ্যাক্ট ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের আগেই রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী গেহলট এই গান গেয়ে রেখেছেন। বৈঠক শেষ হয়েছে, একটাই সিদ্ধান্ত আমরা জানতে পেরেছি, ৫ রাজ্যের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতিদের পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে, সিধু পাজিকে আবার নিয়মিত টিভিতে কমেডি শো র পর্দায় দেখা যাবে, ব্যস।

ওদিকে নরেন্দ্র মোদিকে দেখুন, অমিত শাহকে দেখুন৷ উনারা গুজরাতে৷ শুরু হয়ে গিয়েছে গুজরাত নির্বাচনের প্রস্তুতি। আশা করাই যায়, প্রত্যেকবারের মত আবার রাহুল গান্ধী কিছুদিনের জন্য ইউরোপ যাবেন, রিজুভিনেট হয়ে ফিরে তো আসবেন৷ কিন্তু এসে কী করবেন? জানা নেই। বছর ৬ আগে রাহুল তৈরি করেছিলেন টিম রাহুল৷ ঝকঝকে ৫ যুবকের ছবি ছাপা হয়েছিল খবরের কাগজে৷ অব নয়া তরানা। তো কারা ছিলেন টিম রাহুলে? রাহুল গান্ধী, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, সিপিএন সিং, জিতিন প্রসাদ, সচিন পাইলট৷ এর বাইরে শোনা যাচ্ছিল প্রবীণ কংগ্রেস নেতা মুরলি দেওরার ছেলে মিলিন্দ দেওরার নামও। আপাতত টিম রাহুলে আছেন রাহুল, সচিন পাইলট, মিলিন্দ দেওরা। সচীন পাইলট আছেন বটে, কিন্তু তাঁকে রাখার জন্য নিয়ম করে মাস দুই অন্তর সাধ্য সাধনা করতে হয়৷ ২০২৪ এর আগেই রাজস্থানে নির্বাচন আছে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ না পেলে, লিখে নিন, তিনি বিজেপিতে যাবেন, আবার তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষিত দাবেদার করা হলে, অশোক গেহলট আর তাঁর সমর্থকরা কংগ্রেসকেই হারিয়ে দেবেন।

মিলিন্দ দেওরা মহারাষ্ট্রের, সেখানকার রাজনৈতিক সমীকরণ মেনে তাঁর অন্য কোথাও যাবার কোনও সুযোগই নেই। মানে? মানে টিম রাহুল ডিফাঙ্কড, নেই। সব্বাই জানে এবারে পঞ্জাব বাদ দিলে, গোয়াতে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় ছিল বিজেপি, সেখানে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর প্রচার বিরাট কাজ করতে পারত, গোয়ার আর্বান পপুলেশনের কাছে লড়কি হুঁ, লড় শকতি হুঁ, অন্য মানে নিয়ে হাজির হত, বাকি দলের সঙ্গে বোঝাপড়ার জায়গা থাকতো, তিনি চলে গেলেন উত্তরপ্রদেশে, ফলও হাতে নাতে।

গুজরাতে আপ ঢুকলে, কংগ্রেসের ভোট কাটা যাবে, যাবেই। হিমাচল প্রদেশেও তাই। কর্নাটক সামলাতে পারেনি কংগ্রেস, সিদ্ধারামাইয়ার বদলে আনা হয়েছে শিবকুমার কে, মধ্যপ্রদেশ সামলাতে পারেনি কংগ্রেস, একা জ্যোতিরাদিত্যই ডুবিয়ে দিয়েছেন। অসমে জোট কাজে দেয়নি, বাংলায় শূন্য। কিন্তু দলের মুখপাত্র সেই রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা৷ রোজ বসে বসে ছড়া কাটছেন। একটা রাজনৈতিক দল, যারা নাকি দেশের শাসক দলের প্রধান প্রতিপক্ষ হতে চায়, সেই দলের গত ২০ বছর ধরে মেম্বারশিপ ড্রাইভ, সদস্য বাড়ানোর কোনও প্রোগ্রামের কথা শুনেছেন? কোথাও, কোনও রাজ্যে? যে দলের অঘোষিত কর্তা রাহুল গান্ধীর মেন্টর সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরি, সেই রাহুল গান্ধী কেরল নির্বাচন প্রচারে এসে বলেছেন, মার্কসবাদ এক অবসোলিট দর্শন, কমিউনিজম এক ইউটোপিয়া, কাক্কেশ্বর কুচকুচেও-এ অঙ্কের সমাধান করে উঠতে পারবে না।

এইরকম এক প্রেক্ষিতে দলের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক হল এবং সেই বৈঠক থেকে এক বিবৃতি জারি করা হল, আসুন দেখা যাক, সেই বিবৃতিতে কংগ্রেস কী বলছে, কী বলতে চাইছে। হ্যাঁ অন্য সবকিছু ছেড়ে দিন, মাত্র দিন দুয়েক আগে জারি করা এই বিবৃতিতে নজর দিলেই বোঝা যাবে, কংগ্রেসের হাল হকিকত। বিবৃতির প্রথম লাইনে বলা হয়েছে, “The recent assembly election results of five states are a cause of serious concern for the Indian National Congress.” মানে হয়ে যাওয়া ৫ রাজ্যের নির্বাচনে দলের ফলাফল নিয়ে কংগ্রেস অত্যন্ত চিন্তিত। মানে? এই পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের আগে দারুণ চলছিল কংগ্রেস? বা মোটামুটি চলছিল? অপ্রত্যাশিত এই ফলাফলে কংগ্রেস খুব চিন্তিত?

আগেই বলেছি, কংগ্রেসের খারাপ ফলাফল তো আজকের নয়৷ কিন্তু ওনারা চিন্তিত এই ৫ রাজ্যের ফলাফল নিয়ে৷ অসুখটাকেই অস্বীকার করছেন ওনারা৷ বলতে পারছেন না যে, কংগ্রেসের ক্রমশ, ধারাবাহিকভাবে খুব খারাপ ফলাফল নিয়ে তাঁরা চিন্তিত।

আসুন দ্বিতীয় লাইনে যাই,  “The party accepts that due to shortcomings in our strategy, we could not effectively expose the misrule of BJP state governments in four states and overcome the anti-incumbency in the state of Punjab in the short time after effecting a change of leadership”. মানে কংগ্রেস বলতে চাইছে যে তাদের পরিকল্পনায় কিছু ভুল ছিল, কিছু ভুল? আদৌ কোনও পরিকল্পনা ছিল? গোয়াতে জিততে পারতো কংগ্রেস, সেখানে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এলে ফল বদলে গেলেও যেতে পারতো, তার বদলে তিনি উত্তরপ্রদেশ জুড়ে দৌড়লেন। উত্তরাখন্ডের হরিস রাওতকে পাঠানো হয়েছিল পঞ্জাবে, মাত্র ক মাস আগে তাকে উত্তরাখন্ডে নিয়ে এসে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হল, তিনি হারলেন, উত্তরাখন্ডে রাহুল কটা সভা করেছেন? তিনটে। কটা সভা করেছেন প্রধান মন্ত্রী মোদীজি? ভার্চুয়াল  র্যা লি ৩ টে, সশরীরে উপস্থিত থেকেছেন চারটে ব়্যালিতে। এর নাম স্ট্রাটেজি?

নির্বাচনের চার মাস আগে পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী বদলানো হল, ছন্নিকে আনা হল৷ প্রদেশ সভাপতি করা হল সিদ্ধুকে, যিনি নিয়ম করে প্রতিদিন চান্নির বিরোধিতা করে গেছেন, এর নাম স্ট্রাটেজি? তারপর দেখুন বলা হয়েছে, অ্যান্টি ইনকমব্যান্সি ছিল বলে পঞ্জাবে কংগ্রেস হেরেছে, মানে অমরিন্দ্র সিং এর দোষ, ছন্নির দোষ, সিদ্ধুর দোষ, নেতৃত্বের নয়। পঞ্জাব কংগ্রেসের জন্য কংগ্রেস পঞ্জাব হেরেছে, রাহুল – প্রিয়াঙ্কা, সোনিয়ার জন্য নয়। কে বলছে? কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি।

ওদিকে বসে আছেন বৃদ্ধ লোলচর্ম নেতার দল, জি ২৩, কপিল সিব্বল থেকে গুলাম নবি আজাদ। একজনেরও কোনও জনভিত্তি নেই, হাজার মানুষকে জড়ো করে একটা সভাও করতে পারবেন না৷ প্রায় প্রত্যেকেই ঘুরপথে রাজ্যসভার সদস্য, না হলে কংগ্রেসের এখনও যে কটা সেফ সিট আছে, সেখান থেকে নির্বাচিত৷ নিজের জোরে নয়, দলের জোরে। অথচ রোজ টুইট করছেন, প্রেস ডেকে বাতেলাবাজি করছেন এই খাঞ্জা খাঁ এর দল। এই হল আপাতত কংগ্রেসের অবস্থা। সব্বাই আসল অবস্থা জানেন, ভালো করেই জানেন, কিন্তু কেউ মুখ ফুটে আসল সমস্যার কথা বলছেন না। আমি মনে করি না যে রাহুল বা সোনিয়া, প্রিয়াঙ্কা সরে গেলেই কংগ্রেস দুরন্ত ঘোড়ার মত ছুটতে থাকবে৷ কিন্তু এটা মনে করি যে কংগ্রেসকে দাঁড়াতে হলে তার খোল নলচে পাল্টাতে হবে। আর এই দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক চূড়ান্ত অধঃপতনের মুখে কংগ্রেসের উঠে দাঁড়ানোটাও জরুরি, খুব জরুরি।

কারণ কংগ্রেস দলের এক আদর্শ আছে, যা এক গণতান্ত্রিক উদারবাদের কথা বলে, আজকের সাম্প্রদায়িক মধ্যযুগীয় দল আর এস এস – বিজেপির বিরুদ্ধে সেই গণতান্ত্রিক উদারবাদের প্রয়োজন সবথেকে বেশী, কংগ্রেসের এই রাজনৈতিক ভূমি থেকেই কেবল নেতৃত্বের অবহেলায়, তাদের পরিকল্পনার অবহেলায় জন্ম নিয়েছে আর পাঁচটা দল, কিন্তু সেই সব দলকে নিয়েই বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই সম্ভব, তাদেরকে হারানোও সম্ভব। কী ভাবে? কেবল পশ্চিম ভারতে আসাম, বিহার, বাংলা, উড়িষ্যা, অন্ধ্র, তেলেঙ্গানা, তামিলনাড়ু আর কেরল থেকেই বিরোধীরা পেতেই পারেন ১৫০ জন সাংসদ। বাকি পড়ে রইল কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট, পঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরাখন্ড, হিমাচল, কাশ্মীর৷ এখান থেকে কংগ্রেস আর তার সহযোগীদের পেতে হবে মাত্র ১২০ টার মত আসন৷ সেটা অসম্ভব নয়, কিন্তু তার জন্য এখন থেকেই কাজ শুরু করতে হবে, আমি এক বড় হনু বলে বসে থাকলে নিশ্চিত পরাজয় কেবল নয়, দেশের ওপর নেমে আসবে এক ভয়ঙ্কর বিপদ আর কংগ্রেসকে পেতে হলে যেতে হবে মিউজিয়ামে। কংগ্রেস নেতৃত্ব যদি এই সম্যক বিপদকে বুঝতে পারেন, তাহলে উঠে দাঁড়ান।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১
১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮
১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩২৪ ২৫
২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০ ৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

রাজ্যের CEO-র সঙ্গে বৈঠক নির্বাচন কমিশনের
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে নতুন নিম্নচাপ, বাংলায় কতটা প্রভাব পড়বে?
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
কোচবিহারের এসপি দ্যুতিমান ভট্টাচার্যকে সরিয়ে দিল নবান্ন
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
তিন বাহিনীর শক্তি বৃদ্ধিতে বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের!
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
ছয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হবু উপাচার্যদের রাজভবনে তলব রাজ্যপালের
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
আগুন দাম, পুড়ছে পকেট! উপেক্ষা করে বাজারে লম্বা লাইন
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
তেল সংস্থার উপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দিল রাশিয়া!
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
পুজোর পরও রেশ কাটেনি শহরে ‘সেরা পুজো’র লড়াই, জোরকদমে শুরু ২০২৬-এর প্রস্তুতি’
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
অবশেষে শাপমুক্তি! নিজস্ব অ্যান্টি-ভেনম পেতে চলেছে বাংলা
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
ফের সন্দেশখালিতে সিবিআই! চলল ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ, কী কারণ?
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
এবার ওয়েব সিরিজ পরিচালনা করবেন কঙ্কনা!
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
ভাইফোঁটায় কমল মেট্রোর সংখ্যা, জেনে নিন সময়সূচি
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
আবাসনে বাজির তাণ্ডব, প্রতিবাদ করায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধাকে মারধর
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
রেল লাইনে রিল! মর্মান্তিক পরিণতি তরুণের, দেখুন হাড়হিম ভিডিও
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
অজিভূমে লজ্জা! এক ম্যাচ বাকি থাকতে সিরিজ হারলেন গিল-রা
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team