কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক: কর্মসংস্থানের প্রশ্নে ফের কেন্দ্রীয় সরকারকে খোঁচা বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধীর। কেন্দ্রীয় সরকারের দেওয়া তথ্য পরিসংখ্যান উল্লেখ করে টুইটে বরুণ লিখেছেন, তিন দশকের মধ্যে দেশে বেকারি সর্বোচ্চ স্তরে পোঁছেছে। এই অবস্থায় কেন্দ্রের ওই পরিসংখ্যান এক কথায় ভয়াবহ। তাঁর মতে, কেন্দ্রীয় সরকারের এই পরিসংখ্যান যদি সত্যি হয়, তা হলে বলতে হবে, এই মুহূর্তে সারা দেশে ৬০ লক্ষ সরকারি পদ শূন্য রয়েছে।
পিলভিটের বিজেপি সাংসদ প্রশ্ন তুলেছেন, এই সব পদের পিছনে যে বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছিল, সেই বরাদ্দ গেল কোথায়? তিনি বলেন, প্রতিটি যুবকের সেই তথ্য জানার অধিকার রয়েছে। চাকরি না পেয়ে কোটি কোটি যুবক যখন হতাশায় ভুগছেন, তখন ৬০ লক্ষ সরকারি পদ শূন্য, এটা ভাবতেও অবাক লাগে।
जब बेरोजगारी 3 दशकों के सर्वोच्च स्तर पर है तब यह आँकड़े चौंकाने वाले हैं।
जहां भर्तियाँ न आने से करोड़ों युवा हताश व निराश है, वहीं ‘सरकारी आँकड़ों’ की ही मानें तो देश में 60 लाख ‘स्वीकृत पद’ खाली हैं।
कहाँ गया वो बजट जो इन पदों के लिए आवंटित था?
यह जानना हर नौजवान का हक है! pic.twitter.com/dxtn64IeRz
— Varun Gandhi (@varungandhi80) May 28, 2022
আরও পড়ুন: Youth Unemployment: যুব সমাজের বেকারত্ব বাড়ছে, রাজনীতি ছেড়ে এদিকে নজর দিন, পরামর্শ কৌশিক বসুর
দেশে এই মুহূর্তে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের অষ্টম বর্ষপূর্তি উৎসব হচ্ছে আড়ম্বর সহকারে। ঠিক তখনই বিজেপির এই তরুণ সাংসদের টুইট খোঁচা নিজেরই সরকারের বিরুদ্ধে। পরপর তিনবারের সাংসদ বরুণ দলে এখন অনেকটাই ব্রাত্য। একসময় তিনি বিজেপির অন্যতম সাধারণ সম্পাদকও ছিলেন। তাঁর মা মানেকা গান্ধীও বিজেপির সাংসদ। ছেলের মতোই তাঁর সঙ্গেও এখন দলের যথেষ্ট দূরত্ব তৈরি হয়েছে। মা এবং ছেলে, দুজনকেই দলের জাতীয় কর্মসমিতি থেকে ছেঁটে ফেলা হয়েছে। বরুণ প্রায়ই দলের বিরুদ্ধে কথা বলতে পিছপা হন না। নোটবন্দি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ইস্যুতে তিনি প্রকাশ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করেছেন। তিনি দলের আর্থিক নীতির বিরুদ্ধেও সরব হয়েছেন বারবার। যদিও দল এখন পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে চূড়ান্ত কোনও পদক্ষেপ করেনি।