নয়াদিল্লি: সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে, ম্যাজিস্ট্রেটরা কেবল অভিযুক্তদের নয়, সাক্ষীদের কাছ থেকেও কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ দিতে পারেন। রায়ে কণ্ঠস্বরকে প্রমাণ হিসেবে গ্রহণের সীমা এবং ব্যক্তিগত সাংবিধানিক সুরক্ষার ক্ষেত্রও নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘কোল্ডরিফ’ কেলেঙ্কারিতে নয়া মোড়, সিরাপের শিশি পিছু চিকিৎসকদের কমিশন ১০%
কণ্ঠস্বর, আঙুলের ছাপ, হাতের লেখা বা ডিএনএ সাক্ষ্যপ্রমাণ নয়, বরং বস্তুগত প্রমাণ হিসেবে গণ্য হবে। ধারা ২০(৩)-এর অধীনে নমুনা নেওয়া সাংবিধানিক সুরক্ষা লঙ্ঘন করে না। রায় প্রদান করেছেন প্রধান বিচারপতি বি.আর. গাভাই এবং বিচারপতি কে. বিনোদ চন্দ্রন, ২০১৯ সালের রীতেশ সিনহা বনাম উত্তরপ্রদেশ রাজ্য মামলার ওপর ভিত্তি করে। সিআর.পি.সি.-তে সরাসরি বিধান না থাকলেও, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ব্যক্তি থেকে নমুনা নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে।
এই রায়ের ফলে তদন্ত সংস্থা ও আদালত সাক্ষীর নমুনা সংগ্রহে আরও কার্যকরভাবে বস্তুগত প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারবে, যা বিশেষত জটিল বা প্রমাণভিত্তিক মামলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
দেখুন আরও খবর: