ওয়েবডেস্ক: বিপাক-ই-স্তান। ভারতের প্রত্যাঘাতে বিপর্যস্ত পাকিস্তান (Pakistan)। ড্রোন, মিসাইল কোনও হামলা চালাতে পারছে না পাক বাহিনী। ফের সেই চিরাচরিত অস্ত্র কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে পাকিস্তান। জঙ্গি অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে ভারতে হামলা চালানো। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার আবহে ৭ জঙ্গিকে অনুপ্রবেশ ঘটানোর চেষ্টা করল পাকিস্তান। তাদেরকে এগিয়ে দিয়েছে পাক রেঞ্জাররা। অপারেশন (Operation) ছিল এইরকম। পাকিস্তানের বাহিনী গুলি চালাবে ভারতীয় সীমান্তে (Indian Border)। সেই কৌশলে তারই মধ্যে ভারতে ঢুকে পড়বে ওই জঙ্গিরা। পাকিস্তানের সেই আশা পূর্ণ হল না। বিএসএফের গুলিতে নিকেশ সাত জঙ্গি। বৃহস্পতিবার রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের সাম্বা সেক্টরে (Samba Sector) ওই ঘটনা ঘটে। ধন্ধর পোস্ট থেকে ফায়ারিং করে ওই জঙ্গিদের অনুপ্রবেশ করানো হচ্ছিল। উপযুক্ত জবাব দিয়ে দিয়েছে বিএসএফ। ভারত ও পাকিস্তানের এই উত্তেজনার সূত্রপাত জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে হামলার প্রেক্ষিতে। গত ২২ এপ্রিল পাকিস্তানের মদতে ওই হামলায় ২৬ জন নিরীহ পর্যটকের মৃত্যু হয়। ভারতের অপারেশন সিঁদুর ও সুদর্শন চক্রের দৌলতে যুদ্ধ শুরুর আগেই কোমর ভেঙে গিয়েছে পাকিস্তানের। তবে স্বভাব বদলাচ্ছে না পাকিস্তানের। এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ভেঙে দিয়েছে ভারত। মরিয়া হয়ে জঙ্গি ঢোকানোর চেষ্টা করছে। এখনও।
ইতিমধ্যে পাকিস্তান টার্গেট করেছিল জম্মু, পাঠানকোট, উধমপুরের সামরিক ঘাঁটি। এছাড়া রাজস্থান, গুজরাট, পাঞ্জাবের বিভিন্ন শহরকে টার্গেট করা হয়েছিল। ভারত পাকিস্তানের ওই চেষ্টাকে নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছে। এরপর পেরে না উঠে সীমান্ত সংলগ্ন ভারতীয় সেনার পোস্ট ও সংলগ্ন গ্রামগুলিকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে পাকিস্তান। জম্মু, শ্রীনগর, পাঞ্জাব, রাজস্থানের বিভিন্ন শহর সারা রাত ব্ল্যাক আউট করে রাখা হয়। এদিকে, শুক্রবার সকালে চণ্ডীগঢ়ে ,সাইরেন বেজে ওঠে। বাসিন্দাদের ঘরে থাকতে বলা হয়।
আরও পড়ুন: ভারত-পাক সংঘাত নিয়ে এবার চীনের বড় মন্তব্য!
দেখুন অন্য খবর: