ওয়েব ডেস্ক : ২০২৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী হবেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। আত্মপ্রত্যয়ী সুরে একথা জানিয়েছেন কর্ণাটকের উপমুখ্যমন্ত্রী ডিকে শিবকুমার (D. K. Shivakumar)। তবে ২০২৪ ভোটের আগেও এমনই দাবি ছিল কংগ্রেসের। সেবার মাত্র ৯৯ আসনেই থামতে হয় হাত শিবিরকে।
বিস্ফোরক শিবকুমার! ২০২৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। প্রত্যয়ী অভিমত কর্ণাটকের উপমুখ্যমন্ত্রী ডি কে শিবকুমারের। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দেওয়া সাক্ষাৎকারে কর্ণাটকের উপমুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, দেশে পরিবর্তন প্রয়োজন। সে কারণেই ২০২৯ সালে রাহুল গান্ধীই দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন।
আরও খবর : সন্দেহভাজন বিদেশিদের শনাক্ত করতে বড় পদক্ষেপ হিমন্ত বিশ্বশর্মা’র!
প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কে অবনতির জন্য বিজেপিকেই (BJP) দায়ী করেছেন শিবকুমার। বলেছেন, এখন কেউই আর ভারতের বন্ধু নয়। বাংলাদেশের প্রসঙ্গও টেনেছেন শিবকুমার উদাহরণ হিসেবে। পাশাপাশি কংগ্রেস নেতা জানিয়েছেন, ভোটার তালিকা সংশোধনের নামে ভোটচুরি করছে বিজেপি। এই কাজে গেরুয়া শিবিরকে সাহায্য করছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন তিনি। পুরনো ব্যর্থতা ভুলে ২০২৯ সালের লোকসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে কংগ্রেস যে নামবে, স্পষ্ট করে দিয়েছেন ডি কে শিবকুমার। বিহার-সহ একের পর এক রাজ্যের বিধানসভা ভোটে বিজেপিকে কড়া টক্কর দেওয়ার চেষ্টা করবে কংগ্রেস। স্পষ্ট জানিয়েছেন কর্ণাটকের উপমুখ্যমন্ত্রী। তিনি নিশ্চিত ২০২৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনেও কর্ণাটকে ক্ষমতা ধরে রাখবে কংগ্রেস।
শিবকুমার এই সাক্ষাৎকারে বিশেষভাবে জোর দিয়েছেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিষয়টি। প্রসঙ্গত, ২০২৪ লোকসভা ভোটের আগেও এমনই দাবি করেছিল কংগ্রেস। কিন্তু NDA-এর ধারেকাছেও যেতে পারেনি কংগ্রেস ও INDIA- র জোটসঙ্গীরা। মাত্র ৯৯ টি আসনেই থামতে হয়েছে হাত শিবিরকে। অবশ্য তাতে আদৌ চিন্তিত নয় কংগ্রেস, তা স্পষ্ট করেছেন ডি কে শিবকুমার।
দেখুন অন্য খবর :