ওয়েবডেস্ক: ‘অপারেশন সিঁন্দুর’ (Operation Sindur)। এই অভিযানকে ট্রেড মার্ক হিসেবে নথিভুক্ত করার আবেদন মুকেশ আম্বানির রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিস (Mukesh Ambani’s Reliance Industries) সহ অন্যদের।
ট্রেড মার্কস (Trade Marks) রেজিস্ট্রি দফতরের কাছে ‘অপারেশন সিন্দুর’ শব্দবন্ধ তথা লোগোটিকে ‘ওয়ার্ক মার্ক’ হিসেবে নথিভুক্ত করার আবেদন। শিক্ষা এবং বিনোদনমূলক পরিষেবা দানের ক্ষেত্রে এই লোগোটি ব্যবহারের সুযোগ পেতে নথিভুক্ত করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন রিলায়েন্স ছাড়াও মুকেশ চেতরাম আগরওয়াল, গ্রুপ ক্যাপ্টেন কমল সিং ওবেরয় (অবসরপ্রাপ্ত) এবং অলক কোঠারির।
মঙ্গলবারে প্রত্যাঘাত হানে ভারত। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয় ‘অপারেশন সিঁন্দুর’। উল্লেখ্য, গত ২২ এপ্রিল জঙ্গি হানায় রক্তাক্ত হয় কাশ্মীরের বৈসারণ। রক্ত ঝড়ে ২৬ জনের। ক্ষোভের আগুনে জ্বলে ওঠে ভারত। সন্ত্রাসবাদ দমনে পাকিস্তানকে কড়া হুমকি দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী রীতিমতো হুঁশিয়ারির সুরে জানিয়ে দেন, ন্যায় বিচার হবে। এর পরে মন্ত্রিসভাকে নিয়ে একের পর এক বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। সেনার তিন বিভাগ কে ফ্রি হ্যান্ড দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে আরও বড় পদক্ষেপ ভারতের!
তার মধ্যেই পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এর পরেই মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারত প্রত্যাঘাতের আগুনে জ্বলে ওঠে। । পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত (POK) কাশ্মীরে ৯ জঙ্গি ঘাঁটি ধবংস করে দেয় ভারতীয় সেনা।
ভারতীয় বিমান বাহিনীর যুদ্ধ বিমান (Indian Air Force fighter jet) যেমন-২০০০ ও সুখোই-৩০ (2000 and Sukhoi-30) এমকেআই বাহাওয়ালপুর, কোটলি, মুজাফফরাবাদে জঙ্গিঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালায়। এই এলাকাগুলিতেই ঘাঁটি ছিল জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই- মহম্মদ, লস্কর-ই তৈবার ঘাঁটি ছিল।
ভারতে এই হামলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে রাফাল, মিরাজ, সুখোই যুদ্ধ বিমান। ভারতীয় আকাশসীমার মধ্যে থেকেই এই আক্রমণ। ভারতীয় সেনাবাহিনী, নৌসেনা ও বায়ুসেনা মিলে এই যৌথ অভিযান চালায়।
দেখুন অন্য খবর-