ওয়েবডেস্ক: ইসরোর প্রাক্তন প্রধান কে কস্তুরীরঙ্গন (K Kasturirangan) (৮৪) প্রয়াত। শুক্রবার বেঙ্গালুরুতে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ১৯৯৪ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত এই দায়িত্বে ছিলেন তিনি। ইসরোতে তাঁর ৩৫ বছরের কর্মজীবন। কস্তুরী রঙ্গনের নেতৃত্বে ইসরো স্বনির্ভর হয়। চন্দ্রায়নের পরিকল্পনা শুরু হয়। তিনি রাজ্যসভার সদস্য হয়েছিলেন। যোজনা কমিশনের সদস্যও হয়েছিলেন। ভারত ১৯৯৮ সালে পরমাণু বোমা পরীক্ষা করে। তারপর আন্তর্জাতিক বেশ কিছু নিষেধের সম্মুখীন হয়। সেই সময় ইসরোকে সফলভাবে নেতৃত্ব দেন কস্তুরীরঙ্গন। এখন ‘স্যাটেলাইট’-এর বিশ্বায়ন হয়েছে। তার জন্য অনেক অবদান রয়েছে কস্তুরীরঙ্গনের।
শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কে কস্তুরীরঙ্গনের প্রয়াণে আমি গভীরভাবে দুঃখিত। ভারতের বৈজ্ঞানিক ও শিক্ষাক্ষেত্রে বিরাট ব্যক্তিত্ব। তাঁর নেতৃত্বের দূরদর্শিতা ও দেশের প্রতি আত্মত্যাগ চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
আরও পড়ুন: দিল্লির নতুন মেয়র বিজেপির রাজা ইকবাল সিং
কস্তুরীরঙ্গন শিক্ষা ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য পরিচিত। তিনি জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ছিলেন। কর্নাটক নলেজ কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ পেয়েছিলেন কস্তুরী রঙ্গন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর লেখায় কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে কস্তুরীরঙ্গনের অবদানের কথা তুলে ধরেন।
দেখুন অন্য খবর: