ওয়েবডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Hearld) প্রকাশ করে এজিএল (AJL)। এর মালিকানা ইয়ং ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেডের। ইয়ং ইন্ডিয়ায় ৩৮ শতাংশ করে শেয়ার রয়েছে কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীর। শনিবার ইডি জানিয়েছে, অস্থাবর সম্পত্তির দখল নিতে নোটিস দেওয়া হয়েছে। এজিএলের বিরুদ্ধে ৬৬১ কোটি টাকার আর্থিক নয়ছযের মামলায় নোটিস দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে, দিল্লিতে হেরাল্ড হাউস, মুম্বইয়ের বান্দ্রা, লখনউয়ের বিশ্বেশরনাথে এজিএল বিল্ডিংয়ে নোটিস দেওয়া হয়েছে। পিএমএলএ আইনে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে এই সম্পত্তিগুলো ‘অ্যাটাচড’ করেছিল ইডি। তদন্তকারী সংস্থার মূল মামলা এজিএল ও ইয়ং ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে।
ওই মামলায় সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডি। এই ঘটনায় ২০১৪ সালে তদন্ত শুরু করে ইডি। এজিএলকে অধিগ্রহণ করেছিল ইংয়ং ইন্ডিয়া। এজিএল ১৯৩৭ সালে স্বাধীনতা সংগ্রামীরা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তখন থেকে ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্র প্রকাশের সূচনা। জহওরললাল নেহরু প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ন্যাশনাল হেরাল্ড। একটি বিবৃতিতে তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে, তদন্তে প্রকাশ হয়েছে, ইয়ং ইন্ডিয়া একটি বেসরকারি কোম্পানি। যা কেনেন সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধী। ইয়ং ইন্ডিয়া কোম্পানি এজিএল সম্পত্তি অধিগ্রহণ করে। যার মূল্য ২০০০ কোটি টাকা। যা মাত্র ৫০ লাখ টাকা দিয়ে কেনা হয়। সম্পত্তির কম মূল্য দেখিয়ে কেনা হয়েছে। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় প্রথম অভিযোগ করেছিলেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মনিয়ন স্বামী।
আরও পড়ুন: গভীর জঙ্গলে ‘ননস্টপ’ গুলির লড়াই, ছত্তিশগড়ে নিকেশ ৩ মাওবাদী
দেখুন অন্য খবর: