ওয়েব ডেস্ক: বর্তমান যুগে নেটদুনিয়ার (Social Media) নেশায় মজেছেন আট থেকে আশি। রূপচর্চার (Skin Care) নতুন কোনও টোটকা (New Hacks) হোক বা জিনিস কতক্ষণে তা নিজের তালিকায় যুক্ত করবে তা নিয়েই ব্যস্ত রূপচর্চাবিদরা। নেট মাধ্যমে এখন বহু বিউটি টিপস (Beauty Tips) নজর কাড়ে সকলের। ভাল মন্দ এই টিপসই তাঁদের রোজের তালিকার অংশ হয়ে ওঠে। আর তারপরেই বাড়ে বিপদ। এখন বিউটি টিপস (Beauty Tips) তালিকায় জনপ্রিয় ক্যান্ডেল ময়েশ্চারাইজার (Candle Moisturizer) । গরম মোম (Hot Wax) ত্বকে মেখেই সন্তুষ্ট হচ্ছেন অনেকে। তবে আপনি কি জানেন এই মোম (Wax) কতটা উপকারী? ত্বকের জেল্লা বাড়াচ্ছে নাকি আদতে ক্ষতি করছে? বিশেষজ্ঞদের কী মতামত? জেনে নিন।
এখন বেশ ট্রেন্ডিং গরম মোম (Trending Hot Wax) ত্বকে মাখা। ইনফ্লুয়েন্সারা (Influencers) জ্বলন্ত মোমবাতির মোম ত্বকে (Hot Wax) মেখে নেট মাধ্যমে শেয়ারে মেতেছেন। ঘরোয়া উপায়েই (Homemade) তৈরি করে ত্বকের যত্ন নিচ্ছেন অনেকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গরম মোমে লুকিয়ে থাকে একাধিক ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া। যা ত্বকের যত্ন তো দূর, ক্ষতি বাড়ায় বৈকি! আবার ত্বকে গরম মোম লাগালে ত্বক পুড়ে (Burn) যাওয়ারও আশঙ্কা থাকে।
আরও পড়ুন: চকমকে কভারে মজেছে মন? ফোনের বিপদ বাড়ছে কিন্তু!
তাঁরা আরও বলছেন, গরম মোমে ত্বকের আদ্রতা ফেরে ঠিকই। তবে তা ক্ষণস্থায়ী। দীর্ঘ সময়ে ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকে না। কারণ গরম মোম ত্বকে লাগালে ত্বকের রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে একাধিক সমস্যা দেখা যায়। তাই এই সব ট্রেন্ডিং বিউটি টিপস (Beauty Tips) নজর কাড়া হলেও আখেরে কিন্তু বিপদ ডেকে আনে। বাজারে কিনতে পাওয়া মোম ব্যবহার করে তৈরি হয় না ‘ক্যান্ডেল ময়েশ্চারাইজার’ (Candle Moisturizer)। এটি তৈরি করতে মোমের সঙ্গে মেশানো হয় শিয়া বাটার, ভিটামিন ই (Vitamin E), এসেনশিয়াল অয়েল। তাই বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, সাময়িক সৌন্দর্যের জন্য বাজারের মোম ত্বকে না ব্যবহারের।
দেখুন অন্য খবর