একেই শীতকালে ত্বক ও চুল খুব তাড়াতাড়ি আর্দ্রতা হারায়, তার উপর যাদের শুষ্ক ও ফ্রিজি চুল তাদের আর দুর্ভোগের শেষ নেই। গরমকাল আর বর্ষাকালে তো সেভাবে চুল খুলে রাখা যায় না। শীতকালই ভরসা।ক্রিসমাস আর নিউ ইয়ার গেট টুগেদারে ভেবেছিলেন চুল নিয়ে একটু এক্সপেরিমেন্ট করবেন৷ ভেবেছিলেন, কিন্তু এ বার শীত পড়তে না পড়তেই চুলের যা অবস্থা এখন মনে হচ্ছে সে গুড়ে বালি। আর নামী-দামি হেয়ার স্প্রে মানেই তো কড়া রাসায়নিক। যেমন প্লাসটিসাইজার, লাস্টার এজেন্ট ও নানা ধরনের সুগন্ধি। সাময়িক ভাবে চুলে দেখতে ভাল লাগলেও এই সব রাসায়নিক চুলে জমে চুলের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়। চুল ভঙ্গুর হয়ে যায়।শীতকালে ঘন ঘন শ্যাম্পু করাও সম্ভব নয়। তা হলে উপায়? একটা উপায় অবশ্য আছে। একেবারে ঘরোয়া। পেটের সমস্যায়, কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ একাধিক সমস্যার সমাধানে ফ্ল্যাক্সসিড খেয়েছেন অনেকেই, তবে চুলের পরিচর্যায় ফ্ল্যাক্সসিডের কার্যকারিতা হয়ত অনেকেরই জানা নেই।
উপকরণ
ফ্ল্যাক্সসিড জেল বানানোর বিধি
এতদিন ওজন কম করা থেকে, পেটের সমস্যা, ত্বকের পরিচর্যায় ফ্ল্যাক্সসিডের ব্যবহারের কথা অনেকই শুনেছেন। এবার চুলের পরিচর্যায় এই প্রাকৃতিক উপাদান কতটা কার্যকরী তা যাচাই করে নিন। আপনাদের অভিজ্ঞতা জানাতে ভুলবেন না।