Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | মোদিজির স্ত্রী অনুপস্থিত কেন?    
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৯ মে, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ২০১ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

রাজ্যাভিষেক হল মোদিজির, হাতে রাজদণ্ড নিয়ে তিনি জনা কুড়ি হিন্দু সাধুদের নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্রের পীঠস্থানে ঢুকলেন, বেদ মন্ত্রোচ্চারণ হচ্ছিল, সাধুরা বলছিলেন নমঃ শিবায় নমঃ, ওম নমঃ শিবায়, এরমধ্যেই নরেন্দ্রভাই দামোদর দাস মোদিকে দেখা গেল সাষ্টাঙ্গ প্রণাম করতে, মানে হাঁটু, পা, হাত, বুক, মাথা, ওষ্ঠ, চক্ষু আর হৃদয় এই সব দিয়ে তিনি প্রণাম করলেন রাজদণ্ডকে, তামিল ভাষায় সেঙ্গোলকে, যা চালুক্য রাজাদের রাজ্যাভিষেকের সময় রাজার হাতে তুলে দেওয়া হত। চালুক্য রাজারা প্রথমে তাঁদের লোকায়ত ধর্ম, পরে বৌদ্ধ ধর্ম ছেড়ে যখন পুরোপুরি শৈব ধর্মের আশ্রয় নিয়েছেন, সেই সময় থেকেই বংশানুক্রমে এক রাজার হাত থেকে রাজদণ্ড গিয়েছে অন্য রাজার হাতে। সে এক বিরাট অনুষ্ঠান হত, সে কথায় পরে আসছি। আপাতত ২৮ মে বিশ্বাসঘাতক, গান্ধী হত্যার ষড়যন্ত্রে শামিল সাভারকরের জন্মদিনে নয়া সংসদ ভবন উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে মোদিজি কী করলেন সেটা আলোচনা করা যাক। এরপর তাঁর এই অনুষ্ঠানে আর কী কী করা উচিত ছিল তা নিয়ে আলোচনা করব। 
২৭ তারিখেই মোদিজির হাতে দক্ষিণ থেকে আসা সন্ন্যাসীরা তুলে দেন এই রাজদণ্ড, ঠিক যেমন দক্ষিণের এক মঠাধীশের নেতৃত্বে কিছু সাধু এসে স্বাধীনতার আগের দিন, মানে ১৪ আগস্ট জওহরলাল নেহরুর বাড়িতে আসেন, তাঁর মাথায় ছাই, থুড়ি ভস্ম মাখিয়ে দেন, হাতে তুলে দেন এই রাজদণ্ড, মন্ত্রোচ্চারণও হয়েছিল। প্রথমত জওহরলাল নেহরু অজ্ঞেয়বাদী ছিলেন, ইংরিজিতে যাকে বলে অ্যাগনস্টিক। যাঁরা ইশ্বর নেই এমন কথাও বলেন না আবার ইশ্বর যে আছেন তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন, তাঁদের অজ্ঞেয়বাদী বলা হয়। তো তিনি এই উপহারকে উপহার হিসেবেই নিয়েছিলেন, রাজদণ্ড হিসেবে নয়। দেশ স্বাধীন হচ্ছে, দেশে আগামিদিনে এক গণতান্ত্রিক সরকার তৈরি হবে, সেখানে রাজদণ্ডের কোনও প্রশ্নই নেই, এটা ভেবেই তিনি ওই সেঙ্গোলকে বাড়িতে রেখেছিলেন, তারপর সেই বাড়ি যখন দেশের মানুষদের জন্য দিয়ে দেন, সেখানে এক সংগ্রহশালা হয়, সেখানেই রাখা ছিল এই রাজদণ্ড বা সেঙ্গোল। না নেহরু বুঝেছিলেন এটা সেঙ্গোল, এ এক রাজদণ্ড না তাঁর সেটা বোঝার দরকার ছিল, কাজেই সংগ্রহালয়ে পরে যখন বিভিন্ন জিনিসের সঙ্গে সেগুলোর পরিচয় লেখা হয়, তখন কেউ একজন লেখেন স্বাধীনতা দিবসের আগে উপহারে পাওয়া ছড়ি, গোল্ডেন স্টিক। নেহরুর গণতান্ত্রিক ধারণা নিয়ে বা তাঁর গণতান্ত্রিক চিন্তাভাবনা নিয়ে কোনও প্রশ্ন কেউ কখনও তোলেননি। দেশের প্রথম মন্ত্রিসভা তৈরি হচ্ছে, তাঁর ঘোর বিরোধী হিন্দু মহাসভার নেতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জিকে তিনি মন্ত্রিসভায় রেখেছিলেন। কারণ জানতে চাইলে বলেছিলেন, নির্বাচন হোক, তারপরে দলের সরকার হবে, আপাতত এই সরকারে সবাই থাকবেন। তো তিনি যদি মনে করতেন ওই সেঙ্গোল বা রাজদণ্ডকে গণতন্ত্রের পীঠস্থানে নিয়ে যেতে হবে, তিনি তা করতেন। তিনি করেননি। নরেন্দ্র মোদি সেটাই করলেন, কারণ আরএসএস–বিজেপি এক মধ্যযুগীয় সামন্ততান্ত্রিক শাসনেরই কল্পনা করে, যেখানে মোদিজি নিজেকে হিন্দু হৃদয় সম্রাট বলেই শুনতে পছন্দ করেন। ওনারা রাজধর্ম, হিন্দু হৃদয় সম্রাট ইত্যাদি শব্দবন্ধ অনায়াসে ব্যবহার করেন। অটলবিহারী বাজপেয়ীর সময়ে স্লোগান দেওয়া হয়েছিল রাজতিলক কি করো তৈয়ারি, অ্যা রহে হ্যায় অটলবিহারী। 

তো আরএসএস–বিজেপির হিন্দু হৃদয় সম্রাট সেঙ্গোল নিয়ে সাধু পরিবৃত হয়ে সংসদভবনে ঢুকলেন, স্পিকারের আসনের পাশে সেঙ্গোল রাখলেন, এবং তারপরে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম। এরকম সাষ্টাঙ্গ প্রণাম আমরা মোদিজির ক্ষেত্রে দু’বার মাত্র দেখেছি, সংসদ ভবনে যেদিন তিনি ঢুকলেন, সেদিন তিনি পঞ্চাঙ্গ প্রণাম করেছিলেন, পাঁচটা অঙ্গ, বাহু, জানু মানে হাঁটু, মাথা, বক্ষ, আর চক্ষু দিয়ে প্রণাম। খেয়াল করুন এখানে পদ বা পা, ওষ্ঠ বা বাক্য নেই, আর হৃদয় নেই। সাষ্টাঙ্গে প্রণাম তিনি এর আগে অযোধ্যাতে রাম মন্দির উদ্বোধনের দিনে করেছিলেন, আর এইবার সেঙ্গোল বা রাজদণ্ডকে করেছেন। নরেন্দ্র মোদি ছাড়া আর কাউকে এরকম সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করতে আমি দেখিনি, ঠিক বললাম কি? না, আমার মনে পড়ছে তৃণমূল সাংসদ দেব প্রযোজিত হবুচন্দ্র রাজা গবুচন্দ্র মন্ত্রী সিনেমাতে গবুচন্দ্র মন্ত্রীকে এক্কেবারে এরকমভাবেই প্রথমবার রাজসভায় ঢোকার আগেই আপ্লুত হয়ে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করতে দেখেছি। মোদিজি যখন সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করছেন তখন তাঁর দিকে সেই সাধু সন্তরা ছুড়ে দিচ্ছিলেন ফুল, এবং মন্ত্রোচ্চারণ হচ্ছিল। জানি আপনারা বলবেন, এই ঘটনা এত বড় করে বলছি কেন? বলছি কারণ এটাই ছিল বড় অনুষ্ঠান, ফোটো অপরচুনিটি, আজকের খবরের কাগজ খুলে দেখুন এটাই সব কাগজের ছবি। তারপর দেওয়ালে অজস্র ম্যুরাল দেখা গেল, এক অখণ্ড ভারতের ছবি। অখণ্ড ভারত হম বনায়েঙ্গে, আরএসএস–বিজেপির এই প্রতিজ্ঞা শোনা গেল, বোঝা গেল কেন এই আরএসএস–বিজেপির সরকারের সঙ্গে আমাদের পড়শি দেশগুলোর সুসম্পর্ক নেই কেন! স্পিকারের পাশে রাজদণ্ড রেখে নেমে আসছেন মোদিজি, মাথা নুইয়ে প্রণাম করছেন সাধুদের, সাধুরা আশীর্বাদ দিচ্ছেন। এরপর তিনি গান্ধিজির মূর্তিতে ফুল দিলেন এবং কী আশ্চর্য তারপরেই গান্ধী হত্যার ষড়যন্ত্রের মাথা বিনায়ক দামোদর সাভারকরের ছবিতেও মালা দিলেন, কারণ ২৮ মে তেনার জন্মদিন। সাভারকরের জন্মদিনেই দেশের গণতন্ত্রের নতুন পীঠস্থান উদ্বোধন হল। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ২০০০ নোট এল কেন? যাচ্ছে কেন?     

এরপর সবাই আসনে বসলেন, ভাষণ হল। সবাই আসনে বসলেন মানে ব্রিজভূষণ শরণ সিংও বসলেন, যাঁর বিরুদ্ধে দেশের জন্য বিশ্বের ক্রীড়াঙ্গন থেকে সোনা রুপো ব্রোঞ্জ জিতে আনা খেলোয়াড়েরা যৌন নির্যাতনের অভিযোগ এনেছেন। পকসো আইনে সেই অভিযোগ দায়ের হওয়ার পরে হাজতে যাঁর থাকার কথা তিনি সংসদভবনে, আর তার অদূরেই খেলোয়াড়দের পেটাচ্ছে দিল্লি পুলিশ। সে বীরত্বের কাহিনি আরেকদিন বলব। আপাতত সংসদ ভবনে মোদিজি ভাষণ দিলেন। একটা নতুন শব্দ নেই, না এমন কোনও বাক্যবন্ধ, যা মানুষ ওই জওহরলাল নেহরুর ট্রিস্ট উইথ ডেসটিনির মতো মনে রাখবেন, থাকার কথাও নয়। মামুলি কিছু কথা বলার পরে ৭৫ টাকা মূল্যের এক মুদ্রা প্রকাশ, আবার গিমিক, জনা দশেক শ্রমিকের হাতে সেই মুদ্রা তুলে দিলেন মোদিজি। এবং এসবের শেষে, মঞ্চের নীচে বসলেন মোদিজি, স্পিকার ওম বিড়লা, সেখানেই বসে আছেন সাধু সন্তরা, আলাদা ডায়াসে শুরু হল সর্ব ধর্ম প্রার্থনা, সর্ব ধর্ম বললে ভুল হবে, সেখানে বসে আছেন অন্য ধর্মের মানুষজন। মানে হিন্দুরাষ্ট্রে রাষ্ট্রনেতার ইচ্ছে হলে তাঁদেরও মাঝে মধ্যে ডাকা হবে। কিন্তু একজন সংখ্যালঘুকেও জিতিয়ে লোকসভা বা রাজ্যসভায় আনা হবে না। এটা সম্ভবত খানিক চক্ষুলজ্জা আর খানিকটা এই অসম্ভব হিন্দু পরিবেশকে ম্যানেজ দেবার জন্য। না, যখন মোদিজি রাজদণ্ড নিয়ে ঢুকছেন, তখন কোনও মুসলমান, ক্রিস্টান, ইহুদি ধর্মযাজক, পাদরি বা ইমামকে দেখা যায়নি। যখন সেঙ্গোল রাখা হচ্ছে তখন সর্ব ধর্ম পাঠ হয়নি, যখন মোদিজি নেমে আসছেন তখন তিনি আশীর্বাদ নিয়েছেন কেবল হিন্দু সাধুদের কাছে। এখন দূরে বসে খানিক ম্যানেজ দেওয়ার চেষ্টা, যা দেখে এই বাংলার এক কুনকি হাতি সোচ্চারে জানালেন সংসদ ভবনে কোরান পড়া হচ্ছে। সত্যিই তো এর আগে সংসদ ভবনে কোরান পড়া হয়নি, যেমন কোনওদিন ও সাধুসন্তদের নিয়ে বৈদিক মন্ত্রপাঠ করতে করতে কোনও প্রধানমন্ত্রী সংসদ ভবনে ঢোকেননি। এখানে বলে নিই কুনকি হাতি বললাম কেন, কুনকি হাতি হল মানুষের শেখানো পড়ানো অনুগত সেই হাতি যে বনের থেকে অন্য স্বাধীন হাতিদের ধরে নিয়ে আসতে সাহায্য করে। পুরো অনুষ্ঠান জুড়েছিল হিন্দু ধর্মের অনুষঙ্গ, রাজ্যাভিষেকের ছবি। হ্যাঁ, ঠিক যেমন চোল রাজারা প্রতিবার তাঁদের রাজ্যাভিষেকের জন্য তৈরি নতুন ভবন বা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠানে নামতেন সেই রকম সাধু সন্তদের মন্ত্রোচ্চারণ, হাতে রাজদণ্ড নিয়ে রাজার সিংহাসনে বসা ইত্যাদি গতকাল আমরা দেখেছি। কেন এগুলো করা হল? কারণ খুব সোজা, এটাই নাকি ভারতীয় ঐতিহ্য, ভারতীয় পরম্পরা। তাই নাকি, তাহলে পরম্পরা আর কী কী আছে সেটাও দেখা যাক। আলোচনা হোক আমরা কী কী দেখিনি? 

প্রথম হল এই ধরনের রাজ্যাভিষেকে, এই ধরনের যাগজজ্ঞের প্রথম শর্ত ছিল বামাকে সঙ্গে রাখা। বামা কে? তিনি হলেন বিবাহিত স্ত্রী? কোন স্ত্রী? কারণ সেই সময় তো হিন্দু রাজা, সেনাপতি, নায়েব, মন্ত্রী, সভাসদেরা একটা নয়, বহু বহু বিবাহ করতেন, তার উদাহরণ দিয়ে সময় নষ্ট করব না। কিন্তু নিয়ম হচ্ছে রাজ্যাভিষেকের সময়ে তাঁর পাটরানি, রানিদের মধ্যে বড় রানিকে বাম দিকে রাখতে হবে, না হলে ধর্ম এবং পরম্পরার দিক দিয়ে এই অনুষ্ঠান, এই রাজ্যাভিষেক, এই যজ্ঞ অসম্পূর্ণ। মোদিজি বিবাহিত, তাঁর স্ত্রী যশোদাবেন মোদি বেঁচে আছেন, সুস্থ আছেন, তাহলে তিনি এই অনুষ্ঠানে নেই কেন? যদি সেঙ্গোল এক ঐতিহ্য হয়, পরম্পরা হয়, তাহলে সঙ্গে স্ত্রী থাকাটাও এক ঐতিহ্য, এক পরম্পরা। কেন এই পরম্পরা রক্ষিত হল না, তার জবাব তো আরএসএস-বিজেপি বা মোদিজিই দিতে পারবেন। দ্বিতীয় হল বলিদান। চোল রাজাদের রাজ্যাভিষেকে অসংখ্য পশু বলি হত, এক পুঁথিতে পাওয়া যাচ্ছে এমনকী কুকুর, ভেড়া, মোষ সমেত ৬০৯টা পশু বলি হত। তাদের ভালো মাংস খেতেন রাজবংশের মানুষজন, আর খানিক পড়ে থাকত সাধারণ মানুষের জন্য আর কিছু কাক চিল শেয়াল ইত্যাদিদের জন্য। এক চালুক্য রাজ্যাভিষেকের বিবরণ দেওয়া যাক। এক বিরাট জায়গাকে চিহ্নিত করা হত, রং দিয়ে বা দড়ি দিয়ে। তারপর সেখানে তৈরি হত যজ্ঞের বেদি। সেই বেদির চারপাশে মানুষের খুলি বা পশু পাখিদের খুলিতে রাখা হত যজ্ঞের সামগ্রী, তারপর আগুন জ্বলত, তাতে আহূতি দেওয়া শুরু হত। এই রাজ্যাভিষেকের আগেই ছেড়ে দেওয়া হত অশ্বমেধের ঘোড়াকে, পেছনে থাকত রাজার সৈন্যরা। খানিকটা ইডি, সিবিআই, এনআইএ ইত্যাদির মতো আর কী। তারপর সেই ঘোড়া ফিরে আসত, যজ্ঞের শুরুতেই সেই ঘোড়া এবং ৬০৯টা আরও পশুকে মারা হত, সেই ঘোড়াকে ঢেকে দেওয়া হত পাতলা বহুমূল্যবান বস্ত্র দিয়ে, তার তলায় সারা রাত শুয়ে থাকতেন পাটরানি, চারিদিকে ঘিরে বসে থাকতেন শ’ খানেক মহিলা। তাঁদের চুলখোলা, অবিন্যস্ত বস্ত্র, তাঁরা চিৎকার করে যৌন আবেদন নিয়ে রঙ্গ রসিকতা করতেন। পরদিন সকালে সেই ঘোড়ার মাংস কেটে খেতেন রাজবংশের পুরুষরা, সহস্র ঘোড়ার শক্তি পাবেন বলেই। রানি স্নান করে এসে বসতেন রাজার পাশে, আবার যজ্ঞ শুরু হত, মন্ত্রোচ্চারণ হত, রাজার হাতে তুলে দেওয়া হত রাজদণ্ড। না এগুলো আমরা গতকাল দেখিনি, কিন্তু যদি প্রথা বা ঐতিহ্য বা পরম্পরা বলেন, তাহলে সেঙ্গোলের সঙ্গে এইগুলোই ছিল চালুক্য বংশের রাজ্যাভিষেকের প্রথা।              

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬
১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩
২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮২৯ ৩০
৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

ঝাঁটা হাতে মহিলারা তৃণমূলের মিছিল রুখলেন
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
কিউআর কোড দিয়ে আবেদন কংগ্রেস প্রার্থী ভিক্টরের
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
বিজেপির তালিকার ভিত্তিতে তৃণমূল নেতাদের গ্রেফতার করবে এনআইএ, অভিযোগ কুণালের
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
দেবকে কাছে পেয়ে নিজেদের দাবি জানালেন স্থানীয়রা
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে কুকথা, কমিশনে দুঃখপ্রকাশ বিজেপি নেতা দিলীপের
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
রাজ্যের দুই বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা তৃণমূলের
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণে সন্দেহভাজনদের তথ্য দিলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করল এনআইএ
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
কেন্দ্রীয় এজেন্সি দিয়ে প্রচারে বাধা দিচ্ছে বিজেপি, কমিশনে নালিশ তৃণমূল
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
আরসিবিকে স্বপ্নের মধ্যেও হারাতে চাইতাম: গম্ভীর
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
জানেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি পানীয় জল কোনগুলো?
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
স্বামী গৌতমানন্দ রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অন্তর্বর্তীকালীন সপ্তদশ অধ্যক্ষ
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
কাজ হারিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী তরুণী এখন ল্যাপটপ চোর
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
সমগ্র শিক্ষা মিশনে রাজ্যের হাজার কোটি টাকা আটকেছে কেন্দ্র, অভিযোগ ব্রাত্যের
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
চেতলায় ব্যবসায়ীর অফিসে তল্লাশিতে বাজেয়াপ্ত ৫৮ লক্ষ?
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
অ্যাডিশনাল ওসির ইটপাথরের চেম্বার যেন এক টুকরো প্রকৃতি
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team