ওয়েবডেস্ক: ক্ষমতায় এসেছেন মাত্র আড়াই মাস। তারই মধ্যে দেশে প্রবল বিক্ষোভের (Agitation) মধ্যে পড়লেন আমেরিকার (US) প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। শনিবার ওয়াশিংটন, কলোরাডো, ফ্লোরিডা, লস এঞ্জেলস, হাউস্টন সহ আমেরিকার বিভিন্ন প্রদেশে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হয়। কর্মী ছাঁটাই, শুল্ক নীতি, নাগরিক স্বাধীনতা খর্ব করার নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ। প্রেসিডেন্ট হয়েই যেসব একবগ্গা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁর বিরোধিতা করা হয়। ট্রাম্প পাল্টা শুল্ক নামে একের পর এক দেশের পণ্যের উপর অতিরিক্ত শুল্ক চাপিয়েছেন। সেই সব বিক্ষোভে শিল্পী, বুদ্ধিজীবীরাও অংশ নিয়েছেন। তা নিয়ে ইউরোপের (Europe) বিভিন্ন দেশেও ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হয়েছে।
ম্যানহাটনের মিছিল থেকে চিত্র শিল্পী সাইনা কেসনের বলেন, আমি রেগে গিয়েছি। আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি। ধর্ষক আমাদের দেশ নিয়ন্ত্রণ করছে। ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসের অদূরেই ন্যাশনাল মলে জয়মাতে করেন বিক্ষোভকারীরা। ওয়াশিংটনে ২০ হাজারেরও বেশি জনের মিছিল হয়েছে। বাইক মিছলও হয়েছে। এক বিক্ষোভকারী দিয়ানে কোলিফ্র্যাথ বলেন, আমরা ১০০ জন রয়েছি। যাঁরা বাসে এসেছি। নিউ হ্যাম্পশায়ার থেকে প্রতিবাদ জানাতে এসেছি। এই প্রশাসনের কারণে বিশ্বজুড়ে আমরা সহযোগী হারাচ্ছি। ট্রাম্পের অ্যাবরশন বিরোধী নীতির বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ হয়েছে। প্ল্যাকার্ড নিয়ে মিছিল হয়েছে। তাতে লেখা ছিল আমরা আমেরিকায় কোনও রাজা চাই না।
আরও পড়ুন: আমেরিকার পণ্যে পাল্টা ৩৪ শতাংশ শুল্ক চাপাল চীন, স্নায়ু যুদ্ধ শুরু
দেখুন অন্য খবর: