Placeholder canvas
কলকাতা মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | মেরুকরণের রাজনীতি, ড্রাগস মাফিয়া এবং মোদিজি    
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৯ জুন, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ১৯২ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

মণিপুর জ্বলছে, তার আঁচ নিশ্চিত ভাবেই গিয়ে পড়ছে গোটা উত্তর পূর্বাঞ্চলে, যা আপাতত বিজেপির দখলে। ৩ মে থেকে শুরু হয়েছে জাতি দাঙ্গা, ১০০র বেশি মানুষ মারা গিয়েছেন, ৩০০র বেশি মানুষ আহত, ৬০ হাজার মানুষ ঘরছাড়া, দু-মুখো পলায়ন, পুলিশ অস্ত্রাগার লুট, হাতে আধুনিক অস্ত্র নিয়ে ঘুরছে দাঙ্গাবাজেরা। বিজেপির রাজনৈতিক দফতর জ্বলছে, দেশের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিংয়ের বাড়ি গাড়ি পুড়ে ছাই। অমিত শাহ ঘটনার বেশ কিছুদিন পরে ওখানে গিয়েও অবস্থার কোনও পরিবর্তন তো হয়ইনি, উল্টে দিন দুই আগে থেকে আবার হিংসা বেড়েছে। এমন এক প্রেক্ষিতে নরেন্দ্র মোদির মন কি বাত। মণিপুরের মানুষজন ভেবেছিলেন নিশ্চিতভাবে মোদিজি ওঁর এতদিনের মৌনতা ভঙ্গ করবেন। ও, বলাই হয়নি যে সেই ৩ মে থেকে বিজেপি শাসিত এক ডাবল ইঞ্জিন সরকারের রাজত্বে ১০০ জনের বেশি মৃত্যু বা দেশের বিদেশ প্রতিমন্ত্রীর বাড়ি গাড়ি পুড়ে যাওয়া নিয়ে মোদিজি একটা কথাও বলেননি। বিপদ বুঝলেই ওনার মৌনিবাবা হয়ে ওঠার অঙ্গ হিসেবেই তিনি চুপ ছিলেন, কিন্তু মণিপুরের মানুষজন, দেশের কিছু মানুষজন ভেবেছিলেন, আমেরিকা ভ্রমণে বের হওয়ার আগে তাঁর মন কি বাত-এ তিনি কিছু কথা নিশ্চয়ই বলবেন। কিন্তু তিনি তাঁর সমস্যা এড়িয়ে যাওয়ার পুরনো রীতি মেনেই মণিপুর নিয়ে একটা শব্দও খরচ করেননি, একটা শব্দও না। অথচ নির্বাচনের আগে ভাষণ দিতে ৮ বার গেছেন, মাথায় বিভিন্ন টুপি পরে নানান অঙ্গভঙ্গিমা করে, জওহরলাল নেহরুর জন্যই যে এই রাজ্যের উন্নতি হয়নি তা বুঝিয়েছেন। কিন্তু এখন দেড় মাস ধরে চলতে থাকা দাঙ্গা নিয়ে একটা কথাও দেশের প্রধানমন্ত্রী বলেননি, গতকালের মন কি বাত-এও বললেন না। ফলাফল হাতেনাতে, মণিপুরের রাস্তায় আছড়ে ভাঙা হল রেডিও, মানুষ অনুষ্ঠান চলার সময় কানে আঙুল দিলেন। মোদিজি এই ছবি দেখবেন না, কেউ ওনাকে দেখাবেও না, কিন্তু আপনারাই দেখুন সেই উলঙ্গ রাজার ছবি। (ভিডিয়ো) আমেরিকায় ভারতবর্ষের নাগরিকত্ব ছেড়ে ওদেশেই হ্যাম বার্গার খেয়ে আর স্বাধীনতা যে দেশে মূর্তি হয়ে আছে সে দেশেই সপরিবার বসবাস করনেওয়ালা ভারতীয়রা নিশ্চয়ই তাঁকে স্বাগত জানাতে বিরাট আয়োজন করবেন। মোদি মোদি মোদি আওয়াজ হবে, উনি দিনে চারবার জামাকাপড় পাল্টে মাদার অফ ডেমোক্র্যাসির ফাদার অফ পাওয়ারের সঙ্গে আমেরিকার সখ্যের ডেমোনেস্ট্রেশন দেবেন। এদিকে জ্বলছে মণিপুর, লিখে নিন এই আগুন ছড়াবে যদি না উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। 

আচ্ছা কী এমন হল মণিপুরে? কোন কারণে এই জাতি দাঙ্গা? কেন এত মৃত্যু? কেন মণিপুর জ্বলছে? এর মূল দুটো কারণ এখনই বোঝা যাচ্ছে, যা আপাতত জলের মত পরিষ্কার। প্রথমটা হল বিজেপির মেরুকরণের রাজনীতি আর দ্বিতীয়টা হল ড্রাগস, মণিপুরি গাঁজার নাম তো কেবল এদেশ নয়, পৃথিবীতেও বিখ্যাত। আসুন এই দুটো কীভাবে কাজ করেছে সেটা দেখে নেওয়া যাক। ২০১৭তে মণিপুরে বিজেপি প্রথম পা রেখেই ২১টা আসন পায়, কিন্তু কংগ্রেস ২৮টা, ৩০টা পেলেই সরকার বানানো যায়। সরকার কে বানাল? বিজেপি। তৃণমূলের একজন দল ছাড়ল, এনপিএফ, এনপিপি ইত্যাদি আদিবাসী দল ইত্যাদির সমর্থন নিয়েই ক্ষমতায় এল বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী একদা ফুটবল খেলোয়াড়, প্রাক্তন কংগ্রেসি নেতা এন বীরেন্দ্র সিং। ক্ষমতায় এসেই বিজেপির প্রথম কাজ ছিল তাদের ক্ষমতাকে বরাবরের জন্য ধরে রাখা, মানে পরবর্তী নির্বাচনেও যাতে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট নিয়ে ফিরে আসা যায়, তার ব্যবস্থা করাই ছিল প্রথম কাজ। মণিপুর এক বাটির মতো জায়গা, তার চারধারে পাহাড় আর মধ্যে সমতল। আর এই সমতলেই রাজ্যের ৭৫ শতাংশ মানুষের বসবাস। রাজ্য জুড়ে হিন্দু সম্প্রদায় ৬০ শতাংশ, এরা মেইতেই, বহুকাল ধরে এরা পৃথক দেশের জন্য লড়েছে, পৃথক সংবিধানের জন্য লড়েছে, তারপর ধীরে ধীরে বুঝেছে দেশের মধ্যে থাকলেই তাদের লাভ, তারা আলাদা দেশের দাবি ছেড়েছে, এসব কংগ্রেসি জমানাতেই হয়ে গেছে। মণিপুর শান্ত হয়েছে সেই নয়ের দশকেই। কিন্তু রাজ্যের ৬০ শতাংশ হিন্দু মেইতেই আর ৩৩ শতাংশ কুকি উপজাতিদের মধ্যে টানাপড়েন তো ছিলই। নির্বাচনী রাজনীতিতে তাদের ব্যবহার করাও হয়েছে, কিন্তু তা দুটো পাঁচটা আসনে জেতার জন্য। মণিপুরে বিজেপির সরকার এসেই প্রথমে যে কাজ করল সেটা হল এক সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, যাতে তাদের দিকে ওই ৬০ শতাংশ মেইতেদের ভোট সুনিশ্চিত হয়। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে ২০২১ সালে শুভেন্দু অধিকারীর সেই বিখ্যাত উক্তি, দরকার নেই আমাদের ওই ৩০ শতাংশ ভোট, আমাদের পেতে হবে ৭০ শতাংশ হিন্দুদের ভোট তাহলেই আমরা ক্ষমতায় আসব। ঠিক সেরকম এক সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর কাজ শুরু করে দিল বিজেপি সরকার। ক্ষমতায় আসার জন্য যাদের সঙ্গে ডিল হয়েছিল, অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে যে উপজাতি কুকি নেতাদের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল, সেসব ভুলে তারা মন দিল হিন্দু কনসলিডেশনে। পরপর কিছু ঘটনাকে মিলিয়ে দেখুন বুঝতে পারবেন। মায়ানমার বর্ডারের কাছে চিভু বলে এক জায়গা আছে, সেখানে মহারাজা চন্দ্রকীর্তি সিংয়ের এক বিশাল মেমোরিয়াল তৈরি হল। এই মেইতেই রাজা চন্দ্রকীর্তি সিং মণিপুর শাসন করেছেন ১৮৫০ থেকে ১৮৮৬। এর মধ্যে ১৮৭১-৭২-এ তিনি লুসাই অঞ্চল জয় করেন। ইতিহাস বলছে, আসলে ব্রিটিশদের সাহায্য নিয়ে উপজাতি মানুষদের ১১২টা গ্রাম দখল করা হয়, বহু উপজাতি রাজা বা নেতাদের খুন করা হয়। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | বিরোধী ঐক্য কোথায় হবে? কোথায় হবে না?     

বিজেপি কেবল মেইতেইদের ভোট পাওয়ার জন্য উপজাতি, যাদের বেশিরভাগটাই খ্রিস্টান আর মেইতেই, যারা মূলত হিন্দু বৈষ্ণব, এদের মধ্যে বিরোধ লাগিয়ে দিল। এখানেই শেষ নয়, মণিপুরের বিস্তীর্ণ জঙ্গল এলাকায় ৩৭১ ধারা লাগু আছে, কাশ্মীরের মানুষদের বিশেষ অধিকার দেওয়ার জন্য ৩৭০ ধারা ছিল, প্রায় তার মতোই এই ৩৭১ ধারা অনুযায়ী এইসব এলাকার জমি অ-উপজাতি মানুষ কিনতে পারবে না। বিজেপি এসেই মেইতেইদেরও ওই শিডিউল ট্রাইবের মধ্যেই আনার প্রস্তাব দিল। উপজাতির মানুষজন বুঝল, এবার তাদের জমিতে, তাদের জঙ্গলে হাত পড়ছে। তারা বুঝলেও কিছু করার নেই কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ২০২২-এ বিজেপি পেয়ে গিয়েছে, শুরু হয়ে গেছে মেজরেটেরিয়ানিজম, সংখ্যাগুরুবাদ। রাজ্যের ৩৩ শতাংশের বেশি মানুষ উপজাতি, রাজ্যের ৮০ হাজার রাজ্য কর্মচারীদের মধ্যে মাত্র ১৩,৯০০ জন মানে ১৩.৬ শতাংশ উপজাতি মানুষ আছেন। সব মিলিয়ে এইখান থেকেই ফল্টলাইনের সূত্রপাত। অন্য যে ফল্টলাইন তা হল ড্রাগস। আগেই বলেছি, মণিপুরি গাঁজার কথা। এন বীরেন্দ্র সিং, মুখ্যমন্ত্রী মণিপুর ২০২২-এ ক্ষমতায় এসেই বলে চলেছেন আদিবাসী কুকিরা এই ড্রাগ কার্টেল চালাচ্ছে। বাস্তব অবস্থাটা কী? হ্যাঁ, এটা ঠিক যে জঙ্গল এলাকার মধ্যে মধ্যে এই ওপিয়াম, পোস্ত চাষ হয়, সে সব জায়গা কুকিদের, কুকিদের কাজে লাগিয়েই সেই চাষ হয়, কিন্তু তারা এই ব্যবসার মালিক নয়। তারা বোড়ে মাত্র। আসল ব্যবসা তো সমতলের রাজনীতির ক্ষমতা হাতে মেইতেই ড্রাগ লর্ডেরা। মণিপুরের এসপি নারকোটিক্স-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী ধরা পড়েছে এমন ড্রাগ মাফিয়া বা ড্রাগ পাচারে জড়িতদের ৬০ শতাংশ মেইতেই ৩০ শতাংশের কিছু বেশি আদিবাসী, তাদের এক অংশ হল কুকি। কত বড় মিথ্যে বলে চলেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী? ২০১৮তে থওনাওজম বৃন্দা মণিপুরের খান্দেল অটোনমাস ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান লুখোসেই জৌ-কে এই ড্রাগ চক্র চালানোর অভিযোগে গ্রেফতার করে, এই বিজেপি নেতার সঙ্গেই আরও পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। তখন এই পুলিশ অফিসার বৃন্দাকে পুলিশ মেডেল ফর গ্যালান্ট্রি দেওয়া হয়েছিল। ২০১৭-র আগে, মানে ক্ষমতায় আসার আগে, এই এন বীরেন্দ্র সিং বলছিলেন অল আউট ওয়ার এগেনস্ট ড্রাগ। এসব পুরস্কার দেওয়ার পরেই এই মহিলা পুলিশ অফিসারের উপর চাপ দেওয়া হতে থাকে, ওই মামলাতে অভিযুক্ত ড্রাগ মাফিয়া লুখাসেই জৌ-কে জামিন দেওয়ার জন্য। উনি রাজি ছিলেন না, তারপরেও ওনাকে সরিয়ে জামিনের ব্যবস্থা হয়, লুখাসেই জামিন পান, বৃন্দা তাঁর গ্যালান্ট্রি মেডেল ফেরত দেন। দেশের জাতীয় খবরের কাগজে বীরেন্দ্র সিং মন্ত্রিসভার ক্যাবিনেট মন্ত্রীও এই ড্রাগ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আছেন, তাও লেখা হয়েছে। রাজ্যের মানুষদের কাছে এটা একটা ওপেন সিক্রেট। 

সেই ড্রাগ মাফিয়াদের এক বিরাট অংশ এবারের দাঙ্গায় নেমেছিল, তাদের হাতে ছিল আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র। কে দিল এই আর্মস। সেই ব্যাপারে এক কুকি উপজাতি নেতার বিবৃতি পাওয়া যাচ্ছে, যেখানে তিনি বলছেন যে কুকি বিদ্রোহীদের কাছে অস্ত্র পাঠানো হয়েছিল, এসব নাকি হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানতেন, এটা নাকি ডিল ছিল, যাতে বিজেপি বিধানসভাতে জিতে ফিরে আসতে পারে। এখন সেই সব চাল ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে এসেছে রাজ্য সরকারের দিকে। নির্বাচিত রাজ্য সরকারের মুখ্যমন্ত্রী দাঙ্গাবিধ্বস্ত এলাকাতেও যেতে পারছেন না, কেবল কুকি উপজাতিদের এলাকা নয়, সমতলে মেইতেই মানুষজনও এই সরকারের কোনও মন্ত্রীকে ত্রাণ শিবিরে দেখলেই তাড়া করছেন। ভোটের রাজনীতি নতুন কিছু নয়, কিন্তু ভোটের রাজনীতি করতে গিয়ে একটা গোটা রাজ্যকে ঠেলে দেওয়া হল জাতি দাঙ্গার দিকে। এবং যা হচ্ছে তা অনেক দিক থেকেই নতুন। খেয়াল করে দেখুন, এখানে একটা অংশ নয়, রাজ্যের মেইতেইরা ক্ষতিগ্রস্ত, উপজাতি কুকিরাও। মেইতেই মানুষজন যাঁরা তাঁরা জঙ্গল বা কুকি অধ্যুষিত অঞ্চল থেকে পালাচ্ছেন, তাঁদের ঘরবাড়ি পুড়ে ছাই। অন্যদিকে উপজাতি কুকিরা পালাচ্ছেন সমতল থেকে। মানে এর আগে আমরা কাশ্মীরি ব্রাহ্মণদের পলায়ন দেখেছি, এখানে দু-মুখো পলায়ন, মেইতেইরাও পালাচ্ছে, উপজাতি কুকিরাও পালাচ্ছে। রাজ্যের হাল এমন যে মুখ্যমন্ত্রী দাঙ্গাবিধ্বস্ত এলাকায় যেতে পারছেন না। এবং কেন্দ্র সরকার এতটাই অথর্ব যে এখনও হাল নিজের হাতে নিতে পারছে না। খেয়াল করে দেখুন ১৯৮৩ অক্টোবর, ইন্দিরা গান্ধী তখন প্রধানমন্ত্রী, দরবারা সিং পঞ্জাবের কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যে দাঙ্গা খুন চলছে, ইন্দিরা গান্ধী দরবারা সিংকে সরিয়ে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন লাগু করেছিলেন। আজ ১০০টা মৃত্যুর পরেও মণিপুরের অকর্মণ্য মুখ্যমন্ত্রীকে সরানো হল না, হিংসা ক্রমশ ছড়াচ্ছে। আসলে বিজেপির রাজনীতিটাই এরকম, তারা ধর্মীয় জিগির তুলে দেশে এক সিভিল ওয়ার লাগিয়ে দিতে চায়, মণিপুরেও তেমন ইচ্ছেই ছিল, কিন্তু আজ সেই ষড়যন্ত্র আগুন লাগিয়েছে মণিপুরে, এবং যথারীতি এ বিষয়ে কোনও কথা না বলেই দেশের প্রধানমন্ত্রী উড়ে গেলেন আমেরিকা।  

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪
১৫ ১৬ ১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১
২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮
২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

আচমকাই বিজেপির লেটার হেড বদল
মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০২৫
হাওড়া ব্রিজে টাকা তুলছে পুলিশ, তারপর কী হয় দেখুন
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
সব নয়! ঠাঠাপোড়া গরমে এই দুটি ডাল কিন্তু মাস্ট
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
অপারেশন সিঁদুরের পরেই বড়সড় সিদ্ধান্ত, ডিজিএমও পদ থেকে সরানো হল রাজীব ঘাইকে
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
ফের কোভিডের সংক্রমণ নিয়ে বিরাট নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর, কী বললেন শুনে নিন
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
বিহারের ভাঙল NDA জোট? চিরাগ লড়বেন একা, NDA সরকারের পতন, সময়ের অপেক্ষা?
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
সাংবাদিক বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
‘বর্তমান নিয়ে জবাবদিহির সময় নেই, ২০৪৭ সালের স্বপ্ন বিক্রিতে ব্যস্ত, মোদি সরকারকে কটাক্ষ রাহুলের
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
আপনার শিশুর কানে ব্যথা? কীভবে সতর্ক হবেন..
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
দিল্লিতে ভেঙে পড়ল পুরনো বাড়ির একাংশ, মৃত ১ শিশু
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
সরানো হল ব্যারাকপুরের সিপিকে, নতুন সিপি হলেন মুরলীধর শর্মা
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
করোনা সংক্রমণ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কী কী নির্দেশ?
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
প্রতিবন্ধী যুবতীকে ধর্ষণের অভিযোগ, অভিযুক্তর পুলিশি হেফাজত
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
সাড়ে ৬ হাজার ছুঁইছুঁই দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
আরামবাগে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ বহু শিশু ও মহিলা
সোমবার, ৯ জুন, ২০২৫
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.
Developed By KolkataTV Team