Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
Fourth Pillar | নেকড়ে আর ভেড়ার ছানার গল্প  
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ৩৬১ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

জঙ্গলে নতুন নিয়ম জারি হল। কোনও মাংসাশী প্রাণী, মানে বাঘ, সিংহ, শেয়াল, হায়না, নেকড়ে, বেড়াল এখন থেকে ছ’ মাসের কম বয়সের তৃণভোজী প্রাণীকে অকারণে মেরে ফেলতে পারবে না। মানে একটা ভেড়ার বাচ্চা কি ছাগল ছানা ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছে, তাকে ঝপ করে ধরে মেরে খেয়ে ফেলব তা আর হবে না। কিন্তু এ নিয়মে অসন্তুষ্ট নেকড়ে, কারণ তার ছোট্ট ভেড়ার ছানা বড্ড প্রিয়। সে ছিল সুযোগের সন্ধানে। এক ভেড়ার বাচ্চা ঝরনার জল খাচ্ছিল, নেকড়ে সেখানে গিয়ে বলল, সে কী রে, আমি জল খাব সেই জল তুই ঘুলিয়ে নোংরা করে দিচ্ছিস? ভেড়ার ছানা বললো, ধুস তা কী করে হয়? তুমি তো ওপরে জল খাচ্ছ, আমি নীচে, ঝরনার জল তো ওপর থেকে নীচে নামছে, আমি তোমার জল ঘোলা করব কীভাবে? নেকড়ে খানিক ভেবে বলল, ঠিক, ঠিক, আসলে তুই নয়, তোর বাবা গতকাল আমার জল ঘোলা করে দিয়েছিল, সেই জন্যই আজ আমি তোকে খাব। বটমলাইন হল, দুরাত্মার ছলের অভাব হয় না। এখন আর হিতোপদেশের এসব গল্প কে শুনবে? তারচেয়ে বরং বিজেপিকে দেখিয়ে এই কথাই শিখিয়ে নেওয়া যাবে। কোন কথা? ওই যে, দুরাত্মার ছলের অভাব হয় না। আরএসএস–বিজেপির গোটা রাজনীতিটাই এই একই মন্ত্রে চলেছে, ছলে বলে কৌশলে ওনাদের ক্ষমতা চাই, যে কোনও মূল্যে ওনারা বিরোধীদের কাজ করতে দেবেন না, বাধা দেবেন, টাকা দেবেন না। মানুষ তাদের প্রাপ্য টাকা না পেয়ে মরুক, তাতে ওনাদের কিছু যায় আসে না, কিন্তু বিরোধীদের হাতে ক্ষমতা দেওয়া যাবে না। 

বহুবার বহু উদাহরণ আমরা দেখেছি, আমাদের রাজ্যের জিএসটির আদায় বাবদ টাকা বকেয়া পড়ে আছে, বাংলার গরিব মানুষজনের মনরেগা, ১০০ দিনের কাজের টাকা পড়ে আছে। কেবল বাংলায় নয়, বিরোধী দল শাসিত প্রত্যেক রাজ্যেই একই অবস্থা, কোনও না কোনও ছল ছুতোয় ওনারা বিরোধীদের ভাতে মারতে চান, পাতেও মারতে চান। তারই এক নির্লজ্জ উদাহরণ আমরা দেখলাম দিল্লির ক্ষেত্রে। ঘটনাটা খানিক শুরু থেকেই বলি। দিল্লি ছিল কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, কিন্তু এক পূর্ণ রাজ্যের দাবি ক্রমশ উঠতে থাকে। কারা সেই দাবি তুলছিল? সে দাবি মূলত এসেছে বিজেপি নেতাদের কাছ থেকে। কংগ্রেস জমানায় রাজধানীতে তাঁদের ক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা দিল্লির ক্ষমতা চাইছিলেন, ঘরের উঠোনে বসেই কংগ্রেসকে অপদস্থ করার পরিকল্পনা। সেটা তো স্বাভাবিক, বিরোধী রাজনৈতিক দল তো সেটাই চাইবে। ১৯৮০তে মদনলাল খুরানা, দিল্লি বিজেপির জনপ্রিয় নেতা দিল্লির স্টেট হুড, মানে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নয়, দিল্লিকে রাজ্য হিসেবে ঘোষণা করার দাবি তুললেন। বিজেপি এ নিয়ে মিছিল মিটিং সভা করেছে। দাবির গাছে ফলও ফলল। ১৯৯১-এ ৬৯তম সংবিধান সংশোধনীর মধ্যেই ২৩৯ উপধারায় দিল্লিকে রাজ্য হিসেবে ঘোষণা করা হল, যদিও তিনটে অধিকার সেই তখনই দেওয়া হল না, ১) আইন ২) পাবলিক অর্ডার, ৩) জমি। মানে আইন, পুলিশ আর জমির ব্যবহার ইত্যাদি দিল্লি রাজ্যের হাতে থাকবে না, এর বাইরে যা কিছু তা দিল্লির নির্বাচিত সরকার দেখবে। বিজেপি এই প্রস্তাবে খুব যে রাজি ছিল তা নয়। কিন্তু তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করল এবং জিতল। ১৯৯৩-এ প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হয়েই মদনলাল খুরানা বললেন, এ তো আত্মা ছাড়া এক শরীর, বডি উইদাউট আ সোল। এরপর বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী হলেন জাঠ নেতা সাহেব সিং। কিছুদিন পরেই জানালেন, এরকম ক্ষমতাহীন মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার চেয়ে আমি বরং চাষবাস করাটাই পছন্দ করব। এবং এরপরে সুষমা স্বরাজ এলেন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে, পেঁয়াজের দামের ইস্যুতে জর্জরিত হয়ে নির্বাচনে হেরে যাওয়া সুষমা স্বরাজ বলেছিলেন, এ ব্যাপারে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর হাতে তো কোনও ক্ষমতাই নেই। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | বিশ্বাসঘাতকের জন্মদিনে সংসদ ভবন উদ্বোধন     

সুষমা স্বরাজের পর দিল্লিতে বিজেপি শাসনের অবসান। কংগ্রেস জিতল, মুখ্যমন্ত্রী হলেন শীলা দীক্ষিত। লম্বা সময়, ক্ষমতা নিয়ে কথা তিনিও বলেছেন কিন্তু কাজও করেছেন। তবু হারলেন এশিয়ান গেমস দুর্নীতি, মনমোহন সরকারের আমলে দুর্নীতি এসব ইস্যু তো ছিলই আর তখন নতুন নায়ক আম আদমি পার্টি, কেজরিওয়াল জিতলেন। কিন্তু ইতিমধ্যে ক্ষমতায় বিজেপি, নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ। কেজরিওয়াল জেতার পরেই কিছু দুর্নীতির বিরুদ্ধে কমিশন তৈরি করলেন। তার মধ্যে একটা ছিল দিল্লি সিএনজি স্ক্যাম, লক্ষ্য ছিল ডিডিসিএ, দিল্লি ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন, মাথায় আছেন অরুণ জেটলি। মোদি-শাহ বুঝতে পেরেছিলেন সমস্যাটা। সঙ্গে সঙ্গে এই কমিশন তৈরির ব্যাপারটা চ্যালেঞ্জ করা হয়, বিষয় আদালতে যায়, এক পাঁচ সদস্যের কনস্টিটিউশন বেঞ্চ তৈরি হয় ২০১৮তে। বহুদিন ধরে শুনানি হওয়ার পরে তাঁরা রায় দেন যে দিল্লি সরকার আর পাঁচটা রাজ্যের মতোই নির্বাচিত সরকার, কিন্তু ৬৯তম সংবিধান সংশোধনী অনুযায়ী ওনাদের আইন, পুলিশ আর জমির অধিকার নেই। কিন্তু বাকি সব অধিকার আছে। কিন্তু ওই ফাইভ বেঞ্চ এর বিচারকরা একসুরেই জানান যে বহু খুঁটিনাটি বিষয় আছে তা দেখার জন্য এক দুই বিচারকের বেঞ্চ তৈরি করা হল, যাঁরা এই বিষয়গুলো দেখে রায় জানাবেন। কিছুদিন যাওয়ার পরে বিজেপি ইতিমধ্যে বুঝতে পেরেছে দিল্লি কা লাড্ডু তাদের হাতে আসবে না, অতএব এক লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে দিয়ে উত্যক্ত করা শুরু হয়, এবং মোদি সরকার বলে, ৫ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ যা অর্ডার দিয়েছে তার সংশোধনের জন্য পাঁচ সদস্যেরই আরেক সাংবিধানিক বেঞ্চ দরকার। তাও তৈরি হয়, এবারে সেই তালিকাতে ছিলেন জাস্টিস হিমা কোহলি, জাস্টিস এম আর শাহ, জাস্টিস ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, জাস্টিস কৃষ্ণমূর্তি, জাস্টিস পি এস নরসিমহা। পাঁচ বছর ধরে চলতে থাকা এই মামলার রায় এসেছে কিছুদিন আগেই। মোদি-শাহের মুখে ঝামা ঘষে এই রায় জানিয়েছে যে দিল্লি আর পাঁচটা রাজ্যের মতোই নির্বাচিত এক সরকার পরিচালিত রাজ্য। কিন্তু তার অবস্থানের জন্যই শুরু থেকে এই রাজ্যের হাতে আইন, পুলিশ এবং জমির অধিকার দেওয়া হয়নি। কিন্তু বাকি যা যা অধিকার এক রাজ্যের হাতে আছে, দিল্লিরও সেই অধিকার আছে। রায় বের হওয়ার পরেই দিল্লি সরকার বেশকিছু আইএএস, আইপিএসকে তাদের পদ থেকে সরিয়ে অন্য জায়গায় ট্রান্সফার করে, এটা দেখাতেই যে তাদের হাতেই সার্ভিসেস রিলেটেট প্রশাসনিক ক্ষমতা আছে, যা সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির রায়ে বলা হয়েছে। ব্যস, সঙ্গে সঙ্গেই মোদি শাহ সরকার এক অর্ডিনান্স জারি করে জানিয়ে দেয় যে সে সব অধিকার এই অর্ডিনান্স বলেই কেড়ে নেওয়া হল। কেবল তাই নয়, এই অর্ডিন্যান্সে দিল্লিকে এক মিউনিসিপ্যালিটি বা কর্পোরেশনের থেকেও নিম্নস্তরের ক্ষমতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ করে রাখার ব্যবস্থা আছে। আসুন সেটাও দেখে নিই, এই অর্ডিনান্স কী বলছে? 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | এনডিএ, আপাতত এক ভুলে যাওয়া ইতিহাস     

বলা আছে যে দিল্লিতে এক ন্যাশনাল ক্যাবিনেট সিভিল সার্ভিসেস অথরিটি তৈরি করা হবে, এনসিসিএসএ। কে থাকবে সেই তিনজনের কমিটিতে? থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী নিজে, থাকবেন রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং স্বরাষ্ট্রসচিব। যে কোনও সার্ভিসেস মানে পরিষেবা সম্পর্কিত বিষয়, সেটা ইলেক্টিসিটি, র‍্যাশন, জল ইত্যাদি নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেবে এই কমিটি। অত্যন্ত মূর্খ হলেও এমন কথা বলা যায় না, মুখ্যসচিব বা স্বরাষ্ট্রসচিব তো কাজ করে মুখ্যমন্ত্রীর অধীনে, সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতোই এবং আইনমাফিকই তো তাঁরা কাজ করবেন, বা বলবেন যে এই সিদ্ধান্তে আইনের এই অসুবিধে আছে। সেখানে কমিটিতে তিনজনের দুজন মানে মুখ্যসচিব বা স্বরাষ্ট্রসচিব কি মুখ্যমন্ত্রীর বিরোধিতা করতে পারেন? করা সম্ভব? এবং এখানে শেষ নয়, দিল্লিতে তো রাজ্যপাল নেই, আছেন এলজি, লেফটেন্যান্ট গভর্নর, শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত তাঁর কাছে যাবে, এবং উনিই শেষ সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারী। মানে দুজন আমলা যদি বলে, না, ওই মহল্লাতে র‍্যাশন দেওয়া যাবে না বা ইলেকট্রিকে ভর্তুকি দেওয়া যাবে না, তাহলে তা চলে যাবে এলজি-র কাছে, সেই কেন্দ্রীয় সরকারের পাঠানো এলজিই শেষ সিদ্ধান্ত নেবেন। এ তো কর্পোরেশনেও হয় না, মিউনিসিপালিটি কেন, পঞ্চায়েতেও হয় না। মোদ্দা কথা হল এক নির্বাচিত সরকারকে কাজ করতে দেব না, ব্যস, ফুরিয়ে গেল। 

সেই নেকড়ের গল্প, যুক্তি নয়, আলোচনা নয়, আমার ইচ্ছে তাই সেটাই হবে। ক’দিন পরেই পার্লামেন্ট অধিবেশন বসবে, কিন্তু ততদিন দেরি না করেই অর্ডিনান্স জারি করে ৫ বছর ধরে চলতে থাকা মামলার উপর সুপ্রিম কোর্টের রায়ের ওপর জল ঢেলে দিল মোদি–শাহ সরকার। এই ইস্যুতে সবার সমর্থন নিতে বেরিয়ে পড়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, আপের নেতারা। গতকাল রাঘব চাড্ডা, আতিশি মার্লেনা, সঞ্জয় সিং সমেত আপের দুই মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিং মান আর অরবিন্দ কেজরিওয়াল ঘুরে গেলেন বাংলা, দেখা করলেন নবান্নে। মমতা বলেছেন এর প্রতিবাদ করবেন, বামেরাও প্রতিবাদ করবে, কংগ্রেসের তরফেও জানানো হয়েছে এই ইস্যুতে তাঁরা আপ-এর সঙ্গে আছেন। মমতা বলেছেন ২০২৪-এর আগেই মিরাকল হতে পারে। কী বলতে চেয়েছেন তিনি? এই অর্ডিন্যান্স সামনের সংসদের অধিবেশনে লোকসভা, রাজ্যসভায় পাশ করাতে হবে। লোকসভায় তো আনায়াসেই তা সম্ভব, কিন্তু রাজ্যসভায়? আপাতত রাজ্যসভার হিসেব হল ২৩৯টা আসন, মানে ম্যাজিক ফিগার ১২০। বিজেপির সঙ্গে আছে ১০৬টা ভোট, ঘোষিত বিরোধীদের সঙ্গে ১০৫। জগন রেড্ডির ওয়াইএসআর কংগ্রেসের সঙ্গে আছে ৯, বিজু জনতা দলের সঙ্গে আছে ৯, এই ১৮টা ভোট কিন্তু নির্ণায়ক, যেদিকে যাবে, সেদিকেই জয়। সেই লক্ষ্যেই বিরোধীরা এগোচ্ছেন, বিজেপিও কি ছেড়ে দেবে, ক’দিনের মধ্যেই ইডি ইনকাম ট্যাক্স তাদের গতিবিধি বাড়াবে অন্ধ্র এবং ওড়িশাতে, মিলিয়ে নেবেন। কারণ সেই এক, গণতন্ত্রের কোনও ধারণা, কোনও মূল্যবোধকেই পাত্তা দেয় না আরএসএস–বিজেপি। নেকড়ে বা দুরাত্মার ছলের অভাব কোনওদিনই হয়নি।

 

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩
১৪ ১৫ ১৬ ১৭ ১৮১৯ ২০
২১ ২২ ২৩ ২৪ ২৫ ২৬ ২৭
২৮ ২৯ ৩০  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

শুক্রবারে ঘরে আনবেন না এইসব জিনিস
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪
৩০০ বছরের বাসন্তী পুজো রাজপুরে
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
কিং খান কী বলে উদ্বুদ্ধ করলেন নাইট ক্রিকেটারদের?
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
শোভাযাত্রা করে সমর্থকদের নিয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল বিজেপি প্রার্থী অসীম সরকারের
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
Stadium Bulletin | কেন প্রার্থনা হবে হার্দিক আর স্টার্কের জন্য?
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
আইপিএল থেকে ছিটকে গেলেন ধোনির দলের তারকা ক্রিকেটার!
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
জামিনঅযোগ্য ধারায় অগ্নিমিত্রা সহ ১৬ জনের নামে এফআইআর
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
একশো দিনের কাজের টাকা নিয়ে বঞ্চিত শ্রমিকরা, ক্ষোভের মুখে তৃণমূল নেতা
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
শুভেন্দুর পর এবার মিঠুনকেও গদ্দার বললেন মমতা
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বরের রিপোর্ট পেল ইডি, সোমবার আদালতে পেশ?
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
মুসলিম মেয়েদের বিয়ে নিয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ আদালতে
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
বেশি বেশি মিষ্টি খেয়ে জামিন পেতে চাইছেন কেজরিওয়াল, আদালতে দাবি ইডির
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
অসুস্থ মুকুল রায়, ভর্তি হাসপাতালে
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
আলিপুরদুয়ারের বক্সা পাহাড়ের দুর্গম এলাকায় যেতে হাঁটা শুরু করলেন ভোট কর্মীরা
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
দ্বিতীয়বার লোকসভায় অংশ নেবেন, আশায় বুক বাঁধছেন ছিটমহলের বাসিন্দারা
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team