নয়াদিল্লি: সকাল আটটা থেকে পঞ্জাব বিধানসভার ১১৭ টি আসনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। সেই ভোটগ্রহণে সকলকে অংশগ্রহণ করতে আহ্বান জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ভয়, আতঙ্ক কাটিয়ে যারা জনগণের পাশে থাকে তাদেরকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন রাহুল। পঞ্জাবের প্রগতিশীল ভবিষ্যতের জন্য ভোট দেওয়ার পরামর্শ রাহুলের।
রবিবার সকালে এক টুইট বার্তায় রাহুল গান্ধী বলেন, “যে জনগণকে সমর্থন করে, নির্ভয়ে জবাব দিন, তাকে ভোট দিন! পাঞ্জাবের প্রগতিশীল ভবিষ্যতের জন্য ভোট দিন।”
जो जन का साथ दे,
निडर होकर जवाब दे,
वोट उसी को दो!पंजाब के प्रगतिशील भविष्य के लिए वोट करें।
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) February 20, 2022
রাহুল গান্ধী টুইট করার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টুইট করে যুব সম্প্রদায়কে ভোটদানে উৎসাহিত করেন। যুব সম্প্রদায়ের ছাড়াও প্রথমবার ভোটারদের সকাল-সকাল ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান মোদি।
The Punjab elections and the third phase of the UP elections are being held today. I call upon all those voting today to do so in large numbers, particularly the youth as well as first time voters.
— Narendra Modi (@narendramodi) February 20, 2022
এদিকে তৃতীয় দফায় উত্তরপ্রদেশের ১২টি জেলার হাজার ৫৯টি আসনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। নির্বাচনী বিধি মেনে সকাল ৭টা ও ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হল দুই রাজ্যে৷ রবিবার সকালে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে মক পোলিংয়ের পর ভোটাররা ভোট দিতে শুরু করেছেন৷ উত্তরপ্রদেশ ও পঞ্জাবের বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র খবর লেখা পর্যন্ত কোনওরকম অশান্তির খবর পাওয়া যায়নি৷
১১৭টি বিধানসভা আসনের রাজ্য পঞ্জাবে আজ সকাল ৮ থেকে ভোট গ্রহণ চলছে৷ আজই প্রথম ও শেষ দফার ভোট গ্রহণ সেখানে৷ ২৯৫২টি জায়গায় ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে মক পোলিংয়ের পর ভোট শুরু হয়েছে৷ মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এস করুণা রাজু বলেন, শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে নানারকম ব্যবস্থা করা হয়েছে৷ মোট ২ কোটি ১৪ লক্ষ ৯৯ হাজার ৮০৪ জন ভোটর ১১৭ কেন্দ্রে বিধায়ক নির্বাচন করবেন৷ এই ১১৭টি আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ১,৩০৪ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্বাধরণ করবেন তাঁরা৷
আরও পড়ুন: Karnataka Hijab Row: হিজাব বিতর্কে দ্রুত রাশ চায় বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব
করোনা পরিস্থিতিতো ভোট চলায় প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে গ্লাভস, স্যানিটাইজার, সাবান এবং মাস্ক সহ কোভিড সামগ্রীর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে৷ কোভিড বর্জ্য ফেলার জন্য ডাস্টবিন এবং নানান রঙের ব্যাগ রাখা আছে। ভোটগ্রহণ কর্মীদের খাবার ও জলখাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভোটাররা মাস্ক পরে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ভোট দিচ্ছেন৷