বিশ্বকাপের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। ধীরে ধীরে তৈরি হচ্ছে ইডেন গার্ডেনস। শানিবার ইডেন পরিদর্শন করে গিয়েছে আইসিসি এবং বিসিসিআই-এর ২১ জনের প্রতিনিধি দল। ইডেন দেখে খুশি আইসিসি এবং বিসিসিআই-এর প্রতিনিধি দল। বিশ্বকাপের আগে ইডেন পেতে চলেছে দুটি নতুন ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ড। ১৫ সেপ্টেম্বর কাজ শেষ করার ডেডলাইন। তবে যে গতিতে কাজ এগোচ্ছে তাতে ডেডলাইনের আগেই ইডেন নতুন রূপে প্রস্তুত হয়ে যাবে বলে আশাবাদী সিএবি সভাপতি। কিন্তু সবকিছুর মাঝে একটি ম্যাচ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে নতুনভাবে।
১২ অক্টোবর ইডেনে বিশ্বকাপের পাকিস্তান বনাম ইংল্যান্ড ম্যাচ। সেদিনই আবার কালীপুজো। সূত্রের খবর, কলকাতা পুলিশের তরফ থেকে নাকি এই বিশেষ দিনের ম্যাচ নিয়ে আপত্তির কথা ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে সিএবি-কে। সিএবি-র তরফ থেকে আবার জানানো হয়েছে বিসিসিআই-কে। তবে তাদের থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও পাওয়া যায়নি। প্ল্যান বি হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-এর দ্বারস্থ হতে পারেন সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস। যাতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা দিয়ে পাকিস্তান বনাম ইংল্যান্ড ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত আয়োজন করা যায়।
নবরাত্রীর জন্য যদি আমেদাবাদে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ এগিয়ে আনা সম্ভব হয়, তাহলে এক্ষেত্রে তারিখ পরিবর্তন কেন সম্ভব নয়? সিএবি-র অন্দরমহলে কান পাতলেই কিন্তু এই প্রশ্নটি ঘুরপাক খাচ্ছে।