Placeholder canvas
কলকাতা মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ |
K:T:V Clock
Fourth Pillar | অনাস্থা প্রস্তাবের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বললেন রাশি রাশি মিথ্যে
কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক Published By:  কৃশানু ঘোষ
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩, ১০:২০:০০ পিএম
  • / ১৩৮ বার খবরটি পড়া হয়েছে
  • কৃশানু ঘোষ

এই অনাস্থা প্রস্তাব যে সরকার ফেলার জন্য ছিল না তা তো সকলের জানা, কিন্তু এই অনাস্থা প্রস্তাবের আড়ালে একটা রিহার্সাল, একটা মহড়া কিন্তু হয়ে গেল। মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল ম্যাচের আগে অমল দত্ত আর পিকে যেমন মাঠ সাজিয়ে দিতেন, ছবি এঁকে বুঝিয়ে দিতেন কে কোন পজিশনে থেকে কীভাবে খেলবে, কে কাকে ডিফেন্ড করবে, কীভাবে করবে, অন্যপক্ষের দুর্বলতাগুলোকে বুঝিয়ে দিতেন দুজনেই, তারপর পালতোলা নৌকা আর জলন্ত মশাল নিয়ে স্টেডিয়ামে শুরু হত মহারণ। হ্যাঁ, সেদিনেও হঠাৎই অনেক নতুন মুভ দেখা যেত, রিজার্ভ বেঞ্চ থেকে হঠাৎই মাঝমাঠে পাঠিয়ে দেওয়া হত নতুন কোনও খেলোয়াড়কে, সেসব গোটা কয়েক চমক বাদ দিলে লড়াই কিন্তু হত ওই ছক ধরেই। ঠিক সেইরকম এই অনাস্থা প্রস্তাবের আড়ালেই দু’ দলই কমবেশি তাদের আগামী লড়াইয়ের আউটলাইনটা বুঝিয়ে দিল। সারা দেশে সরকার ও বিরোধী দলের কর্মী-সমর্থকেরা আজ থেকে সেই লাইন ধরেই কথা বলা শুরু করবে। উদাহরণ দিই একটা, ইন্ডিয়া জোটের কর্মী সমর্থকরা স্লোগান দেবেন, বলবেন মোদিজি মণিপুরে ভারতমাতাকে হত্যা করেছে, সারা দেশে পেট্রল ছড়াচ্ছে। অন্যদিকে মিলিয়ে নেবেন, আজ থেকেই বিজেপি কর্মী সমর্থকরা ইন্ডিয়া ভার্সেস ঘমন্ডিয়া স্লোগানে গলা ফাটিয়ে দেবেন। ২০২৪-এর মহারণে দুটোই শুনতে পাবেন, এটাই ইন্ডিয়া বনাম এনডিএ লড়াইয়ের মূল স্লোগান হয়ে দাঁড়াবে। ২০১৮তে অনাস্থা প্রস্তাবের সময় মনে আছে, রাহুল বলেছিলেন চওকিদার চোর হ্যায়, সেটাই ছিল ২০১৯ এর নির্বাচনে কংগ্রেসের স্লোগান। মোদিজি বলেছিলেন কামদার বনাম নামদার, বলেছিলেন চওকিদার ভাগেদার বনাম নামদারদের লড়াই। 

হ্যাঁ, অনাস্থা প্রস্তাবে তোলা দুটো স্লোগানই ২০১৯-এর নির্বাচনের সময় উঠেছিল। কিন্তু সেবারে কংগ্রেস আলাদা, বিরোধী দলগুলো আলাদা আলাদা লড়েছিল, ফল সব্বার জানা। তাই এবার সেই অনৈক্যকে শুধরে নিয়ে অনাস্থা প্রস্তাবের শেষে যখন বিরোধীরা লোকসভায় ওয়াক আউট করছেন তখন ইন্ডিয়া জোটের প্রত্যেক দলের নেতারা একসঙ্গে বেরিয়ে গেলেন, মানে সংসদে, দেশের সামনে ইন্ডিয়া জোট এক ঐক্যবদ্ধ ছবি হাজির করল। ঠিক সেই রকম ওই ওয়াক আউটের সময় ওয়াইএসআরসিপি বা বিজু জনতা দলের সাংসদেরা ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে গেলেন না, বোঝা গেল এনডিএ প্রয়োজনে এই দলগুলোর সমর্থন পাবে। কিন্তু বিজেপি নিজে ২২০ বা তার নীচে গেলেও ওঁরা থাকবেন কি না সেটা অন্য রাজনীতির প্রশ্ন। প্রধানমন্ত্রী এনডিএ বা সেরকমভাবে বললে বিজেপির প্রচারের দিশা ঠিক করে দিলেন। প্রথম যা বললেন সেটা হচ্ছে কংগ্রেসকে আক্রমণ করা হবে। হ্যাঁ সবার থেকে আলাদা করে কংগ্রেসকে আক্রমণ করা হবে। সেটা করতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদি হাস্যকরভাবে অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউমের প্রসঙ্গ তুললেন, বললেন, একজন বিদেশি কংগ্রেস দলের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, ব্যঙ্গ ঝুলছিল মোদিজির মুখে চোখে। এ ও হিউম তাঁর বাবার কাছ থেকে পেয়েছিলেন প্রতিবাদের উত্তরাধিকার। তাঁর বাবা জোসেফ হিউম ব্রিটিশ সংসদে ভারতবর্ষ নিয়ে ব্রিটিশ নীতির তীব্র সমালোচক ছিলেন, অ্যালান অক্টাভিয়ান হিউমও একইভাবে ব্রিটিশ সরকারের ভারত নীতির তীব্র প্রতিবাদ করতেন এবং সেই কারণেই তাঁকে লর্ড লিটনের সময়ে সেক্রেটারিয়েট থেকে সরিয়েও দেওয়া হয়। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | কিস কিস কা কিসসা, সংসদে রাহুল গান্ধী 

তিনিই ১৮৮৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কাছে এক খোলা চিঠিতে দেশের জন্য এক বৃহত্তর মঞ্চ গড়ে তোলার আহ্বান করেন, এরপর কলকাতাতেই তাঁর কবিতা প্রকাশিত হল। তিনি লিখলেন 
Sons of Ind, why sit ye idle,
Wait ye for some Deva’s aid?
Buckle to, be up and doing!
Nations by themselves are made!
Yours the land, lives, all, at stake, tho’
Not by you the cards are played;
Are ye dumb? Speak up and claim them!
By themselves are nations made!

বিরাট এই কবিতার প্রথম দু’ স্তবকে তিনি বলছেন ভারতের সন্তানেরা বসে থেকো না, কোনও দেবতা তোমাদের সাহায্য করতে আসবে না, নিজেদের দেশ নিজেদেরকেই গড়তে হবে। তোমাদের জমি, জীবন সবকিছুই আজ বিপন্ন, এবং তোমরা তার জন্য দায়ী নও, তোমরা কি বোবা? রুখে দাঁড়াও আর নিজেদের অধিকার চাও, কারণ নিজেদের রাষ্ট্র নিজেদেরকেই গড়তে হবে। এই লেখাগুলোর পরে সমাজের শিক্ষিত মানুষজন এক জায়গায় আসেন, ১৮৮৫তে প্রথমে পুনেতে হওয়ার কথা থাকলেও, কলেরা মহামারি এড়াতে পরে বম্বেতে কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশন হয়, তিনিও ছিলেন সেই অধিবেশনে। কিন্তু প্রথম সভাপতি হন উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই কংগ্রেসের ইতিহাসকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিকৃত করে এ ও হিউমের নাম করলেন, যেন একজন বিদেশি, একজন ইংরেজ কংগ্রেস তৈরি করেছিলেন। কংগ্রেসকে তিনি নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধী আর সোনিয়া, রাহুল গান্ধীর মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রাখলেন, ফিরোজ গান্ধীর পদবিকে চুরি করা পদবি বললেন, এমনকী কংগ্রেসের পতাকাও চুরি করা ত্রিবর্ণ পতাকা বলে দাবি করলেন। যদিও ইতিহাস হল সেদিন কেবল কংগ্রেস নয় নেতাজির ইন্ডিয়ান ন্যাশন্যাল আর্মিও ওই একই পতাকা দেশের পতাকা বলেই মনে করেছেন ব্যবহার করেছেন। সংবিধান সভায় প্রতিটা দলের প্রতিনিধিরা বসে কংগ্রেস দলের পতাকার থেকে জাতীয় পতাকাকে আলাদা করার সিদ্ধান্ত নেন, কংগ্রেস দলের একজনও তার বিরোধিতা করেননি। কারা এই জাতীয় পতাকার বিরোধিতা করেছিল? রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ, আরএসএস যে সংগঠনের প্রচারক ছিলেন নরেন্দ্র মোদি, সে সঙ্ঘের নির্দেশেই এখনও তিনি চলেন, সেই আরএসএস সেদিন ত্রিবর্ণ পতাকা নয়, গৈরিক ধ্বজাকে দেশের জাতীয় পতাকা করার কথা বলেছিল। স্বাধীনতার ৩০ বছর পরেও তারা ত্রিবর্ণ পতাকা তোলেনি। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | মণিপুর নিয়ে একটা শব্দও খরচ করবেন নরেন্দ্র মোদি? 

মিথ্যের পর মিথ্যে বলে গিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী, বুঝিয়ে দিয়েছেন এই রাশি রাশি মিথ্যে প্রচারের উপর ভর দিয়েই বিজেপি নির্বাচনে লড়বে। বলেছেন কংগ্রেস ক্ষমতালোভী, অথচ এনসিপি নেত্রী সুপ্রিয়া সুলের ওই কথার কোনও জবাব তিনি দেননি যেখানে বিজেপিকে ক্ষমতালোভী বলেছেন তিনি। যাঁরা গত পাঁচ বছরে ৯টা নির্বাচিত সরকার ভেঙেছেন, ভয় দেখিয়ে, পুরস্কৃত করে সরকার ভেঙে নিজেদের সরকার তৈরি করেছেন। আমাদের জ্ঞানী প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেছেন কংগ্রেস বন্দেমাতরম গানটি ছাঁটকাট করেছে, তিনি পড়েন না বা পড়লেও সত্যি কথা বলার প্রয়োজন মনে করেন না। ১৯৩৭-এ কংগ্রেসের ৫০তম অধিবেশনে বঙ্কিমচন্দ্রের আনন্দমঠের বন্দেমাতরম কবিতাটির প্রথম দুটো স্তবক গাওয়া হয়, পুরো গানের বদলে এই দুটো স্তবক নেওয়ার কথাই বলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। নেতাজি এবং জওহরলাল এই বিষয়ে কথা বলতে শান্তিনিকেতনে যান, সেখানে কবি সমস্ত বিতর্ক এড়িয়ে প্রথম দুটো স্তবককেই অনুমোদন করেন। প্রধানমন্ত্রী সংসদে মিথ্যে কথা বলছেন। প্রায় দেড় ঘণ্টা বলার পরে যখন তিনি মণিপুরের কথা বলছেন না, তখন বিরোধীরা ওয়াক আউট করেন। এরপরেই তিনি আবার অনর্গল মিথ্যে বলা শুরু করলেন, বললেন ইন্দিরা গান্ধী নিজের দেশের মানুষদের উপর মিজোরামের মানুষের উপর এয়ারফোর্স পাঠিয়ে বোমাবর্ষণ করেছিলেন, সেটাকে অ্যাট্রোসিটি বলে। কী হয়েছিল ৫ মার্চ ১৯৬৬? সেদিন লালডেঙ্গার বাহিনী জেলা পুলিশের দফতর, জেলার অন্যান্য অফিস, অসম রাইফেলস-এর দফতর দখল করেছিল, স্বাধীন মিজোরামের ঘোষণা করেছিল। সেনাবাহিনী পৌঁছতে সময় লাগবে, তার আগে তাদের ঠেকানোর জন্য এয়ারফোর্স পাঠানো হয়েছিল। সেদিন এয়ারফোর্স না ঠেকালে, লালডেঙ্গা বাহিনীর এক কমান্ড্যার লিখেছিলেন, স্বাধীন মিজোরাম গঠন হয়ে যেত, মায়ানমার এবং চীন স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য বসে ছিল। নরেন্দ্র মোদি সেসব কথা না বলে দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করলেন। এরপরে নির্লজ্জভাবে দেশের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে অকাল তখত-এ মিলিটারি পাঠানোর নিন্দা করলেন, মানে বিচ্ছিন্নতাবাদী ভিন্দ্রেলওয়ালেকে সমর্থন করলেন। সেদিন আমরা সবাই জানি পঞ্জাবকে দেশের থেকে আলাদা করার জন্য পাকিস্তানের থেকে অস্ত্র আর টাকা এসেছিল ভিন্দ্রেলওয়ালার কাছে। তিনি অস্ত্র মজুত করেছিলেন অকাল তখতে, স্বর্ণমন্দিরে, বাধ্য হয়েই সেখানে আর্মি পাঠিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী এটা জেনেও যে এর ফলে শিখরা রুষ্ট হবেন। যে শিখরা কংগ্রেসকেই ভোট দিতেন, শেষ পর্যন্ত এই কারণেই তাঁকে হত্যাও করা হয়। 

কিন্তু আমাদের নির্লজ্জ প্রধানমন্ত্রী এ নিয়েও সংসদে দাঁড়িয়ে রাজনীতির প্যাঁচ কষছেন। একটা জনশূন্য দ্বীপের দাবি নিয়ে বহুদিন শ্রীলঙ্কা আর ভারতের মধ্যে বিবাদ চলছিল, ১৯৭৬-এ সেই জনশূন্য দ্বীপটার দাবি ছেড়ে দেয় ভারত, ইন্দিরা গান্ধী পড়শি দেশের সঙ্গে সদ্ভাব চেয়েছিলেন তার কথা বললেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। বললেন না কেন লেহ-র কাছে দেশের জমির উপর চীনের দখলদারির যে অভিযোগ লেহ-র পুলিশ অফিসার এনেছেন তা সত্যি কি না, বললেন না ডোকলাম এলাকায় চীনা বাহিনী দখলদারি চালাচ্ছে কি না আর ভারত চুপ করে বসে আছে কি না, বললেন না যে অরুণাচলে চীনা বাহিনী মাঝেমধ্যেই কী করে সীমানা পার করে ঢুকে পড়ছে দেশের মধ্যে, এ অভিযোগ সেখানকার মানুষজনই জানাচ্ছে। অর্থনীতি নিয়ে একরাশ মিথ্যে বলেই গেলেন, জানালেন ওঁর ২০১৪ থেকে ২০২৩ এর মধ্যেই নাকি জিডিপি বেড়ে আমরা এখন বিশ্বের পঞ্চম স্থানে, যেটা বললেন না তা হল ২০০৪ থেকে ২০১৪ এর মধ্যে অর্থনীতির হিসেবে জিডিপি বেড়েছে ১৮৩ শতাংশ, ওঁর সময় বেড়েছে ৮৩ শতাংশ। হ্যাঁ, আমি যাবতীয় দায় নিয়েই বলছি দেশের প্রধানমন্ত্রী এই হিসেব নিয়েও মিথ্যে বলেছেন। এবং এটাও বলেননি যে হ্যাঁ মোট জিডিপিতে আমরা বিশ্বের ৫ নম্বরে, ক’দিন পরেই তিন নম্বরেও যাব কিন্তু মাথাপিছু রোজগারে আমরা বিশ্বের ১২৮ নম্বরে আছি। না, সেকথা বললে তো সত্যিটা বেরিয়ে আসত। আসলে ২ ঘণ্টা ১১ মিনিটের বক্তৃতায় দেশের প্রধানমন্ত্রী অনর্গল মিথ্যে বলে বুঝিয়ে দিলেন, আগামী ২০২৪-এর নির্বাচনে বিজেপির স্ট্রাটেজি কেবল মিথ্যে প্রচারের উপরেই দাঁড়িয়ে থাকবে।             

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬
১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩
২৪ ২৫২৬ ২৭ ২৮ ২৯ ৩০
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

সপ্তাহ শেষে বৃষ্টির পূর্বাভাস, থাকবে কুয়াশার দাপট
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪
কালীঘাটের কাকুকে হেফাজতে নিতে চলেছে সিবিআই
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪
আরজি করের নির্যাতিতার ময়নাতদন্তে গাফিলতির অভিযোগ, হাসপাতাল থেকে ১০টি রিপোর্ট চাইল সিবিআই
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
কিশোর কুমারকে চিনতেন না আলিয়া
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
Aajke | রাস্তার আন্দোলন কেন ইভিএমে উধাও হল?
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
এক উড়ানে চার মহিলাকে শ্লীলতাহানি সত্তরোর্ধ্ব ভারতীয়ের !
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
ছুটির মুডে প্রিয়াঙ্কা
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
Fourth Pillar | কংগ্রেস রোজ সকালে বোনভিটা খাওয়া প্র্যাকটিস করুক
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
পদত্যাগ করেননি মহারাষ্ট্র কংগ্রেস সভাপতি? কী জানালেন তিনি?
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
অস্ট্রেলিয়ার মাঠে ভারতের সেরা চার জয়ের খতিয়ান
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
স্কুলে দুষ্টমির ‘শাসন’! বেধড়ক মারধর সপ্তম শ্রেণির ছাত্রকে
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
দিল্লিতে বার্ধক্য ভাতা নিয়ে বড় ঘোষণা কেজরিওয়ালের
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
পার্থে জিতে টেস্ট বিশ্বকাপ তালিকার শীর্ষে পৌঁছে গেল ভারত
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
দূষণ কমাতে ৩০০ বিলিয়ন ডলার! চুক্তিতে সই করল ভারত’ও
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
সোমবার সকালে পুলিশের একটি দল পৌঁছয় পরিচালক রাম গোপাল বর্মার বাড়িতে
সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team