কলকাতা ও নয়াদিল্লি: ইন্ডিয়া জোটের জোটের অন্যতম শক্তি তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যে অমিত শাহের পুলিশ ভয় পাচ্ছে, তা স্পষ্ট হয়ে উঠছে বারবার দিল্লিতে বিক্ষোভ কর্মসূচির অনুমতি বাতিল করায়। ১০০ দিনের কাজের টাকার দাবিতে বাংলার সাধারণ মানুষকে নিয়ে রাজধানীর দরজায় কড়া নাড়ার যে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন নেত্রী, তাতে ভয় পেয়ে গিয়েছে মোদি-শাহ কোম্পানি। সে কারণে ফের একবার বিক্ষোভ কর্মসূচির অনুমতি চেয়ে দিল্লি পুলিশকে চিঠি দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
তবে দিল্লি পুলিশ অনুমতি দিক বা না দিক গান্ধীজয়ন্তী ও তার পরদিন গান্ধীগিরি দেখিয়েই শান্তিপূর্ণ ধরনা-অবস্থান চালাবেন বিরোধী জোটের অন্যতম মুখ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ধরনায় অংশ নিতে পারেন খোদ নেত্রী মমতাও। দিল্লির তিনটি জায়গায় এই ধরনা কর্মসূচি হবে। যন্তরমন্তর, কৃষিভবনের বাইরে এবং কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের বাসভবনের বাইরে।
আরও পড়ুন: মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
অবস্থান বিক্ষোভের জন্য প্রথমে দিল্লির রামলীলা ময়দানকে বেছে নিয়েছিল তৃণমূল। ২ অক্টোবর, গান্ধীজয়ন্তী ও তার পরদিন অবস্থান বিক্ষোভের পরিকল্পনা ছিল তৃণমূলের। কিন্তু দিল্লি পুলিশের তরফে বিক্ষোভের অনুমতি দেওয়া হয়নি। যদিও দলের তরফে জানানো হয়েছে, ২ অক্টোবর অবস্থান বিক্ষোভ হবে এবং তা দিল্লিতেই হবে। কর্মসূচি থেকে পিছিয়ে আসার কোনও প্রশ্নই নেই। পুলিশ বারবার ফিরিয়ে দেওয়ায় ফের একবার নতুন করে অনুমতি চেয়ে চিঠি পাঠাল তৃণমূল।
উল্লেখ্য, ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মমতা ও অভিষেক ঘোষণা করেছিলেন যে কেন্দ্রের আটকে রাখা ১০০ দিনের বকেয়া টাকা আদায় করতে এবার দিল্লিতে গিয়ে বিক্ষোভ-অবস্থান করা হবে। তিনি জানান, ট্রেন ভাড়া করে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ১০ লক্ষ কর্মী-সমর্থককে নিয়ে যাওয়া হবে দিল্লিতে। যদি পথরোধ করা হয়, তবে সেখানে বসেই বিক্ষোভ দেখানো হবে।
| রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র | শনি |
|---|---|---|---|---|---|---|
| ১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ||
| ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ | ১২ |
| ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ |
| ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ |
| ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ | |||
