কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা থেকে শিক্ষা। নিরাপত্তায় আরও জোর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। সিসিটিভির পাশাপাশি নিরাপত্তারক্ষী হিসাবে প্রাক্তন সেনাকর্মীদের নিযুক্ত করার বিষয়েও ভাবনা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। এদিন বুদ্ধদেব সাউ বলেন, সিসিটিভি বসানোর বিষয়ে ওয়েবেলকে বলা হয়েছে। ওয়ার্ক অর্ডার পাঠানো হয়েছে। এখন তারা যদি দেরি করে তাহলে আমাদের কি করার আছে, আমরা তাদেরকে আবেদন করেছি যত দ্রুত সম্ভব সিসিটিভি বসানোর কাজ শুরু করতে।
তিনি আরও বলেন, প্রাক্তন সেনাদের দিয়ে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তার যে ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে সেই বিষয়েও তাদের ব্যায়ভার বহন করার জন্য রাজ্য সরকারের কাছে কোটেশন পাঠানো হয়েছে। আমরা তাদের ব্যয় ভার বেশ কিছুটা কমিয়ে আনার চেষ্টা করছি। শনি রবিবার করে আমি ক্যাম্পাসে আসছি। তার কারণ অ্যান্টি রেগিং কমিটি, এন্টি রেগিং স্কোয়ার্ড এবং সেই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন যে বিষয়গুলোর ওপর বিশেষ নজর দিতে বলেছে সেই কাজগুলো কে সুনিশ্চিত করতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সাত সকালে রক্তে ভাসল পার্ক-সার্কাস সেভেন্ট পয়েন্টে
তদন্ত কমিটির যে রিপোর্ট জমা পড়েছে তা আমার কাছে অবশ্যই গ্রহণযোগ্য। কারণ সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা করেছেন। তার বৈধতা অবৈধতা নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে তবে সেটি গ্রহণ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় আর্থিক সমস্যা এবং অনেক রিসার্চ ওয়ার্ক এর কাজ ফান্ডিং এর জন্য বন্ধ রয়েছে সেই প্রশ্নে উপাচার্য জানান তার কাছে এমন কোন খবর নেই যে ফান্ডিং এর জন্য গবেষণার কাজ বন্ধ রয়েছে।