পুরুলিয়া: কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের (Tapan Kandu Murder Case) ঘটনার দিন টহলরত ঝালদা থানার পাঁচ পুলিস কর্মীকে ফের দেখে পাঠাল সিবিআই। ওই পাঁচজনকে ঘটনার পরে পরেই ক্লোজ করা হয়। একই সঙ্গে সিবিআইয়ের বেস ক্যাম্পে শনিবার আসেন ঝালদার এসডিপিও সুব্রত দেব। এই মুহূর্তে ফরেস্ট গেস্ট হাউসের সিবিআইয়ের অস্থায়ী শিবিরে ডিআইজি অখিলেশ সিংয়ের উপস্থিতিতে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন আধিকারিকরা।
শুক্রবার বিকেলে সিবিআইয়ের ডিআইজি অখিলেশ সিং আধিকারিকদের নিয়ে গোকুলনগর গ্রামে যান। ঘটনার দিন পুলিশকর্মীরা কোথায় কর্মরত ছিলেন? বাইকে থাকা তিন দুষ্কৃতীকে কি তারা দেখেছিলেন? ওই সড়কপথ কোন দিকে গিয়েছে? আশেপাশে কোন কোন গ্রাম আছে, তা জানতে চান ডিআইজি।
আরও পড়ুন: Delhi Fire: দিল্লিতে পরপর অগ্নিকাণ্ড, ৬ দমকল কর্মী-সহ জখম ৯
শুক্রবার ডিআইজি অখিলেশ সিং নিহত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দুর বাড়িতে যান। তিনি এবং অন্যান্য অফিসাররা নিহতের স্ত্রী পূর্ণিমা কান্দু-সহ পরিবারের অন্যান্যদের সঙ্গে কথা বলেন। ঘটনার চার প্রত্যক্ষদর্শী, এক সিপিএম নেতা, তিনজন ব্যাঙ্ককর্মী-সহ মোট ১৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ডাকা হয়ছিল ঝালদা থানার আইসি সঞ্জীব ঘোষকেও। কিন্তু তিনি হাজির হননি। সিবিআই সূত্রে খবর, ফের তাঁকে ডাকা হবে। শনিবার নিহত কাউন্সিলর এবং তাঁর ভাইপো মিঠুনের মোবাইল ফোন দুটি বাজেয়াপ্ত করে সিবিআই।