ভারতবর্ষের পর্যটন মানচিত্রে টাকি এক অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। বছরের বিভিন্ন সময়ে বিশেষ করে বছরের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মানুষের বিনোদনের অন্যতম জায়গা হল টাকি ইছামতীর পাড়।
আরও পড়ুন বিস্ফোরণে কাঁপল জম্মু বিমানবন্দর
যার নদীর দু’পাড়ের সৌন্দর্য উপভোগের জন্য প্রতি বছরই এইখানে ছুটে আসেন বহু পর্যটকরা। কিন্তু করোনার দাপটে পরিচিত সেই ছবির দেখা মেলেনি গত ২ বছরে। প্রায় শূন্য হয়ে পরিণত হয়েছে টাকির বিভিন্ন উদ্যান গুলো।
ফলে চাতক পাখির মতো আশায় দিন গুনছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। কড়া বিধিনিষেধ উঠে গেলে আবার স্বমহিমায় ব্যবসা করতে পারবেন এই আশায় বুক বাঁধছেন হাজার হাজার পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুন স্মরণে পঞ্চম
এ বিষয়ে টাকি পৌরসভার পৌর প্রশাসক সোমনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, লকডাউনের জেরে পর্যটন শিল্পের ব্যপক ক্ষতি হয়েছে। প্রথম ঢেউ থেকে দ্বিতীয় ঢেউ তে প্রচুর মানুষ মরেছে। তাই একদিকে আতঙ্ক অন্যদিকে কর্মহীন জীবন ।যার কারণে সরকারি ও বেসরকারি হোটেল ব্যবসা থেকে শুরু করে নানান জীবিকার ব্যবসায়ীরা অর্থনৈতিক সমস্যার মধ্যে রয়েছে। কিন্তু আমরা তাদের পাশের সব রকম ভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি বিশ্বাস আগামী দিনের টাকি পর্যটন আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
আরও পড়ুন সামান্য বাড়ল দৈনিক সংক্রমণ, ঊর্ধ্বমুখী মৃত্যুও
অবসর যাপন ও সামান্য বিনোদনের জন্য এই পর্যটন কেন্দ্রে ছুটে আসেন রাজ্যের তথা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকরা ।কিন্তু করোনা আবহে সেই বিনোদন টুকুরও অবকাশ নেই সাধারণের। তাই এখন পর্যটন কেন্দ্র খোলার অপেক্ষায় রয়েছেন উভয়েই।
আরও পড়ুন ফের বাড়ল পেট্রোল-ডিজেলের দাম, মাথায় হাত মধ্যবিত্তের