Placeholder canvas
কলকাতা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ |
K:T:V Clock

Placeholder canvas
চতুর্থ স্তম্ভ: ইনকরিজিবল নার্সিসিস্ট, প্যাথোলজিক্যাল লায়ার
সম্পাদক Published By: 
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১ জুন, ২০২১, ১০:০৪:০২ পিএম
  • / ৪৭৪ বার খবরটি পড়া হয়েছে

ঠেলার নাম বাবাজি কাকে বলে, মোদিজী এই প্রথম, হ্যাঁ এই প্রথম ‘আমরা’ বললেন, এক জঘন্য নার্সিসিস্ট, আত্মমগ্ন মানুষ, ক্ষমতায় আসা ওবধি আমি আমি আমি করে চলছিলেন, এই প্রথম মন কি বাঁতেতে তিনি ‘আমরা’ বললেন, তো এক প্রখ্যাত সাইক্রিয়াটিস্টকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তিনি বললেন, আদ্যন্ত নার্সিসিস্ট মানুষও ঠেলায় পড়লে, আমি থেকে আমরায় যেতে পারে, হঠাৎ তাঁর জ্ঞানচক্ষু উন্মোচন হয়েছে ভাববেন না, এটা গুঁতো খাবার পরের রি অ্যাকশন। ওই জোর কা ঝটকা ধীরে সে লগে, সেই রকম আর কি। আসলে হয় কি নিজেকে নিয়েই ব্যস্ততা আসলে এক ধরণের অসুখ, খুব নতুন কিছুও নয়, আপনার চারপাশে অনেকেই আছে। হিমালয়ের কথা বলুন, ইন দ্য ইয়ার ৬৫, আমি গিয়েছিলাম গোমুখ, সে কি বলবো, আমাকে দেখে এক সন্ন্যাসী বললেন, তু তো বেটা সাধক হ্যায়……। বিজ্ঞানের কথা বলুন, জগদীশচন্দ্র বোসের নিজের ভাইপোর ছেলের বৌ ওনার কিরকম আত্মীয় বলে দেবেন, অসুখের কথা বললে তো কথাই নেই, কবে কোন ডাক্তার ওনাকে বলেছিলেন, আপনার চিকিৎসা করতে আমার লজ্জা করে, আসলে মেডিক্যাল সায়েন্সটা আপনি যেরকম বোঝেন……কুছ ভি। যা বলবেন, সেটা আমিতে শেষ হবে। এদিকে আমাদের সংবিধানের প্রিঅ্যাম্বল শুরু হচ্ছে উই দিয়ে, আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী প্রত্যেক বক্তব্য শুরু করেন আই দিয়ে, আমি আমি, আমি, যেন হীরক রাজার দেশের সেই যাদুকর। তো উনি সেদিন আমরা বলে ফেললেন, ঠেলার নাম বাবাজি। এই চরম আত্মমগ্নতা, নার্সিসিজমের সঙ্গে রয়েছে মিথ্যে, প্রায় একজন প্যাথোলজিক্যাল লায়ার, মিথ্যে ওনাকে বলতে হয়, বলতেই হয়। সব বিষয়ে মিথ্যে, প্রতিটা বিষয়, নিজের ছোটবেলা থেকে পড়াশুনো থেকে, পরিবার, আত্মীয় পরিজন থেকে স্ত্রী পর্যন্ত। অন্তত দুটো নির্বাচনের এফিডেবিটে উনি জানান নি যে উনি বিবাহিত, ভাবা যায়, দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিবাহিত? কলম ফাঁকা। পড়াশুনো তো জানাই আছে, জীবিত এই প্রথম কারোর স্কুল জীবনের বন্ধুবান্ধবদের খোঁজ পাওয়া যায় না, কলেজের পাঠ্য বিষয়ের খোঁজ পাওয়া যায় না, বিশ্বের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যাঁর ৩ টে জন্মদিন, জানা নেই কোনটা পালন করা হবে!

সেই তিনি ১৮ দিনে ৩৭ টা নির্বাচনী সভা করেছেন, এই বাংলায়। ভাড়া করে আনা মানুষ দেখে উল্লসিত হয়েছেন, তাঁর উল্লাস ছড়িয়ে পড়েছে ভক্তদের শিরায়, শিরায়, মাথায়, দেহে। তাঁকে দেখে ৪৩ বার বাংলায় আসা, অগণিত সভা করা, ফাঁকা মাঠে ভাষণ দেওয়া, রোড শোতে হাত নাড়ানো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, মোটাভাই অমিত শাহ আরো চাগিয়ে গেলেন, ২০০ তো হয়েই গেছে, ২৫০ হবে কিনা সেটা দেখার, শুভেন্দু অধিকারী তখন ভাবছেন, দিলীপ ঘোষ বাগড়া দেবে না তো, শোনা গেলো, লোক পাঠিয়ে স্বপন দাশগুপ্তর এলাকাটা ঢিলে করে দেবার বন্দোবস্ত করে ফেলেছেন, মৎস দফতরটা কাকে দেবেন সেটা ঠিক করছেন, হোম আর তথ্য সংস্কৃতিটা নিজের কাছেই রাখবেন এই ভাবনা শেষ হবার আগেই ৭৭, দলবদলুরা ক্রমশ পাশ থেকে সরে যাচ্ছেন, কয়েকটা ত্রিপল চুরির অপবাদ নিতে হচ্ছে। ওদিকে সমুদ্র উপকূলে বন্যা, বিভ্রান্ত রূদ্রনীল দিকভুল করে ভবানীপুরে ত্রাণ দিতে এসে গালে থাপ্পড় খেলেন, সব মিলিয়ে যাতা অবস্থা।

একমাত্র পাগলা জগাই লড়ে যাচ্ছে, সেই কবে সুকুমার রায় লিখে গিয়েছিলেন, সাত জার্মান, জগাই একা, তবুও জগাই লড়ে। হেরে যাবার পর থেকেই একলা জগাই ধনকড় মাঠে, নমক কা ওয়াদা, নুনের কসম আছে, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের ফুল বাসি হবার আগে নিজেই চলে গেলেন, বিজেপি অত্যাচারিতদের দেখতে। মুষড়ে পড়া বিরোধী দলনেতার জায়গায় তিনিই এখন রাজ্য বিজেপির ভরসা, টালিগঞ্জের কুচুবুলুরা আলতো করে সাইড লাইনে, ক’টা দিন যেতে দিন, লাইন ক্রস করবে অনেকেই, অঞ্জনা থেকে তনুশ্রী পেয়েছিল এ কে ৪৭ ধারী জওয়ান, পাহারা ২৪ ঘন্টা, হারার পর পাহারা তুলে নেওয়া হয়েছে, স্যোশাল স্টাটাসে গ্যামাক্সিন। দিলীপ ঘোষের সেই ভ্যানিটি ভ্যান চলে গেছে, শমীক ভট্টাচার্য আবার হেরে মনমরা। তাই অক্সিজেন দেবার জন্য প্যাঁচ পয়জার করছেন মোদী – শাহ, এবং উত্তেজিত সেনাপতির মত ভুলের পর ভুল করেই যাচ্ছেন, ভুলের ক্রোনলজিটা ভাবুন একবার, শপথ গ্রহণের আগে পর্যন্ত রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা কার হাতে? নির্বাচন কমিশনের হাতে। শপথ গ্রহণের পরদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা দেখতে এলেন, অত্যাচারিত বিজেপি ক্যডারদের, কোথায় ঘর ভেঙেছে, কোথায় আগুন লেগেছে। দুদিনের মধ্যে সে সব আর নেই, ইস্যু জলে চলে গেলো। এবার নারদা, ২০১৪ র প্ল্যান, ২০১৬ নির্বাচনের আগে দেখানো হল, বিজেপি দফতর থেকেই দেখানো হল, শুভেন্দু চোর, মদন চোর ববি চোর।  মামলা হল, তাঁদের বেশিরভাগ পুননির্বাচিত হলেন, একই মামলায় শুভেন্দু অভিযুক্ত, মুকুল অভিযুক্ত, তাঁদের বাদ রেখে গ্রেফতার, সবাই বুঝতে পারছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা মেটানো হচ্ছে, এতবড় বিষয়, কাগজে হেডলাইন, বিরোধী দলনেতা চুপ, মুখে কুলুপ, মুখ খুলবেনই বা কী করে? তাঁরা জামিন পেল, তার আগে দিন দুই আটক রইলেন, তার বেশি কিছু নয়। যশ আসছে, মুখ্যমন্ত্রী অতিমারী প্যান্ডেমিকের কথা মাথায় রেখে, রাজ্যের মুখ্যসচিবের ৩ মাস কাজের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করেছেন, আবেদন গৃহিত হয়েছে, যশ এসেছে, প্রধানমন্ত্রী ওড়িশা গেছেন, সেখান থেকে কলাইকুন্ডা আসবেন, ওদিকে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী সাগর গেছেন, ওখান থেকে কলাইকুন্ডা যাবেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর সুরক্ষার জন্যই, তাঁদের হেলিকপ্টারকে ২০ মিনিট পর ওড়ার অনুমতি দেওয়া হল, ওনারা কলাইকুন্ডায় পৌঁছলেন, বসে রইলেন, ১৫/২০ মিনিট বসার পর প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষয় ক্ষতির খতিয়ান, হিসেবের কাগজ দিয়ে ওনারা আগের নির্ধারিত বৈঠকে দীঘা চলে এলেন, এতে নাকি প্রধানমন্ত্রীর অপমান হল, আসলে প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে অপমান করার জন্য যে ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন, তা সফল হল না। ওখানে বিজেপির মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরি, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা দলবদলু মিরজাফরকে রাখা হয়েছিল, দাসানুদাস রাজ্যপাল তো থাকবেনই, নয়া খবর হল, এবার নিয়ম মাফিক রাজ্যপালের বদলে নাকি অপমানিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন সিএম মিটিংয়ে থাকলেন না, এটাই একমাত্র পয়েন্ট। এতবড় অতিমারি চলছে, লোকসভার বিরোধী দলনেতা, দেশের বিরোধী দলের নেতাদের নিয়ে কোনও বৈঠক দেখেছেন? এর আগে রাজ্যে আমফান হয়েছিল, তখন বাংলার বিরোধী দলনেতা আবদুল মান্নানকে নিয়ে বৈঠক? তারও আগে রাজ্যে এসে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা সুজন চক্রবর্তীকে নিয়ে, সিএমের সঙ্গে কোনও বৈঠক? দিল্লির হিংসা, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কোনও বৈঠক? গুজরাটে গেলেন, তাউতে, সুপার সাইক্লোন, বিধ্বস্ত গুজরাট সমুদ্র তীর, বিরোধী দলনেতা ডেকেছেন? না। ডাকেননি। তাহলে শুভেন্দু অধিকারী কোন লাটের বাট যে তাকে ডাকতে হবে? তিনি ওই ৭০ % এর ভোট চান বলে? যার সংবিধান বিরোধী কথা বলার জন্য জেলে থাকার কথা, তাকে বৈঠকে ডেকে কোন রাজনীতি করতে চেয়েছেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী? এরপর ক’দিন আগে এক্সটেনশন পেয়েছেন আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়, তিনি এক্সটেনশন চাননি, চেয়েছে রাজ্য সরকার, অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। রাজ্যে অতিমারি চলছে, যশের ধ্বংসলীলা সবে থেমেছে, ক্ষয়ক্ষতির হিসেব ত্রাণ শুরু হয়েছে, রাজ্যের প্রশাসনিক কর্তা মুখ্যসচিবকে ডেকে পাঠালো দিল্লি? সবাই কি দাসানুদাস রাজ্যপাল নাকি? মুখ্যসচিব কি বাড়ির চাকর? বাড়ির চাকরকেও কি এমন দুর্যোগে তলব করা যায়? মুখ্যসচিব, গেলেন না ঠিক নয়, তাঁকে ছাড়লো না রাজ্য সরকার। উনি সোমবার তাঁর অবসরের দিন, অবসর নিলেন। রাজ্য সরকার মনে করেন, তাই তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ্য উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করা হল, করা যায়, নিয়ম মেনেই তা করা হল। ওমা, সন্ধ্যেতে একজন অবসরপ্রাপ্ত আমলাকে কেন্দ্র সরকার শো কজ করছে, মানে কী? আসলে ওই হেরে যাওয়ার তীব্র ব্যাথা, এমন হার তো আগে দেখেননি, তার ওপর এই হারের পরে, গোটা সিস্টেমটা নড়বড় করতে শুরু করেছে, মিডিয়া, হ্যাঁ গোদি মিডিয়ার এক অংশ বেসুরো, বেসুরো এমন কি বিচারব্যবস্থা, তারা গলা মেলাচ্ছে না। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে সরকারের বিরোধিতা মানেই দেশদ্রোহীতা নয়, প্যান্ডেমিক নিয়ে পিনারাই বিজয়ন, কেরলের মুখ্যমন্ত্রী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমেত অবিজেপি মুখ্যমন্ত্রীদের চিঠি লিখছেন, ভ্যাক্সিনের দায় কেন্দ্র সরকারকেই নিতে হবে, ১২ টা বিরোধী দল, কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস, সিপিএম, সমাজবাদী পার্টি একজোট হচ্ছে, কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে, ওদিকে হ্যাস্ট্যাগ নেক্সট পিএম মমতা দেশ জুড়ে ট্রেন্ডিং, এদিকে গত ৬০ বছরের মধ্যে এতটা নিচে নামল গ্রোথ রেট। সব মিলিয়ে জোর কা ধাক্কা, ২০২৪ এর বাজনা বাজছে, মোদী থাকবে কতক্ষণ, মোদী হবেই বিসর্জন।

আর সেই প্রেক্ষিতে নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদী, যিনি ঘরে মনের কথা বলতে পারেন না, মনের কথা বলার মানুষই নেই, তিনি তাই রেডিওতেই মনের কথা বলেন, সেই মোদীজি, আমি থেকে আমরাতে নেমেছেন, বুঝতে পারছেন কি? এই দেশ বহু মানুষের, এখানে বহু ধর্ম, বহু মত, বহু স্বর, বহু ভাষা আছে, থাকবে। তাই এদেশের একটা যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ঠিক করেছিলেন, আমাদের সংবিধান প্রণেতারা, তাই উই দ্য পিপল অফ ইন্ডিয়া, তাই সবার সঙ্গে কথা বলতে হবে, সব্বাইকে সম্মান করতে হবে, ডাবল ইঞ্জিন কা সরকার সমস্যার সমাধান নয়, এটা বুঝতে হবে। তবে এক ইনকরিজিবল নার্সিসিস্ট প্যাথোলজিক্যাল লায়ার, এতটা বুঝবেন বলে মনে হয় না।

আর শেষ করার আগে একটা গল্প বলি, এ নিয়ে আরও বড় করে লেখার ইচ্ছে রইল, দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় আসার পরেই অক্টোবর ১৯৪৭ থেকে দেশের মুখ্যমন্ত্রীদের চিঠি নিখতেন। নিয়মিত, কতটা নিয়মিত? প্রতি ১৫ দিনে একটা করে। কী করছেন, কী ভাবছেন শুধু নয়, সাজেশন চাইতেন, কী করা উচিত, কী করতে হবে? নিয়ম করে প্রতি ১৫ দিনে একটা করে চিঠি মুখ্যমন্ত্রীদের, ভাবার কারণ নেই যে এই সব মুখ্যমন্ত্রীরা ওনার সমর্থক ছিল, অনেকেই ছিল ঘোর বিরোধী, কিন্তু তিনি চিঠি লিখতেন, উত্তর আসত, জবাব দিতেন, আসলে একটা ফেডারেল স্ট্রাকচারকে বাঁচাতে গেলে যা যা করতে হয় তিনি করেছেন, মারা যাবার কিছুদিন আগে পর্যন্ত তিনি এই চিঠি লিখেছেন, সে সব চিঠি নিয়ে একটা সংকলনও আছে, লেটার ফর অ্যা নেশন। শত্রুতেও এমন অপবাদ দিতে পারবে না, যে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর পড়ার অভ্যেস আছে, তা না থাকুক, আমরা এই বইটা পার্সেল করে, ওনার কাছে পাঠিয়ে দিচ্ছি, যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর সহজ পাঠ, যদি কোনও উপকারে লাগে।

পুরনো খবরের আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০ ১১ ১২ ১৩ ১৪ ১৫ ১৬
১৭ ১৮ ১৯ ২০ ২১ ২২ ২৩
২৪ ২৫ ২৬ ২৭ ২৮২৯ ৩০
৩১  
আর্কাইভ

এই মুহূর্তে

যাদবপুরের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষের সামনে ক্ষোভ উগরে দিলেন মহিলারা
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
RCB vs KKR ম্যাচ কখন কোথায় দেখবেন?  
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
ঘরের মধ্য়েই মা ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু বীরভূমে
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
আজ আরসিবির বিরুদ্ধে কী হতে পারে কেকেআর একাদশ  
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
রোজ ভ্যালির আমানতকারীদের টাকা ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু গ্যাংস্টার-রাজনীতিক মুখতার আনসারির
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
ভ্যাপসা গরম থেকে স্বস্তি, সপ্তাহান্তে বৃষ্টির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে দু’লক্ষের বেশি ভোটে হারাব, একি বললেন বিজেপি নেতা?
শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
বিজেপির প্রার্থী রেখা স্বাস্থ্য সাথীর সুবিধা নিচ্ছেন, তথ্য প্রকাশ তৃণমূলের
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
তৃণমূল-বিজেপি প্রার্থী একযোগে বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ জানাল কমিশনে
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
প্রতারণা চক্রের ফাঁস, পাণ্ডা সহ মোট ৯ জনকে গ্রেফতার
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
শিবসেনার শিণ্ডে শিবিরে যোগ গোবিন্দার
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ তৃণমূলের
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
মঙ্গলের চারপাশে ২৫,০০০ চক্কর দিল মার্স এক্সপ্রেস
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
কোতুলপুরে প্রচারে সৌমিত্র, কর্মীদের সঙ্গে খেলেন চপমুড়ি
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved.   Privacy Policy
Developed By KolkataTV Team